#সত্যঘটনা_অবলম্বনে
পাত্রপক্ষ এসেছে.. যথারীতি মেয়েটি শাড়ি পরে সামনে গেলো.. দুইপক্ষের পছন্দ হলো,
এবার ছেলে-মেয়ের ব্যক্তিগত আলাপ পর্ব__যেখানে পাশ করতে পারলেই বিয়ে হতেও পারতো..
যাইহোক মোটামুটি পরিচিত হবার পর
মেয়েটির শেষ প্রশ্ন: এই আপনি সিগারেট খান?
ছেলে: নাহ্, খাইনা, সিগারেট টা অপছন্দ..তবে অফিসে কখনো কখনো রঙীন পানীয় পান করি স্ট্যাটাস বজায় রাখতে,বোঝেন ই তো
মেয়ে: হ্যাঁ, বুঝলাম, কিন্তু আমি যে রঙীন পানীয় পছন্দ করি না,,তার চেয়ে বরং নির্জন রাতে একান্ত সময়ে অন্তরঙ্গ মুহূর্তে একটা সিগারেট জ্বালানোর পর বৌয়ের কাছে এসে তার আলতো ঠোঁট স্পর্শ করে চুমু খেতে পারাটা অনেক সুখের জানেন.. আমি এই নেশায় মত্ত হয়ে পুড়তে চাই
ছেলে: তাহলে কি আমাকে বিয়ে করতে পারবেননা?
মেয়ে: কোনো একদিন হঠাৎ করে আমার জন্য সিগারেট জ্বালাতে পারবেন? আমি নেশাখোর চাইনা,
ক্লাস চাই, প্রেমিক চাই, ভালোবাসা চাই, বন্ধু চাই, শরীরে শরীর দিয়ে আর মনে মন দিয়ে মিশতে চাই, , নিছক কোনো এক নাম কে ওয়াস্তে সম্পর্ক চাইনা
ছেলে: আপনি এতো সুন্দর কেনো? এর বাইরে আমি কিছু ভাবতে পারছিনা এই মুহূর্তে
মেয়ে: তাহলে বরং আমি আপনার না পাওয়ার আক্ষেপ হয়েই থাকি… আপনি আমার সৌন্দর্যে মুগ্ধ শুধু, আমাতে নয়
২৬টি মন্তব্য
সুপায়ন বড়ুয়া
“মেয়ে: তাহলে বরং আমি আপনার না পাওয়ার আক্ষেপ হয়েই থাকি… আপনি আমার সৌন্দর্যে মুগ্ধ শুধু, আমাতে নয় “
সত্যিকারের প্রেমিকার তাই চাওয়া উচিত।
শুভ কামনা।
রেজিনা আহমেদ
হ্যাঁ সত্যি প্রেম এমন ই হয়
জিসান শা ইকরাম
মেয়েটি দার্শনিক হবে নিশ্চয়ই,
এত উচ্চ স্তরের কথা অনেক ছেলেই বুঝবে না,
আহা বিয়েটা আর হলো না।
ভালো লিখেছেন,
শুভ কামনা।
রেজিনা আহমেদ
বিয়ে হবে শীঘ্রই, যে মেয়েটিকে তার মতো করেই মেনে নেবে,
আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে
ইকবাল কবীর
ভালো লাগলো লিখাটি। শুভ কামনা জানবেন।
রেজিনা আহমেদ
ধন্যবাদ সবাইকে
ভালোবাসা নেবেন
রেজিনা আহমেদ
ধন্যবাদ আপনাকে
ছাইরাছ হেলাল
নিশ্চিত, বর পালিয়ে বেঁচেছে!
রেজিনা আহমেদ
নাহ্ এমনটা নয়
মেয়েটির কথাই সে বোঝেনি
এটা তার ব্যার্থতা
সুপর্ণা ফাল্গুনী
প্রতিটি নারীর চাওয়া গুলো এমনি। ভালো লিখেছেন। শুভ কামনা রইলো
রেজিনা আহমেদ
ধন্যবাদ আপু
সাবিনা ইয়াসমিন
সরাসরি “না” উচ্চারণ করেও নিজের পছন্দের নমুনা দেয় যায়। যে বোঝার বুঝবে, যে অবুঝ সেও বুঝবে।
চমৎকার লিখেছেন।
শুভ কামনা 🌹🌹
* সময় নিয়ে অন্যদের লেখাগুলি পড়ার চেষ্টা করুন। পরিবারের সদস্যরা আন্তরিকতা কামনা করে। তাদের নিরাশ করতে নেই।
রেজিনা আহমেদ
নিছক শুধু “না” বলার জন্যই এতো কথা নয়,, কথাগুলোর অভ্যন্তরীণ তাৎপর্য বুঝবেনা অনেকেই,,
আর আপু আমি তো পুলিশে চাকরি করি, বিশাল দায়িত্ব ও কাজ, সময় পাইনা একদম,
প্রায় একমাস পরে ব্লগে এলাম,
সাধারণ মানুষকে নিয়ে আমার কাজ, প্রতিদিন নানান মানুষের সাথে পরিচয় হয়, মানুষকে নিরাশ করব কিভাবে?
সময় পেলে অন্যদের লেখা পড়েও মন্তব্য দিয়েছি
ধন্যবাদ
ফয়জুল মহী
মনোরম লেখা
রেজিনা আহমেদ
ধন্যবাদ
ভালোবাসা নেবেন
কামাল উদ্দিন
ছেলেটা তাহলে অজান্তেই ফ্যাসাদে পড়ে গেল দেখছি
রেজিনা আহমেদ
মেয়েটির কথায় আসল অর্থ সে বোঝেনি,
এটা তার ব্যার্থতা
কামাল উদ্দিন
তার জন্য ওকে এতোটা দেওয়াটা কি ঠিক হল?
সুরাইয়া পারভীন
তার চেয়ে বরং নির্জন রাতে একান্ত সময়ে অন্তরঙ্গ মুহূর্তে একটা সিগারেট জ্বালানোর পর বৌয়ের কাছে এসে তার আলতো ঠোঁট স্পর্শ করে চুমু খেতে পারাটা অনেক সুখের জানেন.. আমি এই নেশায় মত্ত হয়ে পুড়তে চাই
জাস্ট দারুণ,,, চমৎকার উপস্থাপন
রেজিনা আহমেদ
ধন্যবাদ বন্ধু
সঞ্জয় মালাকার
“মেয়ে: তাহলে বরং আমি আপনার না পাওয়ার আক্ষেপ হয়েই থাকি… আপনি আমার সৌন্দর্যে মুগ্ধ শুধু, আমাতে নয় “
সরাসরি “না” উচ্চারণ করেও নিজের পছন্দের নমুনা দেয় যায়। যে বোঝার বুঝবে, যে অবুঝ সেও বুঝবে।
চমৎকার লিখেছেন দিদি।
রেজিনা আহমেদ
ধন্যবাদ আপনাকে,
খুব ভালো থাকবেন
ইসিয়াক
চমৎকার লেখনী।শুভকামনা রইলো।
রেজিনা আহমেদ
আন্তরিক ভালবাসা জানবেন
নিতাই বাবু
মনে হচ্ছে মেয়েটি ডিজিটাল যুগের। যার কারণেই প্রযুক্তিগত কথা, আর ডিজিটালি চাওয়া।
ভালো লিখেছেন। ধন্যবাদান্ত-সহ শুভকামনা।
রেজিনা আহমেদ
মেয়েটির দার্শনিক কথাগুলোর আসল তাতপর্য ছেলেটি বোঝেনি