তিনি এভারবন্ড সুপারগ্লু দিয়ে ভাঙ্গা চশমার ডাঁট জোড়া লাগান, কেন? তিনি কী মহা কেপ্পন? আরেকটা নতুন চশমা কেন কেনেন না? নাকি তিনি ভাঙ্গারির কোন নতুন প্যাকেজ প্রোগ্রাম হাতে নিয়েছেন, ভাঙ্গাচোরা সব জোড়া লাগিয়ে ফেলবেন বলে! নাকি আদোতে আঁকড়ে ধরে রাখতে চান যা কিছু সব পুরনো!! আবেগী এই মানুষটা সেদিন তার লেখা সেই আমি, এই আমিতে এক আক্ষেপ প্রকাশ করলেন–
“কত কারণে অকারণে ভেঙ্গে যায় মানুষের হৃদয়, ভেঙ্গে যায় সম্পর্ক। ব্রেক আপ তো কথায় কথায়। দীর্ঘ বছরের বয়ে চলা সম্পর্ক গুলো নিমিষেই ছিন্ন হয়ে যায়। যে স্বপ্ন নিয়ে একজন নারী পুরুষ ঘর বাঁধে, হঠাৎ বিচ্ছেদ হয়ে যায়। যারা পারেনা, একই বিছানার একই চাদরে শুয়ে থেকেও থাকে লক্ষ যোজন দূরে। মানুষের আনন্দ ভেঙ্গে যায়, ভেঙ্গে যায় সুকুমার প্রবৃত্তি। এভার বন্ড সুপার গ্লু দিয়ে যদি সব জোড়া লাগান যেতো!”
আমি সুপারগ্লু খুঁজতে নেমে গেলাম, সত্যিই তো হাতি টেনে টেনেও যে জোড়া খুলতে পারেনা, এমন গ্লু যদি থেকে থাকে, তবে হৃদয়, সম্পর্ক, আনন্দ জোড়া লাগাবার গ্লু পাওয়া যাবেনা!! এইতো পেয়েছি, পেয়েই গেছি, না পেয়ে আমি ছাড়ি বুঝি? কার্যকারিতা সবার ব্যবহার সাপেক্ষ।
**গ্লুর নাম হ্যাপিনেস—
আনন্দ দিয়ে দুঃখ কে জোড়া লাগানো যায়, আনন্দ দিয়ে আনন্দকেও জোড়া লাগানো যায়, আনন্দ দিয়ে ঘৃণাকেও মুহূর্তে মিশানো যায়।কারো বিপর্যয়ও আমাদের জন্য আনন্দ নামক সুপারগ্লু হয়ে কাজ করে।
কিন্তু কোথায় সে আনন্দ!! হনুফা বেগম আপনি কোথায়? (হনুফা বেগম, একটি মহা বিপর্যয়ের নাম)
**এবারের সুপারগ্লুর ব্র্যান্ড ভালোবাসা।
গ্লুর নামও কেউ ভালোবাসা রাখে!! আর দেখুন এই গ্লু দিয়ে কী কী করা সম্ভব। ভেঙ্গে যাওয়া বন্ধন জোড়া দেয়া যায়, আবার নাকি ভেঙ্গে যাওয়া হৃদয়ও একদম নতুনের মতো করে জোড়া দেয়া সম্ভব, কি তামশা! কিন্তু আমাদের তিনি মহাশয় কী তবে অনেক আগেই এই সুপারগ্লুর সন্ধান পেয়েছিলেন? নইলে করাত দিয়ে কেটে ফেলা গাছের গুড়ি ওমন করে হেসে উঠেছিল কী করে এমন আলোয় আলোয়। আবার কি করে তা পাতায় পাতায় সুবাতাস ছড়াতে শুরু করলো!! স্বস্তিমুক্ত–
**বন্ধুত্বের চাইতে বড় ব্রান্ডের সুপারগ্লুর নাম কী কারো জানা আছে!!
আর সেই বন্ধু যদি তোর মতন কেউ নেই এর মতো হয়? এমন তিনজন বন্ধু ঘিরে থেকেও তিনি আনন্দ ভেঙ্গে যাবার কথা কেন ভাবেন? ও তিনজন বন্ধুতো নয়, তার প্রকৃত সোনা বন্ধুর সংখ্যা দেখুন। সোনা বন্ধু রে ………
**এই সুপারগ্লুর নাম তুমি। জগতের সকল তুমি এক হও স্লোগান না আসে, তাই তুমির নাম “মুগ্ধতা” দেয়া যেতে পারে।
“মুগ্ধতাকে চিঠি” এমন চিঠি মিঠি লেখার মানুষ থাকতেও লোকে নাকি আনন্দ জোড়া দেয়ার গ্লু পায়না, কি জ্বালা!!
**আরেকটি সুপারগ্লু পেয়েছি, নাম তার জিসান।
প্রতিদিন জোড়া লাগাচ্ছেন, আনন্দ দিয়ে, ভালোবাসা দিয়ে, বন্ধুত্ব দিয়ে, মমতা দিয়ে। আগলে রাখছেন তার পালকে আমাদের গরীব ছোট কুটির, আমাদের সোনেলাকে। আজ আমাদের প্রিয় ব্লগার ২০০ তম পোস্ট দিলেন। তিনি ক্ষুধার্ত লেখক, লিখে লিখেই তার মনপূর্তি হয়, তিনি যেভাবে সবাইকে উৎসাহ দিতে গিয়ে টাইপের পরে টাইপ করেছেন এতোটাদিন, তাতে আরো শ’দুএক পার হয়ে গেলেও আমি অবাক হতাম না। একজন মানুষ এতো ধৈর্য্যশীল কেমন করে হয়, সে আমার বিস্ময়। অভিনন্দন প্রিয় ব্লগার জিসান শা ইকরাম ভাইয়াকে। জুড়তে থাকুন বন্ধনের পর বন্ধন, সুস্থ থেকে আরো অনেক অনেক করে লিখুন আমাদের জন্য, শুভকামনা সোনেলা ব্লগের সবার পক্ষ থেকে। -{@
৬৩টি মন্তব্য
রিমি রুম্মান
জিসান শা ইকরাম দাদাভাই আসলেই ভালোবাসা, মমতা আর বন্ধুত্বের গ্লু দিয়ে জোড়া লাগিয়ে রেখেছেন সোনেলা পরিবারকে। তাঁকে নিয়ে শুন্য আপু যথার্থই লিখেছেন।
অভিনন্দন দ্বি’শততম পোস্টের জন্যে … -{@
শুন্য শুন্যালয়
ভাইয়া অনেক ধৈর্য্য আর সহনশীলও। ধন্যবাদ আপু।
ইকরাম মাহমুদ
জিসান গ্লু, একবার লেগেছে তো!!
অভিনন্দন ভাইয়াকে। দীর্ঘায়ু কামনা করছি।
শুন্য শুন্যালয়
হুম এ এভারবন্ড গ্লুর চাইতেও শক্তিশালী। 🙂
অভিনন্দন ভাইয়ার কাছে পৌঁছে দেব।
মেহেরী তাজ
দাদার ২০০ টা পোষ্ট হয়ে গেলো??
দ্বিশত তম পোষ্টের শুভেচ্ছা দাদা………. -{@
আচ্ছা বুবু তুমি এতো কিছু কেমনে দেখো???? ;? তোমার কি চার চোখ??
শুন্য শুন্যালয়
২০০ তম পোস্ট লিখতে, আমার আর কয়বছর লাগবে ভাবতেছি 🙁
আমার চার চোখ হলে কী আমাকে বুবু বলতিস? বলতিস মনস্টার 😀
মেহেরী তাজ
আমি তো ভাবিতেছি আমার ১০০ তম হতেই তো আরো বছর তিনেক লাগবে……
তোমার চার চোখ হলে মনস্টার বলতাম?? হয়তো বলতাম। কিন্তু সাথে বুবু টা ও রাখতাম….
শুন্য শুন্যালয়
আমি তো খুব উটকু মুটকু পোস্ট দেই বুবু, এইজন্যেই ১০০ হইছে। তিন বছর লাগবেনা, আন্তাকসারির মতো একটা করে টপিক্স সিস্টেম করলে কেমন হয় বুবু? একদিন আমার, একদিন তোর। 🙂
ঠিকই তো আমি যদি ভূত কে বুবু বলতে পারি, তুই ক্যান মনস্টার কে বুবু বলতে পারবি না। 🙂
(3 ইউ।
মেহেরী তাজ
তুমি উটুক মুটুক পোষ্ট দাও? অ আচ্ছা!
আন্তাকসারি মান্তাকসারি আমাকে দিয়ে হবে না। তুমি জাত লেখিয়ে,জাত ফটোগ্রাফার। আমি তো কোন টাই না!
যাক ভূত/ মনস্টার দুই বোন। ব্যাপারসসসসস না…..
(3 ইউ ইনফিনিট।
মিষ্টি জিন
সত্যিই জিশান ভাই সবাইকে ভালবাসার গ্লু দিয়ে বেধে রেখেছেন,খুব সুন্দর লিখেছেন আপু
মিষ্টি জিন
জিশান ভাইক ২০০তম পরবের শুভেচ্ছা -{@
শুন্য শুন্যালয়
আসলে কারো সম্পর্কে লিখে ঠিক প্রকাশ করা যায়না আপু। প্রচুর পরিশ্রম করেন এই ব্লগের পেছনে, কোন লাভের আশা না করেই। ভালোবাসা, আবেগ না থাকলে কেউ এমনটা করতো না।
ভাইয়া আপনার শুভেচ্ছা পেয়ে গেছেন। 🙂 ধন্যবাদ আপু।
কবিতা, গানের পোস্ট কই?
ইঞ্জা
জিসান ভাইজান আসলেই অনেক আন্তরিক মানুষ, খেয়াল করেই দেখুননা কিভাবে সোলেলার সোনাদেরকে খুঁজে খুঁজে এক করেছেন আর লিখেনো বেশ চমৎকার, উনার লেখণীতেই তো ভালোবাসার গ্লু আছে যেখানে আমরা সব পঙ্গপালের মতো আটকে থাকি।
@জিসান শা ইকরাম ভাইজান আপনাকে দ্বি’শত তম পোষ্টের জন্য আন্তরিক অভিন্দন আর এই অভিনন্দন নামা যিনি লিখেছেন শুন্য আপু উনাকে যদি ধন্যবাদ না দিই তাহলে এই অভিনন্দন নামার মূল্যায়ন হয়না বিধায় আপু আপনাকেও ধন্যবাদ অবিরাম। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
ভাইয়ার অনেক গুণ। আমিতো ভাইয়ার এক লেখা দেখেই ভাইয়াকে প্রথম এড করি। অনেক ভালো লেখার হাত তার।
এই খুঁজে খুঁজে আনার কাজটুকু তিনি সবাইকে লিখতে পারার আনন্দটুকু দেবার জন্যেই করে থাকেন।
অভিনন্দন পৌঁছে দিলাম ভাইয়া আর আমার টুকু নিজের কাছে রেখে দিলাম। 🙂 আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া, সোনেলাকে আপন করে নেবার জন্যে।
ইঞ্জা
আপনাদের সবাইকে আমার স্বশ্রদ্ধ ধন্যবাদ আমাকে আপন করে নেওয়ার জন্য। 🙂
জিসান শা ইকরাম
এমন ভাবে পোষ্ট দিয়ে আমাকে লজ্জায় ডুবিয়ে মারার প্রচেষ্টার তীব্র প্রতিবাদ করছি।
শুন্য শুন্যালয়
একজনের প্রতিবাদে কেউ সাড়া দেবেনা। এইখানে অপচেষ্টাকারীকেই সবাই সমর্থন দেবে 🙂
আপনার প্রাপ্তির খুব কমটুকুই দিতে পেরেছি ভাইয়া। অভিনন্দন আবারো। -{@
জিসান শা ইকরাম
যে ভাবে প্রশংসার বন্যায় ভাসিয়ে দিলেন, এখন তো প্রশংসার সাগরে, সবার ভালবাসায় নিমজ্জিত হয়ে গেছি।
দিন আসুক, আপনাকেও এমন সবার ভালোবাসায় চুবাইয়া রাখার ব্যাবস্থা করা হবে।
প্রস্তুতি আরম্ভ করেছি।
ভালবাসি সবাইকে, ভালবাসার মাঝে থাকতে চাই, সবার ভালবাসা পেতে চাই।
এত সুন্দর, পরিশ্রম করে গুছানো একটি পোষ্ট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
১৭ আগষ্ট দিনটি আপনি আমার জন্য বানিয়ে দিলেন 🙂
কৃতজ্ঞতা শুন্যালয়ের মানুষ -{@
শুন্য শুন্যালয়
১৭ আগষ্ট দিনটি আপনারই থাকুক এখন থেকে, অবশ্য আপনার ঠিক আগের দিনটি মানে ১৬ আগষ্ট দিনটি আমার জন্য একটা স্পেশাল দিন, ছিলো, আছে। ভবিষ্যতের কতা কইতে পারিনা, আমি গনক না 🙂
আপনার প্রস্তুতি কোন ভালো কাজের জন্য খরচ করুন, চুবাইয়া মারার চিন্তা তো ভয়ংকর চিন্তা।
সবার ভালোবাসায় সিক্ত থাকুন সবসময়। আপনার প্রতিও আমি আজীবনের কৃতজ্ঞ। -{@
জিসান শা ইকরাম
আপনার জন্য স্পেশাল দিনটির কথা মনে আছে, প্রস্তুতি চলছে একটি ভাল কাজের জন্যই,
আপনার পরামর্শ উপেক্ষা করা হল 🙂
শুভকামনা সব সময়ের জন্য -{@
ক্রিস্টাল শামীম
ধন্যবাদ আপু আপনাকে জিসান ভাইয়ার জন্য এতো সুন্দর একটা পোস্ট দেবার জন্য
শুন্য শুন্যালয়
অনেক ধন্যবাদ শামীম ভাই। আরো লেখা এবং একটিভিটি কামনা করছি আপনার। ভালো থাকুন।
মৌনতা রিতু
আমার জীবনে কিছু মানুষের প্রভাব আছে খুব। আমি যাকে শ্রদ্ধা করি, স্নেহ করি তার কোনো সীমারেখা আমার জানা থাকে না। জিসান ভাইয়ার সাথে আমার পরিচয় ফেসবুকে। ভাবীর মাধ্যমেই। জিসান ভাই এই আমি আমাকে চিনতে শিখালো। অ ব ক ঠ যাই লিখি প্রানখুলে উৎসাহ দেন। সত্যি বলছি, প্রশষনে থাকার কারনে ব্লগারদের প্রতি অন্যরকম চিন্তা ছিল, অনেকের ধারনা এরা খুবই উগ্র, একেবারেই যা তা লেখে। এর কারনও আছে, আসলে এদের কাছে যেসব অভিযোগগুলো আসে তা বিতর্কমূলক। তা নিজের চোখে অনেক দেখেছি। তাই বিরুপ মনোভাব। আসলে হিরা খুঁজে পেতে কিন্তু দেরিই হয়।
জিসান ভাই সবাইকে যে স্নেহ মমমতা দিয়ে আগলে রেখেছে, তা আমরা সবাই উপলব্দি করি।
আগে আমার যে দিনগুলোতে মন খারাপ হতো, রেল লাইনের পাটির উপর বসে দিগন্তের সিমা দেখতাম, ছুঁতে চেষ্টা করতাম। এখন এই সোনেলা বাড়িটি আমার সেই দিগন্তের শীতল ছায়া। জিসান ভাই এই মাথামোটা টাকে এখানে এনে কলম ধরিয়ে দিল। এই যে দুইটা শব্দ লিখতে পারা, নিজের মনের তৃপ্তি তা এই এখানেই পাওয়া। আগে সবার লেখায় মন্তব্য করতে ভয় করতাম, কি না কি লিখি ! পরে সেই ভয়টা, জড়তাটাও কেটে গেল।আগে যাই লিখতাম লুকিয়ে রাখতাম। বাবা ও ভাবির পরে জিসান ভাই এই পথে হাঁটতে শিখালো। জুলি এখন লেখা পড়ে।
আমি শুধু তার দীর্ঘায়ু কামনা করি। ঐ হাতটা ধরে চলতে চাই আমরা অনেকটা পথ। দোয়া চাই ঐ দুই হাতের।
শুন্য শুন্যালয়
কে যেন একবার বলেছিল ঠিক মনে নেই, জিসান ভাইতো অনেককেই হাত ধরে সোনেলায় নিয়ে এসেছে, এখন তো ভাববার বিষয় কাকে জিসান ভাই আনেন নি। তাই আগে শুধু লিখতাম জিসান ভাইয়ের হাত ধরে ব্লগে এসেছি, এখন আর বলিনা। তাইতো কাকে তিনি আনেন নি? তবে এতে তার কি লাভ হচ্ছে কে জানে? ব্লগ থেকে তো টাকা-পয়সা আয় করা যায়না, তাহলে কি লাভ এত উৎসাহ দিয়ে সবাইকে লিখিয়ে?
এই লাভের অংকটা সে হয়তো করেন না, তবে তার প্রাপ্তি কিন্তু কম নয়। এতো এতো ব্লগারদের সম্মান, শ্রদ্ধা, ভালোবাসার লোভ তো কম নয়!! আজ আপনি যা বললেন আপু, এই প্রাপ্তি তো দাম দিয়ে কেনা যাবেনা।
আমিও আপনার মতো তার দীর্ঘায়ু কামনা করি সবসময়। -{@
মৌনতা রিতু
সত্যি শুন্য এইসব ভালবাসা, শ্রদ্ধা টাকা দিয়ে কেনা যায় না।
শুন্য শুন্যালয়
আমার কিন্তু ভাইয়াকে হিংসা হয় 🙂
মৌনতা রিতু
শুন্য অনেক অনেক অনেকগুলো আদর। এতো সুন্দর একটা পোষ্টের জন্য। পুরোটাই একি ভাবে শুরু ও শেষ করেছো। আহা ! আমার ননদ বলে কথা। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
ভাবীজান এমন বড় বড় নখের ভয় দেখালে না লিখে উপায় আছে? 🙁
থাংকু ভাবীজান (3
ছাইরাছ হেলাল
জুড়ে দিলে যদি মজবুত হয় তাহলে জোড়া দেয়াই উত্তম!
এমন মূল্যবান লেখা স্যাৎ করে নামানো ঠিক না।
এমন মূল্যবান লেখায় আনন্দচঞ্চল একাগ্রতা খুব দরকার।
ভাবনা ও লেখা নিঃশ্বাস দূরত্বে।
বরাবরের মতই সুন্দর।
শুন্য শুন্যালয়
হা হা হা, গুড। ভালো মুখস্থ হয়েছে। আপনি পাশ 😀
ছাইরাছ হেলাল
তা কত গ্রেস লাগল?
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
এক কথায় অপূর্ব সুন্দর মন মানষিকতার মানুষ সে একজন।আমার জীবনে এমন দ্বিতীয় জন আর পাইনি।যিনি সুপারগ্লুর মতো সকলকে একত্রে এক কাতারে সোনেলার পরিবারের সদস্য বানান অতি সহজে।মানুষ তাকেই বলে শত কষ্টের মাঝেও অন্যের মুখে হাসি ফুটান তিনি তেমনি একজন।অভিনন্দন ২০০তম পোষ্টের জন্য -{@
শুন্য শুন্যালয়
চমৎকার মন্তব্যটির জন্য অনেক ধন্যবাদ মনির ভাই। আমার মনেহয় ভাইয়া তার সবটুকুই পেয়ে গেছেন। এতো ভালোবাসা পাওয়াও সৌভাগ্যের।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
হ্যাঁ শুন্য, আপনার লিখাটা পড়ার পূর্ব মুহূর্ত থেকেই মনেমনে ভাবছিলাম, আমাদের জিসান ভাই, আসলেই এমন মানুষের দেখা সহসা মিলে না।
আমি সত্যিই মাঝেমধ্যে ভাবি, জীবনে হাতে গোনা কয়েকটা মানুষের দেখা পেয়েছি যাদের প্রতি মন থেকে শ্রদ্ধা, ভালবাসা উৎসারিত হয়, জিসানভাই তাদের একজন।
-{@ ধন্যবাদ আপনাকে।
শুন্য শুন্যালয়
আপু ঠিক বলেছেন। এতো মানুষের সম্মান, বিশ্বাস পাওয়াতো এমনিতে হয়না।
তার জন্য অনেক প্রার্থনা আর আপনাকেও অনেক শ্রদ্ধা আপু। আপনিও অল্প কিছু মানুষের মধ্যে তেমন একজন যাকে মনে পড়লেই আপনাআপনি একটা সম্মানের জায়গা মনে আসে। ভালো থাকবেন আপু।
ইলিয়াস মাসুদ
কিছু কিছু মানুষ আছে যাঁরা পারে,অনেক সারা মানুষ আছে যারা পারে না,আমি অনেক মানুষের ভীঁড়ে আর জিসান ভাই সেই কিছু মানুষের একজন,উনি যেটা করেন সেটা অসম্ভব এই নাগরিক জীবনে, নিজে মাসান্তে একটা পোষ্ট আর কিছু প্রতি উত্তর দিতে যেখানে অস্থীর হয়ে যায় সেখানে এত বড় একটা পরিবারকে (সোনেলা পরিবার) উনি যে ভাবে মায়া মমতা দিয়ে আঁকড়ে ধরে থাকেন সেটা একটা লোকের প্রচন্ড প্যাশন ছাড়া অসম্ভব। আমার নিজেস্ব একটা অনুভুতির কথা বলতে পারি,আমি যে দিন সোনেলায় প্রথম একাঊন্ট করলাম পরের দিন জিসান ভাই একটা প্রীতি ইমেইল করেছিল আমাকে হাতে লিখে( অটোরিপ্লে-ইমেল না ) সত্য কথা বলতে কি আমি নিজে বাংলা একটা সাইট থেকে এমন সৌজন্যতা একটুও আশা করি নাই,আমি বুঝেছিলাম সেটা অটো রিপ্লে ছিল না,য়ামি দারুণ কনভিন্স হয়েছিলাম,বলতে গেলে সেই ইমেইল টাই আমাকে সোনেলাতে নিয়মিত করেছিল।অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিষয় থাকে যে গুলো আমরা আমলে নেয় না,খেয়াল করেছি জিসান ভাই সেই সব বিষয় গুলো ও সম্পাদন করে নিপুন ভাবে, এই গুন টাই ভাইয়াকে অনেক অনেক বড় করবে আমার বিশবাস।
অভিনন্দন দ্বি’শততম পোস্টের জন্যে ভাইয়া কে
শুন্য শুন্যালয়
কতো সুন্দর করে বললেন ভাইয়া। দুএকজন ভাইয়াকে সাজেস্ট করেছিলেন, সব পোস্টে না গিয়ে মাঝে মাঝে অল্প কিছু পোস্টে যেন কমেন্ট করেন, ভাইয়া পারেন নি। মডারেটর হয়েও তার মধ্যে কোন আল্ট্রাভাব দেখিনি। বাকি আসলে সব আপনিই বলে দিয়েছেন, আমি আর কী বলি। ধন্যবাদ আপনাকেও ভাইয়া, নানান চাপের মধ্যেও সোনেলায় নিয়মিত আসছেন, ব্লগের প্রানচাঞ্চল্য তো ব্লগাররাই, মানে আমরাই, নইলে মডারেটর একলা একলা কি করবে? অতএব অল ক্রেডিট গোজ টু আস 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
আমার এই নানা বুড়োটাকে নিয়ে যখন কেউ লেখে খুব ভালো লাগে। আর এই লেখা প্রিয় এক লেখিকা আপুর শুধু আমার শত্রু-পঁচা-দুষ্টু-ভালো বুড়ো নানার জন্য, তখন তো আরোও বেশী ভালো লাগে।
গতকালই ভাবছিলাম নানার দ্বিশততম পোষ্টকে অভিনন্দন জানাতে শুন্য আপুর লেখা নিশ্চিত আসবে। তোমার এই জিনিসটাই ভালো লাগে। তুমি সবদিকে খেয়াল করো, মানুষকে ভালোবাসা তোমার থেকে শিখতে হবে।
নানা তোমার ভাগ্য ভালো এমন এক বন্ধু পেয়েছো। অফুরান ভালোবাসা বুড়ো নানা।
শুন্য আপু তোমাকেও ভালোবাসা জানাচ্ছি। তোমাদের বন্ধুত্ত্ব আজীবন এমনই থাকুক। -{@ (3
শুন্য শুন্যালয়
নীলাপু, তোমার নিশ্চিত জয়ী হলেও কাল আমার নিশ্চিত ব্যর্থ হয়েছে, আমি ভেবেছিলাম নীলাপুর লেখা নিশ্চিত থাকবে তার নানাকে নিয়ে, শুধু ভয়ে ছিলাম, আমার আগে না আবার দিয়ে দেয়।
শুধু তোমার পঁচা বুড়ো নানার জন্যে, এইটাতে ভুল আছে, আমি সবার জন্যেই লিখি, যখন নজর পড়ে, বুড়ো হলে নজর কিঞ্চিত কমে যায়।
তোমার নানার ভাগ্য ভালো না বলে যদি বলতে নানা এইটা তোমার প্রাপ্য আরো বেশি বেশি খুশি হতাম। বরং আমাদের সবারই ভাগ্য এমন মানুষের কাছাকাছি আছি। যদিও তুমি খুব হিংসুটে নানার উপর, বুঝি আমি 🙂 এইসব নানানাত্নীর টান অবশ্য আমি কম বুঝি।
ভালোবাসতে তুমিও জানো নীলাপু, ভালোবাসার নানান দিকের রং উন্মোচিত হচ্ছে যা আমাকে আরো ভালোবাসতে শেখায়।
ভালো থেকো আপু, সোনেলা হয়ে থেকো। রেসিপি ২ কই?
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপু আমি শুধু নানার কথাই বলেছি কারণ এখানে নানাকে নিয়ে লেখা হয়েছে। তোমায় বোঝাতে পারিনি এ কথাটি ” তোমার এই জিনিসটাই ভালো লাগে। তুমি সবদিকে খেয়াল করো, মানুষকে ভালোবাসা তোমার থেকে শিখতে হবে।” আমি লিখেছিলাম। নাহ নানার ভাগ্য সত্যি ভালো আবারও বলবো।
আমি এখনও ওভাবে বসে লিখতে পারিনা আপু। রেসিপি দুই-এ এ কথা লিখেছি। এখন আগের মতো সহজ করে সব কথা কাউকেই বলতে পারিনা। তাও বলছি গত সপ্তাহে অজ্ঞান হয়ে পড়ে গিয়েছিলাম। ব্যথার জায়গায় ব্যথা। যাক তবুও এই ব্যথাকেই ভালোবেসে আগলে নিয়ে চলছি।
ভালোবাসতে জানিনা, আমার ছেলে বলে বেশী নাকি রাগ বেড়েছে। 😀
ছেলেকে বলেছি গার্লফ্রেন্ড নিয়ে আয়, রাগ কমে যাবে। 😀
কি ঠিক বলিনি?
শোনো আমার বড়ো জ্বালা অদেখা মন্তব্য যাচ্ছেনা কিছুতেই। উফ! ^:^
মৌনতা রিতু
রাগ বাড়লে নীলাপু সাথে সাথে শুয়ে পড়বে, নতুবা প্লেট ভাঙো, নতুবা কাগজ ছিঁড়ে দেখ। কাগজ ছিড়তেও হেব্বি মজা। মুই রেসিপি দুই পড়ুম না। খাইতে মন চায়,,,,,,,,,,,,,,,,,। এতো টাকাও নাই টিকিট কাইটা তোমার ওখানে যামু ;(
শুন্য শুন্যালয়
ঠিক ঠিক, গার্লফ্রেন্ড আনলেই সব ঠিক হয়ে যাবে, মুশকিল হচ্ছে আমিও এখন খুব রাগী হয়েছি, ছেলের সাথে খুব শাউট করি, ও তখন আমারে কাম ডাউন হইতে কয়, আর ডীপ ব্রেথ নিতে কয়, তখন মেজাজ আরো খারাপ হয়, মনে হয় দেই দুই ঘা 🙁
কিন্তু ওর গার্লফ্রেন্ড নাই নাকি, কি যে করি 🙁
রেসিপি-২ এখনো পড়িনি আপু, মাত্র কিচেন থেকে এলাম।
অদেখা মন্তব্য কোনটা কোনটা আটকে গেছে? পোস্ট ডিলিট হয়েছে অনেকগুলো, স্পেসিফিকেলি কোন পোস্টে মন্তব্য করেছিলে, মডুরে জানাও, ঠিক করে দেবে।
তোমরা যে বলো দিবস রজনী, ভালোবাসা ভালোবাসা, সখী ভালোবাসা কারে কয় ;?
শুন্য শুন্যালয়
শোনেন ভাবীজান, কাগজই ছেড়েন, ফের যদি আমার ভাইয়ের প্লেট-গ্লাস ভেঙ্গেছেন তো দেইখ্যেন আমিও নখ বড় করা শুরু করবো।
তাই তো রেসিপিতে লেখালেখির যেই কষ্ট হয়েছে, তার চাইতে নীলাপু আমাদের টিকেট কেটে দিলেই পারে 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
মৌনতা আপু রাগ উঠলে ওসব ভাঙ্গাভাঙ্গিতে কাজ হয়না। হলে তো ভালোই হতো।
নিজের মাথার চুল ছিঁড়তে হতোনা। ^:^
নীলাঞ্জনা নীলা
ছেলেগুলো দারুণ পাজি হয়। আমারটাও বলে মাম রাগ উঠলে ডিপ ব্রেথ নাও। আরে ব্যাটা মেজাজের বারোটা বাজাস আমার? দাঁতে দাঁত চেপে রাখি। :@
মেজাজ এমনিতেই গরম মডুরা কেন দেখেনা? :@
অরুনি আপুর নতূন পোষ্ট মুঁছে ফেলেছে, এখন বারোটা বাজছে আমার। অদেখা মন্তব্যে পুরোনো মন্তব্যগুলোই আছে। নতূন পোষ্টে করা মন্তব্য তো দেখতেই পাচ্ছিনা। তাহলে তোমরা কেউ রিপ্লাই দিলে তার নোটিফিকেশনও আসছেনা।
টিকেট পাঠাবো আবার রেঁধেও খাওয়াবো!!! 😮
মামাবাড়ীর আব্দার পেয়েছো? :@
শুন্য শুন্যালয়
মামাবাড়ী বলছো কেন, তুমি না আমার দাদী ছিলে, ভুলে গেলে এরই মধ্যে!!
শোন সিস্টেম হচ্ছে, ডিলিট করা লেখাটা ফিরিয়ে আনতে হবে, এরপরে ক্লিক করে তোমার অদেখা মন্তব্য মুছতে হবে। তুমি যখন আসো তখন মডুদের কাউকে থাকতে হবে, এরপর ডিলিট করা লেখাটা আবার ডিলিট করে দিতে হবে। তুমি যখন আসো, মডুরা মনেহয় আধাস্বর্গে ঘুমাইতে থাহে।
ব্লগার সজীব
জিসান ভাইয়ার ২০০ পোষ্ট হয়ে গিয়েছে? আমার মাত্র ৬৬, কবে হবে আমার ২০০? 🙁 রোজ একটি পোষ্ট দিলেও তো ১৩৪ দিন দরকার হবে ২০০ তে পৌঁছাতে। আপু আমার জন্য নীতিমালা একটু শিথিল করা যায় না? আমি যেন রোজ ৪ টি পোষ্ট দিতে পারি তার কোন ব্যাবস্থা করা যায়? ২০০ হলেই আমি আমার নামে এমন পোষ্ট পাবো 🙂 একটি কাজ করা যায় না আপু? ‘ সজু যখন ২০০ পোষ্টের অধিকারী হবে ‘ এই শিরোনামে একটি পোষ্ট দিতে পারেন আপু? 🙂
ভাইয়াকে ডাবল সেঞ্চুরীর জন্য শুভেচ্ছা, -{@ আর আপনাকে ধন্যবাদ এমন পোষ্টের জন্য -{@
শুন্য শুন্যালয়
স্মাইল প্লিজ, এখনই এই পোস্ট দিয়ে দেব? হা হা তাহলে ২০০ হলে তখন কী দেব? সজু এখন ২০০ পোস্টের অধিকারী? তোমার জন্য নিয়মনীতি এতো পাল্টামু ক্যানু? তুমি আমারে কোন ঘুষ দিছোনি? একটা নতুন গাড়িওতো এখনো দিলানা। 🙁
রোজ ৪ টা পোস্ট? তোমার দেখা পাওয়ার জন্য আমাদের ১ মাস করে অপেক্ষা করা লাগে, আমার বুবুটারে পর্যন্ত সেদিন কি দৌড়ানি দেওয়ায় নিলা, তাও দেখা পাওয়া যায়না, আসছে ৪ টা পোস্ট দিতে।
শুভেচ্ছা আমিও তো দিতে চাই তোমারে, কাজি পাইছো?
নাসির সারওয়ার
গ্লু কোম্পানিদের বড়লোক বানিয়ে ফেলবেন দেখছি! তা ভালো, আশে পাশের সব ভালো জিনিসগুলো জোড়া লাগানো যাবে। অনেক প্রান দিয়ে একজন মানুষকে সন্মান দেখানো বেশ কঠিন যা আপনি অনেক ভালো ভাবেই এনেছেন বরাবরের মতোই। অনেক শুভেচ্ছা রইলো জিসান শা ইকরাম এর জন্য।
নোটঃ আমার জন্য এরকম লেখা কবে দিচ্ছেন! হালি দুয়েকতো লিখে ফেলেছি এরই মধ্যে!!
শুন্য শুন্যালয়
হালি দুএক তো অনেক বেশি লিখে ফেলেছেন, আপনি বললে আপনার প্রত্যেক পোস্টের পরেই না হয় এখন থেকে একটা করে অভিনন্দন পোস্ট দেবো সমস্যা নেই।
লেখালেখির জন্য প্রাণ কী আর লাগে!! একটু লিখতে জানলেই চলে।
তার জন্যে সব লেখাই কম পড়ে যাবে। ভালো থাকবেন ভাইয়া।
আবু খায়ের আনিছ
দ্বি শততম পোষ্টের শুভেচ্ছা কাকে জানাবো? ভাইয়াকে, আসলেই কি সংখ্যা দিয়ে লেখা বা লেখককে পরিমাপ করা যায়?
ভালোবাসা, সম্মান, স্নেহ, এগুলো যে আমার প্রাপ্য ছিলো সেটা তো আমিই জানতাম না, সোনেলায় এসেই ভাইয়ার সাথে পরিচয় আর ধীরে ধীরে পেয়ে গেলাম সব কিছু। হাত ধরে হাটতে শিখেছেন ব্লগে।
সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা এমন প্রাণের মানুষটিকে দীর্ঘায়ু এবং সুস্থতা দান করুন সব সময়ের জন্য।
শুন্য শুন্যালয়
সংখ্যা দিয়ে লেখককে পরিমাপ করা যায়না, খুব সুন্দর বলেছ আনিছ ভাইয়া।
তুমিও সুস্থ্য থেকে বেশি বেশি লেখো আমাদের জন্যে।
আবু খায়ের আনিছ
ধন্যবাদ আপু।
প্রহেলিকা
উনার সম্পর্কে আর কি’বা বলার আছে। বলার ঊর্ধ্বে আজ তিনি। প্রকৃত মানুষের দেখা আমরা আজকাল যেখানে পাই না সেখানে উনার সংস্পর্শ আমাদের গর্বের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছি। যেভাবে আগলে রেখেছেন তা আর বর্ণে প্রকাশ করার মতো নয়।
ধন্যবাদ আপনাকে এমন পোষ্টের জন্য। শুভেচ্ছা দিতে দেরি হইলো বইলা দিলাম না। ত্রিপল সেঞ্চুরি জলদি চাই
শুন্য শুন্যালয়
আপনাকেও ধন্যবাদ প্রহেলিকা। ট্রিপল সেঞ্চুরী জলদিই হবে যাবে আশা করি 🙂
গাজী বুরহান
সবার মত আমিও আফসোস করছি, কবে যে আমার হবে ২০০, আরো ১৯৬ টা বাকি! :@ আচ্ছা হলেও কি কেঁউ এই ভাবে স্বাগতম জানাবে? -:-
অভিন্দন ভাইয়াকে।
শুন্য শুন্যালয়
কেউ না কেউ নিশ্চয়ই জানাবে। সংখ্যার চাইতে লেখা দামী হয়ে উঠুক, শুভকামনা।
অনিকেত নন্দিনী
সবার শেষে আসছি যখন কিনা সবার সব কথা বলা শেষ! 🙁
জিসান ভাউকে ২০০ তম পোস্টের শুভেচ্ছা আর যিনি এই পোস্ট দিয়েছেন তাকে অনেক অনেক ভালোবাসা।
দেরিতে আসার জন্য বকা দিয়েননা। এত্তগুলান ফুল দিলাম।
-{@ -{@ -{@ -{@ -{@ -{@ -{@ -{@ -{@ -{@ -{@ -{@
শুন্য শুন্যালয়
সমান সমান গোলাপ দিয়েছেন বলে এইবার মাফ কইরা দিলাম, ৬ খান গোলাপ আমি নিলাম।
সবার সব কথা বলা হয়ে গেলেও নন্দিনী আপুর কথা কী আর কেউ বলতে পারবে?
ভালো থেকেন আপু।
অপার্থিব
ভালবাসার সুপার গ্লু দিয়ে সবাইকে বেঁধে রাখা কোন সহজ কাজ না , উনি সেটা ভালই পারেন । ওনাকে অভিননন্দন এবং এই পোস্ট লেখার জন্য আপনাকেও।
শুন্য শুন্যালয়
কঠিন কাজ করার ধৈর্য্য তার প্রচুর। অভিনন্দ পৌঁছে গেছে।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ অপার্থিব।
মোঃ মজিবর রহমান
শুভেচ্ছা রইল ভাইয়া।
শুন্য শুন্যালয়
ধন্যবাদ মজিবর ভাইয়া।