রং পাখির কলরব
সন্ধ্যে সকাল শীতের রসে টগবগ করে চাল
খেতে ভারী লাগে গরম পায়েস।
হাড়ি নামে গেছোদের শীর চরে
বাস্প সকল ওরে, কুয়াসার ভেস ধরে।
গৃহিরা চুলা সাজায়
ছোকড়ার দল আগুনে মাতে।
পায়েস গলে কাঁসার থালে
মুখে লাগে অমৃতের স্বাধ।
একটু দুপুর,
উড়ে পাখালি গাছে
রস টানে ঠোঁটে।
উড়ে বেড়ায় কুয়াশার তাবু ছিরে।
গায় গান,
গেছোরা শোনে।
২.
অন্ত্রে বিষ লুকি রাখি
যে গায় ধর্মের বানী
স্রষ্টা গড়ে নড়ক
করে জাহান্নাম বাসিনী
গুনগান গাও তবে
মনে জ্বেলে পবিত্র,
হিংসে বিদ্বেষ যত
মুছে লও সব সূত্র।
সুন্দর হও স্বচ্ছ হও
ধুয়ে লও যত পাপ,
ধ্বংস হবে জগৎ তরী
ঘটে যদি অভিষাপ।
অভিষাপতো এমন জিনিষ
পোক্ত পাথর পঁচে,
পাপিষ্ঠ সব মরে
কলংক না ঘোচে।।
৮টি মন্তব্য
মোঃ মজিবর রহমান
ভাল লাগলো
প্রহেলিকা
প্রথমটা বেশ সুন্দর, ভালো লেগেছে, পরেরটা একটু কমন কমন মনে হলেও বোধ সুন্দর।
কিছু কিছু বানান ঠিক করে দিলে পাঠক পড়ে তৃপ্তি পাবে।
শুভকামনা জানবেন।
জিসান শা ইকরাম
ভালো হয়েছে, আরো লিখুন ।
ফাতেমা জোহরা
চমৎকার লাগলো 🙂
স্বপ্ন নীলা
অনেক অনেক সুন্দর হয়েছে
শিশির কনা
প্রথমটা ভালো লেগেছে বেশী।
শুন্য শুন্যালয়
ভালো লেগেছে।
খসড়া
ভাল লাগল।