সমর্পণের কোন মাত্রা থাকে কিনা জানতে পারিনি, সমর্পিত হয়ে ও।
সমর্পণের দূরবর্তী সাড়া লক্ষ্যে বা অলক্ষ্যে।
হে ঈশ্বর, তুলে নাও আমাকে বা ছুড়ে ফেল জনশূন্য পাহাড়ে ,
দুস্থ আমি, দ্রষ্টা বা জ্ঞানী নই মোটেই ।
পরমেশ্বরের সূচ্যগ্র রহস্যন্মোচন ! সে আমার কাজ নয় ;
বৃথাই ধ্বনিত হয় হৃদ-নিংড়ানো অন্তহীন অর্থহীন আর্তি ।
২৫টি মন্তব্য
মশাই
Bah bah!!!! Amar age kauke dimu na montobbo korte ty dhuklam.. Poriny akhono.
ছাইরাছ হেলাল
তেমন কেউ পড়ার নেই , আপনি পড়ে ফেলুন সময় করে ,সময় নিয়ে ।
মশাই
জলশূন্য পাহাড় ছুড়ে ফেলার চেয়ে তুলে নেওয়াটাই বরং ভাল হবে। সমর্পণের মাত্রা জানা কি খুব জরুরী? আপনি জানতে পারেন নি তবে অন্য কেউ কি জেনেছিলো? যে সমর্পণের মাত্রা নির্দিষ্ট না করেই সমর্পিত হয় তার দ্বারা কি মাত্রা জানা হয়?
******পরমেশ্বরের সূচাগ্র রহস্যন্মোচন ! সে আমার কাজ নয় ;
বৃথাই ধ্বনিত হয় হৃদ-নিংড়ানো অন্তহীন অর্থহীন আর্তি ।****
সাধ্য কার থামায় উথাল দরিয়া, যবে জাগে সে আপনার পরিচয় জানিতে তবুও হয় না জানা তাই হয় না শিথিল।
ছাইরাছ হেলাল
ঈশ্বরের কাছে পরিপূর্ণ আত্ম সমর্পণ হল কী না তা জানার আকুতি থেকেই যায় ।
আবার এটি বোঝা যায় না যাবে না এমন নয় , তবে আরও চাই ,এমন না অমন চাই ,
এরকম একটি ব্যাপার থেকেই যায়।
যেহেতু এটি কিনারা বিহীন তাই চিলাচিল্লি জারি থাকে ।
মশাই
ঈশ্বরের কাছে আত্মসমর্পণ করতে গিয়ে দ্বিধাবোধ সৃষ্টি হতেই পারে। কোনো প্রিয় মানুষকে উপহার হিসেবে যে বস্তুটি তৈরী করা হয় তার খুটিনাটি যেমন ভাল ভাবে দেখা হয়, এবং বার বার একটা দ্বিধায় আচ্ছন্ন হতেই হয় যে কোথায় নিশ্চয় কোনো একটি অপূর্ণতা রয়ে গেছে। ভাবনার গভীরতা আছে লেখাটিতে। আকাশে, বাতাসে ভাসতে থাকুক এমন অর্থহীন আর্তি।
মশাই
কোথায় আপনি? না না কোনো ঝালমুড়ি খাওয়াতে হবে আপনার বাড়ি এসেছি বলে। আজকাল মুড়ি, চানাচুর খাওয়াবার ভয়ে কনে ঘাপটি মেরে থাকে কখন না আবার চেয়ে বসি। আপনি সেদিক থেকে সম্পূর্ণ নিশ্চিত কারণ ঘরে গিয়ে এসব চাইবো না গ্যারান্টি দিয়ে দিলাম।
ছাইরাছ হেলাল
আপনার ঘর-বাড়ী বাড়ি-ঘর অক্ষত অক্ষুন্ন থাকুক শত ঝড়-বৃষ্টি বৃষ্টির ঝড়েও তা চাই ।
আম কুড়ানোর মজা আবার ঝড়-বৃষ্টি না হলে পাওয়া যায় না ।
আপনার মাথা মাথার জায়গায় থাকুক তাও চাই ।
কিন্তু আপনি যে বেল না তাল গাছের নীচে দাড়িয়ে আছেন , তাতে পাঁকা তাল মাথায় পড়ে
তাল-বেতাল হয়ে গেলে আমরাও কান্নার ভান করব তা নিশ্চিত ।
মশাই
হাত তুলে দিয়েছি। আমার মাথায় তাল পরে আমি যদিও বেতাল উপরের উনি যেন কান্নার ভানে সৃষ্টি করে ক্যাকটাস হোক দোআঁশ মাটিকে মরুভূমি ভেবে। ঝড়ের দিনে আম কুড়াতে মজা থাকলেও দেখবেন সেই আম কুড়াতে কুড়াতে আম না আবার মাথার উপরে পরে। নিশ্চই হাসছেন হা হা করে আম পড়লে আর সমস্যা কি? উপরওয়ালা বরই ফেলে মাথার উপর বেহুস করার টেকনিক জানে।
ভাববেন না বেচে যাবেন।
ছাইরাছ হেলাল
উপরওয়ালার টেকনিক বিস্তর দেখতে পাচ্ছি ।
মশাই
আরো দেখবেন সময় আসতেছে সামনে। প্রস্তুত থাকবেন তবে সাবধানে থাকতে হবে কিন্তু।
ছাইরাছ হেলাল
স্টেডিয়ামের দর্শক হওয়ার জন্য প্রস্তুত আছি ।
শুধু শো শুরু হলেই হবে । ছিটি-ফিটি ও দিতে হবে না ।
মশাই
বাহ বাহ!!! কারো পৌষ মাস কারো সর্বনাশ। তার মানে আপনি এই ভেবে বসে আছেন আবার কখন স্টেডিয়ামে যাবো ??? উপরের সাথে হট লিংক রেখে যদি আপনি তা চান তাহলে আমি না গিয়েতো আর কোনো উপায় দেখছি না। উপায় না হাত পা বেধেই তো এসে নিয়ে যাবে। তার আগেই কোনো মাত্রার চিন্তা না করে নিজেকে আত্মসমর্পণ করে দেই সেটাই ভালো নয় কি ? নিজেকে কি এখনো হরিপদ মনে করছেন? খবর আছে কইলাম।
প্রিন্স মাহমুদ
;?
দারুন লিখেছেন
ছাইরাছ হেলাল
পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।
ছাইরাছ হেলাল
ইদানিং উচিৎদের খুবি দুর্দিন যাচ্ছে দেখতে পাচ্ছি ।
তাই বলে উচিৎরা থেমে যাবে থেমে থাকবে এমন ভাবনার পথ একটু বেপথুই মনে হয় ।
আজকাল পৌষ বা মাঘের তেমন তারতম্য নেই-ই ।
তা এবারের আয়োজন কী স্টেডিয়ামে না হয়ে অন্য কোথাও আর বড় পরিসরে হবে ?
যাক , দাওয়াত পেলেই হবে । অবশ্য যদি কষ্ট করে দাওয়াত নাও দেন যেতে ভুল করব না , তা নিশ্চিত ।
স্বপ্ন নীলা
বাপ রে বাপ !! একেবারে ফাটিয়ে দিয়েছে কবি !! বাজিমাত !! দারুন ——– আর কত বলবো —–
ছাইরাছ হেলাল
বাপ রে বাপ !! এতদিনে চোখে পড়ল !
তাও তো পড়েছেন , কই কই যে আপনি থাকেন ।
ভাল থেকে সাথেও থাকুন ,অল্প করে হলেও ।
শুন্য শুন্যালয়
পরমেশ্বরের সূচাগ্র রহস্যন্মোচন ! সে আমার কাজ নয় ;
সমর্পণের মাত্রা না জানলেও চলবে, শুধু এই দূরবর্তী সাড়া না জানাটা বড়ই কস্টকর কিন্তু।।
ছাইরাছ হেলাল
দুঃখিত, এ মন্তব্যটি আমার চোখ এড়িয়েছে।
আমি অথবা অন্য কেউ
Liked it. Especially the last two lines. But I fe he listens to us and every prayer from our side is valuable to him also. That’s why he created us. Created us from a clot of congealed blood. So that we pray, and ask for mercy only from him…
ছাইরাছ হেলাল
বেহেশ্ত ও দোজখ দু’টোর অস্তিত্বই তোমার মাঝে——ওমর খৈয়াম।
আমি অথবা অন্য কেউ
আলাদা কইরা রাখতে পারলে ভালো হইতো।
ছাইরাছ হেলাল
সব একটার ভিতরে দিয়া কী যে ঝামেলায় ফেলল……………
অরুনি মায়া
হৃদয় নিংড়ানো ধ্বনি প্রতিধ্বনি গুলো ভাসতে থাকে। বার বার স্রষ্টার নিকটে গিয়ে আছড়ে পড়তে থাকে। কিন্তু তারপর কোথায় যেন হারিয়ে যায়। অনেক অনেক দিন পর যখন প্রয়জন ফুরায় তখন মন বলে বৃথাই প্রার্থনা। যা চেয়েছিলাম আসিলে তা না চাইলেও পারতাম,,,,,,
ছাইরাছ হেলাল
এত পুরনো লেখা পড়ার জন্য অবশ্যই ধন্যবাদ।
ঈশ্বর বড়ই রহস্যময়।