কবে কখন চলতে শুরু করেছিলাম মনে করতে পারিনা, কোচড়ে করে কাঠমল্লিকা আর হাসনাহেনা। যেতে যেতে কোন এক গাছে দুটি পাখি বসে ছিলো দেখেছিলাম। না, না কেউ আমাকে দেখিয়েছিল। ফিরে এসেছি পেছনে ফেলে। মনে পরে এক কৃষাণ কে জমিদার বলেছিল যতটা জমি তুমি পেড়িয়ে যেতে পারবে সন্ধ্যে নাগাদ ততোটা তোমার। আমিও পেরিয়ে যাচ্ছিলাম পথ যতটা যেতে পারি ততোটাই যে আমার। যেতে যেতে কুড়িয়ে নিচ্ছিলাম যা পাচ্ছিলাম পথের পাশে। থলে ভর্তি আজ সেগুলো তে, আমার ট্রেজার আমার স্মৃতি। পথ ফুরোয় নি, তবে ক্লান্ত হয়েছি। যে পায়না বর্তমান তার জন্য স্মৃতি কতোটা অর্থ রাখে??? সময় আমাকে ছুটি দিল একসময়।
ধীরে ধীরে পথ ফুরিয়ে গেলো। স্মৃতিরা আজ ঘরকুনো আস্তাবলে ক্ষীণ স্বরে কড়া নাড়ে। সাড়া দিতে দিতেই আচমকা জেগে উঠি এক ভোরে। মায়াবী এক ভোর। যে আমাকে বলে চলেছে সে শুধুই দিয়ে যেতে চায়, আলো, আনন্দ, আশ্রয়। আমার মায়ারা আবার জড়ালো এক আত্মহত্যার পথে। এখনকার এই অনুভূতি না পেরিয়ে গেলে স্মৃতির ঘরে বুঝি জায়গা পাবেনা। তাই আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে ফেলছি প্রত্যেকটি অনুভূতি কে। বুঝে গেছি যার বর্তমান হয়না তার স্মৃতিই সব। ভোরের সাথে আমার আলিঙ্গনের এক একটি অনুভূতি আজ এক একটি উপন্যাস। ভোরের আলো বুকে জড়িয়ে নিলে তেরছা চোখেও চেয়ে দেখি আঙ্গুলগুলো ছুঁতে ব্যস্ত আলোর ঠিক পেছনের অন্ধকার। ভোরের সবকিছু যেন আমার ই, শুধু তার চলে যাওয়া টুকু ছাড়া ….
যে পথে শুরু করেছিলাম আজ সে পথেই আমার ভোরের সাথে চলা, কাঠমল্লিকা আর হাসনাহেনার গন্ধ গায়ে মেখে। ভোর বলেছে এই সুগন্ধি স্মৃতির বেশেও আমাকে তার খুব ভালো লাগে। আমার মায়ার ভোর ….
৪৯টি মন্তব্য
বন্য
হুম! এক কথায় বলতে গেলে বলতে হবে চমৎকার, বিশদ মন্তব্য করার ইচ্ছে থাকলেও আড়ষ্ট আঙ্গুলগুলোর কারণে তা আর হয়ে উঠেনি। তাই শুধু চমৎকার বলতে হলো, লাইনকোট করে লেখাকে অসম্মান করার ধৃষ্টতা দেখাচ্ছি না তারপরও বলছি “বুঝে গেছি যার বর্তমান হয়না তার স্মৃতিই সব। ভোরের সাথে আমার আলিংগনের এক একটি অনুভূতি আজ এক একটি উপন্যাস। ভোরের আলো বুকে জড়িয়ে নিলে তেরছা চোখেও চেয়ে দেখি আঙ্গুলগুলো ছুঁতে ব্যস্ত আলোর ঠিক পেছনের অন্ধকার। ভোরের সবকিছু যেন আমার ই, শুধু তার চলে যাওয়া টুকু ছাড়া”এই অংশটুকু অসাধারণ! সবটুকুই প্রকাশ করতে পেরেছেন। অসাধারণ আপনার লেখনি শক্তি, আর্তুর র্যাবো বেঁচে থাকলে এই লেখাটির জন্য একটা অভিনন্দন আপনি পেতে পারতেন। আপনিও যেমন বর্তমানকে মেনে নিয়ে বলেছেন যার বর্তমান হয় না তার স্মৃতিই সব তেমনি সেও বলেছিলো “আমি ভালোবাসি মরুভূমি, শুকিয়ে যাওয়া ফলের বাগিচা, বিবর্ণ ম্লান দোকান, ঠাণ্ডা হয়ে আসা পানীয়। নিজেকে টেনে নিয়ে যাবো পচা দুর্গন্ধের অলিগলি দিয়ে বন্ধ আঁখির কাছে, উৎসর্গ করবো সূর্যের চরণে, আগুনের যিনি দেবতা’।” শুভেচ্ছা জানবেন।
শুন্য শুন্যালয়
আপনার মতো একজন পাঠক পাওয়া যেকোন লেখকের জন্যই অনুপ্রেরনার। লেখার আগ্রহ বাড়িয়ে দেয় বহুগুন। পাশে আছেন জেনেই আনন্দিত।
পড়াশোনা খুব একটা করা হয়না আসলে, আপনার কারনে বিখ্যাত লেখকদের লেখা জানতে পারলে ভালোই তো। ভালো থাকুন।
মামুন
যে পথে শুরু করেছিলাম আজ সে পথেই আমার ভোরের সাথে চলা, কাঠমল্লিকা আর হাসনাহেনার গন্ধ গায়ে মেখে। ভোর বলেছে এই সুগন্ধি স্মৃতির বেশেও আমাকে তার খুব ভালো লাগে। আমার মায়ার ভোর …. – অসাধারণ অনুভূতিতে বিলীন হলাম।
শুভকামনা রইলো। -{@
শুন্য শুন্যালয়
সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অবশ্যই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার জন্যও শুভকামনা।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
বরাবরের মত বেশ ভালো ভাবেই ভোরকে টেনে আনলেন স্মৃতিতে ভোরকে এত সুন্দর করে কি ভাবে দেখেন।যাক স্মৃতি ধরে রাখার আপ্রান ব্যার্থ চেষ্টা ভাল লাগল।
শুন্য শুন্যালয়
চেস্টা ব্যর্থ হচ্ছে বলছেন? :)খুব গভীর ভাবে অনুভব করলেই দেখতে পাওয়া যায় তার সৌন্দর্য।
ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া।
মরুভূমির জলদস্যু
ভোর খুবই চমৎকার এক বিষয়, কিন্তু ছুয়ে দেখার সুযোগ কখনো হয় না সেই ভাবে। তাই যখনই ভোরের সাথে দেখা হয় তখনই সুন্দর একটা স্মৃতি তৈরি হয়। -{@
শুন্য শুন্যালয়
হুম ভোরের সাথে দেখা কমই হয় আসলে। তবে আমি খুব ভোরে উঠি, দেখিও ভোরকে।
সুন্দর স্মৃতি মনে হয় কমই ভালো।
মোঃ মজিবর রহমান
কত দিন ভোর দেখিনি, এই ক্লান্ত শহুরে।
ভোর কখন হয় টের পাইনা।
অফিসে জাগাই আমারে ।
আপনার বরননাই ভোর দেখি
আপনার আলিংগনে অনুভব করি ভোর কি।
আপনাকে শুভেচ্ছা দিদি।
শুন্য শুন্যালয়
আমার দেখাতেই ভোরকে দেখেন, এ আমার পাওয়া ভাইয়া। শুভেচ্ছা অনেক অনেক আপনার জন্য।
ক্লান্ত শহরেও ভোর হয়, একই ভাবে, শুধু মন ক্লান্ত না হলেই চলবে।
জিসান শা ইকরাম
ভোরকে নিয়ে আপনি সব সময়ই ভালো লেখেন।
একটি নির্দিষ্ট সময়কে নিয়ে এত সুন্দর করে আমি কেন লিখতে পারিনা ?
প্রতিদিন ভোর আসুক আপনার মায়ার জগতে
আলোকবর্তিকা হয়ে,
আনন্দ হয়ে
আশা হয়ে।
শুন্য শুন্যালয়
এতো সুন্দর করে শুভকামনা করলে পূর্ণ না হয়ে পারে???
আমিও তো তাই ভাবি, জিসান ভাইয়া এত্তো এত্তো বিষয় কই পায়, আর এতো গুছিয়েও বা কিভাবে লেখে 🙂
ভোরকে নিয়ে সবচেয়ে ভালো লেখাটা কবে যে লিখবো !!!!
অরণ্য
হুম! ভোরকে দেখছি পাগলের মতই ভালবাসেন। আপনার আপনি জুড়ে ভোরের যে কত বড় অবস্থান, অবস্থিতি তা বোঝার চেষ্টা করলাম। বড্ড বেশি গভীর, যেন থা-ই পেলাম না! চমৎকার লিখেছেন – লেগেছেও।
শুন্য শুন্যালয়
হ্যাঁ অনেক বড় অবস্থান ভোরের। ভোর যেটুকু দিতে পারে তার সবটুকুর সাথে আমার আবেগ, কল্পনা সবকিছু মিলিয়ে আছে। এর গভীরতা আমি নিজেই মাঝে মাঝে ঠাহর করতে পারিনা।
চমৎকার লিখেছি কিনা জানিনা, তবে ভোরকে লিখে আমি প্রশান্তি অনুভব করি।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। -{@
অরণ্য
আপনাকে একটা গান শেয়ার করতে ইচ্ছে করল সন্ধ্যা মুখার্জীর গাওয়া কি মিষ্টি এ সকাল। https://www.youtube.com/watch?v=b9_3VsvGxCg
শুন্য শুন্যালয়
মিস্টি একটা গান। অনেক ধন্যবাদ অরণ্য -{@
কৃষ্ণমানব
ভোরে সকালটা মাখা থাকুক জীবনের আত্ম স্পন্দনে ।
শুভাকাঙ্খীর প্রত্যাশা মতে অনুভূতির জগতে ফিরে আসুক তারণ্য ।
বেচে থাকুক নির্জনের উপলব্ধি 🙂 ।
শুন্য শুন্যালয়
সুন্দর মন্তব্য কৃষ্ণ। নির্জন, একাকিত্ব মাথার মধ্যে জেঁকে বসেছে মনে হচ্ছে 🙂
নিয়মিত দেখতে চাই।
ব্লগার সজীব
একান্ত অনুভুতি ভালো লেগেছে। আপনার লেখার একটি আলাদা মায়া আছে।
কার যেনো একটি লেখা পড়েছিলাম, একই লেখা একজন পুরুষ লিখলে তা হয়ে যায় সাহিত্য,কবিতা,গল্প। ঐ একই লেখা যখন একজন নারী লেখেন তখন আমরা ভাবি এটি তাঁর নিজের কাহিনী। এখানেও কি তেমন ভাবছি আমরা ?
শুন্য শুন্যালয়
ধন্যবাদ জ্ঞানী ভাই।
আপনার কথা সত্য বলিয়াই মনে হচ্ছে। 🙂
নারী যেন সাহিত্য লেখায় অপারগ। কি আর করা?
নুসরাত মৌরিন
হাসনাহেনা আর কাঠমল্লিকার মায়ায় মেশানো স্নিগ্ধ ভোরের সবটুকু আপনারই।
কারন ভোর তো রোজ হয়,কিন্তু ভোর নিয়ে এমন ঘোর লাগা কথা ক’জন বলতে পারে?
শুন্য শুন্যালয়
ঘোর লাগা কথা!!! মৌরিন আপুটা বরাবরই খুব সুন্দর করে কথা বলে। ভালো লাগে, আমার ভালো লাগে।
ওয়ালিনা চৌধুরী অভি
আগেরগুলো পড়িনি ।কী ছিল জানি না। এখন গিয়ে পড়ব ,তাও নয়। তবে যা বুঝলাম ভোরেকে
বেঁধেছেন আষ্টেপৃষ্ঠে। থাকুক এ বন্ধন চিরস্থায়ী হয়ে।
শুন্য শুন্যালয়
দরকার নেই। এটা পড়েছেন তাতেই খুশি।
আপনার এই প্রার্থনা যেন কবুল হয়।
খুব কি ব্যস্ত আপু? মিস করি আপনাকে।
স্বপ্ন নীলা
ভোরের আলো বুকে জড়িয়ে নিলে তেরছা চোখেও চেয়ে দেখি আঙ্গুলগুলো ছুঁতে ব্যস্ত আলোর ঠিক পেছনের অন্ধকার। ভোরের সবকিছু যেন আমার ই, শুধু তার চলে যাওয়া টুকু ছাড়া ….’’————- সবটাই ভাল লেগেছে তবে এই দুটো লাইন আরো বেশি ভাল লেগেছে
শুন্য শুন্যালয়
আপু কতোদিন আপনার লেখা পড়িনা। এভাবে আমাদের ফাঁকি দেয়া কি ঠিক হচ্ছে?
সীমান্ত উন্মাদ
প্রথমে চমৎকৃত হইলাম শব্দের ব্যাবহারে। পরে আনন্দিত হইলাম বন্ধু তুমি দিন দিনে অসাধারন লেখিকা হউর উঠছো বলে। যেখানেই থাকি তোমার জন্য শুভকামনা থাকে প্রতিনিয়ত।
শুন্য শুন্যালয়
আমিও আনন্দিত এবং চমৎকৃত হইলাম তোমাকে দেখে। আমার জন্য প্রতিনিয়ত শুভকামনা করো, এটা কিন্তু অনেক বড় পাওয়া। তোমার জন্যও অনেক শুভকামনা উন্মাদ। ভালো থেকো।
লীলাবতী
কাঠমল্লিকা আর হাসনাহেনা কি সব একাই দখল করে আছেন?এই লীলাবতীর জন্য কিছুই অবশিষ্ঠ নেই? আপনার ভোরের কপালে বড় একটি কালো টিপ দিয়ে দিবেন,কারো যেনো নজর না লাগে ইনক্লুডিং লীলাবতী 🙂 আপু এত ভালো লিখেন কিভাবে?
শুন্য শুন্যালয়
লীলাবতী আমার ভোরের দিকে নজর দিলে খবরই আছে। আচ্ছা নজর না লাগানোর জন্য শুধু কালো টিপ কেনো, লাল টিপ নয় কেনো? লীলাবতীর জন্য আছে রজনীগন্ধা।
আমারও তো একই কথা লীলাবতী দি এতো ভালো লেখে কি করে?
খেয়ালী মেয়ে
ভোর শব্দটায় একধরনের স্নিগ্ধ মায়া আছে..
আর সে মায়ার ছায়া পুরো লেখার মাঝে পড়েছে..
শুন্য শুন্যালয়
বাহ এতো সুন্দর মন্তব্য পরী !!! অনেক অনেক ধন্যবাদ। -{@
ছাইরাছ হেলাল
সুগন্ধি স্মৃতির ভোরেরা চির অম্লান ভোরর রূপ নিয়ে আপনাকে ছুঁয়ে থাক অন্ধকারের আধার এড়িয়ে
এ আমরাও চাই।ভোর বেঁচে থাকুক ‘আপনি’ হয়ে , আপনি বেঁচে থাকুন ভোর হয়ে এ প্রত্যাশা আমাদেরও।
সোনালী স্মৃতিরা জ্বল জ্বল করুক আপনার সঙ্গে থেকে সংগী হয়ে পথ থেকে পথে সারা পথ জুড়ে।
শুন্য শুন্যালয়
কখনো কোন মন্তব্য কপি করে জবাব দেইনি, আজ না দিয়ে পারছিনা।
ভোর বেঁচে থাকুক ‘আপনি’ হয়ে , আপনি বেঁচে থাকুন ভোর হয়ে এ প্রত্যাশা আমাদেরও। কতো যে খুশি হলাম আপনার কথাটিতে। এমন প্রত্যাশা জয়ী হোক।
ছোটবেলা আমার মা-এর একটা কথা শুনে খুব মজা পেতাম, আপনাকে বলি, কাল সারাদিন কই টই টই করে ঘুরলেন?
ছাইরাছ হেলাল
ঝড়ের ও থাকে ঝঞ্ঝা,যেমন ভোরের লেজে লেজে থাকে রাতের ফিকে অন্ধকার,
সামনে লাল চোখের কড়কড়ে আলো।
ভোর বেঁচে থাকুক ছোট ছোট পায়ে হেঁটে আসা কুয়াশার ধোঁয়ায় ভেজা জানলার শার্শিতে।
নিজের কাছেই থাকি,পালানো রাতকেও যে খুঁজতে হয়।
শুন্য শুন্যালয়
যাকিছু আপনার তা আপনাতেই ফিরে আসবে। এভাবে হন্যে হয়ে খুঁজলে রাত্রি অচেনা হয়ে যাবে।
ভোরের জন্য এমন প্রার্থনায় সে ধন্যবাদ জানাতে চায়। ভেজা জানলার শার্শিতে কুয়াশার ধোঁয়ায় বেঁচে থাকুক ভোর। বাহ্।
সাইদ মিলটন
অঘুমো রাত্তির পেরিয়ে এলে ভোরের মায়ার আলোও চোখে হুল ফুটায় 🙁
আপনার লেখা পড়ে মনে হলো , নাহ ভোর দেখার জন্য হলেও ঘুমানো দরকার 🙂
শুন্য শুন্যালয়
অঘুমো রাত্তিরের হিস্ট্রি নাই আমার। আমি ম্যালা সুখী মানুষ। 😀
ঘুমান ঘুমান, শুধু রাইত দেখলে কাম হইতো না। ভোর না হলে, দোর খুলবেনা।
সাইদ মিলটন
অকা 🙁
শুন্য শুন্যালয়
কিসের ওকে? এখনো অর্ধেক রাতে গল্প করছেন।
সাইদ মিলটন
🙁
শিশির কনা
এত ভালো একটি লেখার মাঝে এই কথাটি কেনো আপু ? ‘ ভোরের আলো বুকে জড়িয়ে নিলে তেরছা চোখেও চেয়ে দেখি আঙ্গুলগুলো ছুঁতে ব্যস্ত আলোর ঠিক পেছনের অন্ধকার। ‘ ভোর এবং আপনি ভালো থাকুন। -{@
শুন্য শুন্যালয়
তারপরের লাইন ভোরের সবকিছু যেন আমারই। তার দেয়া আলো নেব, আলো দিতে গিয়ে তার কস্টের অন্ধকার নেবোনা তা কি হয়? ভোর এবং আমার জন্য শুভ কামনা জারি রাখবেন। আপনার জন্যও অনেক শুভেচ্ছা।
সায়ন্তনু
বুঝলাম না কিছুই। সহজ করে বললে সুবিধা হয়।
শুন্য শুন্যালয়
আপনি যে সবই বোঝেন তাও বুঝি।
নীলাঞ্জনা নীলা
এ লেখা আমার পড়া হয়নি! এ কি করে সম্ভব!!
আচ্ছন্ন হয়ে আছি ভোরের আবেশী মায়া-আদরে।
কি করে লেখো এমন আপু? -{@ (3
শুন্য শুন্যালয়
তোমার ভালো লেগেছে? কোনটা ভালো না লাগলে বলে ফেলবে আপু। নিজের চোখে সব পড়েনা।
আমারও সেই একই প্রশ্ন কি করে তুমি লেখো।
নীলাঞ্জনা নীলা
ভালো লেগেছে বলেই তো লিখেছি। তোমার কোনো লেখা যে আমার কেন খারাপ লাগেনা! ;?
নাহ এবার থেকে একটু ব্যাঁকা দৃষ্টিতে দেখতে হবে। :p
মনে হয় চশমা খুলে ফেললে তাহলেই কাজ হবে। 😀
শুন্য শুন্যালয়
এইতো বুদ্ধি খুলেছে, জানো তো বেশি আহ্লাদে মাথা নষ্ট হয়। প্রশংসাতেও হয়। তবে তুমি প্রশংসা না করলে কেমন লাগবে বুঝতে পারছিনা। আমার অবশ্য ভাংচুরের অভ্যাস নেই 🙂