দেশে স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রধান দাবীদার রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গ। তাঁরা ছাত্রাবস্থায় থেকে দেশের সার্বিক প্রয়োজনে জীবনের সর্বস্ব ত্যাগস্বীকার করে দেশমাতৃকার কল্যাণে কাজ করেছেন। তাঁরা যখন কোন সংকটে দেশের জন্য জিবনবাজি রেখে ঝাপিয়ে পড়েছেন।
দেশের শিক্ষাক্ষেত্রে, কৃষিক্ষেত্রে, জাতির সকল অস্তিত্ব রক্ষায় তাঁরায় আন্দোলনে অগ্রজ ভুমিকা রেখেছেন। সঙ্গে থেকেছেন অনুজ ছাত্র, আইনজীবী, আমজনতা, সাংবাদিক, কৃষক শ্রমিক।
সর্বশেষে আসে দেশের চাকরি জীবিরা। আর এই চাকরিজীবীরা সকল তথ্য জানার সময় পায়না।বাংলাদেশে মুক্তিজুদ্ব সম্পর্কে যত বেফাঁস কথা বলেছেন এই চাকরিজীবীরা। রাজনীতিবিদের মাঝে ভেদাভেদ থাকলেও তাদের মাঝে ছিল সুসম্পর্ক কিন্তু বর্তমানে একটু ভিন্ন কুর্দিপরা পোশাক ধারীরা খমতায় আসার কারনে এরা বেশি ভেদাভেদ তৈরি করেছেন জীবনের ভয় দেখিয়ে, অর্থের লোভ দেখিয়ে, খমতার লোভ দেখিয়ে। এই কুরদিপরারা একেক সময় একেকভাবে একেক জনকে বিভিন্নভাবে ব্যাবহার করেছে।
বর্তমানে দেশের স্বার্থে নয় নিজের স্বার্থে রাজনীতিবিদে ভরপুর। দলের ধামাধরার সংখ্যা বেশি।
১১টি মন্তব্য
রুদ্র আমিন
এখন চারপাশ তাকালেই দেখি রাজনীতির জয় কীত্তন আসলে রাজনীতি মানে অনেকেই জানি না কিংবা রাজনীতির মূল উদ্দেশ্য কি সেটাও জানি না ? আসল কথা আমিও তো বেশি কিছু বলতে পারব না। তবে এতোটুই মনে হয়……. বাংলা ভাষায় রাজনীতি আর ইংরেজি হলো Politics. ইংরেজি শব্দটার ভেতরে কেমন জানি একটা টিস্ক টিস্ক রয়েছে গেছে। চতুরতা, পিচ্ছিল অনেক কিছুই এর ভেতর এবং বাহির আবৃত।
আর রাজনীতি হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে কিছু ব্যক্তির সমন্বয়ে গঠিত কোন গোষ্ঠী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। যদিও রাজনীতি বলতে সাধারণত নাগরিক সরকারের রাজনীতিকেই বোঝানো হয়, তবে অন্যান্য অনেক সামাজিক প্রতিষ্ঠান, যেমন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান যেখান মানুষের মধ্যে পারস্পারিক সম্পর্ক বিদ্যমান, সেখানে রাজনীতি চর্চা করা হয়। রাজনীতি কতৃত্ব ও ক্ষমতার ভিত্তিতে গঠিত সামাজিক সম্পর্ক নিয়ে গঠিত। রাষ্ট্রবিজ্ঞান হচ্ছে শিক্ষার এমন একটি শাখা যা রাজনৈতিক আচরণ শেখায় এবং ক্ষমতা গ্রহণ ও ব্যবহারের উপায় সম্পর্কে আলোচনা করে।
আজ সেই রাজনীতির প্রভাবে কতজনই কত কি করছে আড়ালে কিংবা সম্মুখে। দেখেও দেখি না আমরা কারন একটাই চাচা আপনা প্রাণ বাঁচা। আর এসব কিছু হয় রাজনীতির অপব্যবহারে। আইন থেকে শুরু করে অফিস আদালত, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমন কি সংসারেও এর প্রভাব ফেলেছে। এর প্রভাব এতোটাই প্রকট হয়েছে যে দেশের, দশের এবং সমাজের কথা মনে রাখি না। শুধুই মনে রাখি আপনার কথা গুলো। স্বার্থে পড়লেই রাজনীতিবিদরা ছোট হয় তাছাড়া তারাই সব। জনগণ কিছুই নয়।
পুরোটা পড়তে ক্লি করুন
মোঃ মজিবর রহমান
আমি দুটোই চাই আমিনুল ভাই, বর্তমান দেশের শান্তির জন্য যা দরকার তাও চাই আবার দেশ স্বাধীনতার সময় যারা দালালী করছগে তাদেরও বিচার চাই।
খসড়া
মহাথির বলেছে কে কিভাবে ক্ষমাতায় এল তার চেয়ে দেখা জরুরী দেশ চলছে কিনা? আমি শুধু বলি যা আছে থাক না শুধু রাজাকারগুলির বিচার হোক না।
মোঃ মজিবর রহমান
শ্রধেয় ভাই, বর্তমানে যে অবস্থা তাতে মুক্তিজদ্বার বিচার আগে করেন!
ব্লগার সজীব
উর্দিপরারা রাজনীতির কি বুঝে ? প্রশিক্ষনের সময় বুট ঠুকতে ঠুকতে এদের মাথার ঘিলু যায় নড়ে। জনগনের কি বোঝে এরা?
মোঃ মজিবর রহমান
ঐ উর্দিরাই তো সর্বনাশ করেছে ভাইয়া।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
কান্দিলেও কোন লাভ নাই ডিজিটাল বাংলায় ডিজিটাল রাজনিতী -{@
মোঃ মজিবর রহমান
মমি ভাই ডিজিটাল আবার কাল হবেনাত?
সরকার যেমন ডিজিটালে এগোচ্ছে, তেমনি বিরোধীরা ঐ গতিতে আগাচ্ছে।
সাবধান, অদের বিস্বাশ নাই।
মিথুন
ভালো লিখেছেন ভাইয়া ।
শুন্য শুন্যালয়
রাজনীতি এখন চেয়ারনীতি…
স্বপ্ন
এই সব সামরিক,আমলারা জনগণ থেকে উঠে আসেন না, এদের রাজনীতি থেকে নিষিদ্ধ করা উচিৎ।