হঠাৎ আবিষ্কার করি নিজেকে, হাম্বা রাজ্যে, হাম্বা রবে। এঁড়ে, বকনা, দুধেল গাই, হালের বলদ, অতিকায় কামোদ্ধত শিং ওয়ালা ষাঁড়, কলুর বলদ। সবার কাছে যাই, সাথে যাই, মেশামেশি করি। বলি, এই দেখ একই শিং, একটু ভোতা, কিন্তু এই দেখ লেজ, পশমের শরীর, গন্ধ; কেউ দলে নেয় না, ‘কোবি’ বলে।
ছাগ রাজ্যে যাই, বকরীগুলো ম্যা ম্যা ডাকে তারস্বরে, অতিকায় রাম ছাগল ঘাড়ের পশম নেড়ে মতামত দেয়, বিকট গন্ধের রাম পাঁঠা ইয়ে নেড়ে শিং উঁচিয়ে তেড়ে এসে মোক্ষম গুঁতো মেড়ে দেয়, বলে ‘কোবিদের’ আমরা করি-ই না।
বানর দেশে কলার ছোলা ছুঁড়ে দাঁত খিচিয়ে বিকট চিৎকারে ভয় দেখায়, ভেংচি কাটে, কাছে ডাকে না।
সুরীখানায় গিয়ে দু’পেগ ভদকা চাইলাম, ভুরি ওয়ালা টাক মাথার হোঁৎকা ব্যাটা তাচ্ছিল্যের ময়লা নখ উঁচিয়ে জানান দিল, ‘কোবির’ সাথে আমরা শেয়ার করি না।
এক গাঞ্জুটি বাবার কাছে সাহায্যের হাত বাড়ালাম, অশ্লীলতম অঙ্গভঙ্গি করে ভাগিয়ে দিল।
আচ্ছন্ন ক্ষুধায় জমকালো সরাই খানায় ঢুকতে গেলাম, বড় অক্ষরে উৎকীর্ণ করা আছে ‘কোবিদের’ প্রবেশ নিষেধ।
কবিদের দরবারে প্রবেশানুমতি মিলল বহু অনুনয় বিনয়ের পর। জানতে চাইল, ষড় বৃত্ত বোঝ, মাত্রা বৃত্ত, ছন্দ, পয়ার,পঙতি? সনেট? শায়েরি, শের? হরাইজেন্টলি মাথা নাড়াতে নাড়াতে বললাম কবি হতে আসি-নি, কবিদের সাথে থাকতে এসেছি, ও!! এই কথা!!(A+b)2= কত, বলতো? জোরে আরও জোরে মাথা নড়ে উঠল, গলা ধাক্কাটি এত্ত জোরে ছিল যে নিজেকে বাইরে রাস্তায় পড়ে থাকা অবস্থায় আবিষ্কার করলাম।
শেষ আশ্রয় হিশেবে রক্ত-পাঁজরের কাঙাল-মিনতিতে স্বজনদের সাহায্য চাইলাম, ভীমরতি গ্রস্থ লম্পট, ভোর-বিহানে,
খর-রৌদ্রের দুপুরে, শীতের বর্ষায়, রাতের জ্যোৎস্না বা অমাবস্যায় নিখুঁত নির্ভুল নিশানায় কোবতে তীর ছুড়ে দেয় অরক্ষিত চাঁদের বুকে, এমন ‘কোবি’ মারা খাক, মরে যাক, মরণ হোক ওলাওঠায়।
এবারে,
কবিতার বরপুত্র দুরন্ত দুর্দান্ত ঘোড় সওয়ারী তীব্র বেগে ছুটে চলে মাঠ-ঘাট বন-প্রান্তর পাহাড়-পর্বত উজিয়ে,
ক্লান্ত-ক্ষুধার্ত-তৃষ্ণার্ত ছিন্ন-ভিন্ন খিন্ন হয়ে বালিয়াড়ি পেড়িয়ে সমুদ্দুরের কাছে অবরুদ্ধ-আশা-হৃদ্য় নত-মুখে নত-জানু হয়,
কোলাহল থামিয়ে নীরব-সমুদ্দুর নীরবে ভেজা-বুকের রুপোলি-স্বর্গ বাড়িয়ে দেয়।
============================================================
সংযুক্তি —- একজন দয়ালু শিক্ষক দয়ার্দ্র চিত্তে/মনে (চিত্ত আর মনের পার্থক্য নিরূপণে অক্ষম,তাই সুবিধানুযায়ী ব্যবহারে নিবেন) আমাকে নানাবিধ মুল্যবান শিক্ষায় শিক্ষিত করার লক্ষ্যে তার বিপুল বাতাবরণের আওতায় নিয়েছেন, দক্ষিণা ঠিক না করেই। একলব্য শুধু একটি আঙুলের বিনিময়ে প্রাণ বাঁচিয়েছেন, এখানে এবারে কপালে কী আছে আল্লাহ মালুম, মোপাইলে টাইপ করা দিয়ে শুরু। অতএব লেখায় প্রচুর ভ্রান্তি বিলাশ পাবেন, তা নিশ্চিত। তবে আশার কথা হলো একজন মডু সংক্ষিপ্ত দায়িত্ব নিয়েছেন লজ্জাজনক লেখা-ভুল গুলো চোখে পড়লে সামলে দেবেন এই বলে, কতটুকু কী চোখে কী পড়বে তা জানা যায় নি, মার্জনা প্রার্থী থাকতেই হচ্ছে।
======================================================
৪৫টি মন্তব্য
প্রহেলিকা
এখানেও প্রথম।
ছাইরাছ হেলাল
আবার ও হাহা দিমু কী -না ভাবছি!!
সাবিনা ইয়াসমিন
প – প্রথম+প্রহেলিকা = প্রহেলিকা প্রথম। 😁😁
প্রথমে এসে কি হয় ? সব গরম গরম পাওয়া যায় ?!
প্রহেলিকা
নিজেরা হতে পারেন না বলেই এমন করেন। আঙুর ফল খেতে না পারলে এসে বলে প্রথম হলে কি হয়?
প্রথম হউন তারপর বুঝবেন।
ছাইরাছ হেলাল
এখানে কি হাসাহাসি করা যাবে?
সাবিনা ইয়াসমিন
প্রথম হয়ে কি হবে?
প তে প্রথম যদি হয়, তবে স তে সমাপ্ত ধরতে পারেন।
স= সাবিনা + সমাপ্ত 😁😁
* গরম গরম খাবারে সব সময়ে টেস্ট বোঝা যায় না *
সাবিনা ইয়াসমিন
@ মহারাজ, আপনি হাসতে পারেন। লিখিত অনুমতি দেওয়া হলো।
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা, তবে ইমো তো দেতারিনা।
প্রহেলিকা
হুট করে কিছু বলতে নেই, সে যোগ্যতাও নাই আমার। তবে বলতে হবে সব মেনে নিয়েই।
ছাইরাছ হেলাল
কোথার মন্তব্য কোথায় দিলেন!!
বলেন, কোথায় দিতে চান, দিয়ে দিচ্ছি, মডুদের বলে কয়ে!!
প্রহেলিকা
হি হি, মন্তব্য সহিসালামতে ঠিক জায়গাতেই গিয়েছে। এই লেখায় হুট করে মন্তব্য করার সামর্থ্য আমার নাই। সময় দিতে হবে।
ছাইরাছ হেলাল
সময়ের কোন অভাব ছিল না / থাকবেও না।
প্রহেলিকা
আমি আমার শেষ লেখাটি লিখেছিলাম ৪জানুয়ারি, ২০১৮। এরপর কিবোর্ড, কলম কিছুই ধরিনি। আজকে ছাইপাঁশ কিছু লিখব। লিখতে হবে।
ছাইরাছ হেলাল
হেইও, আমরাও লেকমু,
জিসান শা ইকরাম
উৎসর্গ যথার্থ হয়েছে,
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই, সে আমাদের স্নেহের কবি।
জিসান শা ইকরাম
সংযুক্তি অংশের মন্তব্যঃ শিক্ষক যে আপনাকে এক আংগুলের লেখায় অগাধ পারদর্শিতা অর্জন করাবেন এ বিষয়ে আমাদের কোনোই সন্দেহ নাই। অচিরেই আপনি সমস্ত লেখা ইহা দ্বারা সম্পন্ন করিবেন বলিয়া বিশ্বাস।
গুরুজীরও গুরু আছে ইহা ভাবিতেই ভাল লাগিতেছে 🙂
ছাইরাছ হেলাল
দেখুন, আপনারা মাঠে ঘাটে রাস্তায় পর্বতে কুটুস কুটুস করে ব্লগ লিখবেন, উত্তর প্রতি-উত্তর দেবেন
অন্যরা হাওয়া খাবে তা হবে না, তা হবে না, বড় ইসকুলে ভর্তি হইছি।
একজন, নাম বলতে চাই না, অসুবিধা আছে, ছবি তোলা শিখাবেন বলে গেবন ত্যানা ত্যানা করেছেন।
এখন পর্যন্ত লবডঙ্কা! তবে আশা ছাড়ছি না।
শুন্য শুন্যালয়
‘কোবি’দের দুঃখে কাইন্দা ফেলেছি। তাদের শখ আহ্লাদের বারোটা বাজিয়ে ফেলেছেন, কী সব খেয়ে আসারও অভিশাপ দিলেন! বেচারারা।
হাজারো ‘কোবি’দের ভীড়ে আপনি ঠিক ঠিক ৯ক্যারেট ডায়মন্ড চিনে ফেলেছেন। প্রহেলিকার ঘোড়া থামতে জানেনা, সন্ধ্যাকালীন সূর্য্যের আলোয় ওয়েস্টার্ন মুভির ঘোরসওয়ারী সে। তবে ঘোড়া কিন্তু দুটো দেখছি আমি, তাতে যে আরোহী আপনি তা বলছিনা। সব বলা কথা বিশ্বাস করতেও নেই।
লেখাটির মজা মজার রস নিতে নিতেই মনটা ভরে গেছে শেষ প্যারায় এসে।
লেখক এবং উৎসর্গ দুজনে দুজনার।
প্রহেলিকা
আপনি অ আ ই ঈ আবার পড়বেন।
কবি এখানে কিভাবে কবি হয়েছেন তাহাই বলিয়াছে। কবি-রাজ হবার পেছনের গল্প বলেছেন এই আর কি! এগুলো সহজ তো!
শুন্য শুন্যালয়
:'( আপনি এতো অপমানজনক কথাবাত্তা ক্যান বলেন? এইসব অ্যাঁকাব্যাঁকাদের সহজ কতা পত্তে, বুঝতে আমার কষ্ট হয় :'(
ছাইরাছ হেলাল
শান্তি ,শান্তি এবং শান্তি। আপাতত। পরে অন্য ব্যবস্থাদি হবে।
ছাইরাছ হেলাল
জি, ভাইয়া দুই জনে অনেক জনার!!
তবে লেখক এখানে স্বার্থপরতার পরাকাষ্টা দেখিয়ে কান্না করেছেন, প্রকাশ্যে, অন্যদের কাঁদিয়ে ( নকল কান্না) ফেলার অভিপ্রায় (প্রকাশ্যে)
ছিল-ই না। শুধুই নিজের দৌড়-কাহিনী বলার চেষ্টা করেছেন,
প্রিয় কবিকে শুধুই উৎসর্গ করেছেন।
শুন্য শুন্যালয়
দেখুন লেখক কে একটু চিনি চিনি করে পড়তে শুরু করেছিলাম তেনার গল্প ভেবেই, এরপর প্রহেলিকার নাম দেখে হালকা মাথা ঘুরান্টিস (প্রহেলিকার নাম দেখলে সবারই ঘুরান্টিসে ধরে, কাওরে ছেড়ে দেয়না), ভাবলাম এই কবি, কবি প্রহেলিকা। এরপর দ্বিতীয় দফায় ভাবতে শুরু করলাম, যতোই সাড়ে বজ্জাত ভাবের গুরু কবিই আপনি হন না কেন, বাচ্চা ছেলেটাকে তো আর এইটা অইটা খাওয়ার অভিশাপ দিতারেন না, অতএব ভাবলাম ইহা এতো এতো কোবিই হবেন হয়তো।
আসল কথা হইলো, বাস চলতে চলতে এইসব ছাইপাশ না পইড়া, মন্তব্য না দিয়া, বাসের সুদর্শন পোলাগুলা দেখলেও কামে লাগে, ছাতার মাথা।
ছাইরাছ হেলাল
আপনার অবস্থা তো সুবিধের মনে হচ্ছে না, বাসে বসে কার মাথা ঘুরান্তিস
দিচ্ছেন কে জানে, জানে মে্রে ফেলবেন যেন, ওরা শিশু!
অবাক একটি বিষয়, এই ছাতা-মাতা সেই পাঁচ বছর আগে থেকেই এই শব্দটি আমরা ব্যাবহার করছি!!
‘পথিক’ দ্রষ্টব্য।
শুন্য শুন্যালয়
আহা সূর্যাস্ত!
ছাইরাছ হেলাল
আহা,
ভেজা ভেজা আলিঙ্গন! হিংসে হয় বুঝি!!
শুন্য শুন্যালয়
পুরা এক সমুদ্র সূর্যাস্ত দিয়েছিলাম একবার, হিংসে নয় রাগ হয়। একবার তো অন্তত বলেন, “একমাত্র শিক্ষক, যে সবকিছুই শেখায়”
ছাইরাছ হেলাল
আহা শিক্ষক!
একেবারে খুন-খারাবি পর্যন্ত শিখিয়ে ছেড়ে দিয়েছে!!
প্রহেলিকা
লেখাটি পড়ে প্রথমেই গালিবের একটা শায়েরীর কথা মনে পড়লোঃ
main ne maana ki kuch nahin “ghalib”
muft haath aa e to bura kya hai.
গালিবের জায়গায় নিজের নামটাই বসাতে চাই, ঠিক ঠিক মিলে যাবে তাইলে।
আহারে কোবি হবার জন্য এত কাঠখড় পোড়াতে হয় জানতাম না তো। ক্ষেত, গরুর খামার, ছাগলের খামার পুকুর, আখড়া কোনো কিছুইতো আর বাদ দেয়া হয়নি দেখছি।
অন্য বাদবাকি যারা যাই করেছে স্বজনরা এভাবে শাপ দিতে পারলো?!! আহা স্বজন, তার চেয়ে ঢের ভালো ছিলো এসব কোবি টোবি হওয়া থেকে একশ হাত দূরে থাকা।
তবে শেষ পর্যন্ত শাপেবর মিলেছে তাহলে। এ তল্লাটে কে কবি তা আমরা সবাই জানি। কবি-রাজ (কবিরাজ না) মহারাজ হিসেবে সকলেই চেনে আপনাকে। তবে আগে ভাবতাম কিভাবে সম্ভব কিভাবে সম্ভব। তবে আজ আঁচ করতে পেরেছি অদম্য দুর্বার এই ঘোরসওয়ারী থেমে যায়নি। চেষ্টা চালিয়েই গিয়েছে। যার ছাপ আজ আমরা দেখতে পারছি।
যাইহোক, কবি কোবি এসব বুঝি কম। কে কবি আর কে অকবি তাও বুঝি না।
শুধু বুঝি,
নিমগ্ন পাঠে সকাল গড়িয়ে দুপুর হবে
শব্দে বোনা বিভ্রমে নুয়ে পড়বে সেগুনের ডাল,
বিস্তৃত মরুভূমি জুড়ে খুঁজে পাবো তৃপ্তির শেষ জল।
আমার ব্যর্থ এই নিশাচর আঙ্গুল
গহীন অরণ্যের বিস্ময় চোখে তাকিয়ে তাকিয়ে বলবে কেউ কেউ তো পারে। সবাইকে পারতে হবে তা তো না।
কঠিন কঠিন কবিতা লিখলেও, যেভাবে প্রকৃতিকে নিপুণভাবে গেঁথে দিতে পারেন শব্দকাঠিতে তা আমার কাছে বিস্ময় লাগে। প্রকৃতি আমারও রক্তে মিশে আছে বলেই এত ভালো লাগে।
দেয়া জিনিস আগলে রাখি, শ্রদ্ধাভরেই।
ছাইরাছ হেলাল
একটি বিষয় ঠিক-ঠাক বুঝেছি, ইচ্ছে হলেই/করলেই লেখন/কবি হওয়া যায় না/যায় নি।
আপনার লেখা-ভাবনার সাথে দ্বিমত নেই, চিত্র-বিচিত্র পথ পাড়ি দিয়েই গন্তব্যে পৌছানোর চেষ্টা আমরা করি,
পার বা পারি না, কিন্তু ক্রমাগত লেগে থাকার ব্যাপারটি থাকতেই হয়।
ভিন্ন ভাবে বলি………
বিধাতা কবি কীনা জানিনা, তবে পবিত্র গ্রন্থখানি কবিতা, যা বলাই আছে।
একজন মোমিন বান্দা সমস্ত রকম বাধা-বিপত্তি উপেক্ষা করেই তার আত্মসমর্পনের রাস্তা খুঁজবে,
আর তা পাবেও, এটিও ভাবতে পারি এ লেখায়।
নীরা সাদীয়া
বাহ! কবিতা নিয়ে দারুন লিখলেন। অনরকটা কাহিনীকাব্য যেন!
ছাইরাছ হেলাল
লেখক তার মনোভাবনা প্রকাশ করে মাত্র।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
রিতু জাহান
কবিদের বুঝি এমন অবস্থা হয়!!!!
চিন্তায় পড়ে গেলাম।
স্বজনদেরও সাহায্য চাই আমারও।
আসতেছি,,,
ছাইরাছ হেলাল
আসুন আসুন, অপেক্ষা করিতো।
মনির হোসেন মমি
মন্তব্য পড়েই শান্তি লেখা পরে পড়লেও চলবে।
ছাইরাছ হেলাল
কয় কী? শান্তি নিন, অসুবিধা নেই, লেখাটিও পড়ুন।
মায়াবতী
হাসতে হাসতে মন টা ভরে গেলো কুবি রাজ *** কোথাও ঠাঁয় না পেয়ে সোনেলায় এসে মুখ খুললেন কোবাতে কোবাতে!!! 🙂 সোনেলার সোনালী খনন চলুক কুবিতায় কুবিতায় ♥♥♥
ছাইরাছ হেলাল
কেউ তো জায়গা দিল না, দেয় না, দেবে তাও বলে না,
তাই সোনেলাই শেষ এবং একমাত্র আশ্রয়,
কোবতে বলুন আর কুবিতা বলুন, তাই মাশাল্লা চালু থাকবে।
আপনার লেখা কৈ!
সাবিনা ইয়াসমিন
এত্তো যায়গা ঘোরার কি দরকার ছিলো? কবিতা শিখতে এতো ঘুরতে হয় নাকি!! ফেইসবুক আছে কি জন্যে? প্রতিদিন হাফ ডজন করে স্ট্যাটাস দিয়ে দিলেইতো হয়ে যেতো। কবিতা ববিতা সবাইকে এক যায়গায় পেতেন।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি দেখছি এ লাইনে বিরাট/বিশাল এলেমদার!!
বাপ্রে!! ববিতাদের ডরাই, বেঘোরে প্রাণ ফেলে দিতে চাই না।
আপনাদের পাঠুক হতে পারলেই জীবন সার্থক।
তৌহিদ
এই না হলে কবি!! উৎসর্গ ভালো লেগেছে।
ছাইরাছ হেলাল
ভাই, কবি পেলেন কৈ!!
এতো কোবি!!
তৌহিদ
কোবি আপনাদের কাছে, আমার কাছে কবি। ☺☺
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকে ধন্যবাদ।