শব দে বলে শব্দে চেঁচালে মর তে এসেছি মর্তে!
বলি এ জগতে বাঁচতে এসেছে কে কবে শুনি???? সবাই তো চেঁচিয়েই সেই একই কাজ করে তবে এই মর্তে এতো চেঁচানো কেন! সবাই ধী-স্থির হলেই তো পারে, নাকই?
ভর তা না বলে বানালে ভর্তা; কর তা বলে চেঁচালেন কর্তা!
মর্তে এসে শব্দে চেঁচালেন শব দে’বার নামেই কিন্তু নিজের কায়া ভরতে না ভরতেই ভর্তা বানানো শুরু করলে কর্তা কি ‘কর তা’ না বলে ‘যাহা এগারো তাহাই বারতা’র বার্তা দিবেন?
স্ব ভাবে স্বভাব নিলে বিভা হারিয়ে জনে দাঁড়ায় বিভাজনে!
এই যে! শব্দে চেঁচালেন, ভর্তা বানালেন-তা এসব যে স্ব ভাবের সাথে স্বভাবেই নিয়ে নিলেন এতে স্ব বিভা যে বিভাজনে দাঁড় করালো তাতে কি হলো শুনি? ‘আসবার কাল এ কালে একা, যাওয়ার তাল এ তাল একা’ ভুলেছো বুঝি? কি লাভ হলো তবে? সেই তো স্বভাব ছেড়ে স্বভাবেই এলে মর তে, নাকি?
ভোগ নয় বলে হলে ভগ্ন বিষ অন্ন ভেবে হয় বিষণ্ণ!
বাহারে বাহা! স্ব ভাবে স্বভাব নিয়ে ভোগে হলে সারা! যেই না এলো ভোগে বিষ অন্ন অমনি ভগ্ন মনে হলে বিষণ্ন!! কি যে হবে, শব নিয়ে এলেই তো মর্তে?
জীবন নয় তো জীবন্ত যদি লাগে দূরের গ্রহের দুর্গ্রহ!
বেহেস্ত জানো, নরক চেনো কিন্তু স্বভাবের ভোগে বিভাজনে মর্তেই লাগাও দুর্গ্রহ!
হচ্(পচ)ছে যা-তা দেখেছে ত্রাতা, বনেছে-
কিংকর্তব্যবিমুঢ়=রাজার বিচারবুদ্ধিহীন প্রতিশ্রুতি
৮২টি মন্তব্য
মেহেরী তাজ
এই ছিলো মাথায়?? ? :@
ঠা ঠা ঠা
নীতেশ বড়ুয়া
লীলাপুর পোস্ট দেখেই মনে এলো আর সকাল হতেই আপনার ঠাঠা মুডে ‘শব দে’ বলার শব্দ এলো আপনার বন্দুকের গুল্লিতে মর্তে :D)
অরুনি মায়া
তাজ মনি বন্দুক নিয়ে হাজির হও জলদি। নীতেশ কিন্তু যা তা লেখা শুরু করেছেন,,,
নীতেশ বড়ুয়া
যা-তা মানেই তো যাত্রা তাও আবার মর্তে কিন্তু ভুলেও নয় দলে যদিও নটিদের যাত্রাও এক প্রকারের যা-তা যাত্রা (মতভেদে) :p :D) \|/
মেহেরী তাজ
হুহ গুলির নষ্ট…. ^:^
নীতেশ বড়ুয়া
ইয়েচ… আমার দিকে তাজাপুর তাজা বন্দুক তাক করলেই তাজা গুল্লিও নচঠ হয়ে যায় :D)
মেহেরী তাজ
সামনে পাইলে দেকতেন গুলি নচট হয় নাকি আপনার হার্ট এফোঁড়ওফোঁড় হয়ে যায়। :p
নীতেশ বড়ুয়া
(-3 লিদয় ফাঁক হয়ে গুল্লি বের হই ঝাপে তাজাপু :p
মেহেরী তাজ
তাতো জাপেই….. :p
নীতেশ বড়ুয়া
তখন গুল্লির চাউন্ড থেকে গান বেরুবে- এ লিদয় ছিলে যদি দেখানো যেতোওওওও :p
আবু খায়ের আনিছ
এত ত দেখি ব্যাকরণ পাঠের উপকরণ, এ বাবা বুঝা আমার কম্য নয়।
নীতেশ বড়ুয়া
ব্যকরণ মনে হয়! আমি নিজেও জানি না। শব্দ ভেঙ্গে ভেঙ্গে বানাইসি :p
আবু খায়ের আনিছ
সেই কোন কালে বাংলা ব্যাকরণ পড়েছিলাম, তাতে যতটুকু মনে হচ্ছে সমাস সন্ধি সবই আছে এতে। 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
আমি সমাস, সন্ধি, বিধান এইগুলা কিচ্ছু পারি না ;(
আবু খায়ের আনিছ
পাশ করার জন্য পড়েছিলাম, তাহার কিঞ্চিত মনে আছে। যতটুকু না হলেই নয় ততটুকুই পড়তাম।
নীতেশ বড়ুয়া
আমার সত্যিই মনে নাই 🙁 সমাস, কাল আর বিধান ভুলে গিয়েছি। আর ব্যকরণ বললেই এখনো গায়ে জ্বর আসে সে বাংলা কিংবা ইংলিশ যাই হোক…
যা মনে এসেছে তাই করেছি এখানে শব্দ ভেঙ্গে 😀
আবু খায়ের আনিছ
😀 😀 😀
নীতেশ বড়ুয়া
:p :p :p -{@
জিসান শা ইকরাম
ওরে বাবারে, লেখা তো মাথার উপ্রে দিয়া চলে গেলো
ধরতেই তো পারছি না কিছু………
নীতেশ বড়ুয়া
কঠিন পাথর নাকি বাতাস যে মাথার উপর দিয়ে উড়ে চলে গেলো!!!!
‘আমিত্ব’ এলে সব যাই ভুলে
প্রকাশ করিলাম রম্যে :D)
জিসান শা ইকরাম
হ ,বুঝেছি 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
প্রথম রম্য চেষ্টা, এটাও দেখি কঠিন বস্তুতে রূপ নিচ্ছে ;(
জিসান শা ইকরাম
রম্য ভালো হৈসে
চলুক 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
😀 রম্য লেখা কবিতার চাইতেও কঠিন :D)
জিসান শা ইকরাম
কঠিন, তবে অসম্ভব না -{@
নীতেশ বড়ুয়া
দিলেন তো আবার ‘আশা’ নাম্নীরে ধরিয়ে!!! সোনেলাতে এনেছেন এই করে 😀
‘আশা’র লোভে পড়ে রয়েই গেলাম (3 -{@
অরুনি মায়া
😀
নীতেশ বড়ুয়া
:@ :D)
অরুনি মায়া
জিসান ভাই আমার কবিতাই বুঝেন না। আর এ তো বিরাট কঠিন লেখা,,,,, :p
নীতেশ বড়ুয়া
বিরাট কঠিন ঠিক সেই বিশাআআআআআআআআআআআআআআআআআআআআআআআআল জনসভার মতো :D)
অরুনি মায়া
আমি সাদাসিদে মানুষ। আমারে এত কষ্ট না দিলেও পারতেন 🙁
নীতেশ বড়ুয়া
;( ;( ;( ;( ;( ;(
অরুনি মায়া
আপনি কেন কান্দেন ;(
নীতেশ বড়ুয়া
বুগে না কেউ বুগে না যে আমি হাসাতে চাইলাম কিন্তু হাসির বদলে উল্টো!!!! ;( ;( ;(
অরুনি মায়া
কি অদ্ভুত হাসিতেও অশ্রু ঝরে,,,, 😮
নীতেশ বড়ুয়া
😀 :D) :D) \|/ যে হাসিতে অশ্রু ঝরে সেই হাসির নাম কি? আনন্দাশ্রু?? না মোতেও। এই হাসির নাম অদ্ভুত হাসি \|/ \|/ :D) :D) ;( ;( ;(
অরুনি মায়া
হাসিতে হাসিতে নীতেশ দেখি পাগল হয়ে গেলেন,,,, 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
হাসতে নেই মানা, আমি নই তো রামগরুড়ের ছানা :D) :D) :D) :D)
অরুনি মায়া
ওওওও সেজন্যই তো দক্ষিণ হাওয়ায়ও হাসি পাচ্ছে আপনার 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
সেই যে শচীন কত্তা গেয়েছিলেনঃ সোন গো দখিণা হাওয়া, প্রেম করেছি আমিইই-আর আমি সেই দখিণা হোয়াতে হাসিছি আমিইইইই :p :D) :D)
নীতেশ বড়ুয়া
শোন গো* (টাইপো’র জন্য ক্ষমাপ্রার্থী :p :p :p )
অরুনি মায়া
কন্যা দ্বায়গ্রস্ত পিতার এত রোমান্টিক ফিলিংস। বড় চিন্তার কথা ;?
নীতেশ বড়ুয়া
ইয়ে মানে আমি কন্যা দ্বায়গ্রস্ত নই বটে। সদ্যই কুমার পিতা হতে কুমার নানা হয়েছি 😀
ব্লগার সজীব
দাদা অসাধারন হয়েছে।অল্প কথার মাঝেই তো অনেক কথা বলে গেলেন।
নীতেশ বড়ুয়া
সোনেলাতে ‘রম্য’ ট্যাগ লাগানোর কথা ভাবতেই সবার প্রথমে চলে আসে ‘ব্লগার সজীব’ নামটি 😀 -{@
নীতেশ বড়ুয়া
একজন অন্তত বুঝলো তবে :v (3 -{@ \|/ \|/ \|/ \|/ \|/ \|/ \|/ থ্যাঙ্কু সজীব ভাইয়া (3
নীলাঞ্জনা নীলা
ভাইডি গো কুন ভাষায় কমু? সিলোডি কইন্যা আমি, বুজোইন্নি সিলোটি মাত?
হাসিয়া-কাশিয়া আঁখি ভরাইয়া :D) 😀 ;( \|/
মন তবে(্য)আসিলাম
কি লিখিব, কি আমি কহিব
ঈস-স্বর কোথা খোয়াইলাম!
নীতেশ বড়ুয়া
খেনে! বুঝ্রাম না খেনে বা! সিলোটি থুরা থুরা মাত্রাম ফারি বা…
😀 :D)
নীলাঞ্জনা নীলা
বালা বালা। বালাই বুজরা। 😀 :D)
মারি লাইসো বা। অখন কিতা কইতাম। গাইল উইল দিলে বুঝি লাইবা।
আফনে তো হাস্রা, আমি ত কান্দ্রামও পাররাম নায়। ;( ;(
নীতেশ বড়ুয়া
অউত্তো, হাস্রা! নায় নি বা? গাইল উইল দিয়া কিতা অইতো বা!! 😀
অউ মারিয়া বাঁচাইরাম :D)
স্বপ্ন
লেখাটি বুঝলাম না।বুঝিয়ে দিবেন কি প্লিজ?
নীতেশ বড়ুয়া
এ জগতের কেউই অমর নয়। সবাই মরণশীল। তবুও মানুষ অমর হতে চায়, আর স্বভাবগতভাবেই আমিত্ব’কে নিয়ে থাকতে গিয়ে বিভেদ আদ বিভাজনে জড়িয়ে শান্তি নষ্ট করে। স্বর্গ নরক চিনে ও জানে কিন্তু ভোগে মত্ত হয়ে জীবনটাকেই নরক বানিয়ে ছাড়ে আর বলে সবই স্রষ্টার দোষ, দেশের দোষ, সরকয়ারের দোষ।
এটাই মূল কথা।
ধন্যবাদ। -{@
স্বপ্ন
গভীর কথা মন্তব্যে খুব ভালো ভাবে বুঝিয়ে দিলেন।ধন্যবাদ ভাই।
নীতেশ বড়ুয়া
ধন্যবাদ ভাই বুঝতে চাওয়ার জন্য। 😀 -{@
শুন্য শুন্যালয়
সুপার। শব দের যেভাবে বারোটা বাজালেন, জীবন তো এবার মরিয়া বাঁচিবে। আর যারা বাঁচিয়া মরিয়া রহিয়াছে তাদের ও ভর্তা করিয়া ছাড়িলেন।
অদৃশ্যে আমাদের বড়ই বিশ্বাস। দূর গ্রহ না থকিলে কার কান্ধে কাঁদিতাম !!
সত্যি বলছি দাদা ভাই, আপনি অন্য মাপের লেখক। একটু বেশি বেশি পড়তে চাই, কিছু যে শিখতে চাই।
নীতেশ বড়ুয়া
:@ ‘লেখক’ শব্দটার ভিত্তি অনেক বড়। আর আমি আন্দাজে লিখে ফেলা 🙁
আরো বেশ কিছু শব্দ আছে যা ভাংলে অবাক হয়ে যেতে হয় যে কি লুকিয়ে আছে!
কর্তব্য= কর তব
মন্তব্য= মন তব
ইত্যাদি, ইত্যাদি…
আমি শিখি আপনাদের কাছ থেকে 😀
অরুনি মায়া
বল বল তুমি আরও বেশি করে লিখতে বল। আমি সহজ মানুষ আমারে এইসব লেখা দিয়ে ভয় দেখাও তোমরা,,,,, শুন্য আপু কোথাকার। 🙁
নীতেশ বড়ুয়া
শুন্যাপু, তাজাপু, লীলাপু-এরা সবাই বেশী ফাঁকিবাজ হয়ে যাচ্ছে দিনে দিনে :@
অরুনি মায়া
হুহ আমি একা একাই প্যাচাল দিয়ে যাচ্ছি,,,,
নীতেশ বড়ুয়া
কই? সাথে তো আমি সেই তবে থেকেই প্যাঁচাচ্ছি :p
অরুনি মায়া
হা হা হা আপনার সাথে কথায় পারা যাবে না। আমি সহজ মানুষ 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
আর আমি সরল অংকের মতো সরল মানুষ :D)
ছাইরাছ হেলাল
অবশেষে শব্দ নিয়ে মাতোয়ারা রম্যের ছলে।
একটু কঠিন ভাব এলেও সারবস্তু বেশ।
চলুক তবে।
আমারা এখানে যে অমরণশীল!!
নীতেশ বড়ুয়া
মরণ বাদে অ-শীল (অশ্লীল)=অমরণশীল :p
মাঝে মাঝে মজা লাগে হেলাল ভাইয়া। আমাদের বলা শব্দগুলোকে একটি এদিক সেদিক করে দিলেই কি মানে বেড়িয়ে আসে!
মেহেরী তাজ
আপনাকে একজন নিতাই ডাকে তাই না????
আমি ও ডাকবো,আমিও ডাকবো। 😀 \|/
নীতেশ বড়ুয়া
কে ডাকে!
মেহেরী তাজ
হি হা হা ডাকে ডাকে আমি জানি। 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
কে ডাকে???
মোঃ মজিবর রহমান
ও ডাকে।
নীতেশ বড়ুয়া
কে ও, ও কে!
অলিভার
আমার এন্টেনা অনেক ঘুড়িয়ে মুচড়িয়েও তথ্যের সঠিক বিন্যাস তৈরি করতে পারলাম না।
অবশেষে অনুধাবন করিতে সক্ষম হইলাম যে “সিস্টেম অনেক পুরাতন, এইবার বদলাইতেই হইবে” :p
যাই হোক, বেশ চিন্তা প্রসূত পোষ্ট বুঝতেই পারছি। পুরোপুরি না বুঝলেও নিজের মত একটা ধারণা করে নিলাম মনে মনে।
শুভ কামনা -{@
নীতেশ বড়ুয়া
হিহাহাহাহহাহা… আমি ভাইরাস ঢুকিয়ে দিসি আপনার সিস্টেমে এই পোস্ট দিয়ে…। মুয়াআআহহাহাহহাহাহাহাহা \|/
অলিভার
সিস্টেম পুরাতন হইলেও এন্টিভাইরাসের ডেটাবেজ পুরাতন নহে :v ভাইরাস কোডিং পাওয়া মাত্রই এন্টিভাইরাস তাহা সিস্টেমকে জানাইয়্যা দিতো। যেহেতু তেমন কিছু হয় নাই সেই হিসেবে আমি নিরাপদ রহিয়াছি 😀
তবে ভাইরাস ঢুকিলেও মনে হয় সুবিধে হইত। এমন তথ্য সংযুক্ত চমৎকার কিছু হয়তো ভাইরাসের আক্রমনে লিখিতে সক্ষম হইতাম। কিন্তু আফসোস তেমন হবার কোন সম্ভাবনা নাই ;(
নীতেশ বড়ুয়া
ভাইরাস আর এন্টিভাইরাসে কাটাকুটি :p
মোঃ মজিবর রহমান
দাদা কেমনে হল এত্ত।
মাথায় যে ঘেলু নাই
বুঝিবার!
এত্ত কজঠিন শব্দ ভান্ডার মনে এত রাগ পাঠকের উপর
ঝাল্লেন বিদ্ধ করলেন শব্দের জালে।!
নীতেশ বড়ুয়া
শব দে বলে মর্তে
হচ্ছে বলা শব্দে,
এসেছে তাই মর তে
শব্দে আগমণী না এলে।
(শিশুর কান্না শব্দে। কান্না বা ভূমিষ্টের পরে শব্দে নিজের আগমণী না জানালে শিশু হতে শব বা লাশে পরিণত। আজ অব্দি মর্তেই আসে প্রাণ শব্দের সাথে আবার দেয় প্রাণ শব্দে। তাই শব্দে আসে মর তে, শব দে বলে মর্তে)
:p :p :p
মোঃ মজিবর রহমান
মর্তে যাব
যাবে শব
😮 😮 😮
নীতেশ বড়ুয়া
😀 :p
শুন্য শুন্যালয়
দাদা ভাই এরকম ফাঁকি দিলে কান্দে বলে কান চেয়ে বসবো কিন্তু। জলদি আসুন।
নীতেশ বড়ুয়া
শরীর খারাপ ছিলো শুন্যাপু। গরমে ঠান্ডা জ্বর! বুড়ো বয়সের পাঁচালী শুরু হলে বলে… 🙁
লীলাবতী
নতুন লেখা দিন ভাইয়া।আপনার লেখা নিজে একা একা পড়বেন তা হবেনা।প্রমান করে দিন যে প্রত্যেকে আমরা সকলের তরে।জাতি দেখুক নীতেশ ভাইয়া তার লেখা সবার মাঝে বিলিয়ে দেয় 🙂 -{@
নীতেশ বড়ুয়া
আমার লেখা কোথাও নেই যদি এখানে না আসে।
লেখা হয় না… কিছুই ঠিকঠাক নেই। এদিকে এলে ধরার আগেই ওদিকে ফুড়ুৎ করে চলে যায় কিচ্ছুটি বুঝার আগেই ;(