_ টুনির মা, একটু বাইরে আসবে ?
_ রাত 12টা বাজে। এখন বাইরে? কেন?
_ না মানে তোমাকে জড়িয়ে ধরতে খুব ইচ্ছে করতেছে। জড়িয়ে ধরে একটা চুমু খেয়েই চলে যাব। আসবে?
_ কি! কি বললে তুমি?
_ বললাম একটা চুমু খেয়েই চলে যাব। আসবে ?
_ চুপ! একদম চুপ! রোজা-রমজানের দিনে এসব শুনাও পাপ! হুহ!
_ হোয়াট? এখন রোজা কিসের? এখনতো রাত!
_ তাঁতে কি হইছে? তুমি আমার বাসার সামনে এখন আসবেনা খবরদার!
_ মানে কি! তুমি বের হবে না?
_ না!
_ কি বললে?
_ ঐ টুনির বাপ কানে কি কম শোন? বলছিনা একবার বের হতে পারবনা।
_ তাইতো?
_ হ্যাঁ! হ্যাঁ! হ্যাঁ!
_ ওকে! ৩দিনের ব্রেকআপ! আগামী ৩দিন আমার সাথে কোন যোগাযোগ করবেনা। আই হ্যাট ইয়ু!
_ এহ আসছে! আই অলসো হ্যাট ইয়্যু এত্তগুলা। হুহ!
এরপরও আর কথা চালিয়ে যাওয়া যায় ভাবছেন?
ডিসগাস্টিং! 😛
বিঃ দ্রঃ ইহা একটা লুতুপুতু/লটর-পটর কপিতা/কথোপকথন। 😀
১২টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
এইটা আবার কেমন কবিতা ?
পড়তে অবশ্য ভালোই লেগেছে ।
নির্বাসিত নীল
ভাইয়া এটা কবিতা না! কবিতার মত কিছু একটা… তাইতো নাম দিলাম কপিতা। 🙂
লীলাবতী
:Happy:
নির্বাসিত নীল
আপুর চোখ এত বড় কেন? :p
খসড়া
আসলে ব্যার্থ কবি।
নির্বাসিত নীল
হুম।
আগুন রঙের শিমুল
পত্রীর কথোপকথনে আবছা একটা অন্ত্যমিল থাকে
একটা লুকনো গল্প আছে প্রতিটিতে
নাইস ট্রাই 🙂
নির্বাসিত নীল
আসলে পুর্ণেন্দু হওয়া সহজ কথা না। তাইতো লিখলাম ‘পুর্নেন্দু হুয়ার ব্যার্থ বাসনা।
যাইহোক, আপনাকে ধন্যবাদ। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
বাসনা আবার ব্যর্থ হয় নাকি? 🙂
নির্বাসিত নীল
হয়তো…।
অলিভার
:D) ৩ দিনের ব্রেকআপ!!
নির্বাসিত নীল
:p