সকালে দেখা নীল বেলুনটা হয়ত বা বিক্রি হয়ে গেছে। অন্য কেউ ওটাকে দখল করে নিজের করে ফেলেছে! তারপর বেখেয়ালে ছুঁচালো কোন কিছুতে লেগে ফেটেও গেছে কিংবা অক্ষত আছে! সেই বেলুনের জায়গায় এরই মাঝেই হয়ত সবুজ,লাল,হলুদ কিংবা অন্য কোন রং এর বেলুন এসেছে,আবার বিক্রিও হয়ে গেছে। কিন্তু দিন শেষে যখন হাইড্রোজেন বেলুন ওয়ালার কাছে আবার নীল রং এর একটা বেলুন দেখতে পেলাম তখন মনে হলো এটা বুঝি আমার সকালে দেখা সেই বেলুন টাই! ঠিক আমার চাওয়ার মত! দশ টাকা দিয়ে বেলুনটা কিনে সুতাটা একটা আঙ্গুলে পেঁচিয়ে রিক্সাতে উঠতেই সামান্য বেখেয়ালে আঙ্গুল থেকে সুতর প্যাঁচটা খুলে বেলুনটা হাত থেকে বেড়িয়ে সামান্য দূরে চলে গেলো। আমি রিক্সাতে উঠে দাঁড়ালেই বেলুনটা ধরে ফেলতে পারবো! কিন্তু ইচ্ছে করছে না। কি যেনো একটা নির্লিপ্ততায় পেয়ে বসেছে আমায়! দেখতে দেখতে বেলুনটা আমার নাগালের বাহিরে চলে গেলো! শুনেছি আকাশে বেলুন উড়িয়ে একটা উইশের কথা বললে না কি সেটা পুরন হয়। উইশ পুরন হোক বা না হোক একটা উইশ তো করতেই পারি! কিন্তু কোন উইশ ও করতে ইচ্ছে করছে না! নিজে নিজেকে বললাম “Some other day”। আমার পাশে দাঁড়ানো পিচ্চি গুলো মাথা উচু করে উড়ে যাওয়া বেলুন টা দেখছে আমার সাথে! কিন্তু বড়রা বেলুনটা নয় আমায় দেখছেন চোখ বড় করে। কোন একটা অজানা কারনে নিজেকে আর একবার বললাম” Some other day “। এবার রিক্সায় উঠে রিক্সা ওয়ালা মামাকে বললাম “মামা হুট নামিয়ে রিক্সা টানেন”।
চলন্ত রিক্সা্য বসে নীল সাদা আকাশে নীল রং বেলুনটা কে হারিয়ে যেতে দেখলাম।আর মনে মনে বললাম
” ভালোই করেছিস তুই। ফেটে গিয়ে তোর ভিতরের বিচ্ছিরি গন্ধের হাইড্রোজেন গ্যাস বেড়িয়ে পড়ার আগেই চলে গিয়েছিস হাতের ফাঁক গলে! ভালো থাক ঐ বিশাল আকাশের নীল পৃথিবীতে! “
৪৭টি মন্তব্য
ছাইরাছ হেলাল
এ লেখার মন্তব্য দিতে আমি অক্ষম।
না না, আপনি লেখেননি, এ লেখা আপনার নয়!!
এতগুলো যন্ত্রণা হজম বা উগরে ফেলার মানুষ আপনি নন।
এ অন্য কেউ, অন্য এক জন।
মেহেরী তাজ
মন্তব্য তো দিয়েই ফেলেছেন ভাইয়া! আবার কি? :D)
এটা আমারই লেখা! মাঝে মাঝে এমন লেখা আসে!
সবায় যন্ত্রনা হজম করতে পারে! কেও কম কেউ বেশি!
এটা আমি এটা আমি এটা আমিই! 🙂 অন্য কেউ না! 🙂
ছাইরাছ হেলাল
যাক, বাঁচালেন এ যাত্রা।
মেহেরী তাজ
বাঁচতে আদৌ পারলাম কিনা বুঝতেছি না! তবে চেষ্টা করেছি! 🙂
শুভ মালাকার
আপনি যে কারনে “some other day” বলেছেন তা অবশ্যই “some other day”।
-{@
মেহেরী তাজ
হুম সেটাই some other day!
জিসান শা ইকরাম
লেখার গভীরতা উপলব্ধি করলাম
জীবন সম্পর্কে কেমন এক অনাগ্রহ,অনাসক্তি লেখায় দৃশ্যমান
লেখায় লেখকের চিন্তা তার বয়সকে অতিক্রম করে গিয়েছে।
বেশ কিছুদিন বিরতির পর অত্যন্ত ভালো একটি লেখা পেলাম
বাড়িতে লেখালেখির চর্চা ভালোই হচ্ছে মনে হয় 🙂
শুভ কামনা।
মেহেরী তাজ
এখন কি বয়স হিসাব করে লিখতে হবে দাদা? ^:^
অনাগ্রহ? অনাসক্তি? হা হা হা! এই কথা গুলা আমার ডিকশনারি তে নাই। “দেখার জন্য ” এই জীবন টা বড্ড ছোট। এই ছোট্ট জীবনটাই প্রাণ ভরে বাঁচতে ও দুচোখ ভরে দেখতে চাই!
লেখালেখি তো চলে টুকটাক! কিন্তু চর্চা পর্যায়ে এখনও যায় নি! 🙂
ধন্যবাদ!
জিসান শা ইকরাম
না, বয়স হিসেব করে লিখতে হবে না
বয়স চিন্তা শক্তির নিয়ামক না
যদি হতো তবে দেশের সবচেয়ে বেশী বয়সের মানুষটি সবচেয়ে জ্ঞানী হতেন।
জীবন দেখো যেভাবে দেখতে চাও
শুভ কামনা -{@
মেহেরী তাজ
হুম ঠিক! 🙂
অপার্থিব
অল্প কথায় এত সুন্দর অনুভূতির প্রকাশ !! এক কথায় অসাধারন লাগলো। ছবিটাও দারুন ছিল। মুগ্ধতাটা “Some other day” বলে এড়িয়ে যেতে পারলাম না। সরি ফর দ্যাট…
মেহেরী তাজ
আমিও আপনাকে ধন্যবাদ জানানোর জন্য some other day খুজতে পারলাম না! আজই বলে ফেললাম ” ধন্যবাদ “।
অরুনি মায়া
মন টা খারাপ করে দিল দুষ্টু মেয়ে | একটা বেলুন পালিয়ে গেছে তো কি হয়েছে! আবার তুমি বেলুন কিনবে |লাল নীল বেগুনি হলুদ সব সব কিনবে | প্রয়োজনে আকাশ টিকে ঘর বানিয়ে ডানা মেলে উড়বে | তোমার আকাশই হবে বেলুনের শেষ ঠিকানা | ভাল থেক শাঁকচুন্নি (3
মেহেরী তাজ
হায় হায় মন খারাপ করে দিলাম? 🙁 আপু দশ দশ টা টাকা দিয়ে বেলুনটা কিনেছিলাম। পালায়ে গেলে তো মন খারাপ একটু হবেই! পরেই আবার ভালো ও হয়ে গেছে!
আর লাল নীল বেগুনি কালার কিনে লাভ নাই আপু। কালারফুল জিনিস দূর থেকেই বেশি ভালো। কছে টেনে কাজ নাই।
আপনার মন ভাল হয়ে যাক! 🙂 আপনার শাঁকচুন্নি বলে কথা! সে ভালো আছে সব সময়! 🙂
আমার আকাশ আমার মত ওতে বেলুনেই জায়গা নাই! এবার পাখি কিংবা ঘুড়ির রাজত্ব বানায়ে দেবো! ভালো হবে না আপু!?
অরুনি মায়া
ঐ দশ টাকা আল্লাহ্র নামে দান করে দিও | 🙂
কালার ফুল বাদ দিলাম কিন্তু সাদা কালোতেই বা কি পাওয়া যায়| শাঁকচুন্নি ভাল আছে এই ভেবে আমারও মন ভাল হয়ে গেল | 🙂
পাখি ঘুড়িও মন্দ নয় , তবে বিমান যেন স্থান না পায় 🙂
তানজির খান
চলন্ত রিক্সা্য বসে নীল সাদা আকাশে নীল রং বেলুনটা কে হারিয়ে যেতে দেখলাম।আর মনে মনে বললাম
“ভালোই করেছিস তুই। ফেটে গিয়ে তোর ভিতরের বিচ্ছিরি গন্ধের হাইড্রোজেন গ্যাস বেড়িয়ে পড়ার আগেই চলে গিয়েছিস হাতের ফাঁক গলে! ভালো থাক ঐ বিশাল আকাশের নীল পৃথিবীতে”।
লেখায় গভীর ভাবাবেগ উঠে এসেছে। ভাল ছিল শব্দ আর অবেগের বুনন।
মেহেরী তাজ
মন্তব্যে উৎসাহ প্রদানের প্রবনতা উঠে এসেছে! ধন্যবাদ! 🙁
নীলাঞ্জনা নীলা
কি বলবো! তবে মনটা জুড়িয়ে গেলো।
যা পাবার পর আমার হয়ে থাকার নিশ্চয়তা দোদুল্যমান অবস্থায়, তা না পাওয়াই ভালো। উড়ে যাক বেলুন।
মন খারাপের কি প্রয়োজন?
লেখাটার জন্যে আপনার একটা গিফট পাওনা রইলো। আপাতত -{@ (3
মেহেরী তাজ
হুম যে উড়তে পারে সে উড়ে যাক! ওড়া উড়ি ভালো কাজ! মন খারাপ হয় নি মোটেই!
এর চেয়ে বড় গিফট কি হতে পারে আপু? একটা লাভ সাইন, একটা লাল টুকটুকে গোলাপ আর তার চেয়েও বড় গিফট হলো “আপনি ডাক”। উফ বেস্ট গিফট! আর চাই না আপু। তাহলে নুয়ে পড়ে যাবো! ধন্যবাদ! 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
এই মেয়ে আপনি ডাক শোনার ইচ্ছে বুঝি? আমায় দিয়ে হবেনা। :p
ব্লগার সজীব
এই লেখা আমার ওস্তাদের?যে ওস্তাদ হাসি আনন্দে মাতিয়ে রাখে আমাদের সবাইকে!লেখাটি অত্যন্ত উচ্চমানের হয়েছে,যদিও মন খারাপ করা লেখা।যে যাবার সে চলে যাক,আমরা আমাদের আগত সুন্দর দিনগুলোর কথা ভাববো সবাই।মন ভালো হয়ে যাক,মন ভালো হয়ে যাক,মন ভালো হয়ে যাক -{@
মেহেরী তাজ
হ্যা শিষ্য এটা তোমার ওস্তাদেরই লেখা।
আচ্ছা শিষ্য অন্য কাওকে তো প্রশ্ন করতে পারি না তুমিই বল ত বেলুন উড়ে যাওয়ার সাথে আগত দিন বিগত দিনের কি সম্পর্ক? ;?
আমার মন খারাপ না। অনেক ভালো! তোমারও মন খারাপ করার দরকার নাই উক্কে?
ব্লগার সজীব
কোনই সম্পর্ক নাই ওস্তাদ।আপনি একটু ভাবুক লেখা দিয়েছেন,আপনার দেখা দেখি আমিও একটু ভাবুক মন্তব্য করেছি। ওস্তাদের মত আমারো হতে হবে না 🙂 একটি নীল বেলুন নিয়ে এত ভাবাভাবির কি আছে?আমারো মন ভালো এখন ওস্তাদ 🙂
মেহেরী তাজ
মাঝে মাঝে এমন ভাব নিয়ে লিখতে হয়! তাইলেই দেখবা কেউ তোমারে পিচ্চি ডাকার সাহস পাচ্ছে না।
আমার শিষ্য কে পুরাই আমার কার্বন কপি হতে হবে! 🙂
নাসির সারওয়ার
আহারে, এতো সুন্দর রঙের একটা অসহায় বেলুন দিয়ে কি অকর্মটাই না করালেন। মনটা খুবই খারাপ হয়ে গেলো। এবার মন ভালো করার কবজ টবজ পাঠিয়ে দিনতো।
অনেক দিন এতো ভাল অনুভূতি পাইনি। অনেক অনেক ভালো লিখেছেন। অফুরান শুভেচ্ছা ।
মেহেরী তাজ
ভাইয়া লেখার একটু বৈচিত্র্য আনতে চাইছিলাম! কিন্তু ঝাতি আমার রম্যকেই ভালো পায়।
ব্যাপারস না পরে লেখা টা রম্যই হবে ইনশাআল্লাহ!
ভোরের শিশির
আমি বোধহয় ভ্রান্ত হয়েছি। পোস্টদাতার নাম মেহেরী তাজ কিন্তু পোস্ট বলছে তিনি নন!!!
কেউ কি আমাকে শুধরে দিবেন আসলে হচ্ছে টা কি!!!!!!!!! ;?
মেহেরী তাজ
নীতেশদা আপনাকে আতোশ কাঁচ দিয়েও খুঁজে পাওয়া যায় না! আপনি ভ্রান্ত হবেন না তো কে হবে শুনি!
এটা মেহেরী তাজ এর ঈ লেখা!
ভোরের শিশির
আপনি নিজেই তো আসেন অনেক দেরি করে; দুই তিন সপ্তাহে একবার 🙁
কিন্তু আপনি এমন লিখতে পারবেন; মানে এভাবেও!!! ভাবিনি :c
মেহেরী তাজ
আমি ঠিক আসি কিন্তু আপনিই আমায় দেখতে পান না! চশমার মধ্যে আতোশ কাঁচ লাগায়ে নেন! কিপটামো কইরেন না! :p
আগে আগে দেখেন নীতেশদা হতা হ্যায় কিয়া! :p
ভোরের শিশির
হতা হায় যো ওহ তো ভূত হি জানে 😛
আমি হওয়ার জন্যে অপেক্ষা করছি। কত্তদিন আপনার ভূতরে দেখি না!!
মেহেরী তাজ
দেখবেন দেখবেন ওয়েট…..!
মরুভূমির জলদস্যু
অনেক সময় নির্লিপ্ততায় অনেক কিছুই আমাদের নাগালের বাহিরে চলে যায়!
মেহেরী তাজ
হুম ভাইয়া তা যায় বটে! যে যাবে তাকে থামিয়ে কি লাভ?
অনিকেত নন্দিনী
“ভালোই করেছিস তুই। ফেটে গিয়ে তোর ভিতরের বিচ্ছিরি গন্ধের হাইড্রোজেন গ্যাস বেড়িয়ে পড়ার আগেই চলে গিয়েছিস হাতের ফাঁক গলে! ভালো থাক ঐ বিশাল আকাশের নীল পৃথিবীতে!” একদম সঠিক সিদ্ধান্ত। (y)
যে চলে যেতে চায় তাকে চলে যেতে দেয়াটাই বুদ্ধির কাজ। জোর করে ধরে রেখে বেলুন ফাটিয়ে গ্যাসের পচা গন্ধে কষ্ট পাবার চেয়ে ছেড়ে দেয়াটা ঢের ভালো!
পিচ্চি, তুমি দেখি আর পিচ্চি নাই। এত্ত বড় হইলা কবে? কেম্নে? “এলিস ইন ওয়ান্ডারল্যান্ড” থাইক্যা বড় হওনের আরক খাইছো? বুজতাসিনা কেম্নে কী! ;?
মেহেরী তাজ
আপনি যে আর্থশীপ ( পৃথিবীর জাহাজ বলে) অন্য গ্রহে ঘুরে বেড়াচ্ছেন তা অন্য কেউ না জানুক আমি কিন্তু জানি!
অন্য গ্রহ থেকে হঠাৎ এসে সব কিছু বুঝতে চাইলে কি আর বুঝতে পারবেন? :p
পিচ্চি কোন কালেই পিচ্চি ছিলো না! খালি আপনিই আমারে পিচ্চি বানায়ে ছাড়লেন! ;(
সাঞ্জনা চৌধুরী জুঁথী
অনেক মন দিয়ে পড়লাম।এখনো ঘোরের মধ্যেই আছি….. ;?
মেহেরী তাজ
ইলাস্টিক গার্ল লেবুজল খাওয়ায়ে দেবো না কি চোখে মুখে ঠান্ডা পানি ছিটায়ে দেবো?
শুন্য শুন্যালয়
অবাক হইনি, তোর তো এমনই লেখার কথা। আমার খুব অপছন্দের একটি মন্তব্য হচ্ছে আপনার লেখাটি প্রিয়তে নিলাম। আজ মনে হলো, আসলে ভালো লাগা জানাবার প্রকাশ টা এতেই সবচেয়ে বেশি হয়। বেলুন টা আমি ধরে ফেলবো, ফুটো হলেও আমার চাই।
মেহেরী তাজ
অনেকদিন পর মন্তব্যের জবাব দিচ্ছি। রাগ হয়েছে!?
এই লেখা প্রিয়তে নিলেন? 🙂
আপু বেলুন পচা জিনিস! আমি আপনাকে ঘুড়ি দেবো! হবে!? তা না হলে ঠিক আছে ওই বেলুন আপনার!
শুন্য শুন্যালয়
পিচ্চি আমি একটা লাল বেলুন খুঁজে পেয়েছি, তাতে মিষ্টি একটা গন্ধ। তোকে একদিন আঙ্গুলে প্যাঁচাতে দেব। নিবিনা?
শুভ নববর্ষ আমার পিচ্চি ভূতটা। ভালো থাকিস নতুন সূর্য্য আর তোর একান্ত অনুভূতিগুলো নিয়ে। (3 -{@
মেহেরী তাজ
লাল বেলুন। ?? গন্ধ টা কিন্তু আমি পেয়েছি!
নেবো না মানে?! অবশ্যই নেবো। হাজারবার নেবো! 🙂
নতুন বছরের শুভেচ্ছা আপু! 🙂
ব্লগার সজীব
ওস্তাদ অনেক দিন পরে আপনাকে দেখলাম ব্লগে মন্তব্য করতে। কত যে মিস করি আপনাকে 🙁 নিয়মিত থাকবেন তো এখন হতে? -{@
মেহেরী তাজ
নানান ঝামেলায় সোনেলায় আসা হয়ে ওঠে নাই!
আবার ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে থার্ড ইয়ার ফাইনাল এক্সাম! আশা করি এক্সাম শেষ করেই নিয়মিত হতে পারবো!
তোমাদের সবাইকের অনেক মিস করছি.।
আমার জন্য একটু দোয়া কইরো শিষ্য!
ব্লগার সজীব
পরীক্ষার পূর্বে তাহলে সোনেলায় আসার দরকার নেই ওস্তাদ। আপনার পরীক্ষা ভালো হোক এই দোয়া করি।
শুন্য শুন্যালয়
ঐ পেত্নী, নতুন পোস্ট দে।
মেহেরী তাজ
দেবো দেবো! 🙂