কৃষ্ণ তুমি কবে বুঝবে রাধার জ্বলন্ত পোড়া ঘায়ের যন্ত্রণা!
প্রেমের পাগল বাঁশিতে বারবার ডেকে, সামান্য মিলনের নেশার মোহ দিয়ে, মাতাল করে হারিয়ে যাও!?
বিরহের আগুনে পুড়তে পুড়তে গলা, বুক, ঠোঁট শুকিয়ে গেলে/
মধুর হাসি আর স্বর্গীয় অমৃত জল নিয়ে সামনে দাঁড়াও!?
#
ছেড়েই যদি যাবে তবে কেন এসেছিলে মন চাইতে!
কলঙ্কই যদি মাথার মুকুট বানালে তবে কেন বুকের কষ্ট নিভিয়ে দিয়ে গেলে না/
কাঁদতে কাঁদতে চারিদিকে খুঁজি !
চোখ থাকতেও কেন তোমাকে দেখব না?
অন্ধ করে কেন বানালে না!?
কৃষ্ণ তুমি কবে রাধার আর্তনাদ বুঝবে!
এত রূপের ঝিলিকই দিলে কিন্তু শরীরের শৃঙ্গারের কাতরতা কেন দিলে!?
ছলনা করে কেন রাধাকে যৌবনের অতৃপ্ততার কুষ্ঠে মরতে দিলে?
১০টি মন্তব্য
আবু খায়ের আনিছ
দিদি !,?,/ এইগুলো অর্থ পরিবর্তন করে দেয়।
ছেড়ে যাওয়ার জন্যই কি আগমন??
নীতেশ বড়ুয়া
দিদির লেখায় আসলে কিছু বলার থাকে না তবে আমিও একমত আনিছ ভাই যে ‘চিহ্নের’ জন্য অনেক সময় অনেক কথার মানেই পাল্টে যায়।
ছাইরাছ হেলাল
এ যে অনেক কঠিন কিন্তু সুন্দর প্রশ্ন।
দারুণ উপস্থাপন।
মরুভূমির জলদস্যু
কেমন যেন পুরনো সেই কথাগুলি
মারজানা ফেরদৌস রুবা
অসাধারণ উপস্থাপন!
অরুনি মায়া
রাধার মন কৃষ্ণ বোঝেনা | কষ্ট দিয়ে নিজে সুখ খুঁজে নেয়
জিসান শা ইকরাম
কৃষ্ণ এসব বোঝেনা,বুঝতে চাইবেও না সে।
ভালো লিখেছেন।
তানজির খান
কবিতায় ভাবের গভীরতা ছিল বেশ। অনেক সাধারণ কিছু শব্দ দিয়ে খুব জটিল কিছুর সহজ উপস্থাপনা ভাল লাগবে পাঠকের আমার মতই, এটা নিশ্চিত।
ধন্যবাদ
শুন্য শুন্যালয়
রাধার আর্তনাদ কৃষ্ণেরা কি বোঝে? আপনার লেখায় কিছু একটা আছে অরুনিমা আপু। নাড়া দেয়।
দীপংকর চন্দ
বিরহের শব্দাবলী!!
উপস্থাপনে ভালো লাগা থাকছে।
অনিঃশেষ শুভকামনা।
ভালো থাকবেন। সবসময়।