ভরাট নদীর বালি তুলে,
ভাঙা পাড়ের গতর লাগানোর
কথা, চোরা স্রোতের টানে
চরে চরে নকসী ভাষায়
ফসকা গেরোয় লেখা হয়,
টিকটিকির ডিমে সময় গড়িয়ে
যায়…
পঞ্চবার্ষিকী পান্ডুলিপ্তে,
ধানের ক্ষেতে ইদুঁর, চালায়
উহ্য কথায় ব্যস্ত থাকে…
মেয়াদ শেষ,
বীজ বোনার পালা,
করজোড় হাসিমুখে মুখে,
নোনা লাগা দেওয়ালে,গাছে গাছে…
তারপর ,
পাতায় পাতায় গিরগিটি…
গ্রীষ্মে পীচ রাস্তার জ্যাম
গলে ফুটপাতের দিকে দাঁত কেলিয়ে
হাসে ,সুপ্ত জ্বালামুখ হা-টানে হা-মুখে,
শ্বেত পায়জামায় মাছ ঢেকে,বস্তিতে,
গলিতে,মিসকিনের ঝুলিতে ,চামড়ার চটি
ধুলোয় ডুবিয়ে, সন্ধ্যার আগেই আধাঁর
হয়ে নামে ব্যালোটের মায়ারা…
দিশেহারা ঋতু আঙ্গুলের ফাঁকে
খোঁজে মৌসমের শুকতাঁরা!
পূর্ব থেকে পশিমে কয়েনের
পথে ইতিহাস পা ফেলে ধীরে,
জল-হাওয়া পাল্টায় ভোর
চারটের লোকাল ধরে..
@বাড়ি,
তারিখ-১৪/০৭/১৩
সময়-৪ঃ০০ বিকেল
৫টি মন্তব্য
ব্লগার সজীব
অনেক ভালো লিখেছেন ভাই।
বনলতা সেন
সব না বুঝলেও কেমন যেন ভালই লাগে ।
জিসান শা ইকরাম
বরাবরের মতই ভালো লেগেছে ।
প্রজন্ম ৭১
(y) (y) (y)
মিসু
ভালো লেগেছে খুব ।