তিরি-প্রিয়-অহম-রিনী-প্রাঞ্জল-পিউ এবং অতিথিবৃন্দ: কথোপকথন: (**প্রথম পর্ব**)
অহম – এখন ঝাপ্পি। এরপর আবার লাত্থি। আসলেই তুই সৃষ্টির একটাই পিস। সৃষ্টিকর্তা এক পিস বানিয়েই আর সাহস পায়নি।
তিরি – দেখলি তো বাঁদরকে মাথায় ওঠাতে নেই!
প্রিয় – আহা একটু খেয়ে নেই, এরপর যখন পিউ চা বানিয়ে খাওয়াবে, তখন নয় ঝড় উঠিও।
রিনী – আমরা কি শুধু ঝড়ই ওঠাই? আপনারা যেনো দখিণা শান্ত হাওয়া!
প্রাঞ্জল – আচ্ছা অহম ইলিশ ছাড়া আর কোনো মাছের নাম জানোনা? ছিঃ! তুমি কি সংসার করবে?
রিনী – আহা কি আমার বড়ো বড়ো কথা! যেনো তুমি কতো জানো!!
পিউ – এটি সরপুঁটি মাছ।
তিরি – রেসিপিটা কার? তোমার নাকি পিউ? অহমের দিকে আড় চোখে চাইতে হবে না। বুঝেছি।
পিউ – রেসিপিটা আমি আজ প্রথম শিখেছি তাও অহমের থেকে। মাছটা কেটে-বেছে দিয়েছি আমি।
রিনী – কার থেকে? আবার বলো কার থেকে?
প্রিয় – ওয়াও!! এই তো চাই।
তিরি – এই থাম তো তোরা। ওয়াও টোয়াও করতে হবে না। সব গেছে জলে। ধ্যৎ!!
রিনী – কি হলো? তুই চটেছিস কেন?
অহম – হাহাহাহাহাহাহা…তোদের অবস্থা দেখে আমি আর হাসি থামিয়ে রাখতে পারছি না। শোনো সবাই আজ একটা সারপ্রাইজ আছে। কাউকে বলিনি, আমার একটা ব্লগ আছে। ওখানে আমি লেখালেখি করি। আবার বিশাল ভেবে বসিস না। দেশে এসেছি খবরটা কিভাবে জানি জেনেছে আমার সোনেলা ব্লগের বন্ধুরা। দেখা করতে চায়। বলেছি আসতে। অবশ্য তিরি-প্রিয় তোমাদের অনুমতি নেইনি।
প্রিয় – এটা ঠিক করোনি। অনুমতি না নিয়ে এ বাসার কলিং বেলও কেউ যেনো না ছোঁয়।
অহম – ঠিক আছে দরোজা খোলাই থাকবে, কলিং বেল বাজানো লাগবে না, ঠিক আছে?
তিরি – তুই বুঝি তার জন্যে রান্না করেছিস?
অহম – সে আর বলতে! তোর মতো আলসের উপর নির্ভর করে থাকা মানে এক কাপ চা’ও না পাওয়া। অবশ্য এখন অনেক ভালো হয়েছিস, রান্না করে খাওয়াস। জানেন পিউ স্টুডেন্ট লাইফে এক কাপ চা’ পর্যন্ত বানিয়ে খাওয়ায়নি? সব সময় হয় আন্টি নয়তো রান্নার ছেলে ক্ষীরোদ অথবা সাধু বুড়া চা’ বানিয়ে নিয়ে আসতো।
তিরি – জানিস অহম ক্ষীরোদ আর নেই? পনেরো বছর হয়ে গেলো মারা গেছে। আর আমাদের সাধু বুড়া দিব্যি বেঁচে আছে। পাঁচ বছর আগে একবার গিয়েছিলাম দেখে এসেছি।
রিনী – বুড়াটা সত্যি কিউট। আর ওই যে মিথিলা বুড়ী, যার চুল তুই খুলে দিতি? জানো প্রাঞ্জল বুড়ী বলতো তিরিকে, সে মরে গেলে এভাবে চুল খুলে ভূত হয়ে আসবে!
অহম – এই যে ওরা চলে এসেছে। টেক্সট করলো তোদের বাসার সামনে দাঁড়িয়ে আছে।
প্রিয় – আচ্ছা খাবার অর্ডার করে দিচ্ছি। চায়েনীজ নাকি ইতালিয়ান?
অহম – আরে না! আমার রান্না খেতে চায়। ওই যে কি মাছের নাম…
পিউ – সরপুঁটি…
অহম – হুম ওই সরপুঁটি মাছের রেসিপি দিয়েছিলাম ব্লগে, ওটা দিয়েই খাওয়াবো। আর প্রচুর রান্না করেছি। যদি বুঝে নেই এসব না, তাহলে অন্য কিছু অর্ডার করবো।
প্রিয় – আচ্ছা চলো তো! দাঁড়িয়ে আছে। উঁহু তিরি তুমি বসো, উঠতে হবেনা। দেখি সুন্দরী কেউ আছে নাকি!
অহম – আসুন। স্যরি দাঁড় করিয়ে রাখার জন্য।
সহযোগে – না, না কোথায়…
অহম – আমি অহম, আর এ হচ্ছে আমাদের সবার প্রিয়র প্রিয়।
শুন্য শুন্যালয় – আপনি প্রিয়!
প্রিয় – জ্বি! কিন্তু এভাবে বলছেন, বেশ লজ্জ্বা লজ্জ্বা পাচ্ছি। কিন্তু আপনি?
শুন্য শুন্যালয় – আমি শুন্য শুন্যালয়। ব্লগে এই নামেই চেনে আমায় সকলে।
অহম – আপনি শুন্য শুন্যালয়! আমি কিন্তু আপনার লেখার একজন ভক্ত। তবে শেষ লেখাটি যে লিখেছেন ‘ছুটিপুর-১’ ওটা এতো তাড়াতাড়ি কেন? ছুটি-টুটি নেয়া চলবে না। আচ্ছা কিছু মনে করবেন না, আপনাদের সাথে এই প্রথম দেখা। পরিচয় প্লিজ নিজের মতো করে দেবেন?
প্রিয় – আচ্ছা আগে ভেতরে আসুন। সবাই অপেক্ষা করছে।
তিরি – আপনারা আসুন, বসুন।
ব্লগের সকলে একসাথে – আপনি তিরি নিশ্চয়ই?
তিরি – আমায় চেনেন বুঝি!
শুন্য শুন্যালয় – চিনি খুব ভালো করেই। আর ওই যে আপনার গালের ডানে ছোট্ট একটা তিল, যা সকলের চোখে পড়েনা। তাদেরই কেবল দৃষ্টি এড়ায় না, যারা আপনাকে কেয়ার করে।
তিরি – আপনি অনেক সুন্দর করে কথা বলতে পারেন। আমায় ভুল বুঝবেন না যেনো, অহম আপনাদের কথা এই মাত্র জানালো। ও যে ব্লগে লেখে সেটাও জানিনা। আচ্ছা আর আপনি? প্লিজ আপনাদের পরিচয়টা দেবেন?
লীলাবতী – আমি লীলাবতী। আপনাদের এতো গল্প শুনেছি, অহমকে বলেছিলাম আপনাদের সাথে পরিচিত হতে চাই।
অহম – আপনার প্রশ্নোত্তর পর্বের প্রশ্নগুলো আগেই পড়া হয়েছিলো বলে বেঁচে গেছি। তিরি এই লীলাবতী দিদির থেকেই জেনেছি বিশ্বের ক্ষুদ্রতম গল্পের নাম। এতোটাই জ্ঞানী উনি!
তিরি – তাই? কি নাম?
লীলাবতী – Knock by Fredric Brown(A complete short story in two sentences.)
আশা জাগানিয়া – আমি কিন্তু আপনাদের সবাইকে চিনি। আপনি রিনী, উনি প্রাঞ্জল। তাই না? আর আমি হলাম আশা জাগানিয়া।
অহম – আপনার কাছে তো খবরের বিশাল ভান্ডার? অনেক খবর জানা যায়। এমন অনেক খবর যা পত্রিকাতেও আসেনা, আপনার লেখায় পেয়ে যাই। চালিয়ে যান এভাবেই। আপনার লেখার পাশে আছি।
অহম – আচ্ছা এঁর সাথে পরিচয় করিয়ে দিই, ইনি হচ্ছেন পিউ। আমাদের বন্ধু।
খেয়ালী মেয়ে – আপনি পিউ! আমি খেয়ালী মেয়ে।
অহম – আমি আজ সারপ্রাইজড। প্রেমের বাস্তব কাহিনী যেভাবে তুলে ধরছেন। তবে শুধু মেয়েরাই ছ্যাঁকা খায়, এটা তো ঠিক না। ছেলেরা বলে না। বুকের ভেতর রক্তক্ষরণ হয়। শুধু পুরুষ কাঁদতে পারেনা কষ্ট পেলেও। আপনারাই বলবেন কেমন ছিঁচকাঁদুনে পুরুষ! যাক ওসব কথা। এভাবে আজ দেখা, লীলাবতী-আশা জাগানিয়া-খেয়ালী মেয়ে। আর আপনি নিশ্চয়ই ছাইরাছ হেলাল? এভাবে শান্ত হয়ে দাঁড়ানো তাই মনে হচ্ছে।
মেহেরী তাজ – বাহ অহম ভাইয়া আমায় দেখলেন না? খুউব কষ্ট পেলাম।
অহম – হাহাহাহাহাহাহা!!! তুমি তো কিউটি পিচ্চি মেহেরী তাজ।
মেহেরী তাজ – আমি ছোট্ট না। বড়ো হচ্ছি, তাও সবাই পিচ্চি বলে। আচ্ছা তিরি আপু আমি কি পিচ্চি? বলুন না!
তিরি – অবশ্যই আপনি পিচ্চি না। কত্তো মিষ্টি মেয়ে!
মেহেরী তাজ – আমায় আপনি করে বলছো কেন?
তিরি – ও মা আপনি তো বড়ো, তুমি কি করে বলি!
মেহেরী তাজ – না প্লিজ আপু আমায় তুমি করে বলো, আমি পিচ্চিই।
অনিকেত নন্দিনী – এই পিচ্চি একটু মুখটা বন্ধ করবে? নিজের পরিচয়টুকু দিয়ে নিই। তিরি আমি হচ্ছি অনিকেত নন্দিনী।
তিরি – বাহ নন্দিনী? রক্তকরবীর নন্দিনী? আপনার কিশোর কি আপনাকে ফুল এনে দেয় রোজ?
অনিকেত নন্দিনী – আমার কিশোর নেই, রঞ্জনও নেই। কেউ আমায় আদর করে রক্তকরবী বলেও ডাকেনা।
তিরি – এতো ইমোশন্যাল আপনি!
অনিকেত নন্দিনী – কোন মেয়ের নেই? আপনারও তো আছে, এবং অনেক বেশী বলেই জানি।
তিরি – আপনারা সকলেই দেখছি ভালোই জানেন। আচ্ছা পরিচয় করিয়ে দেই আমার বান্ধবী রিনী, আর ইনি হচ্ছেন রিনীর বর প্রাঞ্জল। ওই যে কোণায় দাঁড়ানো উনি কে?
শুন্য শুন্যালয় – ওহ উনি হচ্ছেন আমাদের জিশান শা ইকরাম। যিনি এই সোনেলা ব্লগটাকে সোনালী হাসি দিয়ে সাজিয়েছেন।
তিরি – আপনাকে আমি দেখেছি লাগছে। আপনার ফেসবুক আছে, তাই না?
জিসান শা ইকরাম – ধন্য হলাম। আপনি যে আমায় চেনেন।
তিরি – চিনিনা, ফেসবুকে দেখেছি। অমন তো কতোজনকেই দেখি, আপনিও আমায় দেখেছেন। চেনা এবং দেখার মধ্যে রাত-দিনের পার্থক্য।
অহম – আরে আপনি জিসান শা ইকরাম! চোখের সামনে দেখার মধ্যে কতোটা আপন হয়ে যেতে পারে মানুষ এটা জীবনে প্রথম বুঝলাম। আপনার একজন নাত্নী আছে, তাই না?
জিসান শা ইকরাম – ওহ আপনি কিভাবে জানলেন? একটা আস্ত পাগলী। দেশের বাইরে থাকে, তা নইলে আজ ছুটে আসতো এখানে। আমি যে এসেছি শোনার পর দেখবেন আমার চুল কনফার্ম ছিঁড়বে!
ক্রমশ প্রকাশ্য
হ্যামিল্টন, কানাডা
১৩ জুলাই, ২০১৫ ইং।
২৬টি মন্তব্য
স্বপ্ন
হা হা হা হা হা খুব মজা পেলাম আপু।লেখার মাঝে সব ব্লগারদের নিয়ে এলেন 🙂 তা অহম ভাইয়ার ব্লগ নামটা তো দিলেন না।উনিও সোনেলার ব্লগার? অসাধারনের চেয়ে বেশী কিছু এই লেখা। -{@ (y)
নীলাঞ্জনা নীলা
স্বপ্ন দাঁড়ান তো, অহমের ব্লগ নামটা চেয়ে নেই। এই অহম তোর ব্লগ নামটা দে এখনই। নইলে আমরা সবাই তোকে এমন পেটাবো না :p
চেয়েছি। দেবে নিশ্চিত। আর না দিলে মাইর। ঠিক আছে?
স্বপ্নের জন্য 😀
ছাইরাছ হেলাল
শুধু অহম-তিরি নয়া সোনেলার অনেককে আপনার লেখায় নিয়ে এসেছেন দেখে
বেশ আনন্দিত বোধ করছি। আপনি দেশে এসে এমন একটি আয়োজন করেই ফেলুন না।
নীলাঞ্জনা নীলা
দেশে আবার কবে আসবো, জানিনা। এমন আয়োজন কি আদৌ হবে নাকি হবে না, সেটাও জানিনা। আশায় রেখে দিলাম, হয়তো……।
আরোও চমক আছে। অপেক্ষা করুন। \|/
অনিকেত নন্দিনী
আরে! গল্পের মাঝে আমিও দেখি আছি এবং বেশ ভালো করেই আছি। :c
ছাইরাছ হেলালের সাথে একমত। নীলাদি দেশে এলে এমন একটা ঘরোয়া আয়োজন চাই কিন্তু!
নীলাঞ্জনা নীলা
নন্দিনী দিদিকে ছেড়ে গল্প কি হয়? -{@ (3
জিসান শা ইকরাম
লেখার মাঝে সোনেলার ব্লগাররা চলে এসেছেন?
ভালোই গল্পের চরিত্ররা এখন ব্লগারদের সাথে আড্ডা দিচ্ছে।
দারুন দারুন লিখেছো।ব্লগারদের লেখার মাঝে তাদের যে টাইপ ফুটে উঠেছে, তেমন ভাবেই উপস্থাপিত হলেন তারা।
আবার দেশে এসে এমন এক আড্ডার আয়োজন করে ফেলো,সাথে থাকবো সবাই।
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা আয়োজন তুমি করো। এরপর দেখা যাবে আমি থুত্থুরে বুড়ী হয়ে দেশে এসেছি :p
আরোও কতো চমক আছে, দেখোই না। \|/
লীলাবতী
নীলাদি কিভাবে মিলিয়ে লিখলেন?আমরা আপনার গল্পের চরিত্র হয়ে গেলাম :D) মজাই মজা :c
নীলাঞ্জনা নীলা
অনেক কষ্ট হয়েছে। ভয়ে ছিলাম শেষে যদি কেউ পছন্দ না করে! ভুল বোঝে! যাক বেঁচেছি 😀
আদিব আদ্নান
লেখাটি দেখছি সোনেলা পরিবারের অর্ন্তভুক্ত হয়ে গেছে। যদিও গল্প বা কবিতা আমার বিষয় নয়।
নীলাঞ্জনা নীলা
বিষয় না থাকুক, আপনি এই ব্লগেরই একজন বন্ধু আমাদের সকলের, তাই না? 🙂
ব্লগার সজীব
লেখায় সোনেলার ব্লগারগন! দারুন মজার পোষ্ট।তবে আমি নেই এই আড্ডায় 🙁
নীলাঞ্জনা নীলা
সময় বলে দেবে আছেন নাকি নেই! একটু অপেক্ষা করে দেখুন, হয়তো অনেক কিছুই পাওয়া হয়ে যাবে। :v -{@
শুন্য শুন্যালয়
আমি নাই, ওরে আমি আনন্দে নাই। অহম আমার লেখার ভক্ত। তিরি বলছে আমি সুন্দর করে কথা বলি \|/ \|/ অহম এতদিন আমার লেখায় একটা কমেন্ট ও ক্যান করে নাই, অহম ডার্লিং জবাব চাই।
যাই হোক, আপনারা পরিচয় পর্ব শেষ করুন, কে কার চুল ছিঁড়বে শুনুন। সরপুঁটি মাছ ভাজার ঘ্রাণে আমার তর আর সহ্য হচ্ছেনা, আমি শুরু করলাম।
নীলাঞ্জনা নীলা
অহম বুঝি ডার্লিং? সাবধান কিন্তু! তবে প্রিয় মনে হয় ফ্লার্টে এক নম্বরে আছে :p
সরপুঁটি মাছ ভাঁজা খাওয়া হলো?
শুন্য শুন্যালয়
পেটে ক্ষিদে থাকলে আগে রাঁধুনীর সাথে ফ্লার্ট করাই উত্তম হবে 🙂
প্রিয় সেতো আমার ( মাথার উপর দুইটা গোল্লা দিয়ে ড্রিমিং সিম্বল হবে ), আমি বুঝি কম ভালোবাসতে জানি :p
সরপুঁটি, আহ। রেসিপিটা কার দেখতে হবেনা? 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
কার রেসিপি? আমি শিখতে চাই। ;( ;(
অহম একটা বদমায়েশ কতো টেরাই করলাম পাত্তাই দেয় নাই ;( ;(
মারজানা ফেরদৌস রুবা
ওরে রে! আড্ডা!!!
সোনেলার ব্লগারদের দাওয়াত করা হয়েছে শুনে আমি তো যারপর নাই খুশিতে লাফিয়ে লাফিয়ে নীচে নামছিলাম। খুঁজছিলাম আমাকেও আবার আড্ডায় বসিয়ে দেয়া হলো কিনা। কিন্তু না! পেলাম না নিজেকে। মনক্ষুন্নতা দেখা দিতেই মনে পড়লো, ও! ১৪ তারিখের আড্ডায় যে আমি যেতে পারতাম না, সেটা তো নীলা জানতোই। ৯-৫টা অফিস কর্মীদের তো আবার ছুটির দিন ছাড়া কোন সুযোগ নেই।
অপেক্ষার আশ্বাস পেয়ে একটু শান্তিও পেলাম। আড্ডা ছাড়া কি জীবন চলে!
নীলাঞ্জনা নীলা
আড্ডায় আপনি নেই কি করে ভাবলেন? বালিকা মন খারাপ করিতে নেই। সবুরে মেওয়া ফলে কিন্তু :p
মেহেরী তাজ
আমি তো পার্মানেন্ট পিচ্চি হয়ে গেলাম।
আমি সাবার সাথে আড্ডা দিচ্ছি। 🙂
ভাবতেই মজা পাইছি।
সাবাই আমায় পিচ্চি ডাকে কেন??? ;(
নীলাঞ্জনা নীলা
ঠিক আছে আমি তাহলে বুড়ী ডাকি? 😀
নুসরাত মৌরিন
অহম ভাই এর লেখা পড়তে চাই। কই উনি?খালি চুপচাপ আমাদের লেখা পড়লে হবে না তো!!
নীলাদি এত দারুন কি করে লেখেন বলেন তো?অসাধারনের উপরে কিছু থাকলে এই লেখা তাই!! (y) -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
অহম ভাই কোথায়?????????????? ফাজিল একটা মানুষ। আর লিখবোই না ওই অহমকে নিয়ে। :@
ইস এত্তো প্রশংসায় আমার গাল তো লাল হয়ে গেলো। :p
আশা জাগানিয়া
আপু অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা লেখার মাঝে নিজকে খুঁজে পেলাম।আমার আশা জাগানিয়া লেখা চলবে।দোয়া করবেন আমার জন্য।
নীলাঞ্জনা নীলা
দোয়া সবসময় আছে। থাকবে। চলুক আশা জাগানিয়া লেখা। পাশে আছি। -{@