এই রাতে
আকাশের ঐ বিশাল দেহকে,
আলোময় করেছে চাঁদটি।
দেখছো কি তুমি,চন্দ্রিমা?
তোমার জানালা দিয়ে যে চাঁদ দেখা যায়,
তার আলোতে তুমি আজ তাই-চন্দ্রিমা!
সেই একই আলো আমার জানালা ভেঙ্গে আসে না?
তাহলে আমি কি হব?… বলবে?
আকাশকে তুমি তোমার কষ্ট হিসেবে একটিবার ভাব এখন।
আর চাঁদটি হল-সুখ !
দেখ, সুখের আলোয় আজ পুরো আকাশ চেয়ে গেছে !
ছড়িয়ে গেছে তোমার-আমার জানালা ধরে !
জানালার ফোকড় ভেদে কখন যে সুখের আলো ঘরে এসেছে !
আচ্ছা, আমি আকাশ হই?
দুখের অনন্তে তুমি থাকবে চন্দ্রিমা হয়ে ।
মাঝে মাঝে তোমার সে চারচোখে
দেখাবে আমায় সুখের সুখযাপন!
তোমার ঐ মিষ্টি চশমিশ বদনের আলো,
আজ জ্যোছনা হয়েই দেখা দিচ্ছে !
হায়, সে আকাশে না এসে কেন পাতালে ধাবমান…!!??
আমি যে জ্যোছনা ছুবো,চন্দ্রিমা ।
সুখের জ্যোছনা !
যার উৎপত্তি আকাশের বুক চীরে
ছোট্ট একখানা চাঁদের মাঝে- না চন্দ্রিমার মাঝে !!
১২টি মন্তব্য
ইমন
আমি যে জ্যোছনা ছুবো,চন্দ্রিমা ।
সুখের জ্যোছনা !
আমি যে জ্যোছনা ছুবো,চন্দ্রিমা ।
সুখের জ্যোছনা ! 😀
সিহাব
😀
আবু জাকারিয়া
ভাল লাগল। কিন্তু এখানে কি জ্যোছনা হবে নাকি জোৎস্না হবে?
সিহাব
ধন্যবাদ। মোবাইলে লিখেছিলাম বলে সঠিক বানানটা আসে নি। তাই ঐটাই লিখলাম।
খেয়ালী মেয়ে
চমৎকার লিখেছেন…
সিহাব
অনেক ধন্যবাদ ! 🙂
জিসান শা ইকরাম
ভালো কবিতা।
সিহাব
🙂
লীলাবতী
সুন্দর কবিতা।ভাইয়া আপনি উত্তর দিচ্ছেন না কেন?অন্যের লেখাও তো পড়েন না আপনি!! অন্য কেউ কি ভালো লেখেন না?ভালো না লিখলে পরামর্শ দিন অন্য সবাইকে।
শুভ নববর্ষ।
সিহাব
শুভ নববর্ষ ! আসলে অনেক ব্যস্ত ছিলাম বলেই নেটে বসতে পারি নি। নেটে তেমন বসা হয়না বলেই পড়া হয়না। অনেকের লিখা পড়ি সময় পেলে। ভাল লিখে সবাই। আর পরামর্শ আমি নিজেই খুজছি। কাউকে দিব কেমন করে…!! 🙂
শুন্য শুন্যালয়
মন চাইলেই হতে পারি আকাশ, কারো চন্দ্রিমার কিংবা কারো অমাবশ্যার।
সিহাব
ভাল বলেছেন ! 😀