মকবুল মন্তুর মাকে বিচার দিয়েছে। সে নাকি টুনিকে ডিস্টাব করে। আপর দিকে আম্বিয়া টুনিকে বলে দিয়েছে সে যেন মন্তুর পিছনে না ঘুরে।
মন্তুর বয়স ২৫। পড়ে একটা পাবলিক ভার্সিটিতে। টিউশনি করে তার পড়ার খরচ জোগায়। আর টুনি তার দুই বেচ জুনিয়ার। টুনি মুকবুলের বিয়ে করা স্ত্রী। সকলের ধারনা টুনির বিয়ের আগে মন্তুর সাথে প্রেম ছিল।
আবুল এলাকার বড় ভাই। সবাই তাকে বখাটে ছেলে হিসাবে জানে। বাড়িতে বউ রেখে আম্বিয়া সহ বিভিন্ন মেয়েকে ডিস্টাব করে। একদিন মন্তু তার প্রতিবাদ করতে গেলে আবুলের সাথে ঝগরা বাঁধে।
সাকাল থেকে ফকিরের মা কন্না করছে। তার ছোট সংসারের ছেলেটা আজ বউ নিয়ে শশুর বাড়ি চলে গেছে।
গুন মোল্লা বাড়ি সব চেয়ে বেশি বয়সি লোক। সবাই মুরব্বী হিসাবে সন্মান করে। সবাই তাকে নির্ভেজাল লোক হিসাব জানে। তাই ফকিরের মার ব্যাপারটা গুন মোল্লা দেখবে বলেছে।
আম্বিয়ার পরিবার তাকে বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছে। মন্তুর বলে দিয়েছে পড়া শেষ না হতে সে বিয়ে করতে পারবে না।
অবশেষে আম্বিয়ার বিয়ে হয়ে গেল। তবে মন্তুর সাথে না। এক প্রবাসী ছেলের সাথে।
মন্তু এখন পড়ালেখা মাঝ পথে বন্ধ করে, পথে পথে পগলের মত ঘুরে বেড়ায়।
দিন বাড়তেছে, সে হাজার বছরের পুরানো দিন।
৯টি মন্তব্য
খসড়া
বুঝলাম না কিছু। 🙁
রাহুল উজ্জ্বল
বুঝার কিছু নাই। নিজকে একটু জহির রায়হান মনে করছিলাম।
জিসান শা ইকরাম
খন্ড খন্ড দৃশ্য
আম্বিয়ার কি দোষ , আমাদের সমাজটাই এমনই
আম্বিয়াদের মতের দাম নেই
অবশেষে মন্তু ঘুরে রাস্তায় রাস্তায় –
এমনই চলে আসছে যুগ যুগ হাজার বছর । (y) (y)
রাহুল উজ্জ্বল
হু ভাই, আমি জহির রায়হানকে ফলো করে এক বিষয় তলে ধরছি।
প্রিন্স মাহমুদ
সমাজ সংস্কার দরকার
ছাইরাছ হেলাল
আরে পাগল হতে হবে না , অন্যরা আছে কাছেই ।
নীলকন্ঠ জয়
অসাধারণ। তবে আধুনিক ভার্সনটা আরো বৃহৎ হলে বেশি মজা পেতাম।
শুভেচ্ছা।
প্রজন্ম ৭১
ভালো লেগেছে (y) (y)
স্বপ্ন
ভালো লেগেছে খুব ।