এক সপ্তাহ পর
——————–
সন্ধ্যায় নিজ ফ্ল্যাটে ফিরে অনিক কলিংবেল চাপ দিয়ে অপেক্ষা করছে, একটু বিরতি দিয়ে আবার চাপ দিলো, ছায়া দরজা খুলে দিলে অনিক ওকে দেখে অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো, কি ব্যাপার চেহেরার এই অবস্থা কেন?
মাথাটা প্রচন্ড ব্যাথা করছে, সহ্য করতে পারছিনা, আহ।
কি বলো এতো মাথা ব্যাথা কেন, সাইনাসের সমস্যা আছে, দরজা বন্ধ করে অনিক জিজ্ঞেস করলো।
হাঁ সাইনাসেরই সমস্যা, আপনি ফ্রেস হয়ে নিন আমি কফি করছি।
না থাক এখন, তুমি এখন রেস্ট করো, কোনো মেডিসিন নিয়েছো?
হাঁ খেয়েছি।
কফি খাবে?
না না এ কফি খেলে যাবেনা, আহ কি যে ব্যাথা সহ্যই করতে পারছিনা, আমি রুমে যায়।
ওকে যাও, পারলে একটু ঘুমাও।
ছায়া টলতে টলতে রুমের দিকে এগিয়ে গেলো।
অনিক নিজ রুমে গিয়ে ফ্রেস হয়ে আসলো, ফ্রিজে রাখা একটা সেন্ডউইচ বের করে সস দিয়ে খেলো, এরপর নিজের মিনিবার থেকে হুইস্কির বোতল, আইস আর গ্লাস নিয়ে ড্রয়িং রুমে বসলো।
এক লার্জপেগ গ্লাসে ঢেলে চুমুক দিয়ে টিভি অন করে নিউজ চ্যানেল চালু করে দিলো।
কিছুক্ষণ পর ফোনের রিং হচ্ছে দেখে ফোন তুলে দেখলো লেভিন ফোন দিচ্ছে, রিসিভ করে হ্যালো বললো।
মাই ফ্রেন্ড তুমি কই আছো, লেভিনের প্রশ্ন।
ফ্ল্যাটেই আছি লেভিন।
ওকে আমি কাছেই আছি আসবো?
আসো, সাথে কে আছে?
না বন্ধু সাথে কেউ নেই কিন্তু একটা ব্লু লেভেল আছে।
ওকে চলে আসো।
কিছুক্ষণ পর কলিংবেলের শব্দে অনিক দরজা খুলে দিলে লেভিন ঘরে প্রবেশ করলো।
আসো ড্রয়িংরুমে বসো আমি গ্লাস নিয়ে আসছি।
অনিক গ্লাস নিয়ে এসে লেভিনের সামনে রাখলো।
তারপর কি খবর বলো, নিশ্চয় তোমার ওয়াইফ ঘর থেকে বের করে দিয়েছে তোমাকে, অনিক খোঁচা দিলো।
নো মাই ফ্রেন্ড, ও সিটির বাইরে গেছে, কাল ফিরবে।
তাই, ওকে চিয়ার্স।
শুনো আমি কিন্তু ডিনারের অর্ডার দেবো, ইফ ইউ ডোন্ট মাইন্ড।
সিউর ইট’স মাই প্লেজার, কিন্তু আমার সাথে আরেকজন গেস্ট আছে।
ওয়াও ওয়ান্ডার, তা মেয়েটি কে, তোর নতুন সেক্রেটারি, উৎসাহ নিয়ে জিজ্ঞেস করলো লেভিন।
তুমি কিভাবে জানলে আমার গেস্ট একজন মেয়ে?
আরে বন্ধু তোমাকে খোঁচা দিলাম আর একজন ইয়াং এলিজেবেল ব্যাচেলারে কাছে কি মেয়ে গেস্ট আসতে পারেনা?
তুমি তো আমাকে চিনো লেভিন, এরপরেও তুমি খোঁচাও কেন বন্ধু?
সরি সরি বন্ধু, তা কে এসেছে?
আমার পরিচিত একজন বাংলাদেশ থেকে এসেছে, ওর বাবা এইখানে হসপিটালাইজড।
ওহ সেড।
হুম, এনিওয়ে আরেক পেগ বানাও বন্ধু।
অনিক দুজনের জন্য উইস্কি ঢেলে নিলো।
ফোনের রিং বাজতেছে দেখে অনিক ডায়ালে দেখে রিসিভ করে বললো, সালামালেকুম বাবা।
কেমন আছিস অনিক?
ভালো বাবা।
তুই ড্রিংক করতেছিস?
তুমি কেমনে বুঝলে, অনিক অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো।
তোর গলার আওয়াজই বলছে।
বাবা তুমিওনা, এখনো আগের মতো রয়ে গেছো।
আচ্ছা শুন, আমি আগামি সপ্তাহ দশ দিন পর আসবো ভাবছি।
তাই, ভিসার জন্য এপ্লাই করেছো?
কেন করবো, আমার আগেরবারের ভিসার মেয়াদ রয়ে গেছে, মনে নাই পাঁচ বছরের মাল্টিপল ছিলো।
ওহ হো তাই তো, আমি ভুলেই গেছি।
আচ্ছা আমি আসলে অসুবিধা হবেনাতো?
কেন অসুবিধা হবে বাবা?
না তোর ঘরে মেয়েটা আছেনা?
বাবা, তিন বেডের বাসাতে তোমার সমস্যা হবে কেন, চলে আসো।
ওকে দেখি এদিকে ঘুচিয়ে রওনা হবো, এখন রাখছি।
ওকে বাবা, সালামালেকুম।
তুমি বেঙ্গলীতে কথা বলছিলে, নিশ্চয় বাংলাদেশের কল ছিলো, লেভিন জিজ্ঞেস করলো।
হাঁ আমার বাবা কল দিয়েছিলো।
বাবা মিন্স ড্যাড?
ইয়াপ।
আচ্ছা কি খাবে বলো, কেবাব বেটার হবে, কি বলো?
ওটা কেবাব না কাবাব, আচ্ছা ওয়েট করো আমিই কল দিয়ে অর্ডার করছি বলেই অনিক কল করে চিকেন তন্দুরি, শিক কাবাব সহ নান আর ফ্রুট রাইতার অর্ডার দিলো তিনজনের জন্য, এরপর ড্রিংক্সের গ্লাসে চুমুক দিলো।
আগামীকাল তো থাইল্যান্ডের ক্লায়েন্ট আসতেছে, অফিস থেকে কাউকে পাঠানো উচিত ওদের রিসিভ করার জন্য, লেভিন বললো।
কয়টাই ফ্লাইট ওদের?
দুপুর বারটার দিকে।
তোমার সেক্রেটারিকে পাঠিয়ে দাও।
ও তো আজ চলে গেলো ফ্লোরিডাতে মেটেরিয়ালস গুলো লোড দেওয়ার জন্য।
ওহ, তাহলে মামা লুসিকে পাঠিয়ে দাও।
হুম সেটাই ভালো হবে, গ্লাসে চুমুক দিতে দিতে লেভিন বললো।
আধা ঘন্টা পর কলিংবেলের শব্দ শুনে লেভিন উঠে গেলো, একটু পর ফিরে এসে বললো, খাবার এসে গেছে।
তাই, আরেকটু পর খাবো, আমার গেস্ট রেস্ট করছে, তুমি কি খুধার্থ?
না না, কোন অসুবিধা নেই।
কিছুক্ষণ পর অনিক শুনলো ছায়া ডাকছে, অনিক উঠে গেলো, দেখনো ছায়া ড্রয়িংরুমের বাইরে দাঁড়িয়ে, জিজ্ঞেস করলো মাথা ব্যাথার কি অবস্থা?
হাল্কা ব্যাথা আছে, ড্রয়িংরুমে কেউ আছে আপনার সাথে?
হাঁ আমার পার্টনার এসেছে, তুমি কি এখন খাবে?
রান্না করে ফেলেছেন, অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো ছায়া।
না রান্না করিনি, লেভিন অর্ডার করে আনিয়েছে, আসুন লেভিনের সাথে পরিচয় করিয়ে দিই।
অনিক ছায়াকে নিয়ে ড্রয়িংরুমে এসে ছায়াকে পরিচয় করিয়ে দিলো।
হ্যালো ছায়া, আমি লেভিন।
হ্যালো।
অনিক ডায়নিং টেবিলে খাবার রেডি করে ডাক দিলো ছায়া ও লেভিনকে, ওরা এসে বসলে অনিক বললো, লেভিন ওরা ডোনা কাবাব বেশি দিয়েছে।
নো মাই ফ্রেন্ড, ওরা কম্পলিমেন্টারি দিয়েছে বললো।
তাই, আচ্ছা শুরু করো, ছায়া তোমাকে কি দেবো?
আমি নিজেই নিচ্ছি, ধন্যবাদ।
শুনলাম ও তোমার বেস্ট ফ্রেন্ডের ওয়াইফ?
হাঁ রওশন মানে, ওর হাসবেন্ড এক রোড এক্সিডেন্টে মারা গেছে।
ওহ সো সেড, ছায়া আই এম রিয়েলি সরি।
অসুবিধা নেই।
ছায়া আনকেলের রিলিজের সময় কি দিয়েছে, অনিক কথা ঘুরালো।
হাঁ আগামীকাল বিকেল চারটার পর।
ওহ তাই, ঠিক আছে আমি তাহলে চারটার সময় হসপিটালে চলে যাবো।
ঠিক আছে।
এখন কেমন লাগছে, মাথা ব্যাথাটা আছে, অনিক জিজ্ঞেস করলো।
নাহ এখনো হাল্কা ব্যাথা করছে, ঘুমুলে ঠিক হয়ে যাবে।
কতদিন ধরে এই সমস্যা?
এই প্রায় বছর দুয়েক ধরে।
ডাক্তার দেখিয়েছিলে?
হাঁ, মেডিসিন দিয়েছে।
কাল হসপিটালে গেলে একবার ডাক্তার দেখিয়ে নিও।
দরকার নেই, এমনিতেই ঠিক হয়ে যাবে।
ডিনার শেষে লেভিন ও অনিক সব ডিস ধুয়ে রেখে ড্রয়িংরুমে বসলো, ছায়া ওদের থেকে বিদায় নিয়ে রুমে গেলো রেস্ট করার জন্য, সাথে ওর অসুস্থতার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করলো লেভিনের কাছে।
সত্যিই দুঃখিত বন্ধু, মেয়েটির জন্য আমার মন খারাপ হলো, এই বয়সে হাসবেন্ডকে হারিয়েছে, আহা।
হুম আসলেই দুঃখি ও, অনিক জবাবে বললো।
কিছুক্ষণ পর লেভিন বিদায় নিলো অনিকের কাছ থেকে, লেভিন চলে যাওয়ার পর অনিক গেস্টরুমে গেলো সব কিছু চেইঞ্জ করার জন্য, টুইন বেডের রুমটা পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করলো, নতুন বেডশিট, কভার দিলো বিছানাতে, এরপর ঘুমাতে গেলো ও।
………..চলবে।
ছবিঃ গুগল।
৫১টি মন্তব্য
তৌহিদ
অনিক এবং ছায়ার জন্য শুভকামনা দাদা। ছবিটা কিন্তু সেই হয়েছে।
লেখাটি ভালো লাগছে দাদা। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
শুভকামনা জানবেন।
ইঞ্জা
ধন্যবাদ ভাই, এখন আমরা প্রবেশ করছি মূল গল্পে, এখন শুরু হবে ইতিহাস, পাতিহাঁস সব গুলো।
পাশে থাকবেন ভাই। 😍
তৌহিদ
অবশ্যই পাশে আছি ভাই
ইঞ্জা
ধন্যবাদ অফুরান ভাই। 😆
শামীম চৌধুরী
ভাই আরো একমুঠ ভালোবাসাটা বাড়িয়ে দিন। খুব ভালো লাগলো ইঞ্জা ভাই।
ইঞ্জা
এতোদিন যা চলছিলো তা সবই গল্পের প্রথমা, আগামী থেকে শুরু হবে মূল গল্প, পাশে থাকার অনুরোধ রইল, ধন্যবাদ ভাই।
শামীম চৌধুরী
শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
ইঞ্জা
ধন্যবাদ অনিঃশ্বাস ভাই।
ছাইরাছ হেলাল
যাক, এবারে খুব নিরিবিলিতে গেল!!
ইঞ্জা
ভাইজান এতোদিন ছিলো গল্পের প্রারম্ভিকতা, আগামীতে শুরু হবে মূল গল্প, পাশে থাকার অনুরোধ রইলো, ধন্যবাদ। 😍
ছাইরাছ হেলাল
লেগেই আছি তো, থাকবো-ও।
ইঞ্জা
এক আকাশ ভালোবাসা ভাইজান। 😍😊
আরজু মুক্তা
প্রথম পড়লাম!মুগ্ধতা কাজ করছে!
ইঞ্জা
আপ্লুত হলাম আপু, নিরন্তর ধন্যবাদ। 😊
শুন্য শুন্যালয়
গেস্ট এসেছে শুনেই পার্টনার কিভাবে বুঝলো সে মেয়ে? অনিক আগে লেডি গেস্ট আনতো নাকি? 🙂
এধরনের বড় লেখাগুলোর শেষ দু এক লাইনে যদি একটা চমক দিতে পারেন তাহলে আরো ভালো হয় ভাইয়া। তাহলে আগ্রহ র সাথে সাথে সবাই আপনাকে খোঁচাবে লেখা কই পরের টা? যদিও সবাই এমনিতেই খোঁচায়। লেখার সহজবোধ্যতা আপনার লেখার প্রধান গুন।
ইঞ্জা
আপু, লেভিনই তো আপনার প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দিলো দেখেননি, সে অনিককে খোঁচা দিলো “কে মেয়েটা, তোর নতুন সেক্রেটারি মেয়েটা নাকি”, এরপরেও যদি আরো খোলাসা করা কি উচিত আপু, যদি বলেন তাহলে আরেক দুই লাইন লিখে দেবো আপু। 😊
অবিরাম ধন্যবাদ আপু আপনার সুন্দর মন্তব্য পেয়ে খুব আনন্দিত হলাম। 😊
শুন্য শুন্যালয়
ভাইয়া বোঝেননি আমার কথা 🙂
“সিউর ইট’স মাই প্লেজার, কিন্তু আমার সাথে আরেকজন গেস্ট আছে।
ওয়াও ওয়ান্ডার, তা মেয়েটি কে, তোর নতুন সেক্রেটারি”
এখানে অনিক গেস্টের কথা বলেছে, মেয়ের কথাতো বলেনি। গেস্ট তো পুরুষও হতে পারে। দেখার আগেই সে বুঝলো কী করে গেস্ট মেয়ে? 🙂
ইঞ্জা
আপু বুঝতে পেরেছি, বিস্তারিত লিখতে হবে। 😂
ইঞ্জা
আপু একটু দেখবেন, কিছু এড করে দিয়েছি। 😊
সিকদার সাদ রহমান
দারুন লিখেছেন ভাই!
ইঞ্জা
আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই। 😊
মনির হোসেন মমি
ভাল লাগছে গল্পটি।চলুক ভাইয়া।শুভ কামনা।
ইঞ্জা
আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই, পাশে পেয়ে খুব খুশি হলাম। 😍
সেডরিক
আগেরগুলো পড়িনি। এটা কি সিরিয়াল অনুযায়ী কাহিনী চলছে?
ইঞ্জা
জ্বি ভাই, সিরিয়াল চলছে, আমার ব্লগ পেজেই আগের লেখা গুলো পাবেন ভাই, ধন্যবাদ।
সেডরিক
সময় করে প্রথম থেকে পড়তে হবে।
ইঞ্জা
ইনশা আল্লাহ্
🎖প্রহেলিকা🎖
আস্তে আস্তে গল্পে ঢুকতে পারছি ইঞ্জা ভাই। আগেরও দুটো পর্ব পড়ে এসেছি।
চলমান এই গল্পের সাথে পাঠক হয়েই আছি।
ইঞ্জা
খুব খুব খুশি হলাম ভাই, আপনার মতো পাঠক পাওয়া আমার ভাগ্যের ব্যাপার, ধন্যবাদ। 😆
ইঞ্জা
😍
শামীম চৌধুরী
পুরাটাই মন দিয়ে পড়লাম। খুব ভালো লাগলো। এত সুন্দর করে গুছিয়ে কিভাবে লিখেন? পরের পর্ব পড়ার অপেক্ষায় রইলাম ইঞ্জা ভাই।
ইঞ্জা
ভাই আপনাদের দোয়া ও ভালোবাসা থেকেই আমি লেখার জন্য অনুপ্রাণিত হই, মিথ্যে বলবোনা এই সোনেলা এবং এর ব্লগারদের কারণেই আমার গল্প লেখার জন্য উদ্বুদ্ধ করেছে, যেমন আপনাকে আমি এনেছি আপনিও নিশ্চয় সবার ভালোবাসায় সিক্ত হবে ভাই, ধন্যবাদ নিরন্তর ভাই। 😊
শামীম চৌধুরী
ইঞ্জা ভাই বহু প্রতিভাময় একজন মানুষ আপনি। আর এই প্রতিভাগুলো মানুষের দোর-গোড়ায় পৌছানোর জন্য একটা মাধ্যম দরকার। আর আমাদের সেই মাধ্যমটা হোক না সোনেলার উঠোন ও সোনেলার ভাই বোনরা। আমার বিশ্বাস এই মাধ্যমের চালিকাশক্তিগন যদি আমাদের পাশে থাকেন তাহলে অবশ্যই আমরা সবাই প্রস্ফুটিত হয়ে গোলাপের মতন সুঘ্রান ছড়াতে পারবো। শুধু দরকার সুন্দর একটি সাদা মন ও সততা। ভালো থাকবেন ভাই। শুভ কামনা রইলো আপনার ও সকল ব্লগারদের জন্য।
ইঞ্জা
ধন্যবাদ অফুরান ভাই, আমি সামান্য এক লেখক মাত্র, শিখছি মাত্র, দোয়া করবেন ভাই।
আমরা দীর্ঘ বছর সোনেলাতে আছি শুধু মাত্র সোনেলস্কে ভালোবেসে, ব্লগিং আমাদের লেখাকে অনেক উচ্চমাত্রায় নিয়ে গেছে, দিয়েছে পাঠকপ্রিয়তা, একি কারণে আমি আমার কিছু প্রিয় মানুষকে সোনেলার উঠোনে নিয়ে এসেছি, যার মধ্যে @তৌহিদ ভাই, আপনি শামিম ভাই, @নীরা সায়িদা অন্যতম, এখন আসুন সবাই মিলে এইখানে বাগান করি, সুগ্রাণ ছড়ায়, ধন্যবাদ আবারো ভাই। 😍
মোঃ মজিবর রহমান
চুমুকেই আরাম! কি আহ! তৃপ্তি!
চলুক
ইঞ্জা
😄 চুমুকেই আরাম কে বলেছে ভাই, পড়েও তো আরাম পাওয়া যায়। 😜
মোঃ মজিবর রহমান
তা তো অবশ্যই দুইটা দুই জিনিস। দুইটাই অমৃত মনে ও গলায়।
ইঞ্জা
হা হা হা হা 😂
মাহমুদ আল মেহেদী
ভালো লেগেছে দাদা। চমৎকার উপস্থাপন। অনিক আর ছায়ার জন্য মায়া জন্মিলো।
ইঞ্জা
অনিঃশেষ ধন্যবাদ প্রিয় ভাই, অনেকদিন পর এলেন, সাথে অনুপ্রানিত করলেন। 😍
বন্যা লিপি
এগারোটা পর্ব শেষ করে ফেললেন জলের মতো। এবার প্রবেশপালা মূল পর্বে। আছি কিন্তু অপেক্ষায়!!! পুরো উপন্যাস আকারে আগামী বইমেলার জন্য প্রস্তত করে ফেলেন বই আকারে, ভাই কাগজ উল্টে পড়ার মজাই আলাদা যাই বলেন না কেন ভাই!! 😄😄মজা করলাম মাইন্ড করবেন না কিন্তু!!
ইঞ্জা
আপু, আপনাদের অনুপ্রেরণা এবং সোনেলার প্রতি ভালোবাসা থেকেই লিখি, এ আপনাদেরই ভালোবাসা ১১তম পর্বও লিখে ফেলেছি, কিন্তু নিজের পকেটের টাকা খরচা করে প্রকাশকের পকেট ভারি করতে রাজিনা আমি, যেদিন প্রকাশকরা নতুনদের লেখা ফ্রিতে ছাপাবে সেইদিন আমারো বই নিশ্চয় ছাপাতে দেবো।
অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় আপু।
নীলাঞ্জনা নীলা
ভাইয়া প্রতিটি পর্বই খুব মন দিয়ে পড়েছি। কী ইচ্ছে করে জানেন, আরোও পড়তে। উফ শেষে যে কী হবে!
রেজওয়ান
অসাধারণ প্লট✌পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম!😇আচ্ছা ড্রিঙ্ক করার পর লেভিনকে একা ড্রাইভ করতে পাঠিয়ে দিলেন কাজটা কি ঠিক হলো??😂
ইঞ্জা
এইখানে বুঝে নিতে হবে ওরা লিমিটের মধ্যে ড্রিংক্স করে।
দালান জাহান
উত্তেজনাপূর্ণ একটা গল্প। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
ইঞ্জা
ভাই অবশ্যই পাবেন, পাশে থেকে অনুপ্রাণিত করবেন, ধন্যবাদ।
কামাল উদ্দিন
আমেরিকার লাইফ স্টাইল মনে হয় এমনি হয়। আসলে আমি হলাম গ্রামিন মানুষ। তবে আপনার লেখনিতে বিষয়গুলো যেন চোখের সামনে ভেসে উঠে…….যাচ্ছি সামনে।
ইঞ্জা
শুধু আমেরিকাতে কেন, সব উন্নত দেশ গুলোও এমনি, আমি নিজে তিন বছর ছিলাম ইটালিতে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সময়, এইসবে আমি অভ্যাস্ত ভাই, ধন্যবাদ।
কামাল উদ্দিন
ইটালি আমেরিকা এসব নাম শুনলে এখন করোনা আতংক ভালোই জেগে উঠে ভাই, শুভেচ্ছা।
ইঞ্জা
করোনা কোন দেশকে আক্রমণ করেনি ভাই?