শালা ব্লটিং পেপার!
ভালো জিনিস ঢাললেও ভালো!
খারাপ আঁকলেও ভালো!
সামনেই থার্মল পাওয়ার!
যত অঙ্গার-কলঙ্ক ঢালো
সব সফেদ হয়ে ওড়ে!
জিগোলরা সব মানুস হয়ে,
কবিতার পাড়ায় আড্ডা পড়ে!
থার্মল পাওয়ারের পাশে,
ভাগ্নির ভাঙা বাড়ি!
ছেলে ফর্সা!ভাগ্নি কালো!
ভাগ্নি এখন বাড়িতে!
কি রে মামা আর কদ্দিন?
দেখ এ বার তোদের দিকে দেখ!
না ওদিকে তোর জন্য বেমানান!
ওখানে সবাই ছাই পাশ !
ইস্কুলে গেলেই মেয়েদের,
রাস্তায় ধর্ষন করে
আর ছাই গাদায় ছোড়ে!
জামাই এখন আসে না কেন রে!
এমনি! ভাগ্নির চোখ বসা!
গলার হাড়ে ডাইনির চোখে ফুটেছে!
কিছু দিন গেলেই,
আবার একটা ডাইনি পোড়াবে সবাই!
ডাইনি পুড়লেই,দেশের ও মঙ্গল!দশের ও!
পোড়া আগুনে ধর্ষক এখন
ভিক্টরিয়া বসে আর্টিষ্ট হবে!
সব শালাই কম্পেক্ট ডিস্ক,
ভার্টুয়াল ভার্সনে গিয়ে ভদ্রলোক!
সৃষ্টিকর্তা এখন,
সব মেয়েদের দ্রোপদী বানিয়েছে!
শাড়ি শেষ হলেই,
দ্রোপদী এখন বাসে বসে লঙ্কা বাটে!
কৃষ্ন এখন সব!মেয়েদের আসা ভরসা!
একটাই আদিম রোগ,
সুযোগ পেলেই মাখন চুরি! কৃষ্ন পুজারি!
Date – 31/12/12
Time-10:37 am
৫টি মন্তব্য
এই মেঘ এই রোদ্দুর
অনেক সুন্দর হইছে
নীহারিকা
অন্যরকম
জিসান শা ইকরাম
কিছুটা ভিন্নতার স্বাদ ।
শিশির কনা
সুন্দর হয়েছে।
সুরাইয়া পারভীন
এটা অন্যরকম ছিল
দারুণ লিখেছেন