তুমি স্নান সেরে এসে, চৌকাঠ পেরুলে যেই
অমনি বদলে গেলো দৃশ্যপট।
আলোর রঙ বদলে গেলো নিমিষেই,
বারান্দায় মিহিন সৌরভ।
মেঘের আড়াল থেকে উকি দিয়েই
দুর্মতি চাঁদ নিপাট ভদ্রলোক।
তুমি স্নান সেরে এসে সামনে দাড়ালে,
কবি অন্ধ হয়ে যায় সেচ্ছায়।
কেননা, সৌন্দর্য বুভুক্ষ কবি দেখেছে শুদ্ধতম সুন্দর।
অবাধ্য চুল বেয়ে নেমে আসা জলচুর্নে থমকে যায় সমগ্র
মুছে যায় সব ভয়, ভুল, পাপ, দাগ, সকল স্মৃতির।
১৬টি মন্তব্য
লীলাবতী
কবিতায় যেমন লেখা যায় , বাস্তবে যদি এমন হতো , তাহলে যে কোন মেয়েই স্বর্গ সুখ অনুভব করতো।
ভালো লেগেছে কবিতা ভাইয়া ।
আগুন রঙের শিমুল
বাস্তবতা আসলে তেমন কঠিন না 🙂
আমরাই কঠিন করে নিই
ছাইরাছ হেলাল
অদ্ভুত সুন্দর দৃশ্যকল্প এঁকেছেন রঙয়ের তুলিতে ।
আরও লিখুন ।
বোধ করি কবি চোখে দেখেই লিখেছেন ।
আগুন রঙের শিমুল
ধন্যবাদ 🙂
কল্পদৃশ্য বস, অত সুন্দর চর্মচক্ষে সইবে না 😀
খসড়া
ভাল লাগল।
আগুন রঙের শিমুল
🙂 🙂
মশাই
খুব ভাল লিখেছেন। বার কয়েক পড়েছি। কোনো লাইনকে কোট করার মত না। দারুন লাগলো। শুভেচ্ছা জানবেন।
আগুন রঙের শিমুল
ধন্যবাদ মশাই
শুন্য শুন্যালয়
এই তুমি টা বড়ই ভাগ্যবতী… 🙂
অনেক ভাল্লাগছে ।। -{@
আগুন রঙের শিমুল
আমি ভাগ্যবান বরং 🙂
ধন্যবাদ
পুষ্পবতী
সুন্দর কবিতা ভালো লাগলো
আগুন রঙের শিমুল
ধ্যন্যবাদ 🙂
সীমান্ত উন্মাদ
অবাধ্য চুল বেয়ে নেমে আসা জলচুর্নে থমকে যায় সমগ্র
মুছে যায় সব ভয়, ভুল, পাপ, দাগ, সকল স্মৃতির।
বেশি ভালোলাগছে। শুভকামনা নিরন্তর।
সিনথিয়া খোন্দকার
সত্য যদি কল্পনার মত হতো, তবে শুধু এই একটা কল্পনাই জীবনটা অবর্ণনীয় সুন্দর করে দিতে পারতো। যদি সেই গরবিনীর প্রেমিক হতো দুর্মতি চাঁদ আর আগুন রঙের শিমুল…
আগুন রঙের শিমুল
সে গরবিনী নয় একটুও, এই দুনিয়ার সবচেয়ে লক্ষ্মী মেয়ে সে 🙂
শিমুল তার প্রেমিক এইটা শিমুলের সৌভাগ্য 🙂
সিনথিয়া খোন্দকার
😀 (3