অ আ ক খ আমি কি ভূলিতে পারি!!!শেষ পর্ব

মনির হোসেন মমি ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫, বৃহস্পতিবার, ০৫:২২:০৩অপরাহ্ন এদেশ, বিবিধ ২২ মন্তব্য

কোন পূর্ব সংকেত ছাড়াই সশস্র পুলিশ জেলা মেজিস্ট্রেট কোরেশির নির্দেশে দৌড়ে এসে জগন্নাথ হল প্রাঙ্গনে অবস্থান নিয়ে গুলি ফায়ার করে। চারদিকে টিয়ার গ্যাসের ধোয়ার ভেতর কিছু বুঝে ওঠার আগেই কিছু তাজা পাণ মাটিতে লুটিয়ে পড়ল, অনেক আহত হয়, বাকিরা বিক্ষিপ্ত হয়ে পড়ে। তখন সময় বেলা ৩ টা ১০মিনিট আর দিনটি ২১ ফেব্রুয়ারী, বৃহস্পতিবার।
এমনি তরতাজা প্রানের বিনিময়ে অর্জিত বাংলা ভাষার জন্য আমরা আজীবন বিশ্বের কাছে মাথা উচু করে বলব “হে বিশ্ব চেয়ে দেখো তোমারদের ইতিহাসে ভাষার জন্য আত্ত্ব ত্যাগের এমন ইতিহাসের রক্ত ঝরা পাতা আছে,আমাদের আছে আমরা বাঙ্গালী বাংলা আমার মাতৃ ভাষা।স্বদেশের স্বার্থ বিরোধী কাজে জীবন দিবো তবুও আপোষ করব না যেমন করিনি ‘৫২তে করিনি ‘৬৯, করিনি পাকি জারজদের সাথে ১৯৭১ এ স্বাধীনতা যুদ্ধেও।
১৯৫৩ সাল থেকে প্রতি বছর ২১ ফেব্রুয়ারি তারিখে মহান ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানানো হয়। এ দিন প্রত্যুষে সর্ব স্তরের মানুষ নগ্ন পায়ে প্রভাত ফেরীতে অংশগ্রহণ করে এবং শহীদ মিনারে গিয়ে গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন ও পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে। সারাদিন মানুষ শোকের চিহ্ন স্বরূপ কালো ব্যাজ ধারণ করেন। এছাড়া আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ইত্যাদির মাধ্যমে ভাষা আন্দোলনের স্মৃতির বন্দনা করা হয় এবং ভাষা আন্দোলনের শহীদদের জন্য আত্মার মাগফিরাত ও শান্তি কামনা করা হয়।১৯৭১ সালে স্বাধীন বাংলাদেশ সৃষ্টির পর থেকে দিনটা কখনো জাতীয় শোক দিবস, কখনো বা জাতীয় শহীদ দিবস হিসাবে রাষ্ট্রীয় ভাবে উদযাপিত হয়ে আসছে। ২০০১ সাল থেকে দিবসটি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসাবে উদযাপিত হচ্ছে। এদিনে সরকারী ছুটি থাকে। বাংলাদেশ বেতার, বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে দিবসের তাৎপর্য্য তুলে ধরা হয়। দৈনিক সংবাদপত্র সমূহে বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হয়। বাংলা একাডেমী প্রাঙ্গনে আয়োজিত অমর একুশে গ্রন্থমেলা অনুষ্ঠিত হয় পুরো ফেব্রুয়ারি মাস জুড়ে। বাংলাদেশ সরকার বাংলা ভাষা আন্দোলনকে ঘিরে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের একুশে পদক প্রদান করেন।
মানুষের ভেতর একুশের আবেগ পৌঁছে দিতে একুশের ঘটনা ও চেতনা নিয়ে রচিত হয়েছে বিভিন্ন প্রকার দেশাত্মবোধক গান, নাটক, কবিতা ও চলচ্চিত্র। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য আবদুল গাফফার চৌধুরী রচিত ও আলতাফ মাহমুদ সুরারোপিত আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো গানটি।
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের পর থেকেই বাংলা সাহিত্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভিন্ন দৃষ্টি কোণ থেকে ভাষা আন্দোলনের প্রভাব রচিত হয়ে আসছে,রচনা গুলোর মধ্যে আছে – শহীদ বুদ্ধিজীবী মুনীর চৌধুরী রচিত নাটক কবর,কবি শামসুর রাহমান রচিত কবিতা বর্ণমালা, আমার দুঃখিনী বর্ণ মালা এবং ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯,জহির রায়হান রচিত উপন্যাস একুশে ফেব্রুয়ারি, বিশিষ্ট কথা সাহিত্যিক শওকত ওসমান রচিত আর্তনাদ উল্লেখযোগ্য। এছাড়া ভাষা আন্দোলনকে উপজীব্য করে নির্মিত হয়েছে জহির রায়হান পরিচালিত চলচ্চিত্র জীবন থেকে নেয়া
-{@ জহির রায়হান ভাষা আন্দোলনে সক্রিয় ভাবে যুক্ত ছিলেন এবং ২১শে ফেব্রুয়ারির ঐতিহাসিক আমতলা সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন। ভাষা আন্দোলন তার ওপর গভীর প্রভাব ফেলেছিল, যার ছাপ দেখতে পাওয়া যায় তার বিখ্যাত চলচ্চিত্র জীবন থেকে নেওয়াতে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি কলকাতায় চলে যান এবং সেখানে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে প্রচারাভিযান ও তথ্যচিত্র নির্মাণ শুরু করেন। সে সময়ে তিনি চরম অর্থনৈতিক দৈন্যের মধ্যে থাকা সত্ত্বেও তার চলচ্চিত্র প্রদর্শনী হতে প্রাপ্ত সমুদয় অর্থ তিনি মুক্তিযোদ্ধা তহবিলে দান করে দেন।
২১ ফেব্রুয়ারিকে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকার ইউনেস্কোর কাছে লিখিতভাবে প্রস্তাব করে, যা ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর সংস্থার ৩০তম সাধারণ অধিবেশনে নিরঙ্কুশ সমর্থন পেয়ে পাশ হয়।

বাংলাদেশের জনগণের এই সাফল্যের মহাত্তম স্বীকৃতি আসে ১৯৯৯ সালে। ঐ বছর কানাডায় বসবাস রত একটি বহু ভাষিক ও বহু জাতিক মাতৃভাষা প্রেমিক গ্রুপের আবেদনে এবং তৎকালীন বাংলাদেশ সরকারের প্রস্তাবে সাড়া দিয়ে জাতি সংঘ পৃথিবীর প্রত্যেক জাতির মাতৃ ভাষার প্রতি সম্মান প্রদর্শনের জন্য প্রতিবছর ২১শে ফেব্রুয়ারিকে আন্ত্মর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালনের ঘোষণা দেয়।

ভাষা-আন্দোলন তথা একুশে ফেব্রুয়ারী একটি চেতনার নাম―যে চেতনা আমাদের বাঙালি জাতি সত্তার বিকাশ এবং জাতির মেধা, মনন ও সৃজন শীলতার পথ কে বিস্তৃত করেছে। ভাষা-আন্দোলনের প্রভাবে সাহিত্য, সংগীত, চিত্র কলা সহ সৃষ্টি শীলতার প্রতিটি ক্ষেত্রে গুণগত ও পরিমাণগত পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। আমাদের জাতীয় চেতনা বিকাশেও ভাষা-আন্দোলনের অবদান অনস্বীকার্য। ভাষা-আন্দোলন তার বহু মাত্রিক চরিত্র নিয়ে আমাদের জাতীয় জীবনে বিশেষ গুরুত্ত্ব বহন করে। বাংলা একাডেমি ভাষা-আন্দোলনেরই ফসল। বাংলা একাডেমি তাই জাতির মননের প্রতীক হয়ে উঠেছে। জাতীয় আশা-আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে সঙ্গতি বজায় রেখে ভাষা-আন্দোলনের ঐতিহাসিক গুরুত্ত্বকে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্ম এবং বিশ্বের কাছে তুলে ধরার মূল দায়িত্ব বাংলা একাডেমীর কাছে অর্পিত। তাই বাংলা একাডেমি ভাষা-আন্দোলন জাদু ঘর প্রতিষ্ঠা করেছে। ২০১০ সালের ১লা ফেব্রম্নয়ারি বাংলা একাডেমীর বর্ধমান হাউসের দ্বিতীয় তলায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই জাদুঘর উদ্বোধন করেন। ভাষা-আন্দোলন জাদু ঘর পৃথিবীর কোনো দেশে নেই। সেদিক থেকে এই জাদু ঘরটি অনন্য।
ভাষা-আন্দোলন জাদু ঘরে ভাষা-আন্দোলনের ইতিহাস আলোক চিত্র, সংবাদপত্র, স্মারকপত্র, ব্যঙ্গচিত্র, চিঠি, প্রচারপত্র, পাণ্ডুলিপি পুস্ত্মক ও পুস্ত্মিকার প্রচ্ছদ এবং ভাষা শহীদদের স্মারক বস্তু দ্বারা উপস্থাপিত হয়েছে। উলেস্নখ যোগ্য নিদর্শনের মধ্যে রয়েছে “পাকিস্ত্মানের রাষ্ট্র-ভাষা বাংলা না উর্দু” শীর্ষক পুস্তিকার প্রচ্ছদ, বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্র ভাষা করার দাবিতে ছাত্র-জনতার বিভিন্ন মিছিলের আলোক চিত্র, অগ্রসর মান মিছিল কে বাধা প্রদানের জন্য সারি বদ্ধ পুলিশ বাহিনী, ধর্ম ঘট চলা কালে পুলিশের লাঠির আঘাতে আহত ছাত্র নেতা শওকত আলীকে শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক রিক্সায় হাসপাতালে নিয়ে যাবার ছবি, ঢাকায় রেস কোর্স ময়দানের সমাবেশে বক্তৃতা পাকি স্থপতি মুহম্মদ আলী জিন্নাহর ছবি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র-ছাত্রী সংসদের রাষ্ট ভাষা আন্দোলনের সম্পর্কে প্রেস বিজ্ঞপ্তি, দৈনিক আজাদ ও সাপ্তাহিক ইত্তেফাকের গুরুত্ত্ব পূর্ণ সংবাদ, ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করার প্রস্তুতি, ভাষা শহীদদের আলোকচিত্র ও পরিচিতি, ভাষা শহীদদের বিভিন্ন স্মারক বস্তু, প্রথম শহীদ মিনারের আলোকচিত্র, প্রভাত ফেরির আলোক চিত্র,ভাষা সংগ্রামীদের ছবি ও বক্তব্য, ভাষা-আন্দোলনের প্রথম কবিতা ও প্রথম
সংগীত ইত্যাদি প্রদর্শিত হয়।
বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ জাতি সংঘে প্রথম বাংলায় বক্তব্য রাখেন ।

-{@ অবাক বিষয় পাকিস্হানেও বাংলা ভাষার সম্মানে শহীদ মিনার।
-{@ নিউ জার্সিতে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের অর্থে নির্মিত প্রথম শহীদ মিনার।


-{@
ছয় ভাষা সৈনিক বা হতে -{@ আহমদ রফিক, -{@ সাঈদ হায়দার, -{@ হালিমা খাতুন, -{@ আঃ মতিন,সুফিয়া আহমেদ, -{@ এবং মুর্তজা বশীর।
১৯৫২ এ ভাষা আন্দোলনের বিরল কিছু আলোক চিত্র:

-{@ প্রথম শহীদ মিনার ১৯৫২ ,২২শে ফেব্রুয়ারী।                                                          -{@ এর পর ১৯৫৬ ২১ শে ফেব্রুয়ারী

-{@ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের প্রভাত ফেরী ১৯৫৩ -{@ কপালে গুলিতে শহীদ রকিকের নিথর মৃত দেহ ২২শে ফেব্রুয়ারী ১৯৫২।

    
লাঠি চার্জের আঘাতে লিয়াকত আলীকে রিক্সায় হাসপাতাল নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।-{@ শহীদ সফিউর রহমানের কবর ১৯৫৩ ২২শে ফেব্রুয়ারী।

     
-{@ শহীদদের জানাযার পর বিক্ষুব্ধ জনতা ২২শে ফেব্রুয়াী’৫২।                          -{@ হাবিবুর রহমান নেতৃত্ত্বে মিছিল ১৯৫২ ।

-{@ আমতলা গেইটের সামনে মিটিং ১৯৫২ ২২ শে ফেব্রুয়ারী।               -{@ আর্টস বিল্ডিং এর ছাদে ছাত্রদের কালো পতাকা উত্তোলন

     
-{@ পেশা জীবি মানুষের সম্পৃক্ততায় আন্দোলন বিজয়ের লক্ষ্যে পৌছায়।-{@ শহীদ মিনারে শহীদ বরকতের মা(২১শে ফেব্রুয়ারী ১৯৫৬)

;( কুখ্যাত জিন্নার সেই কুখ্যাত ভাষন।                                                                                  -{@ ভাষা সৈনিকদের একটি আলোচনা সভা।

যে কোন মূল্যে ছাত্রদের ঠেকাতে পাকি পুলিশ

-{@ এবং সেই সময়কার কিছু পোষ্টার/ফেষ্টুন, পত্রিকার নিউজ,টেলিগ্রামের বিরল কিছু ছবি: -{@
    



আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো
……………………………….

আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি
আমি কি ভুলিতে পারি
ছেলেহারা শত মায়ের অশ্রু গড়ায়ে ফেব্রুয়ারি
আমি কি ভুলিতে পারি
আমার সোনার দেশের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি
আমি কি ভুলিতে পারি।।

জাগো নাগিনীরা জাগো নাগিনীরা জাগো কালবোশেখীরা
শিশু হত্যার বিক্ষোভে আজ কাঁপুক বসুন্ধরা,
দেশের সোনার ছেলে খুন করে রোখে মানুষের দাবী
দিন বদলের ক্রান্তিলগ্নে তবু তোরা পার পাবি?
না, না, না, না খুন রাঙা ইতিহাসে শেষ রায় দেওয়া তারই
একুশে ফেব্রুয়ারি একুশে ফেব্রুয়ারি।

সেদিনও এমনি নীল গগনের বসনে শীতের শেষে
রাত জাগা চাঁদ চুমো খেয়েছিল হেসে;
পথে পথে ফোটে রজনীগন্ধা অলকনন্দা যেন,
এমন সময় ঝড় এলো এক ঝড় এলো খ্যাপা বুনো।।

সেই আঁধারের পশুদের মুখ চেনা,
তাহাদের তরে মায়ের, বোনের, ভায়ের চরম ঘৃণা
ওরা গুলি ছোঁড়ে এদেশের প্রাণে দেশের দাবীকে রোখে
ওদের ঘৃণ্য পদাঘাত এই সারা বাংলার বুকে
ওরা এদেশের নয়,
দেশের ভাগ্য ওরা করে বিক্রয়
ওরা মানুষের অন্ন, বস্ত্র, শান্তি নিয়েছে কাড়ি
একুশে ফেব্রুয়ারি একুশে ফেব্রুয়ারি।।

তুমি আজ জাগো তুমি আজ জাগো একুশে ফেব্রুয়ারি
আজো জালিমের কারাগারে মরে বীর ছেলে বীর নারী
আমার শহীদ ভায়ের আত্মা ডাকে
জাগো মানুষের সুপ্ত শক্তি হাটে মাঠে ঘাটে বাটে
দারুণ ক্রোধের আগুনে আবার জ্বালবো ফেব্রুয়ারি
একুশে ফেব্রুয়ারি একুশে ফেব্রুয়ারি।।
-{@ …………………………………………………………………………………………………………………………….. -{@

“যে ভাষায় কথা বলি
যে ভাষায় জীবনের সুখ-দুঃখ বুঝি
যে ভাষায় পৃথিবীকে চিনি
সে আমার বাংলা ভাষা
আমার মায়ের মুখের কথা।

যখন আমার জন্ম তখনি আমার শব্দ
বাংলায়”মা”মধুর নামটি ধরে ডাকি
যৌবনে আমার শিক্ষালয়ও বাংলা
বলো,কেমনে ভুলে থাকি”।

-{@  বাংলা ভাষা অর্জন পরিবর্তনের ইতিহাস লিখে শেষ করা কারো পক্ষেই সম্ভব নয়।বাংলার আনাচে কানাচে এখানে সেখানে লুকিয়ে আছে অজস্র অজানা ইতিহাস যার মূলে এদেশের বীর দামাল ছেলে মেয়েদের রক্তক্ষয়ী ইতিহাস।তাই সকল ভাষা সৈনিকদের প্রতি সোনেলা ব্লগের এই ক্ষুদে মা মাটি দেশ নিক অধিকারী গভীর শ্রদ্ধা জানাই এবং আশা রাখি বাংলা ভাষা একদিন পৃথিবীর প্রথম সারির ভাষা হয়ে বাংলাদেশকে বিশ্বে মাথা উচু করে দাড় করাবে এদেশের ‘৬৯,’৭১,’৯০ এর বীর সৈনিকদের নতুন প্রজন্মরা। -{@

অ আ ক খ আমি কি ভুলিতে পারি!১ম পর্ব

                                                                                                                                                            কৃতজ্ঞতায়:
জন্মযুদ্ধ৭১,বাংলা একাডেমী,উইকিপিয়া

১জন ১জন
0 Shares

২২টি মন্তব্য

মন্তব্য করুন

মাসের সেরা ব্লগার

লেখকের সর্বশেষ মন্তব্য

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ