মুখে বলা , আবেগের দ্বারা উপলধ্বি করে প্রশাসন প্রয়োগের খমতাধর হয়ে আইনে প্রয়োগ না করা, ব্যারথ মানুষ, তাঁরা ক্ষমতায় থাকার কোন যোগ্যতা রাখেনা।
ইতিপূর্বে সালমান এফ রহমানের কন্যা ছাদ থেকে পড়ে মরেছে কিন্তু তাঁর মানবতাবোধ জাগেনি, মানুষকে ভালো বাসতে পারেনি। মহিউদ্দিন খান আলমগীরের ছেলে পানিতে ডুবে মরেছে কিন্তু মানবতাবোধ জাগেনি, তাঁর লজ্জাবোধ হয়নি মানুষের জীবন নিয়ে কথা বলার। লঞ্চ ডুবিতে শাহজাহান খানের দূর সম্পর্কের বোনের মেয়ে মরেছে মমত্ববোধ জাগেনি মানুষের জন্য। এরা কেমন নেতা কেমন নিতির মানুষ নীতি?
আমাদের জননন্দিতনেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অনেক জনসভাতে, ব্রিফিঙয়ে বলেন আমি সব হারিয়েছে আমার পাবার কিছু নাই। কিন্তু প্রতিদিন রাস্তা-ঘাটে, রাজনিতিতে, আইনে প্রতিদিন মানুষ মরছে কিন্তু আপনি বা আপনার আইন শৃঙ্খলা বাহীনির হাতে তাঁর কোন প্রতিকার আপনি করছেন না, নির্বাহী ক্ষমতাধর হয়ে কিন্তু এটা আপনার নৈতিক দায়িত্ব। মানুষের সকল রকমের সাহায্য সহয়োগিতা করা। মানুষের তরে যদি নিজেকে বিলাতে না পারেন তাহলে আপনি কেমন নেত্রী কেমন আপনার রীতিনীতি।
আল্লাহ সকল মানুষের হৃদয়ে মানুষকে সেবা করা তৈফিক দান করুন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি দেশের সকল জনগণের জননী। আপনি সকলের আস্থার স্থল, আপনি সকলের নিরাপদস্থল, আপনি না দিলে কোথায় যাবে এই জনতা। মাগো তোমার পানে চেয়ে আছে হাজার হাজার লক্ষ কোটি মানুষ। এদের নিরাপদে চলার, শান্তিতে ঘুমাতে, দেওয়ার একমাত্র আশ্রয়স্থল আপনি দিতে পারেন, আল্লাহর রহমতে, আর আল্লাহ সে ক্ষমতা যোগ্যতা এখন আপনাকে দান করেছে, এই সুয়োগ হেলায় হারাবেন না। মানুষের প্রতি সদয় হোন সৃষ্টিকর্তা আপনাকে সহায়অতা করবে ইন শাল্লাহ। আমিন।
১৬টি মন্তব্য
শুন্য শুন্যালয়
যেই দেশের প্রত্যেকটা মানুষে মানুষে, প্রত্যেকটা সেক্টরের রন্ধ্রে রন্ধ্রে দূনীতি, অমানবিতা আর বিষ, সেই দেশের প্রধানমন্ত্রির পক্ষেও কিছু করা সম্ভব নয়।
মোঃ মজিবর রহমান
যদি ইচ্ছা থাকে ক্ষমতা ১০ দিনে অনেক সম্ভব। আর তা হবে এই জন্য আর ক্ষমতা চাই না কিন্তু কাজ করে দেখিয়ে এক্সেতে চাই। সেক্ষেত্রে তাঁকে তাঁর পরিক্ষিত যে কয়জন আছে তাঁদের সন্নগে নিতে হবে।
মায়াবতী
একজন রাজা ততক্ষণ পর্যন্ত তার ক্ষমতার পুর্ণ ব্যবহার করতে পারেন না যতক্ষণ পর্যন্ত তার প্রজারা তাকে পুর্ণ সহযোগীতা দিতে পারে, আমরা সাধারণ মানুষরূপী মাণূষ গুলো কি করছি বসে বসে ? আমাদের ও কিছু দায়িত্ব নেই ? -:-
মোঃ মজিবর রহমান
শ্রধেয় আপু, আমি মনে করি ক্ষমতা দীরক্ষায়ু না করে দেশ ও দশের জন্য করা উত্তম। আমি আপনি কতদিন বাচব একমাত্র আল্লাহ জানেন, তাই তাঁর ক্ষমতা দীর্ঘ না করে তাঁর বিশ্বস্ত যে ব্যাক্তিদ্বয় আছে তাঁদের মাধ্যমে তিনি তা করতে পারেন। কুকুরের লেজ সোজা হবার না। তাই এই দেশের মেজর ব্যাক্তিকে ভাল করতে ডান্ডা ছাড়া উপায় নায়, আর সেটা করতে আপন, আত্বীয়, মানে স্বজন প্রীতির উরধ্বে উঠে কাজ করতে হবে। যেমন মাদকের এই যে চলছে তান্ডব অনেক মেনে নিয়েছে হাজারো সমালচনাও হচ্ছে তবুও এই রকম কিছু করতেও হবে। তা না হলে ক্ষন্দকার মোস্তাক খুব সজাগ।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
সেতো খেলনার পুতুল মাত্র রাষ্ট্রতো চালায় তার লোকেরা।কিন্তু নির্বাহী ক্ষমতা বলে সে অনেক কিছুই করতে পারে বা পারত কিন্তু রাষ্ট্র পরিচালনা কিংবা নিজেকে বাচিয়ে রাখতে কৌশল অবলম্ভন করেন।সময় হলে এ সব নেতাদের উস্টা দিবেন আমার বিশ্বাস -{@
মোঃ মজিবর রহমান
মনির ভাই, যদি থাকে ইচ্ছা তবে করতেই পারবে, তাঁর কি আশে পাশে ৫০/৬০ জন তাঁর ইচ্ছা পুরন করার লোক পাবেনা, আর যদি নাই থাকে তাঁর নেতৃত্ব দেবার যোগ্যতা থাকার কথা না।
মোঃ মজিবর রহমান
আমি অবশ্যই আশা রাখি তাঁর রাজনৈটিক, আর্মি, নৈ, বিমান , বিসিএস কোটায় অনেক ব্যাক্তি আছে দেশ মাতৃকার তরে লড়বে, তাঁদের ব্যাবহার করতে হবে।
মৌনতা রিতু
কিছু বলার নেই আসলে মজিবর ভাই।
‘দিনে দিনে বাড়িতেছে দেনা শুধিতে হইবে একদিন।’
তবু আশা রাখি সব ঠিক হবে।
মোঃ মজিবর রহমান
আপু কাকে বলব, বলার আছে ১০০% । কিন্তু শুনবে কে আর কাজ করবে কে??? যারা ক্ষমতার ঐ মসনদে আছে তারাই শুনবে এবং কাজ করবে মনে করতাম। কিন্তু তাঁরা ননীর পুতুলের ন্যায় শোষণ করবে তা কি জানতাম। আজ ব্যাংক থেকে টাকা লুট, প্রজেক্ট থেকে দেশের টাকা গচ্ছা, দেশটা পংগু হবে এই আওয়ামিলীগের হাতে কল্পনাও করতাম না। রাজনৈতিকভাবে কাউকে হয়রানি করলে মেনে নিতাম কিন্তু নিরেট সাদা অসহায় মানুষ নিরাপত্তা পাবেনা তা ভাবিনা। যাক এসব নিয়ে কি বলব বলে কি হবে???
ভালো থাকুন।
ছাইরাছ হেলাল
এ যেন এক জটিল আবর্ত,
এর শেষ কোথায় এবং কীভাবে কে জানে।
মোঃ মজিবর রহমান
আমি ও তাই ভাবছি ভাইয়া। তবে আশা রাখি।
নীলাঞ্জনা নীলা
মজিবর ভাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক যখন সই দেয় কোনো ছাত্রের প্রশংসাপত্রে। তখন কিন্তু শ্রেণীশিক্ষকের মাধ্যমেই তিনি জানতে পারেন। একজন প্রধানমন্ত্রীর অবস্থাও তাই। শুনুন মোঘল সাম্রাজ্যের সম্রাট আকবরের সময়ে মন্ত্রীরা সকল খবর জানাতেন না সম্রাটকে। যদিও প্রধানমন্ত্রীকে দায়ী না করেও পারিনা। এখন মিডিয়া আছে। তবে এও ঠিক মিডিয়াও অনেক ব্যবসার খাতিরে মিথ্যে খবর তৈরী করে। সবকিছুতে দূর্নীতি, কি করবেন বলুন! তবে আমি আশাবাদী বর্তমানের পরিস্থিতি দেখে। এই প্রজন্ম সোনার বাংলা গড়ে তুলবেই।
মোঃ মজিবর রহমান
আপু প্রধান্মন্ত্রীকে জান্তেই হবে, এবং জানেন, ঠিক যে ভাবে রাজাকারদের বিচার হলো ঠিক সেইভাবে তাঁকে কঠোর হতে হবে। ইতিহাস স্বাক্ষি ক্ষমতা বা ভেচে থাকা চিরস্থায়ী না। তাই দলে, সামরিক, দেশের প্রসাশনে অবশ্যই দেশের জন্য লড়ার লোকের অভাব নাই, তাঁদের বাছাই করে লড়তে হবে।
হ্যাঁ আশা করি তিনি পারবেন।
নীলাঞ্জনা নীলা
মজিবর ভাই দেখি কি হয়!
তৌহিদ ইসলাম
রাজনীতি হলো রাজার নীতি। এরা মুখে যাই বলুক ঘরে গেলে ভেজা বিড়াল হয়ে থাকে। মানুষ মরলেও এদের শিক্ষা হয়না, নিজের কেউ বিপদে পড়লেও এরা লজ্জিত হয়না। সবাই তালগাছের পিছনেই ছূটছে।
মোঃ মজিবর রহমান
ঠিক বলেছেন ভাইজান। -{@