শিওরে অপূর্ব সুদর্শন, নীল রং এর একটি টি গায়ে সবুজ বিড়াল চোখে এক পলকে তাকিয়ে আছে। এ কে? এখানে এলো কি করে? নিজের চোখ নিয়ে অবিশ্বাসের প্রশ্নই নেই, এ চোখ অনেক অদেখা কিছু দেখে ফেলে আর এ যে জল অথবা পানি জ্যান্ত টম ক্রুজের গুরু। কে গো তুমি হিরো? উত্তর না দিয়েই বখাটের মতো বলে উঠলো, যেতে হবে। আরে বলা নেই কওয়া নেই, কথা নেই বার্তা নেই, চিনি না শুনি না, জানার তো কথাই না। যেন গান গাইছে “এই ফাগুনী পূর্নিমা রাতে চলো পলায়ে যাই “। কোথায় যাব ধমকের সুরে বলি, আর এই, তুমি কে?
তোমাকে নিয়ে যেতে এসেছি আমি “ছুটিপুর “। ধমকের আধখানা তখনও জিহ্বার ডগায় ছিল, মূহুর্তেই গিলে ফেলি। বুঝে নিতে চেস্টা করলাম এ কি সেই সে ছুটিপুর? যেথায় যেতে চাই খুব মন খারাপে, কিংবা অনেক বেশি টুকটুকে আনন্দে?
তুমি আজরাইল!! এবার উল্টো রেগে উঠি, রংঢং মাখা এপস পাঠানোর কি দরকার ছিল, যার ভেতরে ভাইরাস। সুদর্শন সবুজ চোখা সমুদ্র শান্ত মুখে বলে, বড় বেশি সময় নিচ্ছো, চলো।
কতো কম সময় টুকুই না দিলে এই জীবনে। হাজার হাজার বছর বাঁচিয়ে রাখো কত জীব জানোয়ার কে, যে বেঁচেই থাকলো স্বপ্ন দেখলোনা। আর আমাকে এক পাহাড় স্বপ্ন দিয়ে এক কানাও উঠতে দিলেনা!! তোমার চলচ্চিত্র তো শেষ বন্ধু, অন্তত শেষ কৃতজ্ঞতাটুকু জানিয়ে যেতে দাও। শিখে রাখা সব মায়া ছড়িয়ে দিলাম। একটু বশিভূত হয়েই গেলো গ্রীন গ্রীন আইস। লিস্ট শুরুর কাউন্টডাউন শুরু…
সবুজ চোখের ডাকপিয়ন তুমি তো জানোনা, এ কৃতজ্ঞতা, এ ক্ষমা, এ ভালোবাসার লিস্ট লিখতে দিয়ে তুমি পাবে অপেক্ষা, আমার আবার শুরু থেকে শেষ হওয়া আরেক জীবনের অপেক্ষা …
৬২টি মন্তব্য
ছাইরাছ হেলাল
টুকটুকে ছুটিপুরের স্বপ্ন স্বপ্ন হয়েই ঝুল বারান্দায় লুকোচুরি খেলে। ধরা দেয় না।
আমরা ছুটি, আমাদের ছোটায়। নিশিন্তপুরের ঠিকানায় চিঠি লেখা আর হয়ে উঠে না।
আর একটি কাউন্ট ডাউনের অপেক্ষা অপেক্ষা হয়েই থেকে যায়।
যাক লিখলেন! দেরি পুষিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ দিচ্ছি।
দারুণ।
শুন্য শুন্যালয়
এ ছুটিপুরের স্বপ্ন ধরা একদিন দেবেই। কেউ এড়িয়ে যেতে পারবেনা। তাকে অপেক্ষায় রেখে শেষবারের মতো সবাইকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে যেতে চাই। কিন্তু তাকি কখনো শেষ হবে?
কি লিখি নিজেই জানিনা, তবে আপনি দারুণ বলেন, শুনতে ভালোই লাগে।
ইমন
ভয় পাইছি ;(
শুন্য শুন্যালয়
আমিও ভয় পাইছি। 🙁 যাবনা ছুটিপুর।
অনিকেত নন্দিনী
সবুজ চোখের ডাকপিয়নকে আমি কেন দেখিনা? ;(
একটা চিঠি লিখার ছিলো, কত্তকিছু বলার ছিলো। 🙁
শুন্য শুন্যালয়
সবুজ চোখের ডাকপিয়নের ডাক না আসাই ভালো। লম্বা আয়ু হোক আপুটার। যা চিঠি লিখবার আমাদের বরাবর লিখে ফেলুন. যত্তকিছু কিছু বলার বলে ফেলুন।
সিকদার
^:^ কিছুই বুঝি নাই ।
শুন্য শুন্যালয়
আজরাইল ডেকে নিয়ে যাচ্ছে ছুটিপুর (ও পারের জগৎ)। একটু সময় চেয়ে নিলাম সবাইকে কৃতজ্ঞতা, ভালবাসা জানাবার জন্য। কিন্তু কৃতজ্ঞতা শেষ হতে গেলে তো আরেক জীবন লেগে যাবে।
না বুঝতে পারলে তার দায় আমার, লিখতে যে পারিনা। পড়েছেন বলে অনেক ধন্যবাদ ভাই।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ছুটিপপুরে যাওয়া নিশ্চিত জেনে ভয় না জানি কার সাথে হয় -{@
শুন্য শুন্যালয়
এখানে যে একা একাই যেতে হয়, কেউ সাথে নয়।
ব্লগার সজীব
আপনার লেখার ধারার বাইরে নতুন একটি ধারায় লিখলেন। মৃত্যুর পরবর্তি জীবন যদি ছুটিপুর হয়,বর্তমান জীবন কি স্কুলপুর? শুন্য শুন্যালয় এমন লেখা লিখবে তা মনে হয় কেউ ভাবেননি। লেখায় পাঁচ তারকা।
শুন্য শুন্যালয়
বর্তমান জীবন স্কুলপুর, জ্ঞানী মানুষের কথাই আলাদা 🙂 হ, এইটা একটা স্কুলই বটে। পাঁচ তারকা পেয়ে মুগেম্ব খুশ হুয়া। 🙂
ব্লগার সজীব
পর্ব চলুক।
শুন্য শুন্যালয়
পর্ব চলবে, মেডিসিনের মত এই অখাদ্য আপনাদের খেতে হবে, কিচ্ছু করার নেই।
লীলাবতী
সবুজ চোখের ডাকপিয়নকে অপেক্ষা করিয়ে আমাদের কথাও লিখুন।সে অপেক্ষা করতেই থাক।ছুটিপুর-১ যখন,তাহলে আরো পর্ব পাচ্ছি নিশ্চিত। এটি চলমান থাকুক আপু।
শুন্য শুন্যালয়
এইনা আমার লীলাবতী! একদম ঠিক ধরেছেন। সবার কথা আসবে, বাবুই এর তো অবশ্যই। সবাই পছন্দ করলে চলমান থাকবে। ভালো না লাগলে তাও বলতে হবে।
জিসান শা ইকরাম
আজরাইল অপুর্ব সুদর্শন নাকি?জানতাম না তো!
খুব মন খারাপে বা বেশী আনন্দেও ছুটিপুরে যাওয়ার চিন্তা করা ভালো না।
‘ কতো কম সময় টুকুই না দিলে এই জীবনে। হাজার হাজার বছর বাঁচিয়ে রাখো কত জীব জানোয়ার কে, যে বেঁচেই থাকলো স্বপ্ন দেখলোনা। আর আমাকে এক পাহাড় স্বপ্ন দিয়ে এক কানাও উঠতে দিলেনা!’ এটুকু পড়ে কেমন আনমনা হয়ে গেলাম।
সে যখন লিষ্ট লিখতে দিয়েছেই,অপেক্ষা করুক সে
আপনি লিখে ফেলুন আপনার মায়া আর ভালোবাসা ময় জীবনের কিছু অধ্যায়।
ভিন্ন ধরনের লেখা ভালো লেগেছে।
চলমান থাকুক।
শুন্য শুন্যালয়
ডিজিটাল আজরাইল ভাইয়া 😀 উপরে ফিটফাট করে পাঠাইছে।
অনুপ্রেরণা চলমান থাকুক, দেখি কোথায় যায়।
মেহেরী তাজ
শুন্য আপু আপনার তো অন্য কথা ছিলো। সুযোগ হলেই নওগাঁ আসবেন বলেছিলেন!!!
কথা ছিলো ছুটিপুর না আমরা যাবো পাহাড়পুর। জমায়ে এড্ডা ভবে। কিন্তু কি হচ্ছে এসব??? ;(
অরণ্য
:D)
অরণ্য
আপনার লেখা পড়ে খুব গম্ভীর হয়ে গভীরভাবে বোঝার চেষ্টা করলাম। মন্তব্যগুলো পড়তে পড়তে গাম্ভীর্যের গভীরতা একটু কমতে শুরু করল। মন্তব্যগুলোর ক্রমের সাথে সাথে মুড হালকা করার কোন একটা অক্ষকেন্দ্রিক মিল তেরি হয়ে গেছে হয়তো। মেহেরী তাজের মন্তব্যের পরে জোরে হেসেই ফেললাম। এখনো হাসি পাচ্ছি। লাইফ ইজ লাইক দ্যাট।
মেহেরী তাজ
ভাইয়া আমি কি কোন ভুল মন্তব্য করলাম??? 🙁
শুন্য শুন্যালয়
আমার লেখা আমি নিজেই বোঝার চেষ্টা করিনা। 🙂 আউলা ঝাউলা।
ইয়াপ, লাইফ ইজ লাইক দ্যাট। এই পিচ্চিপাচ্চা গুলোর জন্যই আমি এখানে, হয়তো আপনিও।
ভালো থাকবেন। -{@ @অরণ্য
ব্লগার সজীব
ওস্তাদ এমন মন্তব্য করে তো ফাডায়ে দিছেন :D) :D)
মেহেরী তাজ
শিষ্য তুমিও হাসতেছো কেন? আমি কি ভুল বলছি? আজরাইল আবার কেন আর ছুটি পুরই না কেন??? আর কতপুর আছে আমরা চাইলেই তো সেখানে যেতে পারি তাই না।???!
শুন্য শুন্যালয়
ছুটিপুর আর কতদূউউউউউউউউউউউউউউউউরররর।
শুন্য শুন্যালয়
নাহ্, তোর জ্বালায় কি কোথাও গিয়ে শান্তি পাবো? আগে পাহাড়পুরই যাব যা। আর অপেক্ষা যে করতে বলছি, অইটারও একটা পরীক্ষা হয়ে যাক, দেখি কতোক্ষন পারে।
অরণ্য আর শিষ্য ভুল পড়ে হাসছেনা, গুরুর প্রতিভায় মুগ্ধ হয়ে হাসছে। আমিও হাসতেছি, বাচ্চা মেয়েটা এক্কেরে দিছে, যেমন লেখার তেমন উত্তর 😀
মেহেরী তাজ
আপু এ অপেক্ষা তো দেখি দিন দিন লম্বা হচ্ছে….. 🙁
শুন্য শুন্যালয়
হুম, আর কি যাওয়া হবেনা? 🙁
নীলাঞ্জনা নীলা
ইস বললেই হলো ছুটিপুর যেতে দিচ্ছে কে?
আমরা তিন বান্ধবী ঠিক করেছি শাকচুন্নী আমি হবো, বাকী দুজন পেত্নী। আর গাছে বসে ঝগড়া করবো। কিন্তু এখন দেখছি আমার আগেই ছুটিপুর যাবার ভাবনা?
“এঁইঁ শুঁন্য শুঁন্যালঁয় আঁপু ওঁসঁব চঁলবেঁ নাঁ। আঁমি নঁইলে ঘাঁড় মঁটকাঁবো। আঁনন্দপুঁরের গঁল্প নাঁ লিঁখলেঁ। হিঁ হিঁ হিঁ হিঁ হিঁ হিঁ। আঁমাঁর নাঁম শাঁকচুঁন্নী। \|/
জীবনপুরের থেকে -{@ সহ (3
শুন্য শুন্যালয়
ওরে বাবা, এমন করে ঘাড় মটকাতে চাইলে আমার বুঝি ভয় করেনা 🙁
কানে কানে বলি আপনাকে, ছুটিপুর বলে একটা জায়গা আছে যশোর জেলায়, সেখানে নাকি গোলাপের চাষ হয়। আমার দেখা হয়নি, তবে নামটা এত মিষ্টি লাগলো, চুরি করে ফেললাম। ছুটিপুরের ওপারটা দেখার খুব শখ হয়, যদি দেখেই আবার ফিরে আসতে পারতাম 🙁
নীলাঞ্জনা নীলা
তাহলে একদিন চলুন দুজনে মিলে যশোর জেলার ছুটিপুর এলাকাটি যাই। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
৬ বছর যশোরে থেকেও যেতে পারিনি আপু, আর নাই বা গেলাম। এবার আমার ছুটিপুরেই দেখা হোক। 🙂 -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
কেউ জানিনা কখন যে কি হয়ে যায়। আমরা ভাবি দেখা হবে না আর, এমনও হতে পারে দেখা নয় শুধু ওখানে আবাসও হয়ে যেতে পারে। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
আহ্, গোলাপের ক্ষেতের মাঝে ছোট্ট একটা কুটির। নাহ্ আপনি ভালো না। স্বপ্ন দেখায় ট্যাক্স বসেছে জানেন না বুঝি?
নীলাঞ্জনা নীলা
আপু স্বপ্ন দেখায় ট্যাক্স বসেছে যখন, যে করেই হোক ফাঁকি দিয়ে পালাবো। চলো পালিয়ে যাই। -{@
আজিম
আমরা সবাই বেঁচে থাকি, এত আগে ছুটিপুর না যাই, এই কামনা করি।
শুন্য শুন্যালয়
জ্বি ভাইয়া, আমরা এই কামনাই করি যেন সবার জন্য। বোধ হয় আজ আপনাকে প্রথম পেলাম আমার কোন পোস্টে। ভালো থাকবেন। -{@
আজিম
এরকম হয়ে থাকলে দু:খিত। কারন আপনি তো আগে আমার পোষ্টে কমেন্ট করেছেন আপু। আপনিও ভালো থাকবেন।
শুন্য শুন্যালয়
না না ভাইয়া দুঃখিত হবার কিছু নেই, এতো বিনিময় কিছু নয়। আসলে আপনাকে প্রথম দেখেই হয়তো খুশি হয়েছি বেশ, তাই বলে ফেলেছি। আপনিও ভালো থাকবেন।
সীমান্ত উন্মাদ
আমি এই ছুটির অপেক্ষায় আছি। আজরাইল মনে হয় আমারে দেখে না!
যাই হোক তোমার লিখাটা মন খারাপ করা ভালো লাগছে বন্ধু। শুভকামনা জানিবে নিরন্তর। আর এত্ত তাড়াতাড়ি ছুটি নেওয়ার চিন্তা চেতনা মাথা থেকেবাদ দিয়ে দেও।
শুভেচ্ছা তোমাকে।
শুন্য শুন্যালয়
আমার জন্য এত্ত তাড়াতাড়ি, আর নিজের জন্য ছুটির অপেক্ষা? বয়সে ঢের ছোট তুমি বস। 🙂
যাই হোক, আফসোস নিওনা। আজরাইল সবাইকেই একদিন দেখবে। শুধু প্রার্থনা সবাইকে যেন সময় দেয়। কোন, অপঘাত, অনাকংখিতভাবে নিষ্ঠুরের মত যেন না যেতে হয়। ভালো থেকো, শুভেচ্ছা তোমাকেও।
আদিব আদ্নান
যারা কঠিন লেখা বুঝতে পারে না তাদের দিকেও একটু দেখা উচিত। একটি সহজ ভার্সন জুড়ে দিলে মন্দ হয় না।
মন্তব্য দেখে কিছুটা বুঝতে পারলাম। আজরাইলের সাথে বাতচিৎ করতেছেন। কী ভাষায় কথা বলেন কে জানে।
ছুটির তারিখ পড়লে শুধু আমাদের জানালেই হবে।
শুন্য শুন্যালয়
এইটা কঠিন? 🙁 বলেই দিছি এইটা আজরাইল। ধুর লিখতে না পারলে, লোকে কথা শোনায়। লিখুমই না আর। ছুটির তারিখ আগে জানালে বিদায় সম্বর্ধনা দেবেন বুঝি? 🙂
মিথুন
আপু ছুটিপরের বর্ননা জানতে চাই, এরপর ডিসিশান নেব, যাব কি যাবোনা।
শুন্য শুন্যালয়
আহারে যদি নিজের ইচ্ছের উপর যাওয়া, না যাওয়া নির্ভর করতো!! 🙂
শিশির কনা
ছুটিপুর যেতে চাচ্ছিনা আপাতত আপু।অনেক পর আসলাম ব্লগে,এসেই আপনার ভিন্ন ধরনের এই লেখাটি পড়লাম।
শুন্য শুন্যালয়
কেউ কি যেতে চায়? অনেকদিন পর আপনাকে দেখে ভালোই লাগছে। এই আসা যাওয়া চালু থাকুক।
আশা জাগানিয়া
মানূষের চিন্তা ভাবনা,কথা বা লেখায় নাকি প্রভাব পরে।আপনার এই লেখা এবং পরের লেখায় কেমন এক যোগসুত্র খুঁজে পেলাম।আমার ভুলও হতে পারে আপু।
শুন্য শুন্যালয়
আপনার ভুল হয়নি আশা। যোগসূত্র না থাকলেও একই ভাবনা চিন্তার প্রভাব আছে। দেখি নতুন কিছু লেখা যায় কিনা। নইলে অপেক্ষা। আপনি মন দিয়ে পড়েছেন দেখে খুশি হলাম আপু। ধন্যবাদ আপনাকে।
খেয়ালী মেয়ে
শূন্য আপু আজরাইল ও সুদর্শন হয়?…..গানও গায়?…আবার অ্যাপসও পাঠায়?……… ;?
মজার ছলে তুমি একোন ছুটিপুরের গল্প লিখলে আপু?..
শুন্য শুন্যালয়
হা হা ডিজিটাল সবকিছু এখন। গড ও ডিজিটাল হইছে। তাই সূদর্শন আজরাইল পাঠাইছে। সেজন্যই রাগ করে বললাম গড কে। রংচং এর এপস পাঠানোর কি দরকার ছিল, এসেছে তো জান নিতে। গান গাইতেও পারে বলা যায়না। 🙂
ছুটিপুর ছুটিপুর। মাথা থেকে সরছে নারে আপু।
খেয়ালী মেয়ে
ও ভুলেই গেছিলাম সবতো এখন ডিজিটাল…….
ছুটিপুর নামটা অনেক সুন্দর………………তারপরও চাইবো এই সুন্দর নামটা তুমি ভুলে যাও……
শুন্য শুন্যালয়
যশোর জেলার একটি জায়গার নাম ছুটিপুর। শুনেছি সেখানে গোলাপের চাষ হয়। দেখা হয়নি আমার। কল্পনায় দেখি সে জায়গাটা। তখন থেকেই নামটা মাথায় গেঁথে গেছে। ভুলে যাবোনা। তবে ছুটিপুর ঘিরেই সুন্দর স্মৃতি গুলো লিখবো। কথা দিচ্ছি আর কষ্ট পাবেনা। ভালো থেকো পরী।
খেয়ালী মেয়ে
হুমমমম সুন্দর স্মৃতি গুলোই লিখো -{@
নীতেশ বড়ুয়া
প্রথম লাইন পড়তে গিয়ে ভেবে নিয়েছিলাম কোন বিড়াল সবুজ টি গায়ে দিয়েছে :D)
ছুটিপুর ২ এর মোহে ডুবে যেতে ইচ্ছে হয় 🙂
শুন্য শুন্যালয়
হা হা হা বিড়ালও তাইলে সুদর্শন হয় :D)
পুরাই পানি ঢাইলা দিছেন আমার ভাবের।
ডুবে গেলে ডুবুরী রেডি রাইখেন আগে।
নীতেশ বড়ুয়া
১ কে আমি ২ বলি আর ২ কে বলি ১
শাখ দিয়ে মাছ ঢাকতে শুন্যকে বলি লিখ :D)
শাপলা ফুলে ডাঁটা নিয়ে ডুব দেবো \|/
শুন্য শুন্যালয়
🙂
প্লাস্টিকের সাথে ইট বাইন্ধা পানিতে দিলেও ইট ডুববো।
নীতেশ বড়ুয়া
দাঁত থাকতে দাঁতের অমর্যদা করি কোন দুঃখে!!! দাঁত দিয়া পেলাস্টিক কাইট্টালামু না?? 😀
শুন্য শুন্যালয়
এতো দেখছি ইঁদুরের দাঁত 😀
নীতেশ বড়ুয়া
ন্যু… কাঠবেড়ালী 😀