কেউই বেশি লিখতে পারে না কিন্তু টাইপিং সবাই পারে। আমার মনে হয় ভাইয়া রথে যখন চড়েছেন তখন চড়তেই থাকেন। চড়ে চড়ে উপর থেকে পীপিলিকার মত মানুষগুলোকে দেখেন। দেখেবেন রাজপুত্রের দেখা না পেয়ে আবার নেমে যাবেন না যেন। ইচ্ছা হলে একবার দুবাইতেও আসতে পারেন।
আমি তো ভাল টাইপিং ও করতে পারিনা ।
আগ্রিকালচার পদ্ধতিতে এক বা দুই আঙ্গুল দিয়ে খুটুর মুটুর করে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে লিখি ।
আমি তো পীপিলিকা থেকেও ক্ষুদ্র , তাই অন্যকে বড় না দেখে উপায় নেই ।
আচ্ছা বিশ্ব ভ্রমণের সময় মনে করিয়ে দিয়েন । কিন্তু তত দিনে তো আপনার বিদেশের গাট্টি গোল হয়ে যাবার কথা ।
কপাল যে আজ বড়ই মন্দ আমার। কেন যে এত অনীহা সেতো বুঝি না থাক বুঝতেও চাই না।
পীপিলিকার থেকে ক্ষুদ্র!!!! সেই প্রানীটার আবার নাম কি? আমার তো মনে হয় আপনার ই…….য়া বড় পা একটা আকাশে তো আরেকটা পাতালে।
তো আপনার মতলবটা কি আসলে বলবে একটু ভাইয়া? ওই রাজপুত্রের সাথে কারবারটা কি আপনার? বলুন বলুন কাউকে কিছুই বলবো না। এতো ব্যাকুলতা দেখেই জানতে ইচ্ছে হলো। মরুময় নিসর্গ অথবা মায়াময় সবুজ যে কারো সাথেই আপনি যেতে রাজি আছেন তাই আর কি এই কৌতূহল। বলে ফেলুন চোখ বন্ধ করে।
কেন কপালের আবার কি হল ?
কেউ কি পাথর ছুঁয়ে দিয়েছে ? কপালে আলু তুলে ?
এমন ই…য়া বড় পা-হাত থাকল এক লাফে পগারপার হয়ে যেতাম সেই কখন ।
রাজপুত্ররা থাকে রাজ কার্যে , তাদের সাথে ভাব করে নিতে পারলে নিদেন পক্ষে কলাটা মুলোটা নিশ্চিত ।
তাই আরকি?
রাজ ফটকে অন্তত দাড় করিয়ে কেউ রাখবে না ।
সেতু পার(দহরম-ফহরম দেখে বুঝছেন না ?) হয়ে এলেই তো শেষ না ।
আরও রাজ-রাজ্য লাভের ভাও-ভাবনা আছে না ?
মশাই
রাজ-রাজ্য লাভের ভাও-ভাবনা???
কঠিন কিন্তু বড়ই কঠিন। তবে পিছনে কিন্তু লেগে আছি কিছু পাই আর না পাই দেখতেতো পারবো। এমনও হতে পারে দেখে দেখে কিভাবে ছিনিয়ে নিতে হয় তাও শিখা হয়ে যাবে। তো আশা করি সর্বোচ্চ চেষ্টাই করছেন।
মশাই
“মায়াময় সবুজ” শব্দ দুটি ব্যবহার করতে চাই আমার একটি ক্ষুদ্র লেখায় আপনার আপত্তি না থাকলে।
আপনি কী যে বলেন ?
এখন থেকে গোল গোল চোখ করে তাকিয়ে থাকব ,
কিন্তু আমরা তাকালেই তো হবে না , আপনার নয়ন খানি নয়নে রাখতে হবে ।
শুধু শিশির বিন্দু পাখ=পাখালির দিকে তাকালে তো হবে না ।
শুন্য শুন্যালয়
হা হা হা, কি সর্বনেশে কথা, নয়নে নয়ন রাখতে হবে নাকি ।। আমার হাতি মার্কা নয়নে নয়ন রাখলে এমনিতেই চোখ গোল গোল হয়ে যাবার কথা।। ছোট বেলায় খেলেন নি, চোরের চোখে চোখ পড়লেই অক্কা পাবার ভয়ে সবাই চোখ এড়িয়ে যেত?
মহাসমুদ্রে মুক্তা খুঁজতে গেলে, অনেক দম নিয়েই ডুবে থাকতে হয় যে, এই কম নিঃশ্বাসে মাঝে মাঝে পেরে উঠিনা ।। চেস্টা জারি রইবে… 🙂
সোনেলার নয়নে নয়ন রাখতে হবে ।
কম নিঃশ্বাসে আপনি অনেক অনেক পারবেন ,আর তাতেই হবে ।
অঞ্জন দত্তের সেই বিখ্যাত গোল গোল চোখের গানটি শুনুন।
হরিপদ একজন ছোট-খাট সাদা মাটা লোক ………
এত অল্প শব্দে এত গভীর আবেগ,কি করে পারেন বলুন তো?যাদু আছে আপনার আঙ্গুলে?নাকি শব্দ চয়নে?মুগ্ধতা বেড়েই যাচ্ছে,কোথায় শেষ কে জানে?কিংবা অসীম এই মুগ্ধতা!এভাবেই মুঘ করতে থাকুন পাঠকদের আপনার শব্দের যাদুতে।
কোনো কথাই আর বলা যাবেনা দেখছি কারণ একটা কথা বলার পর আবার সেটা উহ্য করতে হয় আমাকে। না ভাইয়া আমার “ফু” তে কোনো কাজই হয় না। লেখা ভুলও হয় না আবার তৈরিও হয় না তবে আপনার “ফু” তে যে হয় তা জানি।
জটিল ও কঠিন সকাল থেকে সন্ধা ।
অনেক অনেক দিন পরে ছোট্ট সেমিনারে লোকদের সামনে
সামান্য কথা বললাম ।
মশাই
শুধু গোল গোল চোখ না সবই মেনে নিছি। আপনার কাছে হরিপদ যেমন আদর্শবান তেমনি আমাদের কাছে আপনিও তেমন আদর্শবান। আপনি মনে হয় ল্যাহা পড়া নিয়ে খুব ব্যস্ততার মাঝে দিন কাটাচ্ছেন যার কারণ আমরা অপদার্থরা কোনো লেখা পাচ্ছি না আপনার কাছ থেকে। মনে বড় স্বাদ জাগে মাঝে মাঝে সাহিত্যিক হতে কিন্তু এই জনমে কেন পর জনমেও তা সম্ভব না।
আচ্ছা ভাল কথা সেই রাজকুমারের দেখা কি পেয়েছেন আপনি না এখনো চেষ্টা জারি রয়েছে?
৭৩টি মন্তব্য
মশাই
বোরাক আসলে কোনো সমস্যা নেইতো ভাইয়া? আকুল আকুতি কি না রেখে পারে কেউ? আসবে তবে কোথায় নিয়ে যাবে তা কিন্তু জানি না। ইশ !!! ছোট হলেও লেখা দেখে আনন্দিত।
ছাইরাছ হেলাল
আমি তো রথে করেই যাচ্ছি ।আকুতি শুনে রাজপুত্রের কাছে তো নিয়ে যাচ্ছে না ।
বেশি কি সবাই লিখতে পারে ?
মশাই
কেউই বেশি লিখতে পারে না কিন্তু টাইপিং সবাই পারে। আমার মনে হয় ভাইয়া রথে যখন চড়েছেন তখন চড়তেই থাকেন। চড়ে চড়ে উপর থেকে পীপিলিকার মত মানুষগুলোকে দেখেন। দেখেবেন রাজপুত্রের দেখা না পেয়ে আবার নেমে যাবেন না যেন। ইচ্ছা হলে একবার দুবাইতেও আসতে পারেন।
ছাইরাছ হেলাল
আমি তো ভাল টাইপিং ও করতে পারিনা ।
আগ্রিকালচার পদ্ধতিতে এক বা দুই আঙ্গুল দিয়ে খুটুর মুটুর করে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে লিখি ।
আমি তো পীপিলিকা থেকেও ক্ষুদ্র , তাই অন্যকে বড় না দেখে উপায় নেই ।
আচ্ছা বিশ্ব ভ্রমণের সময় মনে করিয়ে দিয়েন । কিন্তু তত দিনে তো আপনার বিদেশের গাট্টি গোল হয়ে যাবার কথা ।
জিসান শা ইকরাম
আমিও যেতে চাই ।
ছাইরাছ হেলাল
যেতে আমরা সবাই চাই ,কিন্তু পারছি কই ।
ধন্যবাদ আপনাকে ।
ব্লগার সজীব
মায়াময় সবুজ আমার ভালো লাগে । মরুময় নিসর্গকে যে ভয় খুব । (y) (y)
ছাইরাছ হেলাল
ভয় নেই , সেখানেও আছে মোদের স্বজন ।
ভাল থাকুন ।
খসড়া
বাপের আমার সময় যায় ঝড়ো পথে।
ছাইরাছ হেলাল
মিতালি করে ফেলুন ,ঝড় থেমে যাবে ।
ভাল থাকবেন আপনি ।
মশাই
কপাল যে আজ বড়ই মন্দ আমার। কেন যে এত অনীহা সেতো বুঝি না থাক বুঝতেও চাই না।
পীপিলিকার থেকে ক্ষুদ্র!!!! সেই প্রানীটার আবার নাম কি? আমার তো মনে হয় আপনার ই…….য়া বড় পা একটা আকাশে তো আরেকটা পাতালে।
তো আপনার মতলবটা কি আসলে বলবে একটু ভাইয়া? ওই রাজপুত্রের সাথে কারবারটা কি আপনার? বলুন বলুন কাউকে কিছুই বলবো না। এতো ব্যাকুলতা দেখেই জানতে ইচ্ছে হলো। মরুময় নিসর্গ অথবা মায়াময় সবুজ যে কারো সাথেই আপনি যেতে রাজি আছেন তাই আর কি এই কৌতূহল। বলে ফেলুন চোখ বন্ধ করে।
ছাইরাছ হেলাল
কেন কপালের আবার কি হল ?
কেউ কি পাথর ছুঁয়ে দিয়েছে ? কপালে আলু তুলে ?
এমন ই…য়া বড় পা-হাত থাকল এক লাফে পগারপার হয়ে যেতাম সেই কখন ।
রাজপুত্ররা থাকে রাজ কার্যে , তাদের সাথে ভাব করে নিতে পারলে নিদেন পক্ষে কলাটা মুলোটা নিশ্চিত ।
তাই আরকি?
রাজ ফটকে অন্তত দাড় করিয়ে কেউ রাখবে না ।
আর সামান্য তিনটে লাইনে কী আর এমন লেখা !
মশাই
লাইন হয়তো তিনটি মাত্র কিন্তু দেখছেন এই তিন লাইনেই কত শত ট্রেন চলছে অবিরাম? চলুক তারপরও গোপন রহস্য ভেদ করে দিন।
ছাইরাছ হেলাল
সব লেখায় রহস্য থাকে নাকি ?
মাত্র ৩*৯=২৭ টি শব্দ মাত্র ।
মশাই
২৭টি শব্দ কিন্তু ২৭টি রাজ্যের বিপর্যয় বহন করে আছে।
ছাইরাছ হেলাল
আবার কোথায় বিপর্যয় ঘটালাম ।
মশাই
তার মানে সহজেই পুল সিরাত পার হবার আশা তাই না ভাইয়া ?
ছাইরাছ হেলাল
না তা নয় , আমার জন্য পুল সিরাত এখন নেই তো ,
সে পেরিয়ে এসেছি আগেই । অনেক কায়-ক্লেশে ।
মশাই
কি বলেন ঐ সেতু না থাকলেতো আর কোনো ভয়ই নেই আপনার। রাজপুত্রতো তাহলে আপনি নিজেই।
ছাইরাছ হেলাল
সেতু পার(দহরম-ফহরম দেখে বুঝছেন না ?) হয়ে এলেই তো শেষ না ।
আরও রাজ-রাজ্য লাভের ভাও-ভাবনা আছে না ?
মশাই
রাজ-রাজ্য লাভের ভাও-ভাবনা???
কঠিন কিন্তু বড়ই কঠিন। তবে পিছনে কিন্তু লেগে আছি কিছু পাই আর না পাই দেখতেতো পারবো। এমনও হতে পারে দেখে দেখে কিভাবে ছিনিয়ে নিতে হয় তাও শিখা হয়ে যাবে। তো আশা করি সর্বোচ্চ চেষ্টাই করছেন।
মশাই
“মায়াময় সবুজ” শব্দ দুটি ব্যবহার করতে চাই আমার একটি ক্ষুদ্র লেখায় আপনার আপত্তি না থাকলে।
ছাইরাছ হেলাল
শব্দ আমার কেনা নাকি ?
যা খুশি আপনি করুণ ,
আমরা যেন দেখতে পাই , তা হলেই হবে ।
শুন্য শুন্যালয়
হে সময়, সোনা দেশের রাজপুত্র ছাইরাছ এর কাছে উড়ে এসো, রথে করে, পংখিরাজে চড়ে, কিংবা হেলিকাপ্টার যেভাবে পারো।।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি যে কই কই থাকেন !
এমন করে বললে না এসে পারবেই না ।
শুন্য শুন্যালয়
আমি তো আপনাদের কথার ফাঁক ফোঁকরে ঢোকার চেস্টা করি, তা কারো নজরে পরলে তো 🙁
ছাইরাছ হেলাল
আপনি কী যে বলেন ?
এখন থেকে গোল গোল চোখ করে তাকিয়ে থাকব ,
কিন্তু আমরা তাকালেই তো হবে না , আপনার নয়ন খানি নয়নে রাখতে হবে ।
শুধু শিশির বিন্দু পাখ=পাখালির দিকে তাকালে তো হবে না ।
শুন্য শুন্যালয়
হা হা হা, কি সর্বনেশে কথা, নয়নে নয়ন রাখতে হবে নাকি ।। আমার হাতি মার্কা নয়নে নয়ন রাখলে এমনিতেই চোখ গোল গোল হয়ে যাবার কথা।। ছোট বেলায় খেলেন নি, চোরের চোখে চোখ পড়লেই অক্কা পাবার ভয়ে সবাই চোখ এড়িয়ে যেত?
মহাসমুদ্রে মুক্তা খুঁজতে গেলে, অনেক দম নিয়েই ডুবে থাকতে হয় যে, এই কম নিঃশ্বাসে মাঝে মাঝে পেরে উঠিনা ।। চেস্টা জারি রইবে… 🙂
ছাইরাছ হেলাল
সোনেলার নয়নে নয়ন রাখতে হবে ।
কম নিঃশ্বাসে আপনি অনেক অনেক পারবেন ,আর তাতেই হবে ।
অঞ্জন দত্তের সেই বিখ্যাত গোল গোল চোখের গানটি শুনুন।
হরিপদ একজন ছোট-খাট সাদা মাটা লোক ………
শুন্য শুন্যালয়
তথাস্তু ।।
মশাই
আজকে কপাল আসলেই মন্দ। এতো ব্যস্ততা কি মানা যায় ?
শুন্য শুন্যালয়
কাজে মন না দিয়ে ফাঁকি দেয়া হচ্ছে , হুম ।।
ছাইরাছ হেলাল
তোলা থাকুক , সমস্যা কী ?
মশাই
Apnara sishir bindu, pakh pakhali, horipod ki sob bolchen ami kintu kichui bojtechina.
ছাইরাছ হেলাল
সব অক্ষরে অক্ষরে বুঝিয়ে দেয়া হবে ,চিন্তাইয়েন না ।
ছাইরাছ হেলাল
গানটি ইউ টিউবে আছে ,শুনে ফেলুন ।
আবার মনে করবেন না যেন আপনার কোন কিছু আছে ।
আপনাদের নিয়ে সমস্যা, এক বললে এগার ভেবে বসেন ।
মশাই
Thak beshi na bujhiye horipod shomporke aktu bujhalei hobe vaiya.
ছাইরাছ হেলাল
গান শুনেছেন ?
ছাইরাছ হেলাল
গানটির কী হল ?
মশাই
কই ভাইয়া ?কি আমি পানি গোল গোল চোখ দিয়ে সার্চ দিয়ে দেখেছি।
ছাইরাছ হেলাল
তা শুনেছেন কিনা তাই বলুন ।
মশাই
না ভাইয়া আমি খুজেই পাইনি। গোল গোল চোখ লিখে সার্চ দিয়েছিলাম কিন্তু আসেনি কিছুই।
ছাইরাছ হেলাল
http://www.youtube.com/watch?v=y8vv9mDVHgo
এবারে শুনুন ।
মশাই
Na akhono shuniny. Shune janabo tobe jananor age dekhte hobe ki ache gaan tate. Apnito dekhi ekdom sob…..thak bolbo na.
ছাইরাছ হেলাল
আমি আবার কী করলাম ?
মা মাটি দেশ
নাহ আমার রথে চড়া হবে না।
ছাইরাছ হেলাল
বলেন কী ? একবার হলেও চড়ে দেখুন ।
ধন্যবাদ ।
অপরাজিতা সারাহ
এত অল্প শব্দে এত গভীর আবেগ,কি করে পারেন বলুন তো?যাদু আছে আপনার আঙ্গুলে?নাকি শব্দ চয়নে?মুগ্ধতা বেড়েই যাচ্ছে,কোথায় শেষ কে জানে?কিংবা অসীম এই মুগ্ধতা!এভাবেই মুঘ করতে থাকুন পাঠকদের আপনার শব্দের যাদুতে।
শুভ কামনা।
ছাইরাছ হেলাল
না ,যাদু নেই , নগণ্য লেখকের । তবে আন্তরিক হয়ে পড়েছেন বলেই নিজ গুনে এমন করে বলতে
পারছেন । যাদু যদি কিছু থেকে থাকে তা আছে আপনার মন্তব্যের সৌন্দর্যে ।
আপনাকে একটু অনিয়মিত পাচ্ছি , যা আমরা চাই না মোটেই ।
ভাল থাকুন ।
বনলতা সেন
হ্যা বা না বলুন ।
সরাসরি লিখলেন ?
ছাইরাছ হেলাল
ইশ , বিপদে ফেলে দিলেন ?
হ্যাঁ।
হয়েছে এবার ?
স্বপ্ন
এত অল্প লেখায় কত বিশাল প্রকাশ । (y) -{@
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই অল্প তবে বিশাল কিনা তা বলতে পারছি না ।
নিয়মিত পড়ছেন দেখে আনন্দিত কিন্তু মোটেই লিখছেন না ।
মশাই
ফুঁ দিয়ে দিন মাথায় একটা দেখবেন ঠিকই লেখা বের হবে।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি আগে শুরু করুণ ‘ফু’ দিতে , দেখি কী হয় ?
মশাই
আমি দিলে লেখা আরো ভুলে যাবার সম্ভাবনা বেশি। এই কাজ আপনার দ্বারাই সম্ভব।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি ‘ফু’ দিলে কাজ হয় মেনে নিয়েছেন দেখে ভাল লাগল ।
আমাদের কাজে আসবে । এটাই কী আপনার সাফল্যের চাবিকাঠি?
মশাই
কোনো কথাই আর বলা যাবেনা দেখছি কারণ একটা কথা বলার পর আবার সেটা উহ্য করতে হয় আমাকে। না ভাইয়া আমার “ফু” তে কোনো কাজই হয় না। লেখা ভুলও হয় না আবার তৈরিও হয় না তবে আপনার “ফু” তে যে হয় তা জানি।
ছাইরাছ হেলাল
আরে এই মাত্র বললেন আপনি ‘ফু’ বিশারদ ,
এখন ঘুরিয়ে অন্য দিকে নিতে চাইলেও তা কি পারা যাবে ?
মশাই
হবে হবে ভাইয়া সবই হবে। কি লিখে সার্চ দিবো গানের সেটা বলুন একটু শুনি গানটাতে কি আছে কথা দিচ্ছি এক কে এগার ভাববো না।
মশাই
যাক অবশেষে শুনতে পেলাম। এই আপনি নিজেকে আবার হরিপদ ভেবে বসেননিতো ?
ছাইরাছ হেলাল
হ্যাঁ , যা সত্যি তা আবার ভাবতে যাব কেন ?
সত্যি মেনে নিয়েছি সেই কবে ।
মশাই
আমার না আমাদের চোখে কিন্তু আপনি এক অসাধারণ মানুষ। আপনাকে হরিপদ ভাবতে পারবো না। গানটা না শুনলেই ভাল হতো আসলে।
ছাইরাছ হেলাল
আমার কাছে হরিপদকে একজন আদর্শ মানুষ মনে হয় ।
মশাই
আমাদের কাছেও আপনাকে আদর্শ মানুষ মনে হয় আর তাই আপনাকেও আমরা হরিপদ এর মত করে শ্রদ্ধার চোখে দেখি। তাতে রাগ করছেন কেন আপনি?
ছাইরাছ হেলাল
আম রাগ করছি তা পেলেন কোথায় ?
এক আবার এগারোর দিকে যাচ্ছে ।
মূল কথাটি কিন্তু গোল গোল চোখ নিয়ে , তাও মনে রাখতে হবে ।
ছাইরাছ হেলাল
একটি দিন ব্যাপী সেমিনারে যেতে হচ্ছে ।
দেখি কোন গল্প হয়ে ওঠে কিনা ।
মশাই
তার মানে একদিনের জন্য উধাও হয়ে যাবেন আজকে?
ছাইরাছ হেলাল
জটিল ও কঠিন সকাল থেকে সন্ধা ।
অনেক অনেক দিন পরে ছোট্ট সেমিনারে লোকদের সামনে
সামান্য কথা বললাম ।
মশাই
শুধু গোল গোল চোখ না সবই মেনে নিছি। আপনার কাছে হরিপদ যেমন আদর্শবান তেমনি আমাদের কাছে আপনিও তেমন আদর্শবান। আপনি মনে হয় ল্যাহা পড়া নিয়ে খুব ব্যস্ততার মাঝে দিন কাটাচ্ছেন যার কারণ আমরা অপদার্থরা কোনো লেখা পাচ্ছি না আপনার কাছ থেকে। মনে বড় স্বাদ জাগে মাঝে মাঝে সাহিত্যিক হতে কিন্তু এই জনমে কেন পর জনমেও তা সম্ভব না।
আচ্ছা ভাল কথা সেই রাজকুমারের দেখা কি পেয়েছেন আপনি না এখনো চেষ্টা জারি রয়েছে?
ছাইরাছ হেলাল
লেখা পাচ্ছেন না মানে ?
এই ২৭ অক্ষরকে লেখার মত মনে হচ্ছে না বুঝি ?
একেই বলে লেখক না হতে পারার যন্ত্রণা !
সেই রাজকুমারের খবর আপনাদের দেব কিনা বা দিলেও কতটুকু দেব তা ওনাদের কাছ থেকে না জেনে
বলা কি ঠিক হবে ? আপনি-বলুন ।
বনলতা সেনের কাছে ধরা পড়ে গেছি দেখতে পাচ্ছেন , এখন ভয়ে আছি ।
মশাই
২৭ অক্ষর লিখাটি ৩দিনে পা দিয়েছে এখন। অবশ্যই লিখা আর লিখা বলেই তো আরও ২৭ অক্ষর হোক সমস্যা নেই তাতে।
বনলতা সেনের কাছে ধরা পরতেই হবে কারণ দুজনেরই সেই উপরের সাথে গভীর লিংক রয়েছে আমাদের কি আর সেই লিংক আছে নাকি বলেন?
থাক আমাদেরকে না জানালেও সমস্যা নেই (পরে অবশ্য মোট বদলাতে পারি) তারপরও আপনি রাজপুত্রের কাছে পৌঁছান।
ছাইরাছ হেলাল
আপনিও লিংক করে ফেলুন ,সমস্যা নেই । তখন এদিক ওদিক ফকফকা সব ।
বললেই যদি রাজপুত্রদের কাছে পৌছানো যেত তাহলে তো কথা ছিল না ।
সাড়ে চার কুড়ি অক্ষর আছে স্টকে । দেব নাকি ?