বিশ্ব সন্মান জনক স্থানে বাঙ্গালীরা বহুবারই বসেছেন।বাংলাদেশ দেশ স্বাধীন করতে বঙ্গবন্ধু পুরো বিশ্বকে জাগিয়ে তুলেছিলেন। তার সংগ্রামী স্বাধীনতার ভাষন পুরো বিশ্বে এক বিষ্ময়কর। মাতৃ ভাষার জন্য আত্ম ত্যাগ পুরো বিশ্বে একটি বিরল ঘটনা। যা এখন বিশ্ব স্বীকৃত আন্তজার্তিক মার্তৃ ভাষা।বাঙ্গালী ভাবতেই গর্বে আমার বুক ফুলে যায়। সেই বাংলা ভাষাবাসী মানুষদের কৃতিত্ব আমাকে মোহিত করে।বিশ্বের যে প্রান্তেই শুনি বাঙ্গালীর সাফল্য মন ভরে যায়-স্বার্থক জনম মোর হে বঙ্গ তোমায় ভালবেসে।
বিশ্বের সর্বোচ্চ সম্মান জনক পুরষ্কার নোবেল পুরষ্কার।২০১৯ সাল।
এবারের লোবেল পুরষ্কারে আবারো বাঙ্গালীদের জয়।প্রায় ২১ বছর পরে অমর্ত্য সেনের পর ফের ইতিহাস রচনা বাঙালিরা। দারিদ্র বিমোচনে অর্থনীতিতে নোবেল পেলেন অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়।এবারে নোবেল প্রাইজ আয়োজনে অর্থনীতিতে স্ত্রী এস্থার ডাফলো এবং মার্কিন অর্থনীতিবিদ মাইকেল ক্রেমার সাথে বিশ্বের এ সর্বোচ্চ সন্মানজনক পুরষ্কারটি ভাগ করে নিলেন বাঙ্গালী অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়।যুক্তরাষ্ট্রের নাগরীক প্রায় ৫৪ বছর বয়সী অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায় এর স্ত্রী এস্থার ডাফলো বিশ্বের সর্ব কনিষ্ঠ ও বিশ্বের দ্বিতীয় নারী হিসাবে অর্থনিতীতে নোবেল পেলেন।
নোবেল জয়ী অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯৬১ সালে কলকাতায় জন্ম গ্রহণ করেন। মা নির্মলাদেবী সেন্টার ফর সোশ্যাল সায়েন্সের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক এবং বাবা দীপক ব্যানার্জিও ছিলেন অর্থনীতিতে প্রেসিডেন্সি কলেজের অধ্যাপক।
নোবেল জয়ী অভিজিৎ এর ছাত্রজীবন শুরু হয়েছিলো কলকাতার সাউথ পয়েন্ট স্কুল থেকে এরপর ১৯৮১ সালে প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক লাভ করে ১৯৮৩ সালে দিল্লির জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী লাভ করেন। এরপর ১৯৮৮ হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘ইনফরমেশন ইকোনোমিক্স’ এর উপর পিএইচডি ডিগ্রী নিয়ে মুলত তিনি তার গবেষনা জীবনের অধিকাংশ সময় বিদেশ কাটান।
তিনি বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের এমআইটির ফুর্ড ফাউন্ডেশনের অর্থনীতি বিভাগের এক জন আন্তর্জাতিক অধ্যাপক এবং এছাড়াও তিনি অর্থনীতি বিশ্লেষণ ও উন্নয়ন বিষয়ক গবেষণা সংস্থা ন্যাশনাল ব্যুরো অব ইকোনমিক রিসার্চ এর সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং সন্মানীত ফেলো সেন্টার ফর ইকোনমিক পলিসি রিসার্চ-কিইল ইনস্টিটিউট-আমেরিকান একাডেমি অব আর্টস অ্যান্ড সায়েন্স এবং ইকোনমিক সোসাইটির।
অভিজিৎ এ নোবেল জয়ে বেশ সহযোগীতায় ছিলেন তার স্ত্রী সহ নোবেল জয়ী তার গবেষনার স্থানও ছিলো এমআইটি। দীর্ঘকাল সহযোদ্ধা হিসাবে কাজ করেন তার স্ত্রী।তার সে ও স্ত্রী ১৯১৩ যুগ্নভাবে গড়ে তুলেন ‘আব্দুল লতিফ জামিল পভার্টি অ্যাকশান ল্যাব’।তার স্ত্রী এন্থার ডাফলোর যদিও গে থেকেই পরিচয় ছিলেন ২০১৫ সালে তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। অভিজিৎ এর আগে তার বাল্য বান্ধবী ডাঃ অরুন্ধুতি তুলিকে বিয়ে করেছিলেন।
“ওর ইকোনোমি”বইটি গোল্ড ম্যান সাচস বিজনেস বুক সম্মানে ভূষিত হওয়া ছাড়াও অর্থনীতি বিষয়ে প্রকাশিত তার আরো তিনটি বইও বিশ্বে বেশ সমাদৃত।
একজন বাঙ্গালী হিসাবে অভিজিৎ এর এ বিজয় নিঃসন্দেহে গর্বের বিষয়। কলকাতার পুরো শহরে আনন্দ প্রকাশ করেছেন কলকাতাবাসী।আমরা বাংলাদেশীরাও বাংলা ভাষা ভাষী প্রতিবেশী রাষ্ট্রের বাঙ্গালী বন্ধু হিসাবে গর্বিত।বাঙ্গালী হিসাবে অভিজিৎ ও অমর্ত্যসেন ছাড়াও আরো দু’জন বাঙ্গালী এই সন্মান সূচক নোবেল বিজয়ী হয়েছেন।
প্রথম যে বাঙ্গালী সাহিত্যে নোবেল পেয়েছিলেন তিনি আজও সমগ্র বিশ্ব সাহিত্যের রাজ মুকুট পড়ে আছেন তিনি হলেন আমাদের কবি গুরু বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।আর একজন হলেন একমাত্র বাংলাদেশী হিসাবে শান্তিতে নোবেল পাওয়া গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
“এক জন বাঙ্গালী হিসাবে সত্যিই আমরা গর্বিত”
প্রতুল মুখপাধ্যায় এর দেশাত্ববোধক একটি গানের লিরিক:
আমি বাংলায় গান গাই আমি
বাংলার গান গাই
আমি আমার আমিকে চিরদিন এই
বাংলায় খুঁজে পাই
আমি বাংলায় দেখি স্বপ্ন আমি
বাংলায় বাঁধি সুর আমি এই বাংলার মায়া ভরা পথে
হেঁটেছি এতটা দূর
বাংলা আমার জীবনানন্দ বাংলা
প্রাণের সুখ
আমি একবার দেখি বার বার
দেখি, দেখি বাংলার মুখ আমি বাংলায় কথা কই আমি
বাংলার কথা কই
আমি বাংলায় ভাসি বাংলায়
হাসি, বাংলায় জেগে রই
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে
করি বাংলায় হাহাকার আমি সব দেখেশুনে খেপে গিয়ে
করি বাংলায় চিৎকার
বাংলা আমার দীপ্ত স্লোগান
ক্ষিপ্ত তীর ধনুক
আমি একবার দেখি বার বার দেখি
দেখি বাংলার মুখ আমি বাংলায় ভালোবাসি আমি
বাংলাকে ভালোবাসি
আমি তারই হাত ধরে সারা
পৃথিবীর মানুষের কাছে আসি
আমি যা কিছু মহান বরণ করেছি
বিনম্র শ্রদ্ধায় মিশে তেরো নদী সাত সাগরের
জল গঙ্গায় পদ্মায়
বাংলা আমার তৃষ্ণার জল তৃপ্ত
শেষ চুমুক
আমি একবার দেখি বার বার দেখি
দেখি বাংলার মুখ । ।
নোবেল প্রাইজ বিষয় সংক্রান্ত আরো জানতে সোনেলায় প্রকাশিত আমার আরেকটি পোষ্ট।
তথ্য সূত্র ও ছবি
চ্যানেল আই ও অন্যান্য মিডিয়া
২৬টি মন্তব্য
আরজু মুক্তা
অনেক কিছু জানলাম অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ সম্পর্কে।
মনির হোসেন মমি
অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
তৌহিদ
অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায় নোবেল পেয়েছেন এবং তিনি বাঙালি এটা আমাদের জন্য গর্বের বিষয়। একদিকে বাঙালিরা আমরা নোবেল পুরস্কার পেয়েছি অথচ অন্যদিকে সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় আচ্ছন্ন হয়ে আছি। দুঃখ লাগে মনে।
সুন্দর পোস্ট ভাই।
মনির হোসেন মমি
কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা নিয়ে দুঃখ প্রকাশের কিছুই নেই-প্রতিরোধ চাই। দুঃখপ্রকাশ করতে হবে আমাদের বিকৃত মন মানষিকতার।বিশ্বে সর্বোত্রই সংখ্যা লঘুরের উপর জুলুম চলে তা ছলে বলে ধর্ম ভেদে তাই বলে আমাদের দেশের মত নয়। ঘটনা ঘটেছে ঘটতেই পারে সে জন্য দেশে আইন আছে আছে বিচার ব্যাবস্থা তাই বলে ধর্মান্ধতায় আমরা তৌহিদী জনতার ডাক দিতে পারি না-তাতে হিতে বিপরীত হয় দেশকে বিশ্বের নিকট ছোট করে। তৌহিদী জনতার দিতে হলে ডাক দেয়া জরুরী সৌদি,মায়ানমার,উইঘর চীনের বিরুদ্ধে।
ইসলাম শান্তির ধর্ম। সব ধর্মের সহবস্থানের ধর্ম এটা নবীজির আদর্শ এটাকে আমরা অতিরঞ্জিত করছি কতিপয় ধর্মান্ধরা। আর এ সব নিউজ সহজেই ধর্মপ্রান মানুষের মনে আঘাত দেয় সত্য একজন মুসলমানের উচিত হবে সত্যতা যাচাই করে মাঠে নামা।যা এ ঘটনার বিপরীত।
আমরা আজও মানুষ হতে পারিনি হয়েছি ধর্মান্ধ তাই আমাদের পরিণতি হবে এমনি। ভবিষৎতে ফেইসবুক বন্ধ হওয়া জরুরী হয়ে পড়েছে।
ধন্যবাদ।
তৌহিদ
একদম মনের কথা বললেন ভাই।
আকবর হোসেন রবিন
অনেক তথ্য জানতে পারলাম আপনার লেখায়। কয়দিন আগে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক আলী আর রাজী স্যারের কাছ থেকেও অন্যরকম একটা তথ্য জানতে পেরেছি। ভাইয়া, আমার খুব লোভ হচ্ছে সেটা আপনার সাথে শেয়ার করতে, তাই দিয়ে দিলাম।
“অমর্ত্য বা অভিজিৎ “নোবেল প্রাইজ” পাইছেন কথাটা টেকনিক্যালি ঠিক না। তাঁরা নোবেল পাননি। তারা যা পেয়েছেন তা ব্যাঙ্ক অব সুইডেনের দেওয়া “কেন্দ্রিয় ব্যাঙ্ক প্রাইজ”। নোবেল প্রাইজ ঘোষণার সময়ই এই প্রাইজ ঘোষণা করা হয়। অনেকে একে চলতি কথা হিসেবে “নোবেল মেমোরিয়াল প্রাইজ” বলেও উল্লেখ করেন, কিন্তু “নোবেল প্রাইজ” নয়।
১৯৬৯ সাল থেকে আলফ্রেড নোবেলের স্মৃতির উদ্দেশে এই “কেন্দ্রিয় ব্যাঙ্ক-প্রাইজ” দেওয়া শুরু করে সুইডেনের কেন্দ্রিয় ব্যাঙ্ক (ব্যাঙ্কটির তিনশ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে)। অর্থনীতি ছাড়া সমাজ-বিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান, রাজনীতি-বিজ্ঞানের লোকজনও এই “ব্যাঙ্ক প্রাইজ” পেতে পারেন, যদি তাদের কাজ অর্থনৈতিক ইস্যুকেও বিজড়িত করে। আলফ্রেড নোবেল যে নোবেল প্রাইজ উইল করেছিলেন তাতে অর্থনীতিতে “নোবেল প্রাইজ” দেওয়ার সুযোগ নাই, তা দেওয়াও হয় না।”
মনির হোসেন মমি
আপনার কথার সাথে আমিও একমত। তবে এ প্রাইজটিও বর্তমানে নোবেল প্রাইজ রক্ষার্থে নোবেল প্রাইজ হিসাবেই ধরা হয়ে থাকে।এটা একটা নোবেল প্রাইজের পরিবর্তিত সংশোধিত রূপ।
গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্যদানে ধন্যবাদ।
অর্থনীতিতে নোবেল স্মারক পুরস্কার (দাপ্তরিকভাবে আলফ্রেড নোবেল স্মৃতি রক্ষার্থে অর্থনীতিতে ভেরিজ রিক্সবাঙ্ক পুরস্কার, সুয়েডীয়: Sveriges riksbanks pris i ekonomisk vetenskap till Alfred Nobels minne), সাধারণত (কিন্তু ভ্রান্তভাবে[১][২][৩]) অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার হিসাবে উল্লেখিত,[৪] এবং “নোবেল পুরস্কার বিভাগ” হিসাবে নোবেল ফাউন্ডেশন দ্বারা বিবেচিত[৫] যা ট্রেডনাম “নোবেল পুরস্কার”-এর মালিক,[৬][৭] অর্থনীতির ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য একটি পুরস্কার, এবং সাধারণত উক্ত ক্ষেত্রের জন্য সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার হিসাবে গণ্য করা হয়।[৮]-উইকিপিয়া
হালিম নজরুল
আমিও গর্বিত, আমিও বাঙালী
নিতাই বাবু
এঁদের এই সম্মানজনক পুরস্কারে কেউ করছে প্রশংসা। কেউ করছে মনে মনে হিংসা। হিন্দু মানে লঘুচাপের শিকার। ফ্যাক্ট: ভোলা বোরহানউদ্দিন।
ভালো লিখেছেন দাদা। আপনার লেখা এবং পোস্ট সত্যি প্রশংসনীয়। কিন্তু দাদাবোরহানউদ্দিনের ঘটনাপ্রবাহ দুঃখজনক।
মনির হোসেন মমি
অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। মনে সাহস ও বিশ্বাস দুটোই যেন থাকে। জগতে সবাই এক নয় কিছু ভাল মানুষ এখনো আছে।একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে।বোরহানউদ্দিনের ঘটনা শুধু দুঃখজনকই না নিন্দনীয়ও বটে। এ সব ঘটনায় রাজনৈতীক ইন্ধন থাকে যা বিশ্বের অন্যান্য দেশেও হয়ে থাকে। দেশকে অস্থিতিশীল করতে একমাত্র ধর্মের আাঘাতটাই হচ্ছে সব চেয়ে বড় অস্ত্র।
মোঃ মজিবর রহমান
জানিনা এই নোবেল প্রাইজ দিয়ে বিশ্বের কি উন্নতি ঘটেছে বিষেশ করে অর্থনিতিতে। কারন অর্থনিতির সুত্র ও ধারা স্রিস্তি করে উন্নয়ন ও জিবন্যাপনের কোন উন্নতি হয়না। তা যদি বাস্তবায়ন না হয়।
লেখার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
মনির হোসেন মমি
উপকার হল কি হল না তা ভাবি না তবে বাঙ্গালী হিসাবে গর্ববোধ করছি। ধন্যবাদ ভাইয়া।
মোঃ মজিবর রহমান
তা হয়া স্বাভাবিক মনির ভাই।
মনির হোসেন মমি
কি অবস্থা লিখেন না কেন?
প্রদীপ চক্রবর্তী
প্রশংসনীয় লেখা দাদা।
বাঙ্গালি হয়ে নিজেদের গর্ব হয়।
কখনো কখনো আবার কিছু পরিস্থিতি ছোট করে ফেলে।
মনির হোসেন মমি
কখনো’ বিষয়টা থাকবেই এটা চলমান… ধন্যবাদ দাদা।
ছাইরাছ হেলাল
একজন বাংলাভাষী এমন সম্মানজনক একটি পুরস্কার পেল
ভাবতে ভাল লাগে।
অনেকগুলো বিষয় জানলাম, মন্তব্য থেকেও।।
মনির হোসেন মমি
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইজান।
চাটিগাঁ থেকে বাহার
বাংলাভাষীর যে কোন সাফল্যে আনন্দে বুকটা নেচে উঠে। আপনাকে ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য। শুভ কামনা!
জিসান শা ইকরাম
এক জন বাঙ্গালী হিসাবে সত্যিই আমরা গর্বিত,
স্বামী স্ত্রী দুজনই একবছরে নোবেল পেলেন?
এমন পোষ্ট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে মনির ভাই।
মনির হোসেন মমি
হ্যা ভাইজান দুজনেই পেয়েছেন। ধন্যবাদ।
জিসান শা ইকরাম
এটি একটি রেকর্ড,
ভাবাই যায় না এটা।
সাখিয়ারা আক্তার তন্নী
ভালো লাগলো,
মনির হোসেন মমি
ধন্যবাদ আপু।
অনন্য অর্ণব
ভাইয়া একটা ছোট খাটো বিষয় তুলে ধরতে চাই। যদি কিছু মনে না করেন, যেমন আপনার প্রথম প্যারাটায় প্রথম দুটো বাক্য আমি একটু এডিট করে লিখছি-
বিশ্ব দরবারে সন্মান জনক আসনে বাঙ্গালীরা বহুবারই বসেছেন। বাংলাদেশ স্বাধীন করতে বঙ্গবন্ধু পুরো বিশ্বকে জাগিয়ে তুলেছিলেন। তাঁর ৭ই মার্চের সংগ্রামী স্বাধীনতার ভাষণ পুরো বিশ্বে এক অবিস্মরণীয় বিস্ময়।
দরবারে এবং স্থানের পরিবর্তে আসন কথাটা ব্যবহার করেছি। তারপর তৃতীয় বাক্যে ভাবগত অসম্পূর্ণতা ছিলো মনে করে আমি একটু পরিবর্তন করে লিখলাম- “তাঁর ৭ই মার্চের সংগ্রামী স্বাধীনতার ভাষণ পুরো বিশ্বে এক অবিস্মরণীয় বিস্ময়”। এখন আপনি পড়ে দেখতে পারেন। এরকম কিছু ছোটখাটো ব্যাপারে আমাদের কে আরেকটু সচেতন হতে হবে। বানান ভুল করা যাবে না। কারণ এটা একটা দলিল। পরবর্তী প্রজন্ম আমাদের লেখা পড়েই শিখবে, সেজন্য অবশ্যই আমাদের কে আরো অনেক বেশি সতর্ক হতে হবে। ধন্যবাদ ভাই।
মনির হোসেন মমি
ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।