এই প্রবাদটি শোনেনি এমন লোক হয়ত পাওয়া যাবে না ।
এবারে বাস্তবে দেখুন ।
বিচার মানি কিন্তু তাল গাছ আমার ।
এই সেই তাল গাছ । একদম জমির সীমানা বরাবর ।
এটা আমার নতুন প্রযেক্ট ।
মোট জমি প্রায় ১০০০০০ স্কয়ার ফিট বা ১৩৮.৮৮৭ কাঠা ।
এখানে তৈরী হবে Industrial Building এবং পার্ক ।
স্থান
গাজিপুর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পশ্চিমে কাতরা ।
প্রস্তাবিত স্থান টির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য খুবই মনমুগ্ধকর ।
তারই কিছু ছবি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি ।
আসলে এই তাল গাছটা জমির সিমানা বরাবর থাকায় পার্শ্ববর্তী দুই জমির মালিকই এটার মালিকানার দাবিদার । পরে অবশ্য আপোস মিমাংসার মাধ্যমে সমাধান করা হয় । আশার কথা বিচার শেষে তালগাছ আমাদের ভাগেই পড়েছে । ।
আলোচিত তালগাছ ।
প্রযেক্টের ফন্ট সাইড । ।
২৮টি মন্তব্য
মরুভূমির জলদস্যু
কিসের প্রজেক্ট দাদা, কোথায় এটা?
সঞ্জয় কুমার
ধন্যবাদ । খুব দ্রুত পোষ্ট লেখায় কিছু লেখা বাদ পড়ছিল । এবার পড়ে দেখুন ।
মরুভূমির জলদস্যু
শুভকামনা আর অভিনন্দন রইলো। ঐ দিকে যায়গার দাম কেমন শতাংশ প্রতি?
সঞ্জয় কুমার
আগে কম ছিল । এখন অনেক বেশী কাঠা প্রতি প্রায় আট নয় লাখের মত । ফ্যাক্টরি করবেন নাকি??
মরুভূমির জলদস্যু
আরে নাহ! আমি একটা গ্রামের বাড়ি করার ধান্দায় আছি, পানির দামে জমি দরকার।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ভালো বিস্তারিত দিলে বুঝতে পারতাম।
সঞ্জয় কুমার
ধন্যবাদ । এবার দেখুন । বিস্তারিত দিয়েছি ।
মোঃ মজিবর রহমান
কিসের বিচার কার কি জন্য?
তালগাছ আপনার না মোড়লের ?
সঞ্জয় কুমার
তালগাছ আমারও না । মোড়লেরও না । । তবে আমাদের কোম্পানির ।
মোঃ মজিবর রহমান
হুম।
হিলিয়াম এইচ ই
তালগাছটা আসলে আমার!! 😀
সঞ্জয় কুমার
হতে পারে ।
জিসান শা ইকরাম
বুঝলাম।
এত্ত বড় তালগাছ ?
সঞ্জয় কুমার
যত বড় তাল গাছ । তত বড় সমস্যা । সবাই বিচার মানে কিন্তু তালগাছ ছাড়তে চায় না ।
জিসান শা ইকরাম
হুম, তবে এত্ত বড় তালগাছে প্রায় ৭০ টি পোষ্টের স্পেস একাই দখল করেছে।
সঞ্জয় কুমার
এটা আমিও প্রথমে ভেবেছিলাম কিন্তু । ছবির রেজুলেশনের কথা চিন্তা করে । ছবির সাইজ কমাই নি । তারপরও মূল ছবি প্রায় 2MB মত । কিছুটা কম্প্রেস করে দিয়েছি । ।
জিসান শা ইকরাম
এর অর্থ একটা তালগাছে, অন্য ব্লগারদের ৭০ টা লেখা খেয়ে ফেলছে।
এমন ৩০ টা তালগাছের ছবি দিলে, ইনশ আল্লাহ আগামী জুন পর্যন্ত আর কারো পোষ্ট এখানে প্রকাশ হবেনা। থাকবে শুধু ৩০ টা তাল গাছ 🙂
সঞ্জয় কুমার
তাহলে এখন কি করার । সমাধান কি ?
শুন্য শুন্যালয়
হা হা হা থাকবে শুধু ৩০ টা তাল গাছ? :D) জিসান ভাই আপনি পারেনও।
সঞ্জয় ভাইয়া আমি চিন্তা করবেন না, আমরা সবাই একটা করে তালগাছ নিয়ে নেব।
সঞ্জয় কুমার
lol আপু ।
ব্লগার সজীব
মন্তব্য যে কত মজাদার হতে পারে, এই পোষ্টের এমন মন্তব্য তার প্রমান। ৩০ টা তালগাছ ভাগ করা হবে কিভাবে? ভাগাভাগির প্রস্তাব দিলেন শুন্য আপু। তাঁর জন্য একটি, আমিও আগে নিলাম একটি। অবশিষ্ট ২৮ টি কে কে নিবেন ? পোষ্ট দিয়েই ভাগ বাটোয়ারা করি তাহলে :D) \|/
নীতেশ বড়ুয়া
সজু ভাইয়া, ২৭টা বাকি। আর তো কেউ ভাগ নিতে এলো না তালগাছের :D)
নীতেশ বড়ুয়া
আমি সহ হিসেব করে ২৭টা রইলো বাকী :p
শুন্য শুন্যালয়
ঘটনার সাথে মিলিয়ে শিরোনাম টায় মজা পেলাম 🙂
সঞ্জয় কুমার
ধন্যবাদ আপু ।
ব্লগার সজীব
জমির সীমানার উপরে তাল গাছ থাকলে ঝামেলা হয়ই গ্রামে। ছবি সহকারে বুঝিয়ে দিলেন আপনি।
সঞ্জয় কুমার
ধন্যবাদ সজীব ভাই ।
সঞ্জয় কুমার
আপনার উপরের কমেন্টের জবাব এখানে দিলাম ।
যাই বলেন তাল গাছ নিতান্তই ঝামেলার জিনিস । এটা নিয়ে অফ লাইন অন লাইন দুই জাগাতেই সমস্যা । আবার এই তাল গাছ বাবাজি সরি মাতাজি (মহিলা তাল গাছ কিনা) জমির বাউন্ডারী লাইন বরাবর একপায়ে দাঁড়িয়ে আরও সমস্যা তৈরি করেছেন । মোট কথা তাল গাছ নিয়ে এখন বেহাল অবস্থা ।
ওদিকে তাল গাছের জন্য এক্সটা একটা বেস ঢালাই দিয়ে , গ্রেড বীম কে বাইপাস করতে হচ্ছে ।