২০১৯ সালে ১১ এপ্রিল হতে ১৯ মে বিশ্বের সর্ব বৃহৎ গণতান্ত্রিক দেশ ভারতে হয়ে গেল সাধারন নির্বাচন যা ২৯টি প্রদেশে এবং সাতটি ছোট ইউনিয়ন এলাকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত হন। প্রায় আট হাজার প্রার্থীর মধ্যে থেকে ফেডারেল সরকার পদ্ধতিতে পরিচালিত হয় যেখানে ফেডারেল, প্রদেশ এবং স্থানীয় পর্যায় থেকে নির্বাচিত হয়েছেন প্রতিনিধিরা। লোকসভার নির্বাচিত প্রতিনিধিদের ভোটে নির্বাচিত হন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। লোক সভায় রয়েছে ৫৪৩টি আসন।সর্বজনীন প্রাপ্ত বয়স্ক ভোটাধিকারের ভিত্তিতে দেশের জনগণ এই ৫৪৩টি আসনের জন্য প্রতিনিধি নির্বাচন করেন যা প্রতি পাঁচ বছর পর পর নির্বাচন হয়ে থাকে।অন্য দিকে রাজ্যসভার সদস্য সংখ্যা ২৪৫। তার মধ্যে ২৩৩ জনকে নির্বাচিত করেন রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলের আইনসভার সদস্যরা। রাজ্যসভার সদস্যদের মেয়াদ হয়ে থাকে ছ’ বছর। প্রতি দু’ বছর অন্তর এক-তৃতীয়াংশ সদস্য অবসর নেন।রাজ্য সভার বাকি ১২ জন সদস্যকে সমাজের বিভিন্ন স্তর থেকে মনোনয়ন করা হয়।
আবার কোনো কোনো রাজ্যের আইন সভা এক কক্ষ বিশিষ্ট হয় যার নাম বিধান সভা। কোনো কোনো রাজ্যের আইন সভায়ও দু’টি কক্ষ রয়েছে যা বিধান সভা ও বিধান পরিষদ। রাজধানী দিল্লিতে ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল পন্ডিচেরিতে বিধান সভা রয়েছে।বিধান সভার সদস্যরা সর্বজনীন প্রাপ্ত বয়স্ক ভোটাধিকারের ভিত্তিতে নির্বাচিত হয়ে থাকেন। এ ছাড়া বিধান পরিষদের সদস্যরা রাজ্য সভার সদস্যদের মতো পরোক্ষ ভাবে নির্বাচিত হয়ে থাকেন।
এ ছাড়াও রাজ্যগুলিতে স্থানীয় প্রশাসন তথা পুরসভা ও পঞ্চায়তের প্রতিনিধিরাও জন সাধারণের ভোটে নির্বাচিত হন।ভারতীয় সংবিধান মতে ভারতে সংসদ ও রাজ্য বিধান সভাগুলির নির্বাচন পরিচালনা করার জন্য নির্বাচন কমিশন আছেন। এটি একটি স্ব-শাসিত সংস্থা। এরা দেশের রাষ্ট্রপতি এবং উপ-রাষ্ট্র পতি পদের নির্বাচন পরিচালনা করে থাকেন। নির্বাচন কমিশনের মাথায় রয়েছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার এবং তাঁর সহযোগী দু’ জন অতিরিক্ত নির্বাচন কমিশনার। ভারতীয় জন প্রতিনিধিত্বের আইন অনুসারে ভারতে নির্বাচন গুলো পরিচালিত হয়ে থাকে। রাজ্যগুলির পুরসভা ও পঞ্চায়েতের ভোট পরিচালনা করে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। যে কোনও ১৮ বছরের ভারতীয় নাগরিক ভোট দানের অধিকারী হয়ে থাকেন। নির্বাচন কমিশন ভোটের বিজ্ঞপ্তি জারি করার সঙ্গে সঙ্গে নির্বাচন প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যায়। আর সে দিন থেকে চালু হয়ে যায় নির্বাচনী আচরণবিধিও। লোকসভা ও বিধান সভার ক্ষেত্রে যাঁর বয়স মিনিমাম ২৫ বছর এ সব নির্বাচনীর প্রার্থী হতে পারেন।কিন্তু রাজ্য সভার ক্ষেত্রে এর বয়স সীমা ৩০ বছর।
ভারতে ১৯৯৯ সাল থেকে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) ব্যবহার আংশিক ভাবে চালু করা হয়। এরপর ২০০৪ সাল থেকে সারা দেশে এই পদ্ধতি প্রবর্তিত হয়ে থাকে।এখন সর্বোত্র ভোট দাতারা ইভিএম যন্ত্রে বোতাম টিপে ভোট দিয়ে থাকেন।
২০১৩-এর ২৭ সেপ্টেম্বর ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট যে রুলিং দেন, তার পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশন ইভিএম যন্ত্রে প্রার্থীদের নামের সঙ্গে সঙ্গে আর একটি বোতামও যোগ করেন যার নাম- নোটা (নান অফ দ্য অ্যাবভ)।কারো যদি কোন প্রার্থীকেই যোগ্য মনে না করেন তবে ‘নোটা’ বোতাম টিপে জনতার অপছন্দের কথা জানাতে পারেন।
১৮৮৫ সালে থিওজোফিক্যাল সোসাইটির কিছু “অকাল্ট” সদস্য কংগ্রেস নামের এই রাজনৈতীক দল প্রতিষ্টা করেন।এরা হলেন অ্যালান অক্টোভিযান হিউম,দাদা ভাই নওরোজি,দিনেশ এদুলজি ওয়াচা,উমেশ চন্দ্র,সুরেন্দ্রনাথ,মনমোহন ঘোষ,মহাদেব গোবিন্দ রানাডে, ও উইলিয়াম ওয়েডারবার্ন প্রমুখ।ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনে মুল ভুমিকায় কংগ্রেস ছিল। ১৯৪৭ ভারত স্বাধীনতা অর্জন করলে কংগ্রেস হন দেশের প্রধান বড় রাজনৈতীক দল।সেই থেকে মুলত নেহেরু গান্ধীর পরিবারই এই দলটিকে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন।এই দলটির এবারের নির্বাচনে পাল্লা দিলেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর ভারতীয় জনতা পার্টি’র (বিজেপি) নরেন্দ্র মোদী। যারা ২০১৪ সালের নির্বাচনে জয়ী হয়ে অত্যান্ত সফলতার সহিত ভারতকে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন এবং এবারো বিপুল ভোটে তারা জয় লাভ করে সরকার গঠন করছেন।
তাহলে জানা যাক কে এই নরেন্দ্রমোদী? যিঁনি প্রায় ৯০কোটি জনগণের রাষ্ট্রে রাষ্ট্র পরিচালনায় অসীম দক্ষতায় আবারো ক্ষমতায় আসছে ৩০মে ২০১৯।তার জন্ম ১৯৫০ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর ঠিক তার তিন বছর পূর্বেই ভারত স্বাধীনতা লাভ করেছিল। তিনি ছিলেন পিতা দামোদর দাস মোদী এবং মাতা হীরাবাঈ মোদীর তৃতীয় সন্তান। সে ছিলো অত্যন্ত দরিদ্র এক পরিবারের সন্তান।তার বাবা ছিলেন রেলষ্টেসনে একজন সাধারন চা দোকানদার আর তাঁদের পুরো পরিবারটি ছিলেন ৪০ ফুট * ১২ ফুটের একটি একতলা বাড়িতে।নরেন্দ্রমোদী নিজেও স্কুল কলেজ লাইফে চা দোকানে বসে পিতার অভাবী সংসারকে সহযোগিতা করতেন।
শিশু বয়সে মোদীর চিন্তা-ভাবনা এবং স্বপ্ন তাঁর সমবয়সীদের চেয়ে অনেকটাই আলাদা ছিলো। তিনি বৌদ্ধ ধর্মের শিক্ষা এবং দর্শনের কেন্দ্র হিসাবে ভাদনগরের প্রভাবে পড়েছিলেন। খুব অল্প বয়সেই সমাজ পরিবর্তনের মনে এক স্প্রিহা জাগ্রত ছিলো।তিনি স্বামী বিবেকান্দকে খুব পছন্দ করতেন।তাতো মুলত স্বামীজির প্রভাবেই তিনি ভাব জগতে প্রবেশ করেন।এই ভাবে বসাটাই তাকে মানুষের মনে গেথে যেতে সহায়ক হয়।এই ভাবের তালে তাল মিলাতে মাত্র সতের বছর বয়সে বাড়ী ছেড়ে ভারত পরিক্রমায় বেড়িয়ে পড়েন।দু’বছর যাবৎ তিনি ভারতের বিভিন্ন স্থানে অবস্থান করে ভারতীয় বিভিন্ন অঞ্চলের বৈচিত্রময় ভারতীয় বিভিন্ন সংস্কৃতির সাথে পরিচিত হন।বাড়ী যখন ফিরে আসেন তখন সে এক অন্য মানুষ হিসাবে আর্বিভূত হন।এই মানুষটির মধ্যে জীবনে যা তিনি অর্জন করতে চান তার একটি সুস্পষ্ট লক্ষ্য তৈরি হয়। তিনি আমেদাবাদে গিয়ে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘে যোগ দেন। রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘ (আর.এস.এস.) ভারতের সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক পুনরুজ্জীবনের লক্ষ্যে কর্মরত এক সমাজ-সংস্কৃতি মূলক এক সংগঠন। ১৯৭২ সালে আমেদাবাদে গিয়ে তিনি যখন আর.এস.এস.এর প্রচারক হিসাবে কাজ শুরু করেন তখন তাঁর জীবন ছিল কঠোর পরিশ্রমের। তাঁর দিন শুরু হত ভোর পাঁচটায় এবং গভীর রাত্রে তা শেষ হত। ১৯৭০ সালে শেষের দিকে যুবক নরেন্দ্র মোদী জরুরি অবস্থায় বিপর্যস্ত ভারতে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে যোগ দেন। সঙ্ঘে তার মেধা ও যোগ্যতা দিয়ে ১৯৮৭ সালে গুজরাটে বি.জে.পি.’র সাধারণ সম্পাদক হিসাবে অধিষ্ঠিত হয়ে তাঁর জীবনে এক নতুন অধ্যায় শুরু করেন।এ দায়িত্বে বসে তাঁর প্রথম কাজ ছিল আমেদাবাদ নগর নিগমের নির্বাচনে বি.জে.পি.’র প্রথম জয়লাভে নিশ্চিত করা। এছাড়াও ১৯৯০ সালে গুজরাটে বিধানসভা নির্বাচনে বি.জে.পি. কে কংগ্রেসের পরেই দ্বিতীয় স্থানে নিশ্চিত করেন। অবশেষে ১৯৯৫ সালে বিধান সভার নির্বাচনে তাঁর সাংগঠনিক দক্ষতার মাধ্যমে বি.জে.পি.’র জন সমর্থন বহুগুণে বৃদ্ধি পায়। ঐ বিধান সভার নির্বাচনে বি.জে.পি. মোট ১২১টি আসন লাভ করে।এর পর হতে তিঁনি বি.জে.পি.’র জাতীয় পর্যায়ের সম্পাদক হিসাবে হরিয়ানা এবং হিমাচল প্রদেশের সাংগঠনিক এর দায়িত্ব পেয়ে যান। বি.জে.পি.’র সাধারণ সম্পাদক হিসাবে ১৯৯৮ সালের লোকসভা নির্বাচনে বি.জে.পি.’র জয় নিশ্চিত করার জন্য তিনি কাজ করে যান। ২০০১ সালে সেপ্টেম্বরে তিঁনি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শ্রী বাজেপেয়ীর কাছ থেকে একটি ফোন পেয় তাঁর জীবনে নতুন আরেকটি অধ্যায়ের সূচনা করেন।
এরপর ২০১৩ সালে বিজেপি দলটি ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে নরেদ্রমোদীর নাম ঘোষনা করলে এর পর হতে কখনো তাঁকে আর পিছনে তাকাতে হয়নি।২০১৪ সালে ২৮২ টি আসন পেয়ে মনমোহন সরকারকে উৎখাত করে ভারতীয় মসনদে বসেন।২০১৪ সালে তার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে স্বাক্ষী হিসাবে থেকেছেন তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা সহ মোট আট জন ছিলেন।রেডিওতেও ছিলো নমোর ‘মন কি বাত’-এ আম-আদমি শো। ‘মন কি বাত’-এর বদলতে তিনি একেবারে প্রত্যন্ত গ্রামেও পৌঁছে গিয়েছিলেন মোদী।অন্যদিকে বিরোধীদের বিভিন্ন ইস্যুতে তাকে ঘায়েল করতে পারেননি।দুর্নীতি ইস্যু থেকে শুরু করে জঙ্গি দমন,নির্মল গঙ্গা মিশন, মুদ্রা যোজনা, বেটি বাঁচাও, বেটি পড়াও,এবং তিন তালাক নিষিদ্ধও একটা উল্লেখযোগ্য সিদ্ধান্তে মোদী তার অচ্ছে দিনে চলেছেন।
দেশ ও দশের নিরাপত্তার স্বার্থ কিংবা দলের স্বার্থে, রাষ্ট্রীয় সর্বো ক্ষেত্রে নমো ‘রিস্ক’ নিয়েছেন।মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা,ঝাড় খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পদ প্রার্থী বাছাইয়ে মোদীর সিদ্ধান্ত.এ ছাড়া মহারাষ্ট্রে যেখানে মারাঠিদের দাপট রয়েছে, সেখানে দেবেন্দ্র ফড়নবীশের মতো এক জন ব্রাহ্মণকে তিনি মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে বেছে নিয়েছেন।আবার এমনও রিক্স নিয়েছেন যেখানে হরিয়ানায় জোট না হওয়া সত্ত্বেও মনোহর লাল খট্টরকে মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বসিয়েছেন।রাজনৈতিক বিজ্ঞদের মতে তাঁর বিজ্ঞ রাজনৈতিকবদের এর পরিচয় মেলে তা হল দেশের সুরক্ষার প্রশ্নে ২০১৬ সালে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক কিংবা হালের এয়ার স্ট্রাইকে মোদী ঝড়ের বেগ। আর সবচেয়ে নজিরবিহীন সিদ্ধান্ত চর্চিত নোট বাতিল।
এ নির্বাচনে জয়ে বিজেপির আরেকটি চ্যালেঞ্জ ছিলো বিরোধীদের মতে দলিতদের উপর অত্যাচার।নমো রামনাথ কোবিন্দকে দেশের রাষ্ট্রপতির আসনে বসিয়ে তার সমাধান দেন । দলিত আইকন বি আর আম্বেদকরের ১২৫ তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন করে দলিত শ্রেণির আরও কাছে যাওয়ার চেষ্টা করেন। অন্যদিকে গরিবদের পাশে থাকার বার্তা দিয়ে জন ধন যোজনা, উজ্জ্বলা প্রকল্প, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা, আয়ুষ্মান ভারতের মতো প্রকল্প চালু করলেন।
হয়ে গেল গত ১১ এপ্রিল থেকে ১৯ মে পর্যন্ত মোট সাতটি ধাপে ভারতীয় লোকসভার নির্বাচন। যার মধ্যে ১৮৪১টি রাজনৈতিক দলের ৮ হাজারেরও বেশি প্রার্থী এ নির্বাচনে অংশ নেন। নারী প্রার্থীর সংখ্যা ৭২০ এবং তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থী ৪ জন।
ভারত উপমহাদেশ এর অধিকাংশই কাঙ্গাল শ্রেণীর জনগণ।সর্বোত্রই আছে সাম্যহীনতা।তৃণমুল জনগণ হতে উঠে আসা কোন নেতাই হন তাদের একমাত্র আশা আকাঙ্খার মহান নেতা।মোদীর পারিবারিক পরিচয়ে সেই ক্ষেত্রে মোদী অন্যতম।তাঁর জয়ের পিছনে আরেকটি অন্যতম কারন হল সাম্প্রদায়ীকবাদ অথাৎ সংখ্যা গরিষ্ট হিন্দুদের প্রধান্য দেয়া অন্য দিকে মমতা সহ কংগ্রেসের লগিষ্ট মুসলিমদের পক্ষ নেয়া।তাইতো বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট পেয়েছে ৩৫১টি আসন এবং একক ভাবে বিজেপি পেয়েছেন ৩০৩টি আসন। অপরদিকে কংগ্রেস একক ভাবে পেয়েছে মাত্র ৫২টি আসন।কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউপিএ জোট পেয়েছে মাত্র ৯২টি আসন।তাই ভারতের ১৮তম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে যাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি।
ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীদের পুরো একটি লিষ্ট এবং বর্ননা
তথ্য ও ছবি সংগ্রহ:
এই সময়
উইকিপিয়া
ও অন্যান্য অনলাইন মাধ্যম।
১৮টি মন্তব্য
শাহরিন
ভাই মন্তব্য করার মত জ্ঞান নেই আমার। অনেক কিছু জানলাম। প্রিয়তে রেখে দিলাম ধীরে ধীরে পড়বো। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, অনেক কষ্ট করেছেন মনে হচ্ছে।
মনির হোসেন মমি
অসংখ্য🔰 ধন্যাবাদ।
নিতাই বাবু
বিশাল ভারতের নির্বাচন নিয়ে সুন্দরভাবে বিস্তারিত তুলে ধরার জন্য আপনাকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা অভিনন্দন। ভারতের এই নির্বাচন সারাবিশ্বের জন্য একরকম চম!
মনির হোসেন মমি
জি দাদা।ধন্যবদ।
জিসান শা ইকরাম
ভারতের নির্বাচন পদ্ধতি, লোকসভা, রাজ্যসভা, মোদির উত্থান, নির্বাচনী কৌশল ইত্যাদি নিয়ে আপনার তথ্য বহুল লেখাটি পড়লাম। ধন্যবাদ আপনাকে এমন পোস্ট দেয়ার জন্য।
মনির হোসেন মমি
ধন্যবাদ ভাইয়া।
সাবিনা ইয়াসমিন
ভারত সব সময়ই সাম্প্রদায়ীক রাস্ট্র হিসেবে বিশ্বে পরিচিত ছিলো, আছে। ভবিষ্যতেও থাকবে বলেই মনে হয়। বিশাল জনগোষ্ঠী থাকা সত্বেও এরা সাম্প্রদায়িকতা থেকে মুক্তি পাচ্ছে না। ধর্মীয় গোড়ামী এদের সবচেয়ে বড় দূর্বলতা।
অনেক পরিশ্রম করেছেন লেখাটি লিখতে বোঝা যাচ্ছে। সামান্য কিছু বানান ঠিক করে নিতে হবে। ভালো থাকবেন মমি ভাই, শুভ কামনা 🌹🌹
মনির হোসেন মমি
সময় নাইগো বোন।আচ্ছা ঠিক আছে বানানগুলো ধরিয়ে দিলেই সময় করে আমি ঠিক করে নেব।নতুবা আমার চোখে সব ফকফকা দেখছি।
তৌহিদ
এরকম একটি লেখা লিখতে কত যে ঘাটাঘাটি করতে হয় তা বুঝতেই পারছি লিংক দেখে। বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম।
ধন্যবাদ আপনার প্রাপ্য।
মনির হোসেন মমি
ধন্যবাদ ভাইটি।
সঞ্জয় মালাকার
মন্তব্য করার মতো আমার
সঞ্জয় মালাকার
মন্তব্য করার মতো অবিজ্ঞাতাা আমার নেই।
পরে অনেক ভালো লেগেছে ধন্যবাদ ভাই।
মনির হোসেন মমি
ধন্যবাদ ভাইয়া।
সঞ্জয় মালাকার
শুভেচ্ছা অবিরাম।
ছাইরাছ হেলাল
এক লেখায় সব কিছু নিয়ে এসেছেন!
বিরাট কাজ।
ধন্যবাদ কঠিন পরিশ্রমের জন্য।
মনির হোসেন মমি
ধন্যবাদ ভাইজান।
আরজু মুক্তা
অনেক কিছু জানলাম।।ধন্যবাদ আপু
মনির হোসেন মমি
ধন্যবাদ আপু।