চলমান সময় :-
পাড়ে এসে থেমে যায় মেঘ-পুরুষ;
সান্ধ্যকালীন লজ্জ্বা বাঁকা চোখে চেয়ে দেখে দ্বি-প্রাহরিকের আগমন ঠিক তারই সামনে।
যেনো নীলের কাছেই এসে দাঁড়ায় ভেঁজা সবুজ।
পূর্বকথা :-
চঞ্চল বালিকা দে-ছুট ওই জলের আয়নায় লাজুক দুষ্টুমীর ডালা নিয়ে
খুব তাড়াতাড়ি কিশোরী হচ্ছে সে। জলের বুকে গিয়ে ঢেউ তোলে পায়ের পাতা।
অবাধ্য জ্যোৎস্না চাঁদের বুড়ীর কাছে নিয়ে যায়,
পঙ্খীরাজ ঘোড়ায় চেপে ওই আসছে বুঝি। কিশোরীর চোখে নীল-স্বপ্ন।
পূর্ণতার বার্তা :-
তারপর একদিন স্বচ্ছ নদীর জল ঘোলা হয় রিনিঝিনি নূপুরের জল-স্নানে
তারই সাথে মেঘ-পুরুষও সাঁতার কাটে সুদূর আকাশ পাড়ি দিয়ে।
পৃথিবী খুলে রাখে তার হৃদয়ের জানালা,
পর্দা ওড়ে হাওয়ায়।
অন্তরালে চোখ কথা বলে বন্ধ চোখের সাথে। নীরব অক্ষরের সাথে অক্ষর বিনিময় কিভাবে,
বুঝি শুধু আবেগই জানে।
নিঃশ্বাস শ্বাস নিতে গেছে উষ্ণতার গহীন অরণ্যে। শিকারীর শিকার হতে এতো আনন্দ!
নারী কি তা জানে?
অবশেষে মেঘ এবং নারী :-
জানে দুজনেই।
সময়ের কোনো আলো-ছায়া নেই, কেবল ছুটে চলতেই জানে।
হয়তো সেই মেঘও জানেনা কবে, কোথায়, কখন অন্ধকার নামে!
তবে নারীর পূর্ণতায় কুয়াশাচ্ছন্ন পৃথিবীতে ভোর আসে আরেকবার,
সমস্ত দিন পরিভ্রমণ করে গোধূলী থেকে আবারও সন্ধ্যার দিকে ধায় সময়।
ওদিকে মেঘ আসে, নামে,
ভিঁজিয়ে দেয় শুকিয়ে যাওয়া চৌঁচির জমিন একবার হেমন্তের কুয়াশায়,
একবার শীত-বৃষ্টির জলে।
হ্যামিল্টন, কানাডা
১১ নভেম্বর, ২০১৫ ইং।
৬৫টি মন্তব্য
অরণ্য
ওয়াও! (y)
নীলাঞ্জনা নীলা
সবুজ অরণ্য ভালো থেকো ভাইয়া। কথা হবে ফেসবুকে। এখানে আমার আর আসা হচ্ছেনা।
অরণ্য
ফেসবুকে কথা হতেই পারে, সেটি কোন ব্যাপার নয়; কিন্তু সোনেলায় আসা হচ্ছে না এমনটি বলছ কেন? তোমরা এভাবে বললে সোনেলা একদিন ঘুমিয়ে পড়বে। তোমরাই না সোনেলাকে ভালবাসতে শেখালে! এটা ঠিক হবে না নীলা আপু – ঠিক হবে না। মোটেও ঠিক হবে না।
জিসান শা ইকরাম
সোনেলা ঘুমাবে না অরণ্য ভাই
সোনেলায় কোন শূন্যতা থাকেনা।
নীতেশ বড়ুয়া
একটা গুরুতর অভিযোগ নীলাদি তোমাকে-
কথা হবে ফেওসবুকে অর্থাৎ তোমাকে পেতে হলে সোনেলা বাদ দিয়ে ফেসবুকে! যে জনে, স্থানের নিমিত্ত্বে তোমা’-আমা’র পরিচয়, আত্মীয়তা সে জন-স্থানকে ফেলে? এটাই যদি হয় তবে এটাই সবচাইতে বড় ভুল।
সোনেলায় কথা হবে নীলা’দি। -{@
অরণ্য
জিসান ভাই, ব্যাপারকি বলুন তো? আপনার নাতনি বলছে সোনেলায় আর আসা হবে না। আপনি বলছেন সোনেলা ঘুমাবে না, সোনেলায় কোন শুন্যতা থাকে না। আমিতো এটা ভাবিই নি যে জিসান ভাই, যে সবাইকে উৎসাহ দেয়, সে কিনা বলবে এভাবে। মনে তো হচ্ছে নানা-নাতনি কোন ইস্যু!
সে যাগগে, নীলা আপু তুমি বরং তোমার সিদ্ধান্ত বদলাও।
আর জিসান ভাই, আপনাকে বলছি; আপনার নাতনির লেখার ভক্ত আমি, আরো অনেকেই আছে আপনিসহ। আপনি ডাকলে সে দাঁড়াবেই।
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা সোনেলা ঘুমাবে কেন? বেঁচে থাকুক আজন্মকাল।
নীলাঞ্জনা নীলা
নীতেশদা অভিযোগ মাথা পেতে নিলাম। দাও কি শাস্তি দেবে এখন? সেটা নেবো। আর ফেসবুকে বলেছি অভিমানে। তবে ফেসবুক আমার রাখতেই হবে। বন্ধু, ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজন, শ্বশুরবাড়ী-বাবার বাড়ী এরা তো আর সবাই ব্লগে লেখে না। ব্লগ কি সবাই সেটা বোঝেও না। তাছাড়া ফেসবুক আমাকে নতূন করে লেখার জগতে নিয়ে এসেছিলো। আমি অকৃতজ্ঞ নই। আজ কেউ যদি আমায় রিয়েল ফেসবুকার বলে বিদ্রূপও করে, তার কাছে আমার প্রশ্ন থাকবে কখনো কি ফেসবুক ব্যবহার করেননি?
যাক এসেছি। শাস্তি যা দেবার দিয়ে দাও। তা নইলে কিন্তু আমি-ই রাগ করবো। :@ :@
😀 :D)
নীতেশ বড়ুয়া
আমি তো ফেসবুকের বিরুদ্ধে কিছু বলিনি!
প্রত্যাবর্তনের শুভেচ্ছা -{@ -{@ -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
এখন বলো কতোটা মিস করেছো? যদি বেশী না করো তাহলে খবর আছে নীতেশদা। :@ :@
নীলাঞ্জনা নীলা
সবুজ অরণ্য অবশ্যই ঠিক ছিলোনা। কিন্তু অভিমানটা আমায় বড়ো জ্বালায়।
সেটা যাকে দেই, সে বোঝেনা। যাক নানা শেষ পর্যন্ত যে বুঝেছে। তবে ভালো হয়েছে একদিকে। জানতে তো পারলাম তুমি আমার লেখা ভালোবাসো। এবং ঠিক বুঝেছো সমস্যাটা কি ছিলো?
ভালো লাগছে ভাবতে যে তুমি আমায় অনেক বোঝো। নাও এজন্য তোমাকে -{@ (3
অরণ্য
নীলা আপু, তুমি ফিরেছ, বেশ!-{@
কিন্তু আরেকটি মজার ব্যাপার খেয়াল করলেও করতে পারি। ;?
তোমার লেখা, লেখা মানে তোমার ভাষাশৈলী (বোধহয় বানান ভুল করলাম) বা শব্দের চয়ন বা বিন্যাস নয়, তোমার লেখায় জীবনবোধ যে আমার ভাল লাগে তা আমি আগেও বলেছি। কিন্তু তুমি যেন আজ টের পেলে। … ঠিক তো?
কিন্তু; যদি এমন হয় যে কেবল তুমি তোমার নানার ডাকেই এসেছো, এবং আমরা তা জানছি এখন তাহলে তা কিন্তু আমাদের মতো নাদান পাঠকদের প্রতি অন্যায় করা হবে। তুমি বলো যে “হ্যাঁ, আমি তোমাদের জন্যই, আমার সোনেলার জন্যই আমার পাগলামি সিদ্ধান্ত বদলালাম”; তাহলে আমরা বেশি খুশি হবো। জিসান ভাই তাতে কিছুই মনে করবে না, বরং খুশিই হবে। 😀
ভাল থেকো। (y)
নীলাঞ্জনা নীলা
সবুজ অরণ্য এবারের মতো মন খারাপ থেকে বের হয়ে এসো। খেয়াল করোনি আমি তো বলেইছি যাওয়ার মধ্যেই পেয়ে গেছি কেন থাকবো, তার উত্তর।
ফিরে এসেছি সবার জন্যে। খুশী? 😀
ভালো রাখলেই ভালো থাকবো। \|/ -{@
তানজির খান
শিকারি! পুরুষের প্রতি এত বিষাদগার!
স্বপ্ন নীল হয় বুঝি? নাকি কবির নিজের নামের সাথেই মেলানোর চেষ্টাই বেশী?
খুব ভাল লেগেছে কবিতা। শুভ কামনা রইল।
নীলাঞ্জনা নীলা
তানজির ভাইয়া পুরুষের প্রতি বিষাদগার না। তবে কিছু পুরুষ আছে শিকার করতে ভালোবাসে।
কিন্তু এরা জানেনা ভুল দিকে বর্শা ছোড়ে।
কথা হবে ফেসবুকে কিংবা ফোনে।
ভালো থেকো।
তানজির খান
শিকার আর শিকারি
এই নিয়েই যতসব কারাকারি।
কখনও শিকার আবার কখনও শিকারি;
কখনও পুরুষ,কখনও নারী।
নীলাঞ্জনা নীলা
শিকার-শিকারীর খেলা নিয়েই তো জীবন। কে যে কখন কাকে কামড় দিচ্ছে রে ভাই,
খুব সাবধান! 😀
হিলিয়াম এইচ ই
অসাধারণ লেগেছে আপু! অনেকদিন পরে আসলাম। এসেই এতো সুন্দর একটা লেখা পড়লাম আপনার 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
অসংখ্য ধন্যবাদ হিলিয়াম। আপনাদের নিখাঁদ ভালোবাসাই এখানে টেনে এনেছিলো লিখতে। কিন্তু সেই লেখা আর এখানে দেয়া হবেনা। ভালো থাকুন।
মরুভূমির জলদস্যু
-{@ অন্তরালে চোখ কথা বলে বন্ধ চোখের সাথে -{@
এইটা কেমন তর কথা!!
নীলাঞ্জনা নীলা
চোখের পেছনে কতো কি যে ঘটে যায়! কেউ জানিনা। এও হয়তো তেমন কিছু। -{@
নাসির সারওয়ার
এই আবেগ বেটাই যদি সব জানে, তা হলে আমরা কি করবো!
হুম, মনে হচ্ছে আমরা সম্পূর্ণ মাপের একটা রঙিন “স্বপ্ন” নামের ছায়াছবি দেখবো। আচ্ছা, স্বপ্নরা সাদাকালো হলে ক্যামন হয়?
সময় চলে সময়ের তালে। কি দরকার তাতে কার কি আসে যায় !!
নীলাঞ্জনা নীলা
নাসির সারওয়ার আবেগ ব্যাটা কিছু জানেনা। মানুষ জানে আবেগীয় খেলা। চেনা মুখ অচেনা হতে সময় লাগে না। ওই যে কথায় আছে না, সত্যি কখনো চাপা থাকেনা!
সময় মেলে দেয় কখনো পাঁপড়ি আর কখনো মুখোশ।
ভালো থাকুন।
নাসির সারওয়ার
যাক, বাঁচা গেলো। আমি আবার আবেগীয় খেলার নিয়ম কানুন বুঝিনা।
আমি কিন্তু ভুত ভয় পাই। মুখোশ পরে আমকে ভয় দেখালে আমি কিন্তু পালাবো বলে দিলাম, হ্যাঁ।
-{@ – এর পাঁপড়ি নিয়ে আপাতত ক্ষান্ত দিন ভালো থাকার সাথে।
নীলাঞ্জনা নীলা
ভাইয়ু স্যরি। ক্ষমা করে দিন। এমন ভুল ভুল করেও হবেনা।
আর দিব্যি ভালো আছি। মন্দ থাকতে দেবেনা এমন মানুষ আমার পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। মন ছুঁয়ে তো ছিলোই।
আপনাকে পালিয়ে যেতে দিলে তো! পেছন পেছন আমিও কিন্তু ছুটবো। 😀 :D) \|/ \|/
নাসির সারওয়ার
ক্ষমার কথা পরে –
এখনতো আমার জানতে ইচ্ছে হয়, এতো রাতে কোথায় হাসির বাসন নিয়ে বসেছেন শুনি!
নীলাঞ্জনা নীলা
আগামীকাল অফ আমার। ঘুম আসছে না। আজ ভাইফোঁটার অনুষ্ঠান ছিলো। আমি আমার ভাইকে ফোঁটা দিলাম আর আমার ছেলে ওর দিদিভাইয়ের থেকে ফোঁটা নিলো। একটু আগে ফিরলাম বন্ধুর বাসা থেকে। ধুম-ধাড়াক্কা আড্ডা হলো, অনেক আনন্দ। 😀
নাসির সারওয়ার
তা বেশ। আড্ডা যদি ধুম-ধাড়াক্কা না হয়, তাহলে আর হোল কি। ভাইফোঁটা কি শুধু আত্মীয়র মধ্যেই থাকে?
নীলাঞ্জনা নীলা
একই মায়ের গর্ভে আমার কোনো ভাই নেই। কিন্তু ভাই আছে, যাদের আদর-স্নেহ-ভালোবাসায় ভাইহীন মনে করিনা কখনোই। আমার মামনি সিকদার আঙ্কেলকে ভাইফোঁটা দিতো। আঙ্কেল প্রতিবেশী ছিলেন এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের নয়। তেমনি আমার একটা ভাই আছে আহাদ ওটাকে মনে মনে প্রতি বছর ফোঁটা দেই। ভৌগলিক দূরত্ত্ব মনকে কি আটকে রাখতে পারে যদি মনের প্রতি মনের টান থাকে? আর আমার একটাই ছেলে। ভাইয়ু বুঝলেন?
নাসির সারওয়ার
জী, বুঝলাম মনে হয়। আমার কিছু ভিন ধর্মীয় বন্ধু আছে। এই ফোঁটাটা কেন যে পাইনি, তাই ভাবছি।
আপনার ছেলেকে আমি চিনি। ওকে নিয়ে যখন ঢাকার বাসে উঠেছিলেন, আমিইও ছিলামতো।
মন বেটা কিন্তু মহা ঝামেলা পাকায়, সাবধান করে দিলাম কিন্তু!
নীলাঞ্জনা নীলা
ফোঁটাটা চাইলে দিতে পারি। এবং এখনই।
আর মন ব্যাটা একেবারে ফিক্সড একাউন্টে রাখা, কিছুতেই নড়ন-চড়ন হবেনা।
তাই নিশ্চিন্ত থাকতে পারেন ভাইয়ু।
“এ মন আমার হারিয়ে যায়” ওইখানে
ভালোবাসা রেখেছি আমি যেখানে :p 😀
আচ্ছা সত্যি কি আমার ছেলেকে দেখেছিলেন? সত্যি! নাকি…!? ;?
নাসির সারওয়ার
আমি ডিজিটাল ফোঁটা চাইনা। অপেক্ষায় থাকি।
আরে হ্যাঁ আপুনি! ঐযে আপনি দাড়িয়ে থেকে ওকে বসতে দিলেন, আমিতো তার পাশেই বসে ছিলাম !!
নীলাঞ্জনা নীলা
ডিজিটাল ফোঁটা কেন হবে? আমার দাদাটা পৃথিবীর ওপারে চলে গেছে ২০১১ সালে। আমি ওকে বেঁচে থাকতে শুধুমাত্র একবার ফোঁটা দিয়েছি। ও রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজে পড়তো। চিঠির ভেতর চন্দন আর কাজল মেখে পাঠিয়ে দিতাম। ও নিয়ে নিতো ওর পিচ্চির পাঠানো ফোঁটা। 😀
আবু খায়ের আনিছ
এই ধরনের লেখা এই প্রথম পড়লাম। ভালো লাগছে আপু।
নীলাঞ্জনা নীলা
এমন লেখা আমিও প্রথম লেখার চেষ্টা করলাম। আর এই দিয়েই শেষ।
ভালো থাকুন আনিছ ভাই।
আবু খায়ের আনিছ
শেষ কেন?
শুভেচ্ছা নিবেন দিদি ভাই।-{@ -{@ (y)
নীলাঞ্জনা নীলা
শেষ কারণ, নতূন করে শুরু করার জন্যে। 😀
জিসান শা ইকরাম
তুমি সব সময়ই ভালো লেখো
এই কবিতাটি তোমার ভালো কবিতা গুলোর অন্যতম।
নীলাঞ্জনা নীলা
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে যাচ্ছি। আপনার এই ব্লগে নতূন আসবে-যাবে। অনেক রঙ ছড়াবে, সাদা-কালোর আসরও বসবে। ভালো থাকুন। অবশ্য ভালো থাকার জন্যই তো আমরা অনেক কিছু করি। এও জানি ভালো আপনার মানুষেরা থাকবেই।
জিসান শা ইকরাম
সোনেলা আমার একার নয়।এখানে যারা লিখছেন,সোনেলা তাদের সবার। আমার হলে আমি একা লিখতাম। বিশ্বে কয়েক লক্ষ ব্যক্তিগত ব্লগ আছে। আমারো ব্যক্তিগত ব্লগ আছে,যেখানে শুধু আমি একা লেখি।
যখন এই সোনেলা আত্মপ্রকাশ করলো, তখন কিন্তু এখানে কেউ ছিল না, আজ এখানে প্রায় ৩০হাজার ব্লগার।নির্দিষ্ট কারো জন্য সোনেলা তৈরী করা হয়নি।ব্লগার আসবে যাবে এটিই স্বাভাবিক নিয়ম।জীবনের স্বাভাবিক ধর্ম হচ্ছে, জন্ম দিয়ে শুরু,মৃত্যু দিয়ে শেষ। সব কিছুরই শেষ আছে,জন্ম আছে।
খারাপ কেন থাকবে সবাই? অবশ্যই ভালো থাকবে।
নীতেশ বড়ুয়া
কি হয়েছে জানি না তবে গুরুজনের মাঝে কিছু বলতে চাই-
ব্যক্তিস্বার্থে রাজনীতি হয়, দল হয়, পরিবার হয় কিন্তু শৈল্পিক কোন কিছুই ব্যক্তিস্বার্থে প্রস্ফুটিত হয় না, যদি হয়ও তবে অল্পদিনেই ঝরে যায় সবার অলক্ষ্যে।
সোনেলার মতো শৈল্পিক প্লাটফর্ম নিশ্চয়ই ব্যক্তিস্বার্থে নয় তাই ফুটেছে সবার মাঝে আনন্দ নিয়ে।
সব কিছুর যেমন শেষ আছে তাই শুরুও হয় তেমনি এটাও সত্য শৈল্পিক কোন কিছুরই শেষ নেই, আলোর মতো পথ পরিবর্তিত হয় মাত্র। আর এই শৈল্পিকতা তো জ্ঞানের আলো মাত্র।
অতএব শৈল্পিক মনের জয় হোক, ব্যক্তিস্বার্থ তফাতে যাক আর সোনেলায় সাহিত্য চর্চার শৈল্পিক আলো আলো ছড়াক।
নীলা’দি তুমি কোথায়? -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
নীতেশদা গো এই তো এখানে আমি, তোমার কাছাকাছি। 😀 \|/
শোনো মাঝে-মধ্যে ভাব নিতে হয়, তাহলে জানা যায় কে ভালোবাসে, আর কে না! এখন থেকে কোথাও যাবার আগে মনে রাখবো। মানুষ চেনা বড়ো দায় গো দাদা।
একটু অভিমান আমার কেউ নিতে পারেনা। বোঝেই না। তবেই বোঝো। কি কপাল আমার! 🙁 ;(
নীতেশ বড়ুয়া
অনুরাগ, অভিমান করতেই হয় তবে সেটা যেন রাগ বা অভিযোগে চলে না যায় সেটা কেহ্যাল রাখলেই হয় দিদি।
প্রত্যাবর্তনের শুভেচ্ছা। -{@ -{@ -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
রাগ? আমার মাঝে অনু(অল্প+ক্ষুদ্র)+রাগ( :@ ) আছে। শুধু রাগ? অসম্ভব! আর অভি(প্রিয় একজন মানুষ)+যোগ(+) ওসব করিনা। ক্ষমা চাইতে পারি যে কোনো অন্যায়ে, এমনও হয় অন্যায় না করেও ক্ষমা চেয়ে নেই। কারণ আমার মামনি বলেছে কেউ যদি অন্যায় করে তুই ক্ষমা চাস। অনুতাপের চেয়ে শাস্তি আর কিছুতে নেই। আর সেটা আমি পালন করি সবসময়। বুঝলে গো দাদা? 😀 -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা আমি ব্লগার নই। প্রথম পরিচয় তোমার নাত্নী। তারপর জেনেছি সোনেলা। আরেকটা কথা হুম আসা-যাওয়াতেই জীবন। কিন্তু হারানোর স্থান অন্যকিছু দিয়ে পরিপূর্ণভাবে পূর্ণ হয়না। এটুকু তো জানো?
আমি যাবো আর তুমি নতূন নাত্নী আনবে, সে হতে দিচ্ছি না। হুম বুঝেছো? :@
রিমি রুম্মান
লেখায়, ছবিতে ভিন্নতা পাই বরাবরই আপু। আপনাকে এখানেই দেখতে চাই। দেখতে পাবো ?
শুভকামনা নিরন্তর। -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
রিমি আপু কোথায় আর যাবো? এমন করে ডাকলে ফিরে না এসে উপায় নেই। আজ আমার সবচেয়ে প্রিয় মানুষটা বললো, “কাউকে অবহেলা দিওনা। ওটা তোমাকে মানায় না।” সত্যিই তাই।
ভালোবাসা নিরন্তর। -{@ (3
লীলাবতী
কবিতার ভালো লাগা ফ্যাঁকাসে হল মন্তব্যের জবাব পড়ে।আপনার মন শান্ত হোক -{@ পৃথিবীটাই শিকার আর শিকারির মেলা।
নীলাঞ্জনা নীলা
লীলাবতীদি মন শান্তই শুধু নয়, উচ্ছ্বলও বটে। আলোয় ভরা রাত্রি আমার। 🙂
https://www.youtube.com/watch?v=MI69sYGj6T8
ব্লগার সজীব
ভালো লেগেছে নীলাদি (y) প্রথম ফটোটা নিয়ে নেই আমি? 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
ছবিটা ভালো লেগেছে? আবার চাইতে হয় বুঝি ভাভু বাইয়া? নিয়ে নাও। -{@
নীতেশ বড়ুয়া
;?
নীলাঞ্জনা নীলা
\|/
নীতেশ বড়ুয়া
-{@ -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
-{@ (3
নীতেশ বড়ুয়া
কথা হবে সোনেলাতে -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
কোথায় গো দাদা? চলে এসো। কথা হবে এখানে। নাচে এবং গানে গানে। \|/ 😀
নীতেশ বড়ুয়া
-{@ (y) -{@ :T -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
-{@ (3
আবু খায়ের আনিছ
কাহিনী তাহলে এখানে, এইটা কিন্তু ঠিক না নীলাদি। প্রচন্ড ভালোবাসায় কাছে টেনে এখন দূরে সরে যাওয়া হচ্ছে?
🙁 🙁
নীলাঞ্জনা নীলা
আনিছ ভাইয়া আরে দূরে কোথায়? এই তো চলে এলাম। ভালোবেসে কাছে টেনে নিয়ে যে স্নেহ রেখেছি, তা ফেলে দেয়া আমার জন্যে অনেক কঠিন। স্নেহ অনুভূতিটাকে এড়াতে পারিনা কিছুতেই। -{@ (3
ড্রথি চৌধুরী
কবিতা পড়ে যতটা আনন্দ পেয়েছি তারচেয়ে বেশী আনন্দ ধূসর হয়ে গেল কমেন্ট পড়ে 🙁
তবে বিশ্বাস করি ভালবাসা উপেক্ষা করতে মানুষ পারে না (3 -{@
সোনেলায় তোমাকে সবসময় দেখতে চাই (3 (3 (3 (3
নীলাঞ্জনা নীলা
এত্তো কিউট তুমি! থাকবো। সবসময় পাবে। কথা দিচ্ছি।
ভালোবাসা অফুরান তোমাকেও কিউটি। -{@ (3
অন্তরা মিতু
“অন্তরালে চোখ কথা বলে বন্ধ চোখের সাথে।
নীরব অক্ষরের সাথে অক্ষর বিনিময় কিভাবে,
বুঝি শুধু আবেগই জানে।”
সবচেয়ে ভালো লেগেছে………….
নীলাঞ্জনা নীলা
এই ভালো লাগাটাই লিখিয়ে নেয় বারবার। তা নইলে কি আমি লিখতে জানি?