অন্ধচোখে যদি ধুলো পড়ে, আচঁলভাপ সে আমার চাই না,
শিখে গেছি স্বপ্নহানার ভয়ে জেগে থাকার দুর্বোধ্যতা,
শোনিতময় মনজ্যোৎস্নার বিজন বনে কেউ নেই পাশে আজ,
প্রতীক্ষা প্রজ্ঞা স্মৃতি-বিস্মৃতির প্রবল সান্নিধ্য এড়িয়ে
স্তব্ধবিষণ্নতার কামকেলি, শুধুই পুরুষ দূরত্বে।
মরুর বালি অশ্রু শিখেছিল সে কবেই,
পলাশপদ্মচোখ খুঁজিনাতো আর,
হাঁটছি কাঁটার পথে আগামীর স্বপ্ন নিঃশ্বাসে;
কে তুমি হেঁটে যাও, হে উদাসিনী, চক্ষু বুজে?
পদ্মদীঘির শান-বাঁধানো ঘাটটি মাড়িয়ে;
২৪টি মন্তব্য
গাজী বুরহান
কে তুমি হেঁটে যাও, হে উদাসিনী,
চক্ষু বুজে?
ভালো লাগা রেখে গেলাম কবিতায়।
ছাইরাছ হেলাল
অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
মিষ্টি জিন
মন কে নাডা দিয়ে গেল
উদাস হলাম কবিতা পডে।
ছাইরাছ হেলাল
বেশি নাড়ানাড়ি হলে তো ডাক্তার লাগবে।
এখনই উদাস হলে হবে না,
বাকী রয়েছে আরও,
জিসান শা ইকরাম
এর উত্তর দেবে কে?
কেউ পাশে থাকেনা,
একা থাকা শিখতেই হয়, নিরাপদ এটাই।
ছাইরাছ হেলাল
আর কত যে শিখতে হবে কে জানে!!
অবশ্য কবর পর্যন্ত সময় হাতেই আছে।
মোঃ মজিবর রহমান
একাই মঙ্গল থেকে যান , পাশে কেউ নেই
ছাইরাছ হেলাল
হুম, একা একাই যেতে হবে,
আবু খায়ের আনিছ
কে সে? দেখতে পারবে না কি? কে উত্তর দিবে।
ছাইরাছ হেলাল
এই ‘সে’ যে কে তাইতো জানতে পারলাম না।
তাই কেউ এর উত্তরও দিতে পারবে বলে মনে হয় না।
নিহারীকা জান্নাত
এখন থেকে কবিতা নিচে বাংলায় ব্যাখ্যা দিয়ে দেবেন। ঠিক আছে?
কিছু না বুঝলে কমেন্ট করুম ক্যাম্নে? 😉
ছাইরাছ হেলাল
আহারে, আগে বলবেন না!!
কেউ পাত্তা-ফাত্তা দেয় না তাই হাউ-কাউ!!
এই ভাবটি শব্দের জালে জড়িয়ে ভাব প্রকাশের চেষ্টা,
রুম্পা রুমানা
পদ্মদীঘি কথাটাই ভাল্লাগে আমার। যদিও সাঁতার জানিনা বলে দীঘিতে নামিনা। জিসান ভাই ঠিক বলেছেন মনে হয় !
ছাইরাছ হেলাল
অতি দ্রুত সাতার শিখে ফেলুন, আখেরে কাজে দেবে,
জ্ঞানীরা ঠিক কথাই বলে, আমরা শুধু কাজে লাগাতে পারিনা,
শুন্য শুন্যালয়
উদাসিনী নাকি উদাসী? ভেবেছিলাম কবি তার নিজের কথা বলছে!
“কি চাও আমার কাছে” শোনা হচ্ছে বুঝি বেশি বেশি?
স্বপ্ন ভেঙ্গে যাবে বলে ঘুমই বাদ? বেশ তো!
মরুর বালি অশ্রু অর্থাৎ শুকিয়ে যাওয়া চোখ? এতো শিখছি তবু কাজে লাগছে না, আফসোস!
বেশ হয়েছে কবিতাটা। আমি কিন্তু মিথ্যে বলিনা। ভালো না লাগলে বলি মোটামুটি হয়েছে। না হলে বলি হয়নি। বলি না?
ছাইরাছ হেলাল
লেখক যে কখন কার কথা কী বা কীভাবে বলে তার কোন ঠিক ঠিকানা নেই, থাকেও না।
গুনি পাঠক নিজ গুনে বুঝে নেবেন সে আশায়-ই থাকি,
‘মরুর বালির অশ্রু’ বলতে অসম্ভব কোন কিছুকে সম্ভব বলে বোঝানোর চেষ্টা করা হয়েছে।
আপনি যুধিষ্ঠিরের আত্মীয়া তা আমরা জানি, বেঠিক কোন কিছু বলা অসম্ভব!
এবারে কালির আঁচড় দিয়ে ফেলুন, অনেক তো হলো!!
রিফাত নওরিন
কবিতার প্রতিটি শব্দ মনকে নাড়া দিয়ে গেল…
অনেক ভালো লাগলো৷
ছাইরাছ হেলাল
পড়ার জন্য ধন্যবাদ,
মৌনতা রিতু
আমি চাই, কেউ চোখে চোখ রেখে একটু আচলভাপ দিক চোখে।
উদাসী নারীর হেঁটে যাওয়া ঠেকানো যেতো। বসিয়ে তাকে একটা ঝরা শিউলী দেওয়া যেতো। জমিনে লুটিয়ে চলা আঁচলটা গুজে দেওয়া যেতো।
বাপরে! কুবি ভাই এতো গভির কুবিতা হইছে।
ভাল লাগলো খুব প্রথম ও শেষ লাইন।
ছাইরাছ হেলাল
পাত্তা-পুত্তা দেয় না, ভেগে যায় হুটহাট!!
না, বেশি গভীর না!!
ভাল লেগেছে যেনে আনন্দিত।
সৈয়দ আলী উল আমিন
ভালো লাগা রেখে গেলাম কবিতায়।
ছাইরাছ হেলাল
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
নীলাঞ্জনা নীলা
সেদিনই পড়েছিলাম। কি বলবো শব্দ খুঁজে পাচ্ছিনা।
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা, অসুবিধা নেই।