আর্তংকের ঘূর্নিঝড় ‘মহাসেন’ তোমরা সময় সময় বিভিন্ন নাম ধারন করে এসে লন্ডভন্ড করে দেও জনজীবন। আর স্বজনহারাদের বুক ভড়া কান্নায় যেন কম্পিত হয়ে উঠে বিশ্ব। আহাজারী আর আহাজারী। শোকের যে মাতম! নি:শ্ব করে দেও শেষ সম্বলটুকু। সিডর,আইলাসহ নানা নামে তোমরা আখ্যায়িত হয়ে ধ্বংসলীলা চালিয়ে চলে যাও। আবার কখনো আতংক দেখিয়ে টপকিয়ে যাও। কেন এই জনজীবনের ভংয়কর তান্ডবের শিকার হতে হয়। এটাও তো একধরনের মাফিয়া স্টাইলের ধ্বংস্তুব বলাটা কি যৌত্তিক নাকি অযৌত্তিক। এ আবার কেমন মাফিয়া ? এ প্রশ্নের উত্তর কি কারো জানা আছে ? প্রশ্ন উঠতে পারে এটা কি লৌকিক নাকি অলৌকিক! প্রকৃতির নিয়মেই কি মাহসেনরা হানা দেয়। নাকি কৃত্রিম কোন কোন কারনে মহাসেনদের আঘাত হানার অশনী সংকেত? কখানো মেতে উঠে অশনীর মত্ত খেলায়। এটা আবাহাওয়া বিশেষজ্ঞ কিংবা বিজ্ঞানীরা ভালো জানেন। পরিবেশ নিয়ে যারা কাজ করেন তারা ভালো জানেন যে, কেন ঘূর্নিঝড় জলোচ্ছ্বাসের কবলে পড়তে হয় বিশেষ করে বাংলাশের উপকুলীয় অঞ্চলের মানুষকে। অবশ্য আঘাতের হানা থেকে বাদ পড়ে না রাজধানী হতে শুরু করে দেশের বিভাগীয় শহরগুলোও। এই আঘাত হানার প্রতিরোধে কোন ব্যবস্থা নেই ? এরকম প্রতিরোধ যাতে মহাসেনাদের ধ্বংসযজ্ঞ বন্ধ হয়। শুধু বাংলাদেশ নয় এহেন ধ্বংসলীলা বন্ধ হোক সারা বিশ্বে এই প্রত্যাশায়।
লেখক : আহমেদ জালাল (সাংবাদিক)
Mail : [email protected]
Web : www.notunkhabar.com
তারিখ: ১৬-০৫-২০১৩
৬টি মন্তব্য
ছাইরাছ হেলাল
বন্ধ হোক এ মহা প্রলয় ।
বনলতা সেন
সব প্রলয় আমাদের এই গরীব দেশে কেনো ?
জিসান শা ইকরাম
মহাসেন চলে গিয়েছে ।
জিসান শা ইকরাম
সব দুর্যোগ আমাদের এই গরীব দেশে ।
প্রজন্ম ৭১
এই দুর্যোগ প্রতিরোধ সম্ভব না। তবে সতর্ক থাকলে পরবর্তী অবস্থা মোকাবেলা করা সম্ভব।
শিশির কনা
মহাসেন এবার আমাদের দেশকে ভয় পেয়ে চলে গিয়েছে ।