মা দুপুরের রোদে ফ্যানে তুষ দিয়ে,
আদর করে বলে হুড়োস না বিরাগ!
হাঁ-ম্বে -ডাক নিয়ে গাভী মায়ের পথ চায় ,
তুষ -ফ্যান শেষ!কিন্তু…
তুই বয়!বিকেলে দেবো লতা আর পাতা,
গাভীর সন্ধ্যের আলোয় চোখে জল!
জলেরই বা মূল্য কত,..
বিধবা যুবতীর রতি-ক্রিয়ার মতো ওতো না…
গাভীর কান্নায় পাপ পড়ে না সাত-পুরুষ জানে,
কারন পূর্ব-পুরুষ সত্যাগ্রহী-সবল!
বিরাগ কিন্তু আমাদের বাড়ির বলদও না!
গাভীও না!পূর্বেরও না!পশ্চিমেরও না!
এ-দেশেরও না! প্রতিবেশীরও না!
সব দেশেরই!সব দেশই বিরাগে নাজেহাল-বহাল!
যে ধরে হাল সে জানে ঠেলার নাম বাবাজি,
সব পক্ষ রাজি হলেই ,কাজী কাজ করতে রাজি!
না হলে বলদ হাল টানতে ও গররাজি!
বিরাগ এলেই খেতে দিতে হয়,
বিলম্বে রাস্তার ধারের জবার,
কবিতার এপিটাফ!না হলে পাপ!
এ-হল অহিংসের বানী!নোবেলের – জীর্ণানি!
পাপ পূর্ণ্যের বিচার কর্বে কে? প্রভু না পাপী!
দুপুর এখন,বিরাগ আবার জল চাই,তুষ চাই!
খোল চাই…
কোলাহল না বাড়িয়ে প্রভু তুমি দাও,নিঃস্পাপী দাও!সতী তুমি দাও!দীর্ঘায়ু হও!প্রভু তুমি দাও!
@ Home,
Date-08/03/13
Time-7:08 am
৩টি মন্তব্য
লীলাবতী
বিরাগ এলেই খেতে দিতে হয়,
বিলম্বে রাস্তার ধারের জবার,
কবিতার এপিটাফ!না হলে পাপ!
এ-হল অহিংসের বানী!নোবেলের – জীর্ণানি
অসাধারন
প্রজন্ম ৭১
খুব সুন্দর
জিসান শা ইকরাম
ভিন্ন ধরনের কবিতা ভালই লেগেছে।