কী, কেমন ছিলেন সবাই সাতটি দিন? রাগ, অনুরাগ, ঝগড়া-বিবাদ, মিষ্টি খুনসুটি, চুপিচুপি-সম্মুখ ভোটযুদ্ধ, লুকিয়ে না-লুকিয়ে ঘুষ সাধাসাধি, আরও আরও দেখা-না দেখার বা-হাতি কারবার, কেমন লাগলো বলুন তো? একজন তো আমায় বলেই ফেললো এই সাতদিনে ক’এক কিলো ওজন কমেছে সবার। বিলকুল, কারো না কমলেও আমার যে কমেছে তা হলফে খত দিয়ে বলছি। সবাইকে পেরেশানিতে রাখতে গিয়ে কী বিপদেই না পড়েছিলাম। তবু একটু হলেও আপনাদের নির্বাচনের মতো কঠিন কাজটির হিমশিম কুয়োয় কুপোকাত অবস্থা বোঝাতে পেরেছি, এটাই ছিলো এই নির্বাচনের উদ্যেশ্য। কে জিতলো, কে জিতলো না, কে কয়টা ভোট পেলো এসবই ছিল খুবই তুচ্ছ (আসলে রণযুদ্ধ ছিলো, তা চেপে গেলাম :p )। সবাই আনন্দ নিয়ে সতস্ফুর্তভাবে কিছু সময় কাটালাম, এর চাইতে আনন্দের কোন নববর্ষ আর হতে পারতো কী?
হ্যাঁ কিছু হতাশা ছিলো বৈকি, প্রতিযোগিতার ৩১ চিঠির মধ্যে ১১ জন চিঠি লেখক ভোটে অংশই নিলেন না, কেন তা জানিনা। এ আমাদের সোনেলা ব্লগের নির্বাচন ছিলো, তাতে যদি নিজেরাই না অংশ নেই, হতাশা হবেই। তবে সবার কাছে অনুরোধ, আমাদের দেশের সরকার নির্বাচনে সবাই অংশ নেবেন, কারণ এটা আপনার দেশের প্রতি আপনার দায়িত্ব ও কর্তব্য।
এবার ঘোষনার পালা, যদিও অফরেকর্ড সবাই ইতিমধ্যেই জানি সেরা চিঠি নির্বাচিত হয়েছে কোনটি তবুও অফিসিয়াল ভাবসাব একটু থাকেই।
পাঠকের নির্বাচনে সেরা চিঠি- প্রিয় মণিকে চিঠি। লেখকঃ মৌনতা রিতু।
এই চিঠির বিষয়বস্তু ছিলো, ছোটবেলার প্রিয় বান্ধবীকে ঘিরে ফেলে আসা স্মৃতিগুলোকে বর্তমানের র্যাপিং পেপার দিয়ে মুড়ে দেয়া। অসম্ভব সুন্দর এই চিঠিটি ৯ জন ব্লগার নির্বাচন করেছেন। তার এই ভোটে ব্লগীয় সম্পর্ক যে জরুরী তাও বোঝা যায়। মৌনতা রিতু আপু তেমনই একজন ব্লগার যিনি নিজে লেখালেখির পাশাপাশি নিষ্ঠার সাথে অন্যদের লেখা পড়েন এবং উৎসাহ দেন তার সুনিপুণ মন্তব্য দিয়ে। নাইস পোস্ট বা ভালো লাগা রেখে গেলাম টাইপ নয়।
আমাদের লক্ষ্য ছিল সেরা চিঠি নির্বাচন করা, যা ইতিমধ্যেই পেয়ে গেছি। তবুও সবার জানবার জন্য প্রাপ্ত ভোটের তালিকা পুরোটা তুলে দেয়া হলো।
দ্বিতীয় সেরা চিঠি- ঘুমকে চিঠি। লেখকঃ শুন্য শুন্যালয় ( ক্যাম্নে কী!!) হয়তো মুখ চেনার একটা সুবিধা আমি পেয়েছি, নইলে এই চিঠি আবার ৭ জন ব্লগার নির্বাচিত! যাই হোক, মুখ চেনারও প্রয়োজনীয়তা আছে, কী বলেন?
তৃতীয় সেরা চিঠি- প্রিয় শমশেরনগর চা’ বাগান। লেখকঃ নীলাঞ্জনা নীলা। ৬ জন ব্লগার দ্বারা নির্বাচিত এই চিঠি কতোটা সুন্দর তা আমরা সবাই জানি।
এছাড়া নীরা সাদিয়া, রিমি রুম্মান তিনটি করে ভোট; রূম্পা রুমানা, অরণ্য, নিতাই বাবু দুইটি করে এবং আগুন রঙের শিমূল, ব্লগার সজীব, ইঞ্জা, গাজী বুরহান, তেলাপোকা রোমেন, মজিবর রহমান সবাই একটি করে ভোট পেয়েছেন।
আমাদের সোনেলার সোনা সোনা ব্লগাররা এই ভোটাভুটিতে কেউ মন খারাপ করে থাকবেন না এই বিশ্বাস আমাদের আছে, কারন আমরা আমরাই। সাত দিনের দা-কুড়াল সম্পর্ক ছেড়ে আবার কাল থেকে আমরা আত্মার আত্মীয় হয়ে যাবো, এই আশাও রয়েছে।
এই ভোটাভুটি অনুষ্ঠান বিশেষ ভাবে সফল করবার জন্য এবং কারচুপি রোধে সহায়তা করবার জন্য বিশেষ ধন্যবাদ নীহারিকা আপু আর মিষ্টি জিন আপুকে।
অপেক্ষা এবার ১৪ই এপ্রিল ২০১৭, পহেলা বৈশাখ ১৪২৪। আমাদের ই-ম্যাগাজিন “সোনেলার বৈশাখ” এবং চিঠি প্রতিযোগিতার ফলাফলে সবাইকে সাদর সম্ভাষণ।
৭৬টি মন্তব্য
গাজী বুরহান
অভিনন্দন মৌনতা রিতু আপুকে। সাথে “ঘুমকে চিঠি”র মালিক শুন্য শুন্যালয় আপুকে। এবং নীলাপু সহ যারা ভোট পেয়েছেন ভোট দিয়েছেন সবাইকে। -{@
এবারের নববর্ষ সত্যিই ডিফ্রেন্ট। এজন্য সোনেলা টিমকে অবশ্যই কৃতজ্ঞতা দিতে হয়। শুভনববর্ষ
মৌনতা রিতু
অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা রইলো ভাই।
নববর্ষের শুভেচ্ছা রইলো।
নীরা সাদীয়া
আমি যে আপনার চিঠিতে ভোট দিলাম, একটা থ্যাঙ্কু তো দিলেন না বোরহান ভাই! ;(
গাজী বুরহান
নীরা’পু.. বৈন!! অপেক্ষায় মেওয়া ফলে। আরো একটু অপেক্ষা করতেন আপ্নার জন্য বিশ্যাাাল কিছু নিয়ে আসতাম।
ট্রাস্ট মি! এক্টা ভোট পাইছি যানি তবে কে দিয়াছে দেখি নাই। যেখানে নির্বাচিত ব্যক্তি ৯ টি ভোট পাইয়াছেন সেখানে একটি ভোট পাওয়া চাট্টেকানে কথা নয় ইহাও পূর্বে ভাবি নাই।
এবারের ম্যাগাজিন হাতে নিয়ে প্রথমেই আমার গল্পটি (যদি ছাপা হয়!!) পইড়েন। এবং মনে মনে সারপ্রাইজ হইয়েন।
নববর্ষের শুভেচ্ছা। -{@
শুন্য শুন্যালয়
ধন্যবাদ গাজী ভাই। অবশ্যই যারা ভোট পেয়েছেন, ভোট দিয়েছেন সবাইকে অভিনন্দন।
আগুন রঙের শিমুল
আম্মো একটা ভুট পেয়েচি 😮 কেম্নে কি!!!! আমি তো আরও ভুট প্লাম না বলে কাইন্দা আসলাম :D)
শুন্য শুন্যালয়
কান্নাকাটি করা ভালো। চোখের ব্যায়াম হয় 🙂
মোঃ মজিবর রহমান
সকল কর্মে মন দেন। ভাল থাকুন।
শুন্য শুন্যালয়
কারে কইলেন ভাইয়া? আমিতো মনোযোগী 🙂
চাটিগাঁ থেকে বাহার
বিজয়ীদের অভিনন্দন -{@
অংশগ্রহণকারীদের শুভেচ্ছা (y)
আবারো আমরা আমরাইতো… 😀
শুন্য শুন্যালয়
হুম আমরা আমরাই (y)
নীহারিকা
ইয়ায়ায়ায়ায়ায়াহুউউউউউউ…….রেজাল্ট বের হইছেএএএএএ।
রীতু আপা ফার্স্ট হইছেএএএএএএএএ \|/
আপাকে অভিনন্দন।
অনেক অনেক শুভকামনা আপা।
আর অসংখ্য ধন্যবাদ শুন্য তোমায়। কত্ত বিশাল একটা কাজ যে করলে কি বলবো। স্যালুট 🙂
মৌনতা রিতু
নীহারিকা ম্যাডাম আফা, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা রইলো।
শুন্যের কাজ দেইখা মায়া করোন লাগব আসলেই। কত্তো খাটছে মাইয়াডা (3 -{@
মোরে ইতিহাস বানাইয়াছ ছাড়ছে 🙂 ওর জন্য অনেক ভালবাসা।
শুন্য শুন্যালয়
ইতিহাস ই তো। সোনেলার প্রথম কোন প্রতিযোগিতার প্রথম বিজয়ী তুমি তাও আবার পাঠকদের ভোটে। 🙂
অভিনন্দন ভাবীজান। আমার ভাইয়ের নাম রওশন করছো 🙂
শুন্য শুন্যালয়
নীহারিকা আপু, আপনাকেও ম্যালা ধন্যবাদ। আপনি না থাকলে ভোটচুরির বিপুল সম্ভাবনা ছিলো 😀
নীহারিকা
🙂
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
যাক ভোট যাকে দিয়েছি সেই সেরা এটাও এক প্রকার তৃপ্তি।তাছাড়া লেখার স্প্রিড ছিল প্রচুর পড়তে শুরু করলে তা শেষ না করে কেউ উঠবেন না। -{@
মৌনতা রিতু
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই। শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইলো ভাই। শ্রদ্ধা রইলো। আসলেই আমরা যে একটা পরিবার এটাই তার প্রমান।
সবার চিঠিই সেরা হয়েছিল। একান্ত মনের গভীরের কথা উঠে এসছে। যে এই উদ্যোগ নিছে তাকে অনেক ভালবাসা।
শুন্য শুন্যালয়
আপনারা কিভাবে ভোট দিয়েছেন জানিনা। আমাকে দশবার ভোট দেবার চান্স দিলে আমি প্রতিবার ভিন্ন ভিন্ন নাম নেবো কারণ সবার চিঠিই অসাম ছিলো।
অনেক ধন্যবাদ মনির ভাই।
ইঞ্জা
অভিনন্দন রিতু আপু, শুন্যাপু, নীলাপু।
আমি খেলুম না, আমি খেলুম না, মাত্র একটা ভুট, আমারে কেউ দেহেনা, আমারে কেউ দেহেনা, আগামীকাইল ইস্টাইক দিলাম চব্বিশ ঘন্টার। ;( ;(
মৌনতা রিতু
ভাইজু, এমন করলে চলপে না। ইস্টাইক চলতো না। আপনিই না আমার ভাইজু। সবার চিঠিই ভাল হইছিল।
শুভেচ্ছা রইলো ভাইজু।
ইঞ্জা
🙁
শুন্য শুন্যালয়
আপনি একটা ভোট পেয়ে সেরা হন নাই, আমি এতোগুলা পেয়েও সেরা হইনাই, একই দুস্ক। চলেন ভাইয়া একসাথে কান্দি ;(
ইঞ্জা
মাথায় হাত মারার ইমো কই গেলো, আমার বইনে কয় কি? ;(
তেলাপোকা রোমেন
মৌনতা রিতু কে অভিনন্দন। -{@ অসম্ভব সুন্দর চিঠির জন্যও ভালোলাগা।
“চাটিগাঁ থেকে বাহার” আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ আমাকে একটি ভোট দেওয়ার জন্য। ভেবছিলাম কোনো ভোটটোট আমার ঐ চিঠিতে পাওয়া অসম্ভব।
(3 (3
চাটিগাঁ থেকে বাহার
;?
মৌনতা রিতু
ধন্যবাদ ভাই। শুভেচ্ছা রইলো। ভাল থাকবেন।
শুন্য শুন্যালয়
আপনার ভোটটি ইলিয়াস মাসুদ ভাই দিয়েছিলেন।
আপনার লেখা আমাদের সবারই প্রিয়র ঘরে আছে। আপনাকেও ধন্যবাদ।
মিষ্টি জিন
ছিসকাদুনে , এইছিল তোর মনে? তলে তলে এত….. ( দুষ্টামি করলাম)
অভিবাদন ,শুভেচছা তোকে এই নে -{@ -{@
এখন কথা হইলো কান্দাকাটি কইরা , কোরমা খাওয়াইয়া মার্কা ছাড়া ঠিক ই ভোট আদায় কইরা নিলি। এখন হইতে তোর কাছ থিকা কান্দন শিখতে হইবো।
এদিকে আমি “বিদেশি বদনা” মার্কা নিয়া ক্যানভাস কইরা কইরা গলা ফাটাইয়া ফেলছি।
ভুট পাই নাই। ;( ;( ;( ;( ;( ।
শূন্য , নীলা অভিবাদন ভালবাসা তোমাদের জন্য।
তোমদের দুইজনরে পাই খালি সুযোগ মত।
:@ :@
নিহারীকা আফা কই গেল? আয়েন আফা দুইজনে মিল্লা একটু কান্দি। ;( ;( ;(
এই ভোটাভুটির জন্য শূন্য সহ ক্যামেরার পিছনে যারা কাজ করেছেন তাদের সবাইকে ধন্যবাদ। -{@ -{@
নীহারিকা
আমি আর কি কইতাম? শরমে মইরা যাইতাছি। একখান ভুটও ফাইছি না। কত চ্যাষ্টা করতাছি কান্দুনের তেও চোক্ক পানি আহে না। কি বিপদ কইন। কানতামও ফারি না। কিন্ত হেরা দাওয়াত দিলে মনের দুক্কু কিছুডা কমতো। কিন্ত কি কইতাম? কি আছে তারার মনো জানিনা তো।
মৌনতা রিতু
শোনো মনু এই কান্দনের রেকর্ড মোরে দেছে মিষ্টি আপু।
তোমাদের জন্য অনেক ভালবাসা। কি খাইবা কও।
শুন্য শুন্যালয়
আমিও তোমারে পাইয়া লই, পাঁচের মধ্যেও আমারে রাহো নাই তুমি। আমি এই যে ঘুম দিমু আর উডুম না 🙁
মৌনতা রিতু
আমি সবার কাছে সত্যিই খুব কৃতজ্ঞ। এবং আসলেই আবেগপ্রবণ অনেকটা। কতোটা যে আনন্দিত তা বলে বোঝাতে পারব না। তবে এই চিঠিটা সবার যে এতো ভাল লাগবে, এতোটা ভাবতে পারিনি। এটা ছিল সত্যি ঘটনা অবলম্বনে লেখা এক চিঠি।
শুন্যর’ঘুমকে লেখা চিঠি এবং নীলাআপুর শমশের নগর চা বাগানকে নিয়ে লেখাটা আমাকে ছুঁয়েছিল খুব। আরও অনেক চিঠি ছিল সত্যিই অসাধারণ। এসব তুখোড় চিঠির পাশে আমার চিঠিটা নির্বাচনে সেরা হবে তা সত্যিই ভাবিনি।
সবাই এতো ভালবাসে আমাকে!
আসলে আপ্লুত আমি।
আবু খায়ের আনিছ
অভিনন্দন আপু, শুভেচ্ছা। -{@
মৌনতা রিতু
ধন্যবাদ ভাইটু।
নীলাঞ্জনা নীলা
অভিনন্দন আমার শান্তসুন্দরী আপু। -{@
মৌনতা রিতু
ধন্যবাদ নীলা আপু। (3 (3 -{@ -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
শুভ নববর্ষ শান্তসুন্দরী আপু। অনেক ভালো থেকো। -{@ (3
শুন্য শুন্যালয়
তোমার লেখাটিও অনেক ভালো। এমনি এমনি বুঝি ভোট দিয়েছে! আসলে অনেকগুলো চিঠি ভালো। নির্বাচন করা দুঃসাধ্য।
খুবই খুশি আমার ভাবীজান এর জয়ে। অভিনন্দন প্রিয় ভাবী। -{@
আবু খায়ের আনিছ
সকল বিজয়ীকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন। আশা করি ১৪ তারিখের ফলাফলেও উনারা এগিয়ে থাকবেন।
সবার জন্য শুভ কামনা।
শুন্য শুন্যালয়
তোমাকেও শুভেচ্ছা আনিছ ভাইয়া।
মেহেরী তাজ
ভাবীজান অভিনন্দন, শুভেচ্ছা,ভালোবাসা। -{@
এবার বলো ভাবীজান ট্রিট কবে??
মৌনতা রিতু
বল কোন শাড়ি নিবি? আলমারি খোলা তোর জন্য। (3 -{@
শুন্য শুন্যালয়
আর আমার জন্যে? 🙁
মৌনতা রিতু
তোমার জন্যেও অবশ্যই। এই আঠারো বছরে যতোগুলো শাড়ি সবই রেখে দিলাম।
মেহেরী তাজ
ভাবীজান দুইটা শাড়ি আমাকে দিও। তারপর বাঁকিগুলো কে নিবে আমি জানি না। 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
আর আমার? আমি কি দোষ করলাম শান্তসুন্দরী আপু? 🙁
মোঃ মজিবর রহমান
সোনেলা আপুরা পত্র লেখায় যে খুব পারদর্শী তা জানা গেলো এই প্রতিযগীতায়।
সকল বিজয়ীর প্রতি রইল প্রান্ঠালা শুভেচ্ছা।
শুন্য শুন্যালয়
আপুরা আশা করি শুধু পত্র লেখায় নয়, সকল লেখাতেই ভাইয়াদের হারিয়ে দেবে 🙂
সঞ্জয় কুমার
আমার দুইটা ভোটের একটা সেরা চিঠিতে নির্বাচিত হয়েছে ।
রিতু আপুকে অভিনন্দন । এবং শুভ কামনা ।
মৌনতা রিতু
ধন্যবাদ ভাই।
শুন্য শুন্যালয়
আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই।
ইকরাম মাহমুদ
অভিনন্দন মৌনতা রিতু আপু।
অভিনন্দন শূন্য আপু ও নীলাপুকে।
চিঠিগুলো সত্যিই যোগ্য। যদিও আমি লটারিতে বেছে নিতে বাধ্য হয়েছিলাম। মধুর তিক্ততায় পড়েছিলাম।
নীলাঞ্জনা নীলা
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ইকরাম মাহমুদ।
মৌনতা রিতু
ধন্যবাদ ইকরাম ভাই। শুভকামনা রইলো। শুভেচ্ছা অফুরন্ত। ভাল থাকবেন।
শুন্য শুন্যালয়
লটারি ছাড়া আসলেই উপায় নেই। বেশিরভাগই সুন্দর চিঠি। আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ইকরাম ভাই।
জিসান শা ইকরাম
সোনেলা উৎসবে মেতেছে, আনন্দে ভাসছে সবাই। চিঠি নির্বাচন নিয়ে সবাই যেভাবে অংশ নিয়েছে পাঠকের নির্বাচন পোস্টে, তার তুলনা নেই। সোনেলা সত্যিকার অর্থেই একটি বাড়ির উঠোনে পরিনত হয়েছিল। এর সবচেয়ে বড় কৃতিত্ব আপনার। যেভাবে একটি নির্বাচন এবং আড্ডা পোষ্ট একা সামাল দিয়েছেন, তা অন্য কেউ পারত কিনা সন্দেহ আছে। এজন্য সমস্ত পাঠকদের পক্ষ থেকে আপনাকে জানাচ্ছি আন্তরিক ধন্যবাদ।
জনতার রায় সবচেয়ে বড় রায়। জনতার রায়ে সেরা চিঠি লেখক মৌনতা রিতুকে জানাচ্ছি অভিনন্দন।
২য় এবং ৩য় সেরা চিঠি লেখক হিসেবে আপনাকে এবং নীলাঞ্জনা নীলাকেও অভিনন্দন।
শুভ কামনা।
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা অসংখ্য ধন্যবাদ।
শুভ নববর্ষের অগ্রিম শুভেচ্ছা। 🙂
মৌনতা রিতু
ধন্যবাদ ভাইয়া। শুভেচ্ছা রইলো নতুন বছরের।
শুন্য শুন্যালয়
হ্যাঁ জনতার রায় সবচাইতে বড় রায়। রিতু আপুকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
আপনি তো অংশ নিলেন না ভোটে। ব্যস্ত বুঝি?
সবার সহযোগিতায় সত্যিই অনেক মজা করেছি এই নির্বাচন ঘিরে। আমরা খুশি 🙂
আবার কবে প্রতিযোগিতা হবে? 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপু তোমার তুলনা তুমি-ই। কোনো তৈলহীন বাক্য কিন্তু এটা। সত্যি বলতে কি আমাকে যদি দেয়া হতো এটার ভার, কবে পালিয়ে যেতাম। যাক এখন বলো কোথায় লুকিয়ে আছো? ভোট শেষ, ফলাফলও শেষ, তার জন্যে কি বিশ্রামে আছো? উহু তা চলবে না। “খোলো খোলো দ্বার, রাখিও না আর”, তোমার পোষ্টের উঠোনে দাঁড়িয়ে। 😀
এবারে আসি ফলাফলে। আমি তাহলে বেশ লাকী দেখছি, যে দুটো চিঠিকে ভোট দিয়েছি জয়ী হয়েছে। এখানে নির্বাচন মানুষের ছিলোনা, ছিলো নিজেদের সাহিত্যকর্মের। এই চিঠিগুলোকে মানুষের ঊর্ধ্বে নিয়ে দেখাটা যথেষ্ট কঠিন। কিন্তু আমাদের সোনেলার প্রত্যেকে সেই কঠিন কাজটিকেই খুব সহজভাবে করে দেখিয়েছেন। এতেই বোঝা যায় সোনেলা নীড়ের পাখীগুলো বড়ো আন্তরিক।
অভিনন্দন ও শুভকামনা প্রথম স্থান অর্জনকারী মৌনতা আপুকে, এবং অবশ্যই প্রিয় মনিকে।
আর দ্বিতীয় স্থান অর্জনকারী শুন্য আপু তোমার ঘুমসহ তোমাকে অভিনন্দন ও শুভকামনা।
তোমাদের দুজনের জন্য অফুরান ভালোবাসা। এভাবেই জয়ী হও জীবনে। -{@ (3
মৌনতা রিতু
তোমার দোয়া স্নেহ ও ভালবাসাই আমাদের উৎসাহ। তুমি ভাল থেকো। এমন করে পাশে থেকো। ভালবাসা নিও।
শুন্য শুন্যালয়
বিশ্রাম আর কই? দৌঁড় তো আর থামছেই না। 🙁 এই এখন সময় হলো। আবার কাল দৌঁড়। একটু দাঁড়িয়ে থাকলে কী হয়!!
মানুষের ঊর্ধে কি সত্যি সত্যি যেতে পেরেছো? কতো ভালো লেখা ছিল, বাছাই করলে কিনা আমার একটা!!
তোমাকেও অভিনন্দন নীলাপু। ভালো থেকো। শুভ নববর্ষ -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপু তোমার লেখাটা আমার আবেগের সাথে মিশে গিয়েছিলো। তেমনি মৌনতা আপুরটাও। কিন্তু খারাপ লাগছে তোমার চিঠি পুরষ্কার তালিকায় নেই। 🙁 বিশ্বাস করবে কিনা জানিনা, আমার না কষ্ট হয়েছে।
কিন্তু আই লাভিয়্যু। -{@
শিপু ভাই
ভোটার সংখ্যা দেখে হতাশ হলাম!
যান্ত্রিক সমস্যার কারনে বেশকিছুদিন সোনেলায় আসিনি তাই আমিও ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারিনি। 🙁
বিজয়ীদের অভিনন্দন!!!
বিজয়ী তিনজনই আমার পছন্দের ব্লগার!!!
মৌনতা রিতু
ধন্যবাদ শিপু ভাই। ভাল থাকবেন। শুভেচ্ছা রইলো।
শুন্য শুন্যালয়
ভাইয়া ফেসবুক থেকে ভোট দেয়ার অপশনও রেখেছিলাম।সেখানেও ভোট দেয়া যেতো 🙁
ভোটার সংখ্যা দেখে খুব একটা হতাশ হইনি, এমনটাই জানি।
সেই গল্পটা জানেন তো, দুই ভাই কিছুতেই অংক শিখবেনা। হাউজ টিউটর বুদ্ধি করে দুজনকে নিয়ে ঘুরতে বের হলো। গাছে পাখি দেখে একজন কে প্রশ্ন করছে, কয়টা পাখি, দুটা উড়ে গেলে কয়টা থাকবে। আরেক ভাই চালাক। সে বললো এই ভাইয়া বলিস না বলিস না, স্যার কিন্তু আমাদের অংক শেখাচ্ছে। 🙂
আপনিও আমার পছন্দের ব্লগার। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
অংশগ্রহণকারী সকল স্বতঃস্ফূর্ত দগ্ধ-বিদগ্ধ সফল-অসফল লিখিয়েদের
বর্ণীল ফুল-শুভেচ্ছা।
শুন্য শুন্যালয়
আপনাকেও শুভেচ্ছা ভাইয়া যেই ক্যাটাগরিতেই হন না কেন 🙂
মৌনতা রিতু
অভিনন্দন নীল নদ মিশরকন্যা নীলা আপু অভিনন্দন মিষ্টি ননদিনী শুন্যকে।
শুন্য আসলেই অনেক পরিশ্ররমের কাজ এটা। অনেক ভালবাসা নিও। ভাল থেকো সব সময়।
শুন্য শুন্যালয়
ভাবীজান পোস্ট দিয়েই বিরাট হুল্লোড়ের মধ্যে পড়ে গেছি। তোমার কোরমা বিরিয়ানি রেডি করো, আসতেয়াছি মনু। রান্না ভালু না হইলে খবর আছে কিন্তুক। আমার উপ্রে রাগ কইরা লবণ বেশি দিবানা। লাভু ভাবীজান। অভিনন্দন -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
শুভ নববর্ষ তোমাদের দুজনকে শান্তসুন্দরী আর তিলোত্তমা। -{@ (3
মোঃ মজিবর রহমান
মোর দুই ভোট কামে লাগছে ,
দুই আপুকে ধন্যবাদ।
শুন্য শুন্যালয়
আচ্ছা ধন্যবাদ পৌঁছে দিচ্ছি। 🙂
ইলিয়াস মাসুদ
খুওব মন খারাপ,একটাও ভোট পায়নি!!!
আসলে স্বতন্ত্র থেকে দাঁড়ায় ছিলাম তো তাই খুব একটা প্রচার প্রচারণা করতে পারিনি
নেক্সটাইম বাঁধা কোমরে নামা হবে।
বিজয়ী সহ যাঁরা সবাই অংশগ্রহণ করেছিলেন সবার জন্য শুভকামনা
শুন্য শুন্যালয়
আমিও আপনার সাথে কোমর বেঁধে নামবো ভাইয়া। পুরষ্কার না পাইলে ক্যাম্নে কী? 🙂
স্বতন্ত্র থেকে? হি হি মার্কা কী ছিলো? মার্কা ভারী ইম্পোর্টেন্ট। 🙂