হায়রে পাষানী,
ভাল যে বাস না, তা জানি,
এক বার বেসেছিলে
সেই চৈত্র মাসে, সর্বনাশে।
চির ফাটা রোদ্দুরে
ঘামে গন্ধে ছুঁয়েছিলাম
এক নিঃশ্বাসে!
শেষ বারতার খোয়াবে
শুকনো ফুলের মালা গেঁথে
ক্লান্ত হইনি কভূ,
হে ভূষণ,
হে প্রেম,
প্রেয়সীর নামে ক্ষমা কর “প্রভূ”!
আহ! মরি মরি,
প্রভূ কি করি?
আর কি হবে না গল্প?
স্মরনে বরনে স্মৃতিরো লেপনে,
মনে কি পরে না অল্প?
মন কি তোমার প্রস্তর শীলা
ভাংগানো যায়না বেদনে,
একটু না হয় জলই দিলে
চির ধরা এই অরন্যে।
১৬টি মন্তব্য
ত্রিস্তান
হায়রে পাষাণী –
ভালো যে বাসো না, তা’জানি,
একবার বেসেছিলে সেই চৈত্র মাসে-
সর্বনাশে,
চির ফাটা রোদ্দুরে
ঘামে গন্ধে ছুঁয়েছিলাম –
এক নিঃশ্বাসে!
শেষ বারতার খোয়াবে
শুকনো ফুলের মালা গেঁথে
ক্লান্ত হইনি কভু,
হে ভূষণ,
হে প্রেম,
প্রেয়সীর নামে ক্ষমা কর “প্রভূ”!
আহ! মরি মরি,
প্রভু কি যে করি?
আর কি হবে না গল্প?
স্মরণে বরণে স্মৃতিরো লেপনে,
মনে কি পড়ে না অল্প?
মন কি তোমার প্রস্তর শিলা
ভাঙ্গানো যায়না বেদনে,
একটু না হয় জলই দিলে
চির ধরা এই অরণ্যে।
আমি সামান্য সম্পাদনা করলাম। মনে হয় বানান এবং বিন্যাসটা এরকম হলেই সুন্দর ও সঠিক হয়। দেখবেন প্লীজ।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
হায়রে পাষানী,
ভাল যে বাস না, তা জানি,
এক বার বেসেছিলে
সেই চৈত্র মাসে, সর্বনাশে।
চির ফাটা রোদ্দুরে
ঘামে গন্ধে ছুঁয়েছিলাম
এক নিঃশ্বাসে!
হুম ক্ষণিকের জন্য ভালোবেসেছিল নাকি সেটা সময়ের স্রোতে একটুখানি বিলাসিতা ছিল? ভালো লেগেছে। সহজ বানান গুলো ভুল হলে দৃষ্টি কটু লাগে। শুভ কামনা রইলো
সিকদার সাদ রহমান
বানানে খুবই দূর্বল, আশা করি তা মার্জনিয় হইবে। কবিতা পড়ার জন্যে ধন্যবাদ!
সুরাইয়া পারভীন
সময়ের স্রোতে তো কত প্রেমই বিলুপ্ত হয়
তা বলে প্রেয়সীকে পাষাণী বলে সম্বোধন
আহ্ মরি মরি!
প্রভু এ কেমন প্রেমিক
সিকদার সাদ রহমান
এই পাষাণী ভালো বেসেই বলা হয়েছে আপু!
ফয়জুল মহী
দারুণ ছন্দ বর্ণ । মনোমুগ্ধকর l
সিকদার সাদ রহমান
ধন্যবাদ ফয়জুল ভাই!
সুপায়ন বড়ুয়া
“মন কি তোমার প্রস্তর শীলা
ভাংগানো যায়না বেদনে,
একটু না হয় জলই দিলে
চির ধরা এই অরন্যে।”
চালিয়ে যান সফল হবেই
মন শুধু নয় পাথর গলবে
ডাকার মতো ডাকতে জানলে।
শুভ কামনা।
সিকদার সাদ রহমান
দাদা! আমাকে শুভকামনা জানানো হউক! 🙂
আরজু মুক্তা
ভালো লাগলো
সিকদার সাদ রহমান
মুক্তাপা ধন্যবাদ
নৃ মাসুদ রানা
দারুণ লিখেছেন তো।
সিকদার সাদ রহমান
কি যে কন ভাই, মজা লইতাজেন বুঝা যায়!
সঞ্জয় মালাকার
হায়রে পাষানী,
ভাল যে বাস না, তা জানি,
এক বার বেসেছিলে
সেই চৈত্র মাসে, সর্বনাশে।
চির ফাটা রোদ্দুরে
ঘামে গন্ধে ছুঁয়েছিলাম
এক নিঃশ্বাসে!
হুম ক্ষণিকের জন্য ভালোবেসেছিল নাকি সেটা সময়ের স্রোতে একটুখানি বিলাসিতা ছিল?
চমৎকার লিখেছেন দাদা।
নৃ মাসুদ রানা
স্মরনে বরনে স্মৃতিরো লেপনে,
এস.জেড বাবু
একটু না হয় জলই দিলে
চির ধরা এই অরন্যে।
শেষ লাইনটা আবেগে ভরপুর ছিলো___বড্ড মায়া মায়া।
দারুন লেগেছে।