নিরাল আয়নায় বসে ভাবি কত কী,রূপকথার কথকতায়। আয়না দেখি,আয়না ও দেখে।দেখা দেখি করি আপন মনে।
কৃশানুর আলপনা এঁকে ফরসা ধোঁয়ায় মোড়া ভোরের খুনসুটিয়ায় কুহুকাকলি শুনি,দেখিও।
আয়না কে বলি ‘কী দেখ তুমি ঋষিবক চোখে?’
লা-জবাবী আয়না শুধুই হাসে আয়নায় চোখ পেতে। মানা আছে যাবে না সব বলা। মানা আছে মানা থাকুক,থাকুক স্পিকটি নট।
একটু না হয় না মানি, সেই মানার মধ্যে থেকেই।সামান্য একটু দেখি,না দেখা থেকে।
প্রীতি অত্যন্তিকী আয়না,পাঁচিল টপকে দস্যিপনার হরিলুট দিয়ে ঝিলমিল হাসি ছড়িয়ে চোখে তারার আলো ফেলে দ্যাখে দ্যাখায়।
কী তা!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
কনে-দেখা-আলোতে হেঁটে যায় পরীবানু ধুলো মাখা ত্রস্ত জড়পায়ে আল-পথ বেয়ে,আধ-ঘোমটায় মুখ ঢেকে হাঁসছানা হাতে শিশুটির হাত ধরে,কুটুমবাড়ীর পানে দূর গায়ে।
বোষ্টমির পরিপাটি চিকণ চূরণী চোখে আয়না দেখি।
====================================================================
হিংসেরাও রূপসী হচ্ছে আজকাল! যারা খুঁজে পেয়েছে হিংসেকে তারা হাসছে ক্ষণে ক্ষণে কারণে অকারণেও। কবিতার ছবি হয়ে। কথার খৈ ফুটিয়ে পরীবানুর হাত ধরে খুঁটে খুঁটে খাচ্ছে মহানন্দ, সুখের পায়রা ওড়াতে ওড়াতে,হাতে গোঁজা লজেঞ্চুস নিয়ে।নৈঃশব্দ্যের রুমাল উড়িয়ে আয়নাচোখে আনন্দপ্রদীপের মহড়া দেখে।
====================================================================
দেখতে দেখতে আপনাদের সাথে অনেকটা পথ পেরিয়ে এলাম চুপিসারে।
৬২টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
আয়নাকে দেখা আর আয়নার দেখা চলুক অবিরাম।
অত্যন্তিকী বুঝতে দাঁত ভেঙ্গে যাবে আমার
যে কটা অবশিষ্ট আছে।
সেঞ্চুরীর পথে যাত্রা
শুভ হোক পথ চলা -{@
বনলতা সেন
দেখাদেখি কাজটি খুব সহজ নয়। আয়নার সামনে দাঁড়ানো সহজ কাজ নয় কোন।
শুভ যাত্রা চলবে তবে সেঞ্চুরি হবে কিনা তা জামি না।
প্রহেলিকা
আয়নার সাথে দেখা দেখি শুরু করেছেন তাহলে, অকপটেই স্বীকার করছি একান্ত অনুভূতি বোঝার ক্ষমতা হয়নি, নিজেরই ব্যর্থতা মেনে নিলাম।
পথ চলা না থামুক কখনোই সেই কামনা সবসময়ই করি।
বনলতা সেন
দেখা দেখির চেষ্টা শুরু করেছি মাত্র। নিজেই তো সব বুঝতে পারিনা। এটি আমার ব্যর্থতা বলতে অসুবিধে নেই।
পথ চলার চেষ্টা অবশ্যই থাকবে।
নাটোর শূন্য কিলোমিটার
শব্দ চয়ন আর তার ব্যবহার আমার ভালো লেগেছে । আমি এমন শব্দ বের করতে পারি না। গরিবানা শব্দ ভাণ্ডারে কিছু জমা করিতেছি
বনলতা সেন
আপনি ইচ্ছে করলে এর থেকেও সুন্দর শব্দ পেতে পারেন।আপনি কোন ভাবেই গরীব নন।
নওশিন মিশু
আয়নাও তাহলে আমাদের দেখে?এমন ভাবে ভাবিনি কোনোদিন।আয়নার সামনে দাড়ালেই এখন আপনার এই লেখার কথা মনে হবে আমার 🙂
বনলতা সেন
কেন নয়? আমরা আয়নাকে দেখি,সেও আমাদের অবশ্যই দেখে,যদিও সব সময় আমরা তা বুঝতে পারি না। ভালই হলও। লেখাটিকে আপনি মনে রাখবেন।
ছারপোকা
আয়নার সাথে দেখা দেখি ভেবেই অবাক হচ্ছি ।আয়নার সামনের খুনসুটি গুলা কি তাহলে চুপি চুপি করতে হবে ?ভয়ে ফেলে দিয়েছেন কিন্তু ।
ছন্দবদ্ধ লেখা ভাল লেগেছে ।
বনলতা সেন
অবাক হওয়ার কিছু নেই। তবে ভোরের সাথে খুনসুটি করা বেশ কঠিন তা লুকিয়ে বা প্রকাশ্যে।
চেষ্টা করে দেখতে দোষ নেই। মন্তব্যের জন্য অভিনন্দন।
ছারপোকা
সবকিছু ঘুলিয়ে ফেলছি ।আচ্ছা আয়না যদি বলতে পারতো তাহলে কি হতো ?
শুন্য শুন্যালয়
দাঁড়ান দাঁড়ান মাথা ঘুরছে। ঘুমের রেশ কাটতে না কাটতেই এমন কথা, না কথা!!! পড়ে নিই আরো। আয়না পাশে নিয়ে বসবো কিনা বুঝতে পারছিনা।
আমার শব্দ বোনায় একটা বিশেষ দিক আছে। বৈপরীত্য। একটি শব্দের সাথে তার বিপরীত আরেকটি শব্দ জুরে দেয়া। যেমন ধরুন সত্যি সত্যি, মিথ্যা মিথ্যা কিংবা সত্যি মিথ্যা। আনন্দহীন আনন্দ। চোখে চোখে রাখি, চোখে চোখ রাখি। টসে হেড আছে, তবু টেইল টা ভুলে যাননা।
এবার আজকের লেখায়। আয়না দেখি, আয়নাও দেখে। একটু না হয় না মানি, সেই মানার মধ্যে থেকেই।সামান্য একটু দেখি,না দেখা থেকে।
অত্যন্তিকী আয়না কি এতো দেখে!!! হে আয়না বলে দাও বলে দাও। বলতে না পারলে তাও বলে দাও। বুঝতে না পারলে বলো, কঠিন।
পরীবানুর কুটুমবাড়ি হেঁটে যাবার দৃশ্য দেখা যায়, বোঝাও যায়।
এভাবে চুপিসারে হাঁটলে চলবেনা। দুপদাপ ঝনঝনিয়ে জানান দিয়ে চলতে হবে। সবাই এতো স্থির কেনো?!!!!
বনলতা সেন
এতক্ষণে মাথা ঘোরানো প্রায় ঠিক হয়ে যাওয়ার কথা। এ লেখাটি এমন হতে পারে ,মনে হবে বুঝে ফেলেছি। বুঝেছি তো। কিন্তু না, কোথায় যেন খেই হারাচ্ছি। ছুঁয়ে গিয়েও ছুঁতে পারছি না। ভালো ও লাগছে পড়তে কিন্তু আরও কিছু পেলে ভাল হত।কি করব বলুন ? এর থেকে ভালো কিছু লেখা সম্ভব নয় আমার পক্ষে। আমার নিজের লেখা আমি কিন্তু খুবই পছন্দ করি।আয়না দিন কে দিন বেশি বেশি করে দেখতে শুরু করেছে। এ কিন্তু ভারী অন্যায়। আপনি নিষেধের জোর চেষ্টা নিতে পারেন। নেবেন নাকি?
শুন্য শুন্যালয়
আপনার লেখা পুরোপুরি ছুঁতে পারা কখনোই সম্ভব নয়, তবে এ আপনার ব্যর্থতা নয়, আপনার নিজস্বতা। আপনার লেখা শুধু আপনারই প্রিয় নয়, আমারও প্রিয়। প্রিয় কবির নাম বললে নির্দ্বিধায় এখন আপনার নাম বলতে পারবো। এতোবার কারো লেখা পড়েছি বলে মনে পরে না। পড়িয়েছেন তাও বলতে পারি, এত্তো কঠিন :p
লাজবাবী আয়না জবাব দিতে শুরু করলে কিন্তু বিপদ, তার কাছে রয়েছে উন্মুক্ত ইতিহাস। নিষেধের জোর চেস্টা আমাকে দিয়ে কি হবে? আয়না, ভেঙে পরতে কতোক্ষন।
বনলতা সেন
আপনি কোন্ কবির কথা বলছেন? তেমন কাউকে তো কাছেপিঠে দেখছিনা।
আয়নার অমঙ্গল কামনা করা ঠিক না।
শুন্য শুন্যালয়
আমি যে কবির কথা বলছি, আপনি তাকে চিনবেন না। নিজেকে ক’জন চেনে?
আয়নার অমঙ্গল কামনা করবো, কি বলেন? মঙ্গল কামনা করতে হয়, আর অমঙ্গলের আশংকা। তাও করবো না আর, খুশি? অক্ষয় আয়না এখন অনেক বুঝতে শিখেছে, বলতে শিখেছে, চুপ করে থাকলেও।
বনলতা সেন
চুপ করিয়েই রেখে দিয়েছে। কোন অমঙ্গলের আশংকা করা ঠিক না।
শুন্য শুন্যালয়
*আপনার শব্দ বোনায়। আমি কিন্তু ইচ্ছে করে ভুল করছিনা 🙁
বনলতা সেন
আমার লেখার মাথামুণ্ড নেই।
ধুপ-ধাপ ঝনঝনিয়ে চলা ঠিক হবে? অবশ্য আপনি বললে আকাশে পা রেখেও হাঁটতে পারি।
আমিও ইচ্ছে করে এমন লিখি না।
শুন্য শুন্যালয়
দুটি শব্দেই পুরো লেখা… কি তা!!!!!!!!!!!!!!!!
বনলতা সেন
কত্তখানি লিখলাম আর আপনি বলছেন মাত্র দু’টি শব্দ? বাকী গুলো কী তাহলে?
শুন্য শুন্যালয়
আপনিই ভালো জানেন লেখার হৃদপিণ্ড কোথায়!!
জানতে চাওয়া কি দেখে আয়না, এটাকেই প্রান মনে হয়েছিল। কিন্তু না, মে বি আই ওয়াজ রং। পরীবানু হেঁটে যায় শিশুর হাত ধরে কুটুমবাড়ির পানে দূর গায়ে, হয়তো এটুকু। বুঝেছি কি?
বনলতা সেন
এ লেখায় হৃদপিন্ডের ছড়াছড়ি। অসংখ্য প্রাণ। একটি প্রাণ পরীবানুর কাছে আছে।
আপনি তা ছুঁয়েছেন ভাল করেই।
মরুভূমির জলদস্যু
রুপকথার রাজ্যে হারাতে কজ পারে।
বনলতা সেন
চেষ্টা করছি মাত্র,এর বেশি কিছু না।
লীলাবতী
কে যে কার আরশি তাই বুঝে উঠতে পারছিনা।দুটো আরশি,দুটো মানুষ 🙂
বনলতা সেন
আমার ও বুঝতে বেশ বেগ পেতে হচ্ছে। কোন আয়নাটি যে কার এবং কোথায় বুঝতে পারছি না।
লীলাবতী
জানার কোন শেষ নেই,জানার চেষ্টা বৃথা তাই 🙂
ফাতেমা জোহরা
ভালো লাগলো লেখাটি 🙂
বনলতা সেন
পড়ার জন্য অভিনন্দন।
নুসরাত মৌরিন
আপনি ছোট্ট লেখায় কত কী যে বলে যান।প্রায়ই সব কথা ধরতে পারি না।
আয়না দেখা ও আয়নার প্রতিচ্ছবিকে দেখা,এ যেন মনে গহীনে উঁকিঝুঁকি!!পরীবানুর গাঁয়ের পথ ধরে হেঁটে যাওয়া,সব মিলিয়ে এক আশচর্য রূপকথার জগতে লুকোচুরি।
বনলতা সেন
আসলে আপনি না, আমিই সব বুঝিয়ে বলতে পারি না যা বলতে চাই। এই একটু উঁকিঝুঁকি দিয়ে
আয়নায় নিজেকে নিজে দেখে নিতে চাই। অনেক বাস্তবতা রূপকথার মতই সুন্দর।
সুন্দর করেই সব কিছু বলেছেন।
হৃদয়ের স্পন্দন
বেশ লিখেছেন, চলাচল হোক আরো আমৃত্যু একই সাথে, চুপিসারে আর নয় এবার না হয় জোড়েসোড়েই হোল
বনলতা সেন
আচ্ছা, চুপিসারে নয় এবারে থপথপিয়ে চলতে শুরু করব।
খেয়ালী মেয়ে
প্রথমে বুঝতে একটু কষ্ট হয়েছে–কিন্তু শেষঅব্দি বুঝতে পেরেছি 🙂
কিছু নতুন শব্দের সাথে পরিচয় হলো আপনার পোস্টের মাধ্যমে..
বনলতা সেন
কষ্ট করালাম বলে স্বস্তি পাচ্ছি না। তবে বুঝতে পারার জন্য অনেক অভিনন্দন।
এ আর এমন কি নূতন শব্দ।
ভালো থাকুন। তা ড্যামিসের খোঁজ পাচ্ছি না অনেকদিন।
খেয়ালী মেয়ে
আজকেই পাবেন ড্যামিশের খোঁজ 🙂
সাইদ মিলটন
জানালার কাচে বাদলা দিনে জমে ওঠে যে বাষ্পাকুল আবছায়া,
দেখেছ মানুষের চোখ, অথবা বেভুলা দেবতা?
তারও চেয়ে বেশী জমে কখনোবা, কুয়াশা, বাষ্প, মেঘের অথৈ শুন্যতা।
আয়নায় কি দেখেন ,শূন্যতা ?
বনলতা সেন
আয়না অনেক কিছুই দেখে দেখায়,যে যার মত করেই দেখতে পাবে।
হ্যা,শূন্যতাও দেখি ।
অরণ্য
আপনার লেখাটি পড়লাম – ছোট্ট লেখাটিও অনেক সময় নিয়ে। শব্দভান্ডারের জোর কর থাকলে যা হয়। একই লেখা নানাজন নানাভাবে পাবে, সেই স্বাভাবিক। লেখাটির কিছু পাঠোদ্ধারের সাথে মিল পাচ্ছি আমলকি খাওয়ার – এখন পানি খেলেও একটু মিষ্টিই লাগবে। পরীবানু যেন ঠিক পৌঁছে যায় তার কুটুমবাড়িতে।
বনলতা সেন
শব্দানূকল্য পেতে পছন্দ করি কিন্তু তা শব্দ তুষ্টিতে পৌছায় না। ইচ্ছেমাত্রাও অনির্দিষ্ট।সামান্য লেখা মাত্র।
আপনি পাঠোদ্ধার করছেন জেনে আনন্দিত। তাই এ যাত্রা এভাবে না হয় মিষ্টিমুখ হয়ে গেল।
কুটুমবাড়ি পৌঁছাক সে আমিও চাই। মন্তব্যের জন্য অভিনন্দন।
ব্লগার সজীব
সব বলা যাবেনা,সব বলা উচিৎও না মনে হয়।তবে যেটুকু বলা হলো তাতেই খুশি আমি।চলুক আয়নার দেখা,আয়নায় দেখা।
বনলতা সেন
অবশ্যই দেখাদেখি চালু থাকবে।সীমিত প্রকাশে।
ছাইরাছ হেলাল
এক লেখায় এত্ত কিছু ঠিক না,ঠিক না।
বনলতা সেন
না,এ লেখায় এমন কিছু নেই।
সঞ্জয় কুমার
এখন আয়নার সামনে গেলেই আপনার লেখাটা মনে পড়বে । আয়না কি সত্যিই দেখছে আমায়
বনলতা সেন
আয়নার সামনে বসে আয়নাকেই জিজ্ঞেস করে দেখতে পারেন। জানতে পারবেন সবই।
স্বপ্ন নীলা
শব্দচয়ন ও বাক্যবিন্যাস চমৎকার হয়েছে
বনলতা সেন
আপনি সব সময়ই লেখার প্রশংসা করেন। ভালো ও লাগে।
সীমান্ত উন্মাদ
বেশি দেখলে সমস্যা আছে আপু। টুক করে দেখে নিতে হয়। তোমার ব্যাবহৃত শব্দগুলো বেশ ভালোলাগে একটু অন্যরকম তাই তোমার লিখা টুক করে দেখা গেলেও টুক করে পড়ে ফেলা যায় না।
বনলতা সেন
সত্যি দেখতে পারলে বেশি বা কমে কোন সমস্যা নেই। দেখা নিয়ে কথা। তাও কষ্ট করে পড়ছেন
দেখে ভালই লাগে।
এরপর থেকে আপনি করে বলতে হবে মনে করে। তুমি নয়।
নীলাঞ্জনা নীলা
এমন লেখায় বুদ হয়ে যাই।মায়াময়।
বনলতা সেন
তাও রক্ষা মহামায়া বলে ফেলেননি। আপনি এর থেকেও ভাল লেখেন।
মেহেরী তাজ
আপু যতই পড়ছি ততই গোলায়ে ফেলছি। কিছুতেই আয়না আয়নায় দেখা বুঝে উঠতে পারছি না। 🙁
বনলতা সেন
এটি এমন কোন লেখা নয় যে বুঝতেই হবে। পড়লেই হবে। যেমন ভাবনা তেমন লেখা।আর কিছু না।
শুন্য শুন্যালয়
লা-জবাবী আয়না জবাব না দিয়ে পালিয়ে বেড়ায় কোথায়?
বনলতা সেন
না,পালানোর পথ নেই।
এই লেখাটি হুট করে লিখে ফেলেছি,যা আমি করি না। কোন কিছু না পাল্টে যা যেমন মনে এসেছে তাই।
ক্রমান্বয়ে লেখাটি আমার কাছে বেশি বেশি আপন হয়ে গেছে। অনেকবার ফিরে এসেছি এই লেখাটির কাছে।
—————————————————————————————————————–
হিংসেরাও রূপসী হচ্ছে আজকাল! যারা খুঁজে পেয়েছে হিংসেকে তারা হাসছে ক্ষণে ক্ষণে কারণে অকারণেও। কবিতার ছবি হয়ে। কথার খৈ ফুটিয়ে পরীবানুর হাত ধরে খুঁটে খুঁটে খাচ্ছে মহানন্দ, সুখের পায়রা ওড়াতে ওড়াতে,হাতে গোঁজা লজেঞ্চুস নিয়ে।নৈঃশব্দ্যের রুমাল উড়িয়ে আয়নাচোখে আনন্দপ্রদীপের মহড়া দেখে।
শুন্য শুন্যালয়
ফিরে তো আসতেই হবে, অসংখ্য প্রানের লেখা যে। গুছিয়ে গাছিয়ে প্রানের কথা কি বলা যায়? হুট করেই বলতে হয়। মন্তব্যগুলোও এখন পাল্লাপাল্লি করছে, কে জিতছে তা বুঝতে পারছি না। আনন্দপ্রদীপের মহড়া এমনি করেই চলবে।
বনলতা সেন
নো পাল্লাপাল্লি।নিজের লেখায় পাল্লা হয় না।কত কী না ভাবি!
বনলতা সেন
ভোরকে পাঠাচ্ছি।
প্রজন্ম ৭১
স্পিকটি নট, সব না বলাই ভালো 😀 (y)
বনলতা সেন
তাই তো দেখছি।