ছেলেবেলায় শীতকালে বিকালে ঘুড়ি ওড়াতাম
বিকাল হলেই আকাশে দেখা যেত রং বে রং এর ঘুড়ি
অদ্ভুত একটা ফিলিংস
কাকে হারিয়ে কে কতক্ষণ আকাশে রাজত্ব করতে পারে
আমার সব চেয়ে ভাল লাগত সুতায় বেঁধে চিঠি পাঠাতে আর অন্যের ঘুড়ি সুতায় পেচিয়ে নিজের কাছে আনতে
কখনো আমি কারও ঘুড়ি ভ্যানিশ করে দিতাম আবার কখোনও বা আমরটাই হতো ভোকাটা
ছেলেবেলায় আকাশ ছোঁয়ার ওটাই ছিল স্বপ্ন ঘুড়ি
বর্তমানের শিশুরা এসব থেকে বঞ্চিত
তাদের পৃথিবীটা কম্পিউটারে আবদ্ধ আর আকাশটা পিসির স্কীনে সীমাবদ্ধ
১৫টি মন্তব্য
মরুভূমির জলদস্যু
কত দিস ঘুড়ি উড়াই না।
সঞ্জয় কুমার
ঠিকই বলেছেন আবার যদি ফিরে পেতাম সেই ছেলেবেলা ।
মরুভূমির জলদস্যু
কত দিন ঘুড়ি উড়াই না।
হৃদয়ের স্পন্দন
মনে করিয়ে দিলেন
সঞ্জয় কুমার
ধন্যবাদ আপনাকে ।
মোঃ মজিবর রহমান
আর কি হবে এই ঘুড়ি উড়ানো।
স্বরন করলেন।
সঞ্জয় কুমার
হ্যাঁ সেটাই তো । আবারও ফিরে যেতে ইচ্ছা করে সেই স্বর্ণালি অতীতে ।
মোঃ মজিবর রহমান
যাবো দাদা
কখন।
সঞ্জয় কুমার
বাস্তবে হয়ত কখনোই আর ছেলেবেলায় ফিরে যাওয়া হবে না । তবুও স্বপ্নে চেষ্টা করে দেখতে পারেন ।
আর যদি সময় সুযোগ হয় একদিন চলে আসতে পারেন আমার প্রযেক্টে । এখানে এখনও ঘুড়ি ওড়ানো মত সুন্দর মাঠ আছে । যদি ব্যস্ততার ফাঁকে একটু সময় করতে পারি ।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
এখন আর খোলা ময়দানও নেই ঘুড়ি উৎসবও তেমন একটা দেখি না।চিঠির মতো এটাও হারাতে চলছে।
সঞ্জয় কুমার
ঠিকই বলেছেন । আগে মাঠে ঘুড়ি উড়াতাম । । এরপর ছাদে । এখন কম্পিউটারে । আস্তে আস্তে আকাশটা ছোট হয়ে আসছে ।
নুসরাত মৌরিন
ভো-কাট্ট ঘুড়ি দেখলেই সবার দৌড়-মিস করি ছোটবেলা।
অনেকদিন হলো আকাশে ঘুড়ি দেখি না!!
সঞ্জয় কুমার
পুরনো কথা মনে করিয়ে দিলেন । দুই টাকা দামের ঘুড়ির পিছনে কতই না দৌড়াইছি ।
খেয়ালী মেয়ে
ঘুড়ি সুতো ছিঁড়ে তুমি গোটালে নাটাই–
আমি তো কাঙাল ঘুড়ি–
বৈরী বাতাসে কী আশ্চর্য–
একা একা আজও উড়ি—
আপনার পোস্ট দেখে হেলাল হাফিজের লেখা লাইনগুলো মনে পড়ে গেলো..
সঞ্জয় কুমার
সুন্দর কবিতা । শেয়ার করার জন্যে ধন্যবাদ ।