বেশীরভাগ অতি শিক্ষিত মেয়েরা স্বামীর সাথে সংসার করতে পারেনা..তারা শুধুই কখন কি উপায়ে স্বামীকে ডিভোর্স দেবে, হেনস্থা করবে এই বাহানা খোঁজে.. এবং আইনের অপব্যবহার করে।।
তারা “নারী স্বাধীনতা” , ” নারী-পুরুষ সমানাধিকার” খুঁজতে গিয়ে “স্বামী-সন্তান-সংসার-পরিবার” নামক এক অপার সুখ থেকে নিজেরাই নিজেদেরকে বঞ্চিত করে..
বেঁচে থাকার জন্য পুঁথিগত বিদ্যার পাশাপাশি সামাজিক শিক্ষাও খুব প্রয়োজন.. দিনশেষে কাছের মানুষের সান্নিধ্য লাভের আনন্দ না পাওয়াটা যে কতটা বেদনাদায়ক তা একজন স্বামীহারা স্ত্রী খুব ভালো জানে..
কাজেই শিক্ষা যাতে পরিপূর্ণ সুখ দেয় সেই দিকে এগিয়ে যাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।।
৩৯টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
সোনেলা ব্লগে স্বাগতম আপনাকে।
নিয়মিত লেখুন এখানে, আর অন্যদের লেখাও পড়ে সুচিন্তিত মতামত দিন।
যারা কেবল মাত্র ডিগ্রী ধারী তাঁদেরকে আমি প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত বলিনা,
যারা শিক্ষিত হয়ে নিজকে অনেক বড় ভাবে তারা এমন করতে পারে।
‘ বেঁচে থাকার জন্য পুঁথিগত বিদ্যার পাশাপাশি সামাজিক শিক্ষাও খুব প্রয়োজন.. দিনশেষে কাছের মানুষের সান্নিধ্য লাভের আনন্দ না পাওয়াটা যে কতটা বেদনাদায়ক তা একজন স্বামীহারা স্ত্রী খুব ভালো জানে..
কাজেই শিক্ষা যাতে পরিপূর্ণ সুখ দেয় সেই দিকে এগিয়ে যাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।। ” – আপনার এই বক্তব্যের সাথে সম্পুর্ন একমত আমি।
ভালো একটি পোষ্ট নিয়ে এলেন প্রথমেই।
শুভ কামনা।
রেজিনা আহমেদ
সময় এবং কর্ম ব্যস্ততার কারণে লেখালেখির অভ্যাস টা প্রায় চলেই গেছিলো, এই গ্রুপে এবং ব্লগে এড হতে পেরে নতুন করে লেখার চিন্তাভাবনা শুরু করেছি, নিয়মিত না হলেও চেষ্টা করব কিছু কিছু লেখা অভিমত শেয়ার করতে, ধন্যবাদ আপনাকে,
কর্মসূত্রে পুলিশ, কিছুদিন আগে কয়েকটা কেসের মামলা সাজাতে গিয়ে দেখলাম বেশিরভাগই উচ্চশিক্ষিত মহিলাদের ডিভোর্স হয়েছে তাদের অহংকার ইগো এসব কারণে
জিসান শা ইকরাম
কলকাতায় সোনেলায় ভিজিটর অনেক।
চাকুরীর বিভিন্ন কেস স্টাডি গুলো দিতে পারেন। এসব আপনার বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতা।
আমরা সবাই পড়ে উপকৃত হবো।
শুভ কামনা আপু।
কামাল উদ্দিন
………….আমিও এমন সাধারণ হতে চাই, আপনার জন্য শুভ কামনা সব সময়।
রেজিনা আহমেদ
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ.. ভালো থাকবেন সবসময়
সুরাইয়া পারভিন
চমৎকার লিখেছেন
হয়তো কিছু মেয়েরা জানেই না কি চায় ওরা?
তাই সব থেকেও কিছুই থাকে না। সব পেয়েও আবার সব হারিয়ে ফেলে।
রেজিনা আহমেদ
হ্যাঁ, তারা অপার স্বাধীনতার খোঁজে মূলভাবটাই হারিয়ে ফেলে,
রুমন আশরাফ
পারভিন আপু বেশ ভাল কথা বলেছেন।
নীরা সাদীয়া
প্রথমেই ব্লগে আপনাকে জানাই স্বাগতম। এরপর বলি, একটা বহুল আলোচিত সমস্যাকে আপনি সামনে নিয়ে এসেছেন, সেজন্য ধন্যবাদ। আপনার এই বিষয়টির ওপর আমার যৌক্তিক মতামত উপস্থাপন করলাম। আশা করি, উদারভাবে তা গ্রহণ করবেন। ☺
আগের দিনে নারীরা অশিক্ষিত ছিলো, নিজের উপার্জন করার ক্ষমতা ছিলো না। ফলে তারা পতিদেবতার এবং তার ১৪ গোষ্ঠীর সকল অপমান হজম করে একাই পচে মরতো। গায়ে হাতে অসংখ্য মারের দাগ, ব্যাথায় টনটন অবস্থা নিয়ে আবার চুলায় আগুন জ্বালাত সবার মুখে খাবার তুলতে হবে বলে। তাদের তখন নির্দিষ্ট কয়েকটা প্রয়োজনীয়তা ছিলো।
১. পুরুষের বিছানা সঙ্গী হওয়া,
২. সন্তান জন্ম দেয়া,
৩. স্বামীর বাড়ির ১৪ গোষ্ঠীর সকলের সকল কাজ করে দেয়া
৪. পান থেকে চুন খসলে সকলের অত্যাচার সহ্য করা
৫. বাপের বাড়ি হতে কারি কারি যৌতুক নিয়ে আসা।
এগুলোর কোনটা না ঘটলে তাকে সইতে হতো সীমাহীন অত্যাচার কখনো ঘটতো তার মৃত্যু।
আর এখন? পাল্টেছে নারী শিক্ষার হালচাল। নারী স্বাবলম্বী হতে শুরু করেছে। কিন্তু সেই অনুপাতে পুরুষের মানসিকতা কি পাল্টেছে? অধিকাংশ ক্ষেত্রেই পুরুষ আগের ধ্যান ধারনাই বহন করে চলেছে। ফলে সংসারে বাঁধছে গোলযোগ! তখন নারীরা সেসব সহ্য করছে না মোটেই। তাদের ভেতর আছে শিক্ষার আলো, আছে আত্নসম্মানবোধ। ফলে তারা রোজকার অশান্তি সহ্য না করে ডিভোর্স নেয়ার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। আর আমাদের একপেশে সমাজ তার পুরো দায় নারীর কাঁধে/নারী শিক্ষার কাঁধে চাপিয়ে পুরুষদের বানাচ্ছে ধোঁয়া তুলসীপাতা! একটা সংসার সুন্দর করতে নারী পুরুষ উভয়েরই সহযোগিতা কাম্য। নারী একা সেকরিফাইজ করে আর কতদিন চালাতে পারবে?
তবে হ্যাঁ, আপনার স্ট্যাটাসের মতও ২/১ জন যে নেই তা নয়। কিন্তু সেসব ব্যতিক্রম কখনো ঢালাওভাবে উদাহরণ হতে পারে না।
রেজিনা আহমেদ
আপনার মতামতের সাথে আমি একমত,
সমাজে মেয়েদের অবস্থা সম্পর্কে ইতিহাস আমারো জানা আছে,, আমি শুধু তুলে ধরতে চেয়েছি সেই প্রসঙ্গ যেখানে অধিকাংশ টাই মেয়েদের দোষ থাকে.. সারাবছরের এই পুলিশি চাকরীতে প্রায় ৭০০০ ডিভোর্স কেসের সাক্ষী আমি, যেখানে দেখেছি কিভাবে মেয়েরা আইনের অপব্যবহার করে,, এবং তাদের পরবর্তী অবস্থার কথা জানলে আপনিও আঁতকে উঠবেন…
কাজেই আপনার প্রসঙ্গ একটু আলাদা, যার ব্যতিক্রম আমিও ভাবিনা ।।
নীরা সাদীয়া
সেক্ষেত্রে আমরাও পুরোটা বিস্তারিত জানতে চাই। যদি সময় পান, তবে আশা করছি বিশদ বিবরণ দিয়ে আমাদের উদ্দেশ্যেে লিখবেন ঘটনা এবং তার পেছনের কারনগুলো। এটা আমাদের জন্য শিক্ষনীয়ও হতে পারে।
রেজিনা আহমেদ
বিভিন্ন কেসগুলোর অভিজ্ঞতা নিশ্চয়ই শেয়ার করবো,, কিন্তু একটু ভালো করে বর্তমান লেখাটা পড়লেই আপনিও বুঝবেন আসলে কি বোঝাতে চেয়েছি,
সমানাধিকার, স্বাধীনতা মানেই তো উচ্ছৃঙ্খলতা নয়..এটাই অনেকে বোঝেনা.. উচ্চ ডিগ্রি কখনোই আমাদের মানুষের মতো মানুষ করে তুলতে পারে না,
শিক্ষা নিতে হয় বই এবং পারিপার্শ্বিক পরিবেশ থেকে, উপরন্তু পুরাতন অভিজ্ঞতা এবং ছোটো বাচ্চাদের নিষ্পাপ কার্যকলাপ থেকে এটা আমি মনে করি,
এস.জেড বাবু
বেঁচে থাকার জন্য পুঁথিগত বিদ্যার পাশাপাশি সামাজিক শিক্ষাও খুব প্রয়োজন.. দিনশেষে কাছের মানুষের সান্নিধ্য লাভের আনন্দ না পাওয়াটা যে কতটা বেদনাদায়ক তা একজন স্বামীহারা স্ত্রী খুব ভালো জানে..
দুঃখজনক হলেও সত্য যে, ভোক্তভোগী হওয়ার আগে কেউ তা অনুমান, আন্দাজ, কল্পনা বা ধারনা কোনটাই করতে পারেনা এবং করতে চায় না।
মূল্যবান বিষয় নিয়ে পোষ্ট-
অনেক ক্ষেত্রে- আমরা যখন কোন নারীকে খারাপ বলতে যাই- উদাহরণ হিসেবে শুধু নোংড়া, উড়নচন্ডি নারীদের টেনে আনি,
তেমনি কোন পুরুষের বদনাম করার সময় তেমন বদ, চরিত্রহীন, লম্পট টাইপের উদাহরণগুলো উৎসর্গ করি।
একবারও ভেবে দেখি না- একজন নারীর অপকর্মে সমস্ত নারী জাতিকে নিয়ে কথা বলছি- সেখানে আমার মা- বোন সহ লাখো কোটি নারী রত্ন ও ছিলো, আছে এবং থাকবে।
তেমনটা পুরুষের বেলায় ও হয়- একজন পুরুষকে খারাপ বলতে যেয়ে ভুলে যায়- রাতের পর রাত পিতা চোখের জলের বিনিময়ে একজন কন্যা সন্তান পেতে চাইতেন।
কথাগুলি এজন্য বলছি- যে সম্পর্ক ভাঙ্গার ক্ষেত্রে, সত্যগুলো উঠে আসুক। কাঁদা ছোড়াছুড়ি না করে সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য উভয় পক্ষের টান থাকতে হবে, প্রচেষ্টা থাকতে হবে, মেনে নেয়া আর মানিয়ে নেয়ার মতো মানষিকতা ও উভয়ের থাকতে হবে।
এটাও সত্যি যে, একজনের চেষ্টায় সফলতা হয়ত আসে না।
চমৎকার লিখেছেন। অনেক বলে ফেললম।
অভিনন্দন সোনেলায়।
রেজিনা আহমেদ
সমানাধিকার, স্বাধীনতা মানেই তো উচ্ছৃঙ্খলতা নয়..এটাই অনেকে বোঝেনা.. উচ্চ ডিগ্রি কখনোই আমাদের মানুষের মতো মানুষ করে তুলতে পারে না,
শিক্ষা নিতে হয় বই এবং পারিপার্শ্বিক পরিবেশ থেকে, উপরন্তু পুরাতন অভিজ্ঞতা এবং ছোটো বাচ্চাদের নিষ্পাপ কার্যকলাপ থেকে এটা আমি মনে করি,
ধন্যবাদ আপনাকে ও
তৌহিদ
খুব নাজুক একটি বিষয় নিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লাগলো। আসলে পুরুষ কিংবা নারী সবার ক্ষেত্রেই পুঁথিগত বিদ্যা এক হলেও মন মানসিকতায় তারা সবাই ভীন্নতর।
নারী যেমন এরকম করে তেমনি পুরুষের সংখ্যাটাও কম নয় কিন্তু। আমি ব্যক্তিগত ভাবে চাই প্রত্যেকেই নিজেদের আত্মসম্মান বজায় রেখে নিজেদের জীবনসঙ্গীকে আপন করে নিক।
সব মানুষ সমান হয়না, সবাই সব কিছু করতে পারেনা এটা প্রত্যেকেরই মনে রাখা উচিত। একপেশে দোষারোপ করে বিচ্ছেদ ঘটানো মোটেই কাম্য নয়। তাহলে শিক্ষা, নৈতিকতা, মানবিকতা এসবের কি মুল্য থাকলো তাইনা?
সোনেলায় স্বাগতম আপনাকে। লিখুন নিজের মতন করে।
শুভকামনা।
রেজিনা আহমেদ
আপনার মতামত আমার কাছে মূল্যবান, আসলেই বিচ্ছেদের ঘটনা নারী -পুরুষ উভয়ের জন্যই সুখকর নয়,, সময় থাকতে থাকতে এটা বুঝতে পারাটাই শ্রেয়,, ধন্যবাদ আপনাকেও,
রুমন আশরাফ
খুব সুন্দর এবং বাস্তব কথা লিখেছ। তোমার এই লেখাটি আমি তোমার ফেইসবুক ওয়ালেও দেখেছিলাম। সোনেলা পরিবারের একজন সদস্য হিসেবে তোমাকে পেয়ে বেশ ভাল লাগছে। তোমার লেখার হাত চমৎকার। চেয়েছিলাম তোমার এমন সুন্দর লেখাগুলো আমাদের ব্লগে প্রকাশ হোক। তাই সোনেলা গ্রুপে তোমাকে আমন্ত্রণ জানাই। অনেক ধন্যবাদ তোমাকে আমার আমন্ত্রণে সাড়া দেবার জন্য। শুভ কামনা রইলো।
রেজিনা আহমেদ
আমাকে গ্রুপে অ্যাড করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে দাদাভাই, হ্যাঁ লেখাটি ফেসবুক পেজে দিয়েছিলাম,অনেক লাইক কমেন্টস শেয়ার হয়েছে,, কিন্তু সেইরকম পাল্টা কোনো প্রত্যুত্তর পাইনি,, এই ব্লগের কারণে নতুন করে লেখার সুযোগ পেয়েছি, ভাবলাম সেই অভিজ্ঞতা দিয়েই শুরু করি,,ব্লগে লেখা আর ফেসবুকে লেখার আলাদা মান আছে,, মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
রুমন আশরাফ
একদম ঠিক বলেছ তুমি? ফেইসবুকে লেখা আর ব্লগে লিখার মধ্যে তারতম্য আছে। তোমার নিয়মিত লেখার অপেক্ষায় থাকবো।
রেজিনা আহমেদ
ধন্যবাদ দাদাভাই
রুমন আশরাফ
একদম ঠিক বলেছ তুমি। ফেইসবুকে লেখা আর ব্লগে লিখার মধ্যে তারতম্য আছে। আশাকরি এখানে তুমি তোমার লেখার বেশ ভাল প্রত্যুত্তর পাবে। তোমার নিয়মিত লেখার অপেক্ষায় থাকবো।
আকবর হোসেন রবিন
এটা চলমান শহুরে জীবনের একটা কমন সমস্যা। যখন কেউ আত্ম মুগ্ধতায় ভুগে, তখন তার মধ্যে এই সমস্যাটা প্রকট আকারে দেখা দেয়।
শুভকামনা।
রেজিনা আহমেদ
আত্মতুষ্টি_আত্মমুগ্ধতা কোনো খারাপ বিষয় নয়, কিন্তু স্বাধীনতা আর উচ্ছৃঙ্খলতার তফাৎ টা বুঝতে হবে,, কাঁড়ি কাঁড়ি ডিগ্রি অর্জন করলেই তো সংসারজীবন সুখকর হয়না সবসময়
সাবিনা ইয়াসমিন
শিক্ষা মানুষের জীবনকে সহজ আর সুন্দর করতে সাহায্য করে। পারিবারিক জীবনে সুখী হওয়ার জন্যে ডিগ্রীর পাশাপাশি সামাজিক শিক্ষাটাও জরুরি। ডিগ্রিধারী বা অল্প, অথবা অশিক্ষিত কোন মেয়ে স্বামীর সংসার সহজে ত্যাগ করতে চায় বলে মনে হয় না। সংসারী হওয়ার বা বিবাহ বিচ্ছেদের ব্যাপারে ডিগ্রি কোন বড় ভুমিকা রাখেনা। একজন ভালো স্বামীকে কে ত্যাগ করবে? আর একজন ভালো স্ত্রীকে কেই-বা ত্যাগ করে? এগুলো যারা করে তারা ব্যাতিক্রমী মানুষ। আমাদের দেশে বেশিরভাগ বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে যৌতুক, নির্যাতন, স্বামী/ স্ত্রীর অনৈতিক সম্পর্ক আর উচ্ছৃঙ্খলতার কারনে। এর মধ্যে প্রথম দুটি কারনের ভুক্তভোগী প্রচুর ডিগ্রিধারী মেয়েরা থাকে। নির্যাতন আর যৌতুকের কাছে বলি হওয়ার চেয়ে এরা আলাদা হয়ে যাওয়াই শ্রেয় মনে করেন। আবার, চরিত্রহীন পুরুষ বা নারীকে নিয়ে আজীবন ঘর করাও অনেকের পছন্দ না। এক্ষেত্রে একজন শিক্ষিত সার্টিফিকেট ধারী মেয়ে যত দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে পারে, অন্যজন সেটা পারেনা। বিচ্ছেদ যদি একজন মানুষকে পরবর্তিতে সুনিশ্চিত জীবন যাপনের নিশ্চয়তা দেয় তবে এটা খারাপ নয়।
সোনেলায় প্রথম লেখার জন্যে শুভেচ্ছা,
নিয়মিত লিখুন,
শুভ কামনা 🌹🌹
রেজিনা আহমেদ
সারাবছরের এই পুলিশি চাকরীতে যে বিবাহ বিচ্ছেদ গুলোর সাক্ষী আমি সেগুলোর বেশিরভাগই ঘটতে দেখেছি পড়াশুনার অহংকার আর ইগোর কারণে,, বিচ্ছেদের মূল কারণ কোনো একটিমাত্র বিষয় হতে পারে না, ,আর স্ত্রী নির্যাতন বা যৌতুকের প্রসঙ্গও আলাদা, এক্ষেত্রে অন্যায়ের সাথে আপোষ না করে চলাটাই শ্রেয়, লেখায় এই বিষয় মুখ্য নয়…. ভালো স্বামী কিংবা স্ত্রীকে ত্যাগ করারও প্রশ্ন ওঠেনা,, মানুষ সমাজবদ্ধ জীব,কাজেই সমাজে বেঁচে থাকার জন্য সবরকম শিক্ষাই প্রয়োজন,, স্বাধীনতা -সমান অধিকার খুঁজতে গিয়ে অনেকেই এর মূলভাব থেকে সরে যায়, তাই আমি সেইসব অতিশিক্ষিত মেয়েদের কথা বলেছি তারা তাদের পক্ষে উপযুক্ত আইনের অপব্যবহার করে,,,আশা করি বোঝাতে পেরেছি দিদিভাই
এই ব্লগে যুক্ত হয়ে নতুন করে লেখার অনুপ্রেরণা পেয়েছি সত্য কথা, ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন
সঞ্জয় মালাকার
খুব সুন্দর এবং বাস্তব কথা লিখেছ।
যারা কেবল মাত্র ডিগ্রী ধারী তাঁদেরকে আমি প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত বলিনা,
যারা শিক্ষিত হয়ে নিজকে অনেক বড় ভাবে তারা এমন করতে পারে।
বেঁচে থাকার জন্য পুঁথিগত বিদ্যার পাশাপাশি সামাজিক শিক্ষাও খুব প্রয়োজন.. দিনশেষে কাছের মানুষের সান্নিধ্য লাভের আনন্দ না পাওয়াটা যে কতটা বেদনাদায়ক তা একজন স্বামীহারা স্ত্রী খুব ভালো জানে..
প্রথমেই খুব ভালো একটা বিষয় নিয়ে এলেন শুভ কামনা আপনার জন্য দিদিভাই,।
রেজিনা আহমেদ
মানুষের মতো মানুষ হয়ে ওটাই শিক্ষার মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত,
ধন্যবাদ ভাই,
আপনার দিনটি শুভ হোক
সঞ্জয় মালাকার
শুভেচ্ছা রইলো, ভালো থাকুন সব সময় শুভ কামনা।
মোঃ মজিবর রহমান
সুন্দর একটি বিষয়ের আপনার লেখা ভাল লেগেছে।
হ্যা আমরা স্বাধিনতার নামে বা অধিকার নেওয়ার খেত্রে অনেকেই সন্তান, পরিবার সমাজ তুচ্ছ করে স্বেচ্ছাচারী হই। জিবন্টা ফুল শষ্যা নই মুরুব্বিদের বাক্য। একসংগে বাস করতে মানে সংগসার করতে ঝামেলা হবেই, তাই বলে সন্তান, পরিবার সমাজ ফেলে কি আগামী নিশ্চিত জেনেই কি যাই? যাই না?
তাই যখন আর একেবারেই অসম্ভব তখন আলাদা ফেক্ট।
এখন আমরা অকারঅনেই আইনের অপব্যাবহার করে দুই কুলই কস্ট পাই আগপিছ। সুখ নাই তাতে।
আর এইরকম লেখা চাই।
রেজিনা আহমেদ
এক্সাক্টলি,,এটাই তো বলতে চেয়েছি, স্বাধীনতা বা সমান অধিকার মানে উচ্ছৃঙ্খলতা নয়,,,আমাকে জানতে হবে কোন ক্ষেত্রে কতটা আমি প্রয়োগ বা উপভোগ করতে পারবো,,তবে হ্যাঁ অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ অবশ্যই প্রয়োজন,সেটা ভিন্ন প্রসঙ্গ,,,,,, কিন্তু খুব ছোটোখাটো কারণেই আমরা নিজেদের সাংসারিক জীবন কে আইনের আওতায় আনতে পারিনা, আমার অভিজ্ঞতা এটাই বলে।।
কেস স্টাডি করে আরোও অভিজ্ঞতা শেয়ার করবো নিশ্চয়ই,, মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে,,, আপনার শুভ হোক প্রতিক্ষণ,,
মোঃ মজিবর রহমান
পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।
ছাইরাছ হেলাল
স্বাগত আপনি এখানে।
আপনার অভিজ্ঞতার আলোকে আমরা জানতে চাই অনেক অজানা।
অর্থ-বিত্ত আর বিদ্যার অহংকার আর একগুঁয়েমিপনা আমাদের অনেক কিছুই কেড়ে নেয়।
প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার কন বিকল্প নেই।
রেজিনা আহমেদ
সহমত আপনার সাথে,, নিশ্চয়ই আরোও অভিজ্ঞতা শেয়ার করবো,, ধন্যবাদ আপনাকে ও
নৃ মাসুদ রানা
ব্লগে স্বাগতম..
রেজিনা আহমেদ
ধন্যবাদ আপনাকে
নৃ মাসুদ রানা
অন্যের লেখাগুলো পড়ুন, মতামত দিন।
রেজিনা আহমেদ
কর্মব্যস্ততায় ব্লগে খুব একটা সময় দিতে পারছি না,, তবে যখনই সময় পাচ্ছি অন্যের কিছু লেখা পড়ে মতামত দিয়েছি এবং আগামীতে নিজের অনেক মতামত শেয়ার করব এবং অন্যের বিষয়ে অন্যের লেখায় মতামত দেবো
ধন্যবাদ
নাজমুল হুদা
পারিবারিক আর নৈতিক শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমেই মানুষ মানবিক হয়। আর মানবিক নারী-পুরুষ কখনও নারী বা পুরুষকে কষ্ট দেয় না। বুঝাবুঝির ক্ষেত্রটি হয় মজবুত ।
ধন্যবাদ এবং স্বাগতম সোনেলায় 💞
রেজিনা আহমেদ
সহমত পোষণ করি আপনার সাথে,
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ