শুন্য শুন্যালয় আপুর মন্তব্য দেখে সালাম,রফিক,শফি,বরকত,জব্বারের জন্ম,জন্মস্থান এবং সংক্ষিপ্ত জীবন বৃতান্ত সংযোজন করার প্রয়োজন অনুভব করলাম এবং নতুন কিছু তথ্য সন্নিবেশিত করলাম।
৮ বছরের শিশু অহিউল্লাহ… পৃথিবী রূপ,রস,মানুষ কোন কিছু সম্পর্কেই তেমন ধারণা হয় নি তাঁর। সেই বয়সে সবেমাত্র বইয়ের পাতা উল্টে-পাল্টে দেখার সময়,নিজ মনে কবিতার ছন্দময় চয়ন আওড়ে বেড়াবার সময় ছিল তাঁর।কিন্তু ছন্দময় কবিতা আওড়ানোর বদলে সে গলা ছেড়ে স্লোগান দিয়েছিলো “রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই…” মাত্র ৮ বছরের একটি শিশু কি করে এইভাবে স্লোগান দিতে পারে আমি ভাবতে পারি না! তবে পাকিদের ভয়াল থাবায় নিমিষেই থেমে যায় অহির জ্বালাময়ী স্লোগান। অহির রক্তে রঞ্জিত হয়ে যায় রাজপথ…
আব্দুস সালাম :
ফেনী জেলার দাগনভূঞা উপজেলার মাতুভূঞা ইউনিয়নের লক্ষণপুর (বর্তমানে সালামনগর) গ্রামে ১৯২৫ সালের ২৭ নভেম্বর জন্ম হয় আবদুস সালামের। ৪ ভাই ২ বোনের মধ্যে সালাম সবার বড়। প্রথমে মাতুভূঞা করিম উল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয় এবং ১৯৪২ সালে আতার্তুক উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। তার পিতা ফাজিল মিয়া কৃষিজীবী ছিলেন। পরিবারের আর্থিক অভাব অনটনের কারণে সালামের ম্যাট্টিক ফাইনাল পরীক্ষা দেয়া হয়নি। আর এ কারণেই পড়াশুনার পালা শেষ করা হয় নি সালামের। এর আগেই পরিবারের মানুষগুলোর মুখে দুমুঠো ভাতের যোগান দিতে চাচাতো ভাইয়ের হাত ধরে ঢাকায় পাড়ি জমায় জীবিকার সন্ধানে।সময়টা ছিল ৫২’র ফেব্রুয়ারী।চারিদিকে আন্দোলনের প্রস্তুন্তি, মায়ের ভাষা ছিনেয়ে আনার প্রস্তুতি।মায়ের ভাষা রক্ষা না করে কি করে যাবে সে জীবিকার সন্ধানে?তাইতো প্ল্যাকার্ড হয়ে হাজারো জনতার সাথে তিনিও গিয়েছিলেন মিছিলে,গলা মিলিয়েছিলেন স্লোগানে। কিন্তু কিছু বুঝে উঠার আগেই একটা বুলেট সালামের বুক ভেদ করে চলে যায়।লুটিয়ে পরেন মাটিতে। এরপরে আহত অবস্থায় দীর্ঘদিন হাসপাতালে ভর্তি থেকে ৫২’র ৭ই এপ্রিল মারা যান তিনি…
রফিক উদ্দিন :
রফিক উদ্দিন আহমেদের জন্ম ১৯২৬ সালের ৩০ অক্টোবর। মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইর উপজেলার পারিল বলধারা গ্রামে। বাবা আবদুল লতিফ। মা রাফিজা খাতুন। পড়াশুনার হাতেখড়ি পরিবারে। শৈশবে প্রাথমিক পড়ালেখা শুরু কলকাতার মিত্র ইনস্টিটিউটে। পড়াশুনা তারপর ১৯৪৯ সালে মানিকগঞ্জের বায়রা উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। ওই স্কুল থেকে তিনি ১৯৪৯ সালে ম্যাট্রিক পাশ করেন। ম্যাট্রিক পাশ করার পর রফিক উদ্দিন মানিকগঞ্জ দেবেন্দ্রনাথ কলেজে বানিজ্য বিভাগে ভর্তি হন। আই.কম. ক্লাস পর্যন্ত পড়লেও পরে পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যায়। ঢাকায় এসে পিতার সঙ্গে প্রেস পরিচালনা করতে শুরু করেন। পরে আবার জগন্নাথ কলেজে ভর্তি হন। এই কলেজে পড়ার সময়ে তিনি রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে জড়িয়ে পড়েন। সেদিনের সেই মিছিলে সর্বপ্রথম গুলিবিদ্ধ হন তিনি।তাই ভাষা আন্দোলনের প্রথম শহীদ বলা হয় তাঁকে।পাকি জান্তার একটি বুলেট ভেদ করে গিয়েছিলো রফিকের মাথা।মুহুর্তেই মাথার মগজগুলো ছিটকে পরে।সেখানেই মারা যান তিনি।ঢাকা মেডিকেল হোস্টেলের ১৭ নম্বর রুমের পূর্বদিকে তার লাশ পরেছিলো। ছয় সাত জন ধরাধরি করে লাশটা এনাটমি হলের পেছনের বারান্দায় এনে রেখেছিলো…
(উপরের ছবিতে রফিকের গুলিবিদ্ধ ক্ষতবিক্ষত মাথা)
আবুল বরকত :
ভাষা শহীদ আবুল বরকতের জন্ম ১৯২৭ সালের ১৩ জুন। ভারতের পশ্চিম বঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার কান্দি মহাকুমার ভরতপুর থানার বাবলা নামক একটি ছোট গ্রামে। আবুল বরকতের ডাক নাম ছিল আবাই। বাবা শামসুজ্জোহা। মা হাসিনা বিবি।পড়াশুনার হাতেখড়ি পরিবারে। প্রাথমিক পড়াশুনা শেষে তিনি পার্শ্ববর্তী গ্রাম তালিবপুর ইংলিশ হাই স্কুলে ভর্তি হন। ওই স্কুল থেকে ১৯৪৫ সালে মেট্রিক পাশ করেন। মেট্রিক পাশ করার পর তিনি বহরমপুর কৃষ্ণনাথ কলেজে ভর্তি হন। এই কলেজ থেকে ১৯৪৭ সালে তিনি ইন্টারমিডিয়েট পাশ করেন। ১৯৪৮ সালে তিনি বাংলাদেশে চলে আসেন। ঢাকার পুরানা পল্টনে বিষ্ণু প্রিয়া ভবনে তার মামা আব্দুল মালেক সাহেবের এই বাড়িতে বসবাস শুরু করেন। ওই বছর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে অনার্স কোর্সে ভর্তি হন। ১৯৫১ সালে তিনি অনার্স পরীক্ষায় দ্বিতীয় শ্রেনীতে চতুর্থ স্থান অর্জন করেন এবং এম.এ. শেষ পর্বে ভর্তি হন।
১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারী রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে ঢাকা ছিল উত্তাল। এ আন্দোলন ছড়িয়ে গিয়েছিল সারাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে, অফিস আদালতে এবং রাজপথের সবখানে।ভাষা আন্দোলনের ঢেউ আবুল বরকতকে আলোড়িত করে। তিনি ভাষা আন্দোলনের সাথে যুক্ত হয়ে পড়েন। ভাষার দাবিতে ছাত্রদের মিছিল-মিটিং ও লিফলেট বিলিতেও তিনি সক্রিয়ভাবে অংশ গ্রহণ করেন।
নীল হাফ শার্ট, খাকি প্যান্ট আর কাবুলী স্যান্ডেল পরে সেদিন মিছিলে গিয়েছিলো বরকত।হাতে প্ল্যাকার্ড, কণ্ঠে উদ্দীপ্ত স্লোগান- “রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই…” হঠাৎ গগনবিদারী বুলেটের আওয়াজ!রক্তে ভিজে যায় বরকতের নীল শার্ট ,খাকী প্যান্ট।গুলিটা তাঁর তলপেটে লেগেছিলো। প্রচণ্ড যন্ত্রণায় বার বার বলছিলো-“আমি আর বাঁচবো না, বিষ্ণু প্রিয়া ভবন পুরানা পল্টনে খবরটা পৌঁছে দিয়েন”।হ্যাঁ, বরকত ঠিকই বলেছিলো। সে আর বাঁচে নি…
শফিউর রহমান :
ভাষা শহীদ শফিউর রহমানের জন্ম ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কোন্নগরে ১৯১৮ সালের ২৪ জানুয়ারী। তাঁর পিতা মাহবুবুর রহমান ছিলেন ঢাকার পোস্ট এন্ড টেলিগ্রাফ অফিসের সুপারিনটেনডেন্ট। পড়াশুনার হাতেখড়ি পরিবারে। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পড়াশুনা শেষ করে কলকাতার গভর্ণমেন্ট কমার্শিয়াল কলেজে ভর্তি হন। ওই কলেজ হতে তিনি আই.কম. পাস করেন। আই.কম. পাসের পর শফিউর রহমান চব্বিশ পরগনা সিভিল সাপ্লাই অফিসে কেরানীর চাকরি শুরু করেন। ১৯৪৫ সালের ২৮ মে শফিউর রহমান কলকাতার তমিজউদ্দিনের কন্যা আকিলা খাতুনকে বিবাহ করেন। আকিলা খাতুনের বয়স তখন ১২ বছর।
রোজ সাইকেলে চড়েই অফিসে যেতেন শফিউর রহমান।কিন্তু সেদিন আর অফিসে নয় মিছিলে গিয়েছিলেন সাইকেলে চড়ে।সেই মিছিলেই পাকিদের গুলিতে ঝাঁঝরা হয়ে যায় তাঁর বুক।মেয়েকে অনেক ভালোবাসতেন তিনি।মৃত্যুর আগ মুহুর্তেও বার বার মেয়ের কথা বলেছেন।মারা যাবার কিছুক্ষণ আগে তাঁর ভাইকে ডেকে বলেন- “আমার মেয়েকে দেখো। আমি বুঝতে পারছি আমি তাঁর কাছে আর ফিরে যেতে পারব না”।তিনি ঠিকই বলেছিলেন। মেয়ের কাছে তিনি আর ফিরে আসেন নি…
আব্দুল জব্বার :
ভাষা সৈনিক আবদুল জব্বারের জন্ম ১৩২৬ বাংলা, ২৬ আশ্বিন। ময়মনসিংহ জেলার গফরগাঁও থানার পাঁচাইর গ্রামে। বাবা আবদুল কাদের। পড়াশুনার হাতেখড়ি পরিবারে। তারপর তিনি গ্রাম্য পাঠশালায় প্রাথমিক পড়াশুনা শুরু করেন। পাঠশালায় কিছুদিন পড়াশুনা করার পর আর্থিক অস্বচ্ছলতার কারণে তিনি বাধ্য হয়ে লেখাপড়া বন্ধ করে দেন। যুক্ত হন কৃষিকাজে। পিতাকে সার্বক্ষণিক কৃষিকাজে সাহায্য করেন। তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১০বছর।
মাত্র ১৫ বছর বয়সে রাগ করে বাড়ি ছাড়েন জব্বার।সেই থেকেই শুরু বাঁচার সংগ্রাম। এই অসঙ্গতিপূর্ণ সমাজের কারণে তিনি অনেক কষ্ট, ক্ষুধা, যন্ত্রণা নিয়ে অবশেষে নারায়ণগঞ্জে এসে জাহাজ ঘাটে কাজে যুক্ত হন। বছরখানেক পর তিনি এক ইংরেজ সাহেবের সান্নিধ্যে আসেন। সাহেব তাকে একটি চাকরি দিয়ে বার্মায় পাঠান। সেখানে আবদুল জব্বার দশ-বারো বছর অবস্থান করে দেশে ফিরে আসেন। আবদুল জব্বার দেশে ফিরে আমেনা খাতুন নামে এক যুবতীর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। আমেনা-জব্বার দম্পতি এক পুত্র সন্তান জন্ম দেন।
আবদুল জব্বার-আমেনা খাতুন পরিবারে ১৯৫১ সালের শেষের দিকে এক পুত্র সন্তানের জন্ম হয়।কিন্তু জীবনের সংগ্রাম শেষ হতে না হতেই শুরু হয় আরেক সংগ্রাম!এ-যে মায়ের ভাষায় কথা বলার দাবিতে সংগ্রাম। সেদিনের মিছিলে সকল শহীদের মাঝে জব্বারও একজন…
৬৩ বছর আগের আজকের এই দিনটি না আসলে হয়তো বাংলা ভাষায় কথা বলা হতো না। ছোট ভাইটিকে পড়ানো হতো না- “অ, আ,ক, খ…”
হৃদয়ের গভীর থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাচ্ছি সকল ভাষা সৈনিকদের প্রতি।যেখানেই আছো,ভালো থেকো তোমরা।
৩০টি মন্তব্য
মারজানা ফেরদৌস রুবা
”ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়”
সেই ওদের হাত থেকে ভাষাকে রক্ষা করতে গিয়ে যারা প্রাণ হারিয়েছিলেন, তাঁদের প্রতি রইলো বিনম্র শ্রদ্ধা।
তাঁদের আত্মত্যাগের বিনিময়েই আজ আমরা প্রাণখুলে কথা বলতে পারছি।
ফাতেমা জোহরা
ঠিক তাই… সেদিনের সেই দিনটি না আসলে হয়তো “বাংলা” ভাষার সাথে পরিচয়ই হতো না… 🙁
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই শ্রদ্ধা এই বীরদের যাদের জন্য আমরা আমাদের মায়ের ভাষা
ফিরে পেয়েছি।
যেথায় থাকুন যেমন থাকুন ,শুধু ভাল থাকুন এটিই চাই।
ফাতেমা জোহরা
যেথায় থাকুন যেমন থাকুন ,শুধু ভাল থাকুন এটিই চাই (y)
আবারও শ্রদ্ধাঞ্জলি সেইসব বীরদের… -{@
লীলাবতী
৬৩ বছর আগের আজকের এই দিনটি না আসলে হয়তো বাংলা ভাষায় কথা বলা হতো না। ছোট ভাইটিকে পড়ানো হতো না- “অ, আ,ক, খ…”——– এরাই আমাদের বীর,আমাদের পূর্ব পুরুষ,আমাদের গর্ব।সবার প্রতি প্রানঢালা শ্রদ্ধা (3
ফাতেমা জোহরা
সেটাই…। তাঁরা ছিলেন বলেই আজ বাংলায় কথা বলি, গান গাই…
জিসান শা ইকরাম
আমাদের স্বাধীনতার বীজ বপন করেছিলেন এনারা
আমাদের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন এনারা
আন্তরিক শ্রদ্ধাঞ্জলী এই সব বীর শহীদদের প্রতি।
এমন পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ ব্লগার ফাতেমা জোহরা।
ফাতেমা জোহরা
ধন্যবাদ আমার প্রাপ্য না, ধন্যবাদ প্রাপ্য তাঁদের যারা ভোর এনেছিলো…
প্রহেলিকা
সংক্ষিপ্তরূপে সকলের জীবনবৃত্তান্ত তুলে ধরলেন, তুলে ধরলেন মায়ের ভাষা রক্ষার্থে সেইসব মহান বীরদের আত্মত্যাগের কথা। সেই মহান বীরদের রক্তে রঞ্জিত আমাদের এই মাতৃভাষা, স্মরণ করি সব মহানবীরদের
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই সকল বীরদের।
ফাতেমা জোহরা
এখন কিছুটা সংযোজন করেছি 🙂
শুন্য শুন্যালয়
শুধু নামগুলোই জানি, কেউ তেমন জানিনা তাদের কথা, কোথায় তাদের বাড়ি, কেমন ছিলেন তারা।
গভীর আবেগে ফুটিয়ে তুললেন তাদের সংক্ষিপ্ত কথা। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
মহান এই বীর ভাষা শহীদদের জন্য অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে শ্রদ্ধা জানাই। ভালো থাকুক তারা। -{@
ফাতেমা জোহরা
আপনার কথায় তাঁদের জন্ম তারিখ,স্থান নতুন করে যুক্ত করে দিলাম আপু। খেয়াল ছিল না বিষয়টি। ধন্যবাদ মনে করিয়ে দেবার জন্য -{@
শুভকামনা রইলো (3
ব্লগার সজীব
এই পোষ্ট একটি ঐতিহাসিক দলিল হয়ে থাকবে সোনেলায়।অনেক অনেক ভালো লাগা জানালাম আপু।
ফাতেমা জোহরা
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া 🙂
স্বপ্ন নীলা
তথ্যবহুল পোস্ট —
শেয়ার করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ
ফাতেমা জোহরা
কৃতজ্ঞতা রইলো আপু 🙂
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ধন্যবাদ তথ্যপূর্ণ লেখাটি শেয়ার করায়।ইতিহাসকে এগিয়ে নিতে হবে আমাদেরকেই নতুবা নতুনরা সব ভূলে যাবে -{@
ফাতেমা জোহরা
ইতিহাসকে এগিয়ে নিতে হবে আমাদেরকেই (y)
সহমত
লীলাবতী
পোষ্টে সালাম,রফিক,শফি,বরকত,জব্বারের জন্ম,জন্মস্থান এবং সংক্ষিপ্ত জীবন বৃতান্ত সংযোজন করায় পোষ্ট আরো পুর্নতা পেল আপু।
ফাতেমা জোহরা
ধন্যবাদ আপু -{@
খেয়ালী মেয়ে
হৃদয়ের গভীর থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানায় সকল বীর ভাষা সৈনিকদের -{@
ফাতেমা জোহরা
হৃদয়ের গভীর থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানায় সকল বীর ভাষা সৈনিকদের (y) -{@
হিলিয়াম এইচ ই
শ্রদ্ধা বীরদের,
অনেক তথ্যবহুল পোস্ট।
ভাল্লাগছে।
ফাতেমা জোহরা
ধন্যবাদ -{@
সঞ্জয় কুমার
পড়তে পড়তে কখন অশ্রুস্নাত হয়েছি বুঝতে পারিনি ।
ফাতেমা জোহরা
হাবারই তো 🙁
আদিব আদ্নান
সোনেলায় নব নব সংযোজন দেখে ভাল লাগে।
ফাতেমা জোহরা
ধন্যবাদ আপনাকে 🙂
খসড়া
ভাল লাগল । দারুন সংযোজন,
ফাতেমা জোহরা
অসংখ্য ধন্যবাদ -{@