হুতাশন নেই, হা পিত্যেশ আছে
হিলমিল হুলাহুলির হুল্লোড় আছে,
গোপনের প্রকাশ নেই।
ঝড় নেই মেঘ আছে,
জলোমেঘ কেটে যাচ্ছে।
ঝমঝম নেই, নেই পূর্বাভাস
সকালে সজীব শীতরং আছে;
রোদের উষ্ণতা আছে, তাপ নেই
প্রবেশের নিষেধ আছে
নিষেধের প্রবেশ নেই।
ধুপধাপ দুমদাম পথ চলা আছে,
ছলাকলা তো আছেই,
শব্দ নেই, আচানক ফেটে পড়া নেই
মন পুরাণের গহীন সরোবরে নীল পদ্ম আছে।
৩৩টি মন্তব্য
মোঃ মজিবর রহমান
ঝামেলাযুক্ত লেখা
মন পুরাণের গহীন সরোবরে নীল পদ্ম আছে।
আর কিছু লাগে নাকি।
ছাইরাছ হেলাল
মোটেই ঝামেলা নেই, এখানে সরোবর আছে নীল পদ্ম ও আছে।
মোঃ মজিবর রহমান
আসছি………………।। দাড়ান
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা, দাঁড়ালাম।
মুহাম্মদ আরিফ হোসেইন
:c
অসাধরন হইছে ।
ছাইরাছ হেলাল
ধন্যবাদ।
শুভ্র রফিক
ভাই আপনাকে আমি কথার জাদুকর ভাবি।অসাধারণ লিখেছেন
ছাইরাছ হেলাল
এর মধ্যে যাদু-ফাদু কিচ্ছু নেই। খুব সাধারণ লেখা।
শুভেচ্ছা।
অনিকেত নন্দিনী
“প্রবেশের নিষেধ আছে
নিষেধের প্রবেশ নেই।”
নিষেধের প্রবেশাধিকার সর্বত্রই আছে, কেবল প্রবেশাধিকার নাই প্রবেশের। 🙁
ছাইরাছ হেলাল
এত্তো কঠিন মন্তব্যের উত্তর দেয়া ও কঠিন।
অধিকার চাই, শুধুই একছত্র অধিকার,
অনিকেত নন্দিনী
একচ্ছত্র অধিকার তো থাকেই। সমুদ্র বড়োই উদার। দেখুন না কেউ সমুদ্রে ডুবে গেলেও সমুদ্রের ঢেউ তাকে তীরে ফিরিয়ে দেয়! 🙂
ছাইরাছ হেলাল
কেউ সমুদ্রে ডুবে গেলেও সমুদ্রের ঢেউ তাকে তীরে ফিরিয়ে দেয় অবশ্যই,
তবে কম্ম কাবার করে।
জিসান শা ইকরাম
ইহা একটি হাহুতাশ বিজ্ঞপ্তি নাকি জানতে মনচায় 🙂
ছাইরাছ হেলাল
হুতাশন নয়,
সমুদ্রে প্রবেশাধিকার চাই ই।
জিসান শা ইকরাম
প্রবেশাধিকার না দেয়ায় তীব্র প্রতিবাদ
মানববন্ধন করতে হপে ? নাকি গায়ে অগ্নি 🙂
ছাইরাছ হেলাল
তেব্র পরতিবাদ করতে হপে, তবে অগ্নিটা একটু বেশি হয়ে যায়,
মানব বন্ধনটা বেশ সুশীল হয়!!
পারভীন সুলতানা
ব্যাতিক্রমি ঢংএ লেখা । ভাল লাগলো
ছাইরাছ হেলাল
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে,
পড়েছেন বলে।
রুহুল
শব্দ আর বাক্যের দারুণ সংমিশ্রণ . ভাবার্থ সত্যি অসাধারণ
ছাইরাছ হেলাল
অনেক ধন্যবাদ।
শুন্য শুন্যালয়
আছে নেই, নেই আছে। প্রবেশের নিষেধ আছে কিন্তু নিষেধের প্রবেশ নেই? 🙂 নিষেধ কে গন্ডা কএক ধারা গছিয়ে কার্ফ্যু দিয়ে দেন দেখি। পালিয়ে বাঁচুক। এরপর আর সমুদ্র গমন ঠেকায় কে?
রোদের উষ্ণতা আছে, তাপ নেই? 🙂 গহীন সরোবরে নীল পদ্ম আছে, আবার শিরোনামে পদ্মে নীল আছে।
কবিতাটি একেবারে ভিন্ন ঢঙে লিখেছেন। খুব ভালো হইছে ভাউ। মন পুরানের গহীন সরোবরের হদিস আমাদের জানা আছে, অজানা নেই। চেনা নেই, অচীন আছে। লেখা নিয়ে খুব ভাঙাগড়া হয় আপনার, পড়ে নাদান পাঠক এটুকুই বুঝতে পারি।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি ই নাদান পাঠক!
সমুদ্রে আর যেতে পারলাম কৈ! উষ্ণতায় আর কাজ হচ্ছে না।
দাউ দাউ তাপ চাই, জ্বলে-পুড়ে জলে নামতে চাই।
আপনি দাক্তার মানুষ, অজানার বন্ধু আপনি হতেই পারেন্না।
পদ্মের নীলটুকুও দেখে ফেললেন!!
শুন্য শুন্যালয়
নীল সবুজ সব দেখি, চোখের ডাক্তার না তাতে কি??
এতো জ্বলে পুড়ে দাউদ দাউদ তাপের ভয় দেখান বলেই তো সমুদ্রে আপনার প্রবেশ নিষেধ।
পাঠক লেখক দুই হিসাবেই নাদান হইলে কি হবে আমি যুক্তিবিদ্যা এবং পরামর্শদাতা হিসাবে ভালো। আপনি বরং পুকুরের দিকে যান।
সিরিয়াস কথা হলো, কবিতাটা অনেক সুন্দর হয়েছে। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
যেখানে জোঁকের ভয় সেখানে পুকুর হয়।
দায়দায়িত্ব সবই আপনার।
লেখা সুন্দর হইছে এত পরে বললে তো হপে না,
আপনার তো জহুরী চোখ, তা জানি বলি বুঝিও হাড়ে হাড়ে।
কিছু এট্টু লেইখ্যা গেলে পারতেন,
লীলাবতী
কি নেই কি আছে এসব মিলাতে মিলাতে মাথা ওলট পালট হয়ে গেছে। নীল তো কষ্টের রঙ। পদ্মে কি তাহলে কষ্ট আছে? ^:^
ছাইরাছ হেলাল
ওলট পালট হয়ে গেলেও উপায় নেই, আছে আর নাই এই নিয়েই আমরা,
পদ্মে পদ্ম ও থাকে, শুধু নীল না।
নাসির সারওয়ার
“প্রবেশের নিষেধ আছে
নিষেধের প্রবেশ নেই”
হিসাব কষতে কয়েকদিন নিলাম। উদ্দার হয়নি। হবে বলেও মনে হচ্ছেনা। এরকম লেখা না পড়াই উত্তম।
ছাইরাছ হেলাল
খুবই ই আবজাব লেখা, জঘন্য ও বটে, আপনি একদম ঠিকটি ধরে ফেলেছেন।
কবিতা কৈ?
অরুনি মায়া
মনে হল যেন সবকিছু থেকেও সম্পূর্ণতা নেই | অনেকটা তৃষ্ণার্ত ব্যক্তির সামনে এক সমুদ্র পানি রেখে পান করতে বলায় তার্য যে অনুভূতি |
দূর্লভ পদ্মের সুগন্ধ আমি পাইনি | তার বুকে শিশিরের ঝিকিমিকি দেখিনি | তবে জেনেছি পদ্মে নীল আছে, নীলের শিতলতা আছে, নীলের বিশালতা আছে, নীলের স্নিগ্ধতা আছে, নীলের কষ্ট আছে | ঠিক যেমন মানব অন্তরে লুকানো গৌরব থাকে |
ছাইরাছ হেলাল
আপ্নি দেখছি নীল বিশারদ, সব ই নখাগ্রে!!
লুকানো অন্তরটুকুও আর লুকানো রইলো না।
খুবই তৃষ্ণা কিন্তু নিষেধের প্রবেশ নেই যে।
কেউ বিকল্পের কোন আওয়াজ ও দিলো না
অরুনি মায়া
বিকল্প পথ ভাল নয়, তাতে ঝুঁকি বেশি
ছাইরাছ হেলাল
তয় থাউক, অন্য লাইনে গেলাম না।
হতভাগ্য কবি
দারুণ ,আবারো বলি আপনাকে হিংসা করি
“”প্রবেশের নিষেধ আছে
নিষেধের প্রবেশ নেই।”” 😀