এক দুই টাকার প্রশ্নে দেশ ব্যাপী আলোচনার বন্যা…………
চিন্তায় অস্থির সবাই।পাঁচ টাকার নীচে তাহলে কোন পন্য থাকছে না।১ টাকা, ৩ টাকা, ৪টাকা, ১১ টাকা,১৪ টাকা,১৯ টাকার মুল্যের পণ্য কিভাবে কিনবে এমন প্রশ্নও দেখেছি অনেকের লেখায়।
কারো কারো লেখায় এমন ধারনাও হয়েছে,তারা ১ বা ২ টাকা বস্তায় নিয়ে বেড় হন রিক্সা ভাড়া বা বাজার করতে।
কাগুজে ১ টাকার নোট কবে দেখেছি মনে নেই, তবে স্মৃতিতে আছে যে,অত্যন্ত ছেড়া, মলিন একটি এক টাকার নোট অনেক আগে দেখেছিলাম যা থেকে মাছের গন্ধ আসে। এক টাকার পরিবর্তে অনেক সময় দোকানদার একটি চকলেট হাতে ধরিয়ে দেন,এমন অভিজ্ঞতা অনেকেরই আছে। দুই টাকার কাগুজে ভালো নোট এর অবস্থাও তেমন। এই যে মলিন,ছেড়া ফারা টেপ দিয়ে জোড়া লাগানো কাগুজে নোট কেন থাকতে হবে?
অর্থমন্ত্রী ৫ টাকার নীচের মুদ্রা তুলে নেয়ার ঘোষনা দিয়ে আবার তা প্রত্যাহার করেছেন। আবুল আল মুহিত নামের কারনে ইনি আবাল মন্ত্রী নামেও অবহিত। বিভিন্ন ব্যাংকের অর্থ আত্মসাতে তার প্রতিক্রিয়া মাত্র চার হাজার কোটি,মাত্র ছয় হাজার কোটি টাকা আত্মসাত হওয়া বা শেয়ার কেলেংকারী সম্পর্কে তার মন্তব্যের কারনেই মুলত তিনি আবাল হিসেবে অবিহিত হয়েছেন। তার ঘোষনায় যদি কাগুজে নোট প্রত্যাহার করা হবে,ধাতব মুদ্রা বহাল থাকবে এমন থাকতো,তাহলে ভালোই হতো বলে আমি মনে করি।
বিভিন্ন কেনা কাটায়,ভাড়ায় এক দুই টাকার হাত বদল বেশী হয় বলে কাগুজে মুদ্রা নষ্ট হয় বেশী।
১ টাকার দ্রব্য কিনবেন ? ৫ টাকার কাগুজে নোট দিন দোকানদারকে। দোকানদার আপনাকে ২ টাকার দুইটা ধাতব নোট ফেরত দেবেন। ১৪ টাকায় আধা কেজি বেগুন কিনবেন ? দোকানদারকে ১৫ টাকা দিন, তিনি আপনাকে ১ টাকার ধাতব মুদ্রা ফেরত দিবেন।
অভিজ্ঞতাঃ
বিদেশে খুচরা হিসেবে ধাতব মুদ্রার প্রচলনটাই বেশী। ১ ডলার, ২ ডলার এমনকি ১ সেন্ট পর্যন্ত পাওয়া যায়। কেনা কাটা বা ভাড়া দেয়ার পরে পকেটে বা ব্যাগে জমে যাওয়া ধাতব মুদ্রা দিয়ে যখন কোন কিছু পরিশোধ করি, গ্রহিতা তখন ব্যাপক খুশি হন।
আমাদের দেশেও ১,২ টাকার পাশাপাশি ১ পয়সার ধাতব মুদ্রার ব্যাপক প্রচলন হওয়া উচিত। নইলে ৯৯ টাকা ৯৯ পয়সার পরিবর্তে ১০০ টাকাই দেবো আমরা। উন্নত এবং আধা উন্নত দেশে এই পয়সাও ফেরত পাওয়া যায়।
অর্থমন্ত্রী যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তা আবার পরিবর্তন করেছেন।আমরা বিভিন্ন প্রতিক্রিয়ায় তার এই সিদ্ধান্তকে নিয়ে উপহাস করেছি। কিন্তু কেউ ভিন্ন আঙ্গিকে চিন্তা করিনি। অন লাইনে চিন্তা সাধারনত একদিকেই প্রবাহিত হয়,চিন্তার ফ্লো একমুখি হয়।ার এটি সংক্রামক রোগের মত। দ্রুত ছড়ায়। ১,২ টাকার কাগুজে নোট বাতিল করে ধাতব মুদ্রা বহাল রাখার সিদ্ধান্ত হলে ভালোই হতো বলে আমার ধারনা।
লেখার ধারনাটি এসেছে ব্লগার সাইদ মিলটনের ফেইসবুক স্ট্যাটাস পড়ে 🙂 সে হিসেবে লেখাটির মুল কৃতিত্বের দাবীদার সাইদ মিলটন।
৫৭টি মন্তব্য
প্রহেলিকা
এক দুই টাকার কাগুজে নোট তুলে ধাতব মুদ্রার ব্যবহারই ছিলো শ্রেয়। তবে ১ থেকে ৪টাকার কোনো মুদ্রা থাকবে না এটি ঠিক হতো না। আপনি ঠিক বলেছেন ভাইয়া বিদেশেও ১ থেকে ৪ পর্যন্ত ধাতব মুদ্রার ব্যবহার প্রচলিত। খবরটি শুনে প্রথম ভাবছিলাম তাহলে ১, ২, ৩, ৪ সমপরিমাণ মূল্য ফেরত অথবা প্রদান কিভাবে হবে তখন মনে হলো এতে করে চকলেটের ব্যবহার বেড়ে যাবে। সবাই পকেটে চকলেট নিয়ে রাখবে যখন প্রয়োজন হবে এক টাকার বিনিময়ে একটি চকলেট ধরিয়ে দেয়া হবে যা এখনো হয় মাঝে মাঝে দোকানদাররা করে থাকে। যদি কোনো পণ্যের মূল্য ১২টাকা হয় তাহলে ১০টাকা দিয়ে দুটি চকলেট দেয়া হবে আবার যদি এমন হতে পারে ১২ টাকা মূল্যের পণ্যের বিনিময়ে আপনি যদি ১৫টাকা দেন তাহলে দোকানদার আপনাকে তিনটি চকলেট ফেরত দিবে যদি আপনার ভাংতি হিসেবে চকলেট না থেকে থাকে হা হা হা হা। :D) :D)
সম্পূর্ণ না ভেবে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত না যদিও তিনি আচুল মন্ত্রী নামে পরিচিত। কাগুজে নোট উঠিয়ে ধাতব মুদ্রার প্রচলন করা হোক।
জিসান শা ইকরাম
এক এবং দুই টাকার নোটের যা অবস্থা তাতে এদুটো নোট না থাকাই ভালো।
এতে কত জীবানু আছে তা পরীক্ষা করা দরকার।
জিসান শা ইকরাম
আসলে কয়েনের স্বল্পতায় এই চকলেট এর চিন্তা এসে গিয়েছে মাথায়।
Akas shek
এসব লোক যে কেমন করে মন্ত্রী হয় ভাবতে অবাক লাগে
জিসান শা ইকরাম
অর্থমন্ত্রী হিসেবে তিনি অত্যন্ত সফল
বিশ্বমন্দার সময়েও দেশের প্রবৃদ্ধি উন্নত দেশেরও ঈর্ষার কারন।
তার কিছু কথা হাসির খোরাক জোগায়।
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
ভালই হতো এ বিশ্লেষণের পর তাই মনে হচ্ছে ;?
ভাল কিছু আর কোনদিক দিয়ে হচ্ছে এই দেশে!
ভালর ভাল আমার কাছে খারাপ খারাপের খারাপ আপনার কাছে ভাল! কোটি মাথা কোটি বুদ্ধি!
যা সবাই ভাল পায় তাই ভাল।
অকাজগুলোয় যদি এমন প্রতিক্রিয়া হত আর এমন দ্রুত সিদ্ধান্ত নেয়া হত তবে কতই না ভাল হতো!
জিসান শা ইকরাম
‘ অকাজগুলোয় যদি এমন প্রতিক্রিয়া হত আর এমন দ্রুত সিদ্ধান্ত নেয়া হত তবে কতই না ভাল হতো! ‘- অত্যন্ত মুল্যবান একটি কথা বলেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
🙂
ছাইরাছ হেলাল
মন্ত্রী মহোদয় যেহেতু সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেছেন তাই আর চিন্তার কিছু নেই।
জিসান শা ইকরাম
মুদ্রা ব্যবস্থায় কয়েনের ব্যবহার বৃদ্ধি করা উচিৎ।
মেহেরী তাজ
আমি আপনার সাথে একমত। কাগজের নোটের পরিবর্তে ধাতব নোট অনেক বেশি পরিমানে বাজারে আসুক।
তবে একটা কথা আমার মনে হয় এই ধাতব নোট গুলোর ওজন যদি কম হত তাহলে দুদিক থেকেই সুবিধা হতো। এক,সহজে বহন করা যায় আর দুই, এগুলা ভেংগে যাতে হলুদ কয়েন গুলোর মত বা আগের মোটা এক টাকা গুলো র মত একটার পরিবর্তে দুই টাকা এমন কিছুই না হয়।
জিসান শা ইকরাম
বর্তমানে এর ওজন অনেক দেশের চেয়েই কম।
আমাদের দেশে যেহেতু এর ব্যবহার কম,তাই আমরা এসব বহনের চিন্তা করছি।
আমরা কি এক দুই টাকার প্রচুর নোট বহন করি?
হৃদয়ের স্পন্দন
সহমত, তবে উনি চার হাজার কোটি টাকারে মাত্র বলায় দোষ দেখিনা, কেননা শিখেছি টাকার পরে মাত্র বসানো নিয়ম, ব্যাপার টা হলো কারো বলার ভুল কারো বুঝার
জিসান শা ইকরাম
উনি কথা বলার সময় কি বলেন তা খেয়াল থাকেনা।
ব্যাক্তি জীবনে অত্যন্ত সৎ উনি। কিন্তু সমস্যা এই কথা …………
হৃদয়ের স্পন্দন
হ্যা ভাইয়া এই কথা দিয়েই অনেক অসাধ্য সাধন হয় আবার কথাতেই ঝামেলা
সাইদ মিলটন
এইটা আমার ভাবনায় আসছে মুলত কিছু পাব্লিকের কান্নাকাটি দেখে দাদা 🙂
থ্যাংকস আ লট দাদা লেখাটার জন্য , আমি এতো গুছায়ে লিখতে পারতাম না ।
জিসান শা ইকরাম
আপনারটিই অনেক ভালো লেখা সাইদ ভাই …………
সাইদ মিলটন
দাদা :p
ঐ লেখার পর তিনজন ব্লক দিসে 😀 দুইজন আবার সেরাম সুন্দ্রী :D)
জিসান শা ইকরাম
হা হা হা, বোরকা ওয়ালী না নিশ্চয়ই 🙂
মেহেদি পাতা
বাহ। এ ব্লগ তো দারুণ এ সংক্রান্ত পোষ্ট ও আছে। আজ একজন কে দেখলাম ফ্লেক্সিলোড দোকানদার এখন বিশ টাকায় উনিশ না দিয়ে পনেরো পাঠাবেন কিনা, চায়ের দাম কি এক টাকা কমবে নাকি চার টাকা বাড়বে, এসব নিয়ে ফেসবুকে রচনা লেখছেন। আবাল কাকে বলবো জানিনা, তবে কাগুজে নোট চেঞ্জ করে ধাতব মুদ্রা খারাপ না, বরং অতিমাত্রায় ভালো
জিসান শা ইকরাম
যারা এসব নিয়ে বেহুদা চিন্তা করে তারা অংক বুঝেই না। মাথা ভর্তি শুকনা বালু এদের।
রিমি রুম্মান
অর্থমন্ত্রীর কিছু বেফাঁস কথা নিয়ে মাঝে মাঝেই চারিদিকে ঝড় বয়ে যায় যদিও, কিন্তু এটা তো অস্বীকার করার উপায় নেই যে, তাঁর সফলতা ঈর্ষনীয় ।
জিসান শা ইকরাম
তাঁর সফলতা অস্বীকার করার উপায়।
এই বিশ্বমন্দার সময়েও তাঁর সময়ে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধিই এর প্রমান।
সঞ্জয় কুমার
বাংলাদেশের রাজনীতি বিদরা যাদের কারণে সফল তারাই হচ্ছে আমরা মানে সাধারণ মানুষ ।
দেশের নেতারা যদি আর একটু জনগনের সাধে সম্পৃত্ত থাকতেন বাংলাদেশের সাফল্য ঈর্ষণীয় পর্যায়ে থাকত । ।
আমরা টাকার মূল্যায়ন করতে জানি না । এটাই বড় সমস্যা । আমি দেখেছি ৫০পয়সার একটা কয়েন রাস্তায় পড়ে থাকলেও কেউ সেটা তুলে নেয় না ।
জিসান শা ইকরাম
এটি ঠিক আমরা টাকার মুল্যায়ন করতে জানিনা।
লীলাবতী
এক আর দুই টাকার কাগজের নোটের যে অবস্থা তাতে এসব তুলে নেয়াই ভালো। কয়েন থাকুক।
জিসান শা ইকরাম
কয়েনের ব্যবহার বৃদ্ধি পেলে এর সুফল মানুষ বুঝবে।
নীলাঞ্জনা নীলা
সহমত।কয়েনের ব্যবহারে অভ্যস্ত হোক মানুষ।কেনাডায় কয়েনের প্রচলন খুব তুমি জানো তা নানা।শপ থেকে পাই পাই হিসেব বুঝিয়ে দেয়া হয়।এক সেন্টও বাড়তি রাখা হয়না।
জিসান শা ইকরাম
জানি আমি, একটি সেন্টও অতিরিক্ত রাখেনা কেউ।
বৃষ্টিহত ফাহিম
কাগুজে নোটের স্থায়িত্ব কম, ওগুলো যত কমানো যায় ততই ভালো। তবে ধাতব মুদ্রা মানিব্যাগে রাখাটাও একটু সমস্যা, কখন পরে যায় পকেট থেকে 🙁
বাইরের দেশে তো শুনি মুদ্রার প্রচলনই বেশি। এক দিনারের মুদ্রাও দেখেছি।
জিসান শা ইকরাম
মুদ্রা দু একটা মানি ব্যাগে রাখা যায় বেশী যায় না।
বেশী রাখার আসলে দরকার নেই।
মুদ্রা না নিয়েই বাসা থেকে বের হতে হবে,
ভাংতি দিবে সেবা দানকারী প্রতিষ্ঠান।
বৃষ্টিহত ফাহিম
অস্ট্রেলিয়ানদের শুনেছি পকেট ভর্তি মুদ্রা থাকে, হাটলেই ঝুনঝুনি বাজে।
জিসান শা ইকরাম
অষ্ট্রেলিয়া আমিও পকেটে নিয়ে চলেছি 🙂
ওখানে এর ব্যাপক প্রচলন।
সন্ধ্যায় আবার খাবার দোকানে সব দিয়ে বিল পরিশোধ করেছি।
স্বপ্ন নীলা
সময় উপযোগী সুন্দর পোস্টে ++++++++++
জিসান শা ইকরাম
ধন্যবাদ আপনাকে …………।
নুসরাত মৌরিন
লেখাটা বেশ ভাল হয়েছে।আমাদের দেশে ইদানীং কাজের চেয়ে অকাজের আলোচনাই বেশি হয়।
এক বা দুই টাকার কাগুজে নোটের বদলে ধাতব কয়েনই তো ভাল!!
জিসান শা ইকরাম
একমত আপনার সাথে।
কাজের চেয়ে অকাজের আলোচনা বেশী।
বনলতা সেন
কয়েন ই ভাল। আচলে বাধা যায়।ভিজলেও সমস্যা হয় না। আবার ঝুনঝুনিয়ে চলাও যায়।
জিসান শা ইকরাম
হা হা হা হা , ঠিক ঠিক।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
অর্থমন্ত্রীর এমন সিদান্তই আছে যা সরকারের ভাবমূর্তিকে নষ্ট করে।ভাল লাগল পোষ্টটি -{@
জিসান শা ইকরাম
ধন্যবাদ মনির ভাই।
খেয়ালী মেয়ে
১টাকার নোট শেষ কবে অন্য কারো হাতে দেখেছি মনে পড়ছে না–তবে আমার কাছে ১টাকার নোটের একটা চকচকে বান্ডিল এখনো আছে 🙂
একটা মাটির ব্যাংকও আছে, এখনো খালি পড়ে আছে 🙁 আপনার পোস্ট পড়ে মনে হচ্ছে কয়েন চালু হলেই ভালো হতো ;?
জিসান শা ইকরাম
কয়েন চালু সবচেয়ে ভালো,যেহেতু এর প্রচলন নেই, তাই সবাই বুঝতে পারছেন না।
ব্লগার সজীব
১ , ২ টাকার কাগুজে নোট উঠিয়ে দেয়া উচিৎ (y)
জিসান শা ইকরাম
উঠিয়ে দেয়া ভালো।
ফাতেমা জোহরা
হ্যাঁ, আমারও একবার মনে হয়েছিলো এরকমটা।
জিসান শা ইকরাম
ধন্যবাদ আপনাকে।
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো...
Smallest unit ki hobe? Poysa theke tk korlei hoy. Coins must b there. Insane muhit only can take such insane decision of making an insane jump. Straight to 5 from 1, leaving 3 numbers in between. Must’ve been an athlete also, a long jumper…
জিসান শা ইকরাম
মুদ্রার ক্ষুদ্রতম ইউনিট হবে ১ পয়সা।ভ্যাট এর কারনে প্রায় সময়ই বিল টাকার পরে পয়সাও চলে আসে।সে দানকারী প্রতিষ্ঠান যাতে ঠিক ভাবে পরিশোধ করতে পারেন, একারনে পয়সার প্রয়োজন। যেমন সেন্ট আছে।আমরা বেশী বা কম আদান প্রদান কেন করবো?
শুন্য শুন্যালয়
সিদ্ধান্ত নিয়েই ঘোষণা দিয়ে ফেলে, দুইটা সমালোচনাতেই আবার নড়বড়ে হয়ে পাল্টায় ফেলে। আগে নিজের মাথা পরিবর্তন করুক, নইলে ভালো কোন পরিবর্তন আশা করতে পারবো না। আমি তো কয়েনের পক্ষেই। আহা কয়টা কয়েন পার্সে ঢুকালেই কেমন ভারি ভারি বোধ হয় ..
জিসান শা ইকরাম
কয়েনের পক্ষে আমিও।আপনার অষ্ট্রেলিয়ায় কয়েনের ব্যপক প্রচলন।
আমার খুবই ভালো লেগেছে।
অরণ্য
জিসান ভাই, লেখাটার মধ্যে একটা ‘Insight’ পেয়ে খুব ভাল লাগছে – “বিভিন্ন কেনা কাটায়, ভাড়ায় এক দুই টাকার হাত বদল বেশী হয় বলে কাগুজে মুদ্রা নষ্ট হয় বেশী।” হয়তো কোথাও ব্যবহার করব কথাটি এ নিয়ে কোন আলোচনায়। (y)
জিসান শা ইকরাম
করুন ব্যবহার
আমার লেখার কোন কপি রাইট নেই 🙂
শুভ কামনা।
স্বপ্ন
এমন হলে ভালোই হয়।
জিসান শা ইকরাম
হুম ভালোই হয়, পোস্ট দিচ্ছেন না অনেক মাস হয়ে গেলো -{@
সীমান্ত উন্মাদ
যথার্থ বলেছেন মামা। হেব্বি পোষ্ট +++ লন। শুভকামনা নিরন্তর।
জিসান শা ইকরাম
ধন্যবাদ প্লাসিত করার জন্য -{@
শুভ কামনা।