চিক্চিকে চন্মনে ছন্ছনে কড়কড়ে প্রেমিক প্রবর,তিষ্ঠ ক্ষণকাল ।
=============================================================
তালা দিয়ে চাবি খুলে নয় , নিবিড় চাবি দিয়েই তালা খুলে দেউড়ি পেরিয়ে দেউলে ঢুকতেই গাঢ় মসৃণ প্রবল প্রতিরোধী ঢেউ তুলে প্রতিরোধ ঘন আঁধারির পক্ষ থেকে। কাঁধের বেমক্কা ধাক্কায় সব কিছু বেসামাল করে দখলে নিলাম দেউলের অন্ধকারের বক্ষপুট। স্থির ঝুলে থাকা চকমকে প্রগাঢ় অন্ধকারের মুখে ঝুলে আছে ক্রুর হাসি।রুদিত নয়নে সুগন্ধি বক্ষে চিরন্তন এক চিলতে বিকিকিনির বিলোল কটাক্ষের বিচ্ছিরি বিচ্ছুরণে রূপোপজীবিনী অন্ধকার। ছাঁদের আঁকশিতে ঝুলে বাতাসে ঠুনঠুন শব্দ তুলছে দশাসই বাঁদর,দুর্ধর্ষ দুর্বিনীত প্রেত,দুরোদর ,নাগা নর-কঙ্কাল অন্ধকার। অন্ধকারের সুদূর সুঘ্রাণ স্থির থেকে স্থিরত্বর হচ্ছে নিঃশ্বাস প্রশ্বাসে স্তব্ধ মধুর চঞ্চলতায়। মুখে ফেনা তোলা ঘোড়ার পিঠে অশ্বারোহী(অন্ধকার) বিস্ময়ের মন্ত্রমুগ্ধ রোমাঞ্চকর উত্তেজনায় কাঁপছে। মহাড়ম্বরে ঝরে পরছে ফোটা ফোটা অন্ধকার,রক্ত-লাবণ্যের মনভূমে ।
হঠাৎ,কি জানি কী ভেবে ঢক ঢক করে প্রাণপণে গিলে ফেললাম অন্ধকারের হলাহল নীলকণ্ঠের কথা ভেবে। নয় কোন অমরত্বের লোভে,নয় কোন অমরাবতীর আশায় বা নয় কোন ভালোবাসার ছলে। শুধু সাধ,হারিয়ে যাবার এই তুমুল বিপুল সীমাহীন অন্ধকারের মাঝে।
যন্ত্রণায় ডাকিনি দুর্গা মাকে স্তন্য পানের আশায়।
=============================================================
প্রবল সতর্কতা ,
ভুল করে কেউ যেন ভেবে বসবেন না , আমি ‘মশাই’ এর কথা ভেবেছি বা ভাবছি ।
১৩৭টি মন্তব্য
মশাই
Prothome Boro ekta dhonnobad diye jai karon besi opekkha korte hoyni vaiya. R tachara arekta kotha bole jai lekha olpo holeo goviorta ache likhate ekbar pore bujhte perechi. Office sesh kore basay giye koyekbar porte hobe shuye shuye tao jani…onek onek dhonnobad apnake …
ছাইরাছ হেলাল
হ্যাঁ ,একটু মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে ।
মশাই
likhata aro akbar porlam. montobbo dui bar korte hobe bujhte perechi akbar lekha shomporke ar akbar apnar shomporke. Sudo rat asar baki.
ছাইরাছ হেলাল
রাত আসবে,আসবে দিন, আসুক না ।
প্রেমিক প্রবরদের পিরীতি তাও চালু থাকবে ।
অর্থহীন প্রাঙ্গণে ।
ছাইরাছ হেলাল
ইশ! কী করে যে সব জেনে যাই !
মশাই
hot link acheto ty sobkichu jante somossa hoy na apnar. Sob gupon khobor avabei fas kore den apni. Dekhi amio link korar ceshta korchi obiroto…hoye jabe hoye jabe vaiya.
ছাইরাছ হেলাল
চেষ্টা করে যাওয়া ভাল ।
তবে পাথরে মাথা ঠুকতে যাওয়ার আগে মাথা ভাল করে বেঁধে নিতে হবে ।
ভাগ্যিস ভবিষ্যতের খাতা খুলিনি ।
মা মাটি দেশ
শক্ত কথায় ভক্ত নষ্ট অপরিচিত শব্দগুলোকে সহজ শব্দে বিভাজন করলে বুঝতে সুবিধা হত।ধন্যবাদ হেলাল ভাইয়া। -{@ (y)
ছাইরাছ হেলাল
এটি স্রেফ প্রেম । প্রেমিকা হল অন্ধকার , সে কিছুতেই রাজী হচ্ছে না ।
এক সময় প্রেম হল , যা প্রায় জীবনঘাতী যন্ত্রণা সম । এই -ই ।
ধন্যবাদ পড়ার জন্য এবং জানতে চাওয়ার জন্য ।
মা মাটি দেশ
ধন্যবাদ :Happy:
মশাই
Helal vaiyake ar dosh deoya jabe na kothin shobder karone. Na Helal vaiya apnar kono dosh nai kothin shobder bebohare. Apni nirupay seta ami ontotopokkhe bujhte perechi. Preme porle emoni hoy tarupor abar govir prem…..
ছাইরাছ হেলাল
শব্দ প্রেম পুরনো তা আপনি আরও সহজে বুঝতে পারবেন আমার
পচা অনুবাদের কর্মটি পড়লেও ।
মশাই
ji vaiya akti lekha poreto ar boliny kothata. Sonelate Apnar kono lekha ar bad nei ja pora hoyni.porar por atai sodhu onuvob korte parlam… prem khub govir sudhu govir bolle hobe na onek govir ty keu chara kauke kolpona kora jay na. Amra michei sonahr horiner preme pori jar kina pa ache doure palate pare.
ছাইরাছ হেলাল
আব জাব লেখা পড়ে অহেতুক সময় নষ্ট করেছেন ।
লেখক হওয়ার সাধ বা সাধ্য কোনটাই নাই ,ছিল ও না । হবেও না ।
গভীর প্রেম কিন্তু এক ধরনের বিচ্ছিন্নতা তৈরি করে , যদিও নিজে তা অনুভব করি না ।
বিশাল মনভূমে অবাধ অগাধ বিচরণে ।
আপনি চোখ খুলে ঘুমিয়ে থাকুন, দেখা হবে প্রহরের কোন এক ক্ষণে ।
লীলাবতী
কেমন একটা ভয় ভয় করছে কবিতা পড়ে। ভয়ের কিছু নেই তো?
ছাইরাছ হেলাল
না ভয়ের কিছু নেই,তবে প্রেমে পড়তে হবে খুব সাবধানে ।
ফেস বুকের লিংক দিয়েন ।
ইন বক্স সহ ।
মশাই
tebro protibad janalam daran ajke rate obosshoy gol boithok hobe apnake niye vaiya.
ছাইরাছ হেলাল
আপনি কি কোন দুঃস্বপ্ন দেখে জেগে উঠেছেন ?
আহা, কত যন্ত্রণা নিয়ে নির্ঘুম ঘুমে রাত্রিরা জেগে রয় চোখ মেলে ।
আয় নির্ঘুম আয় , চোখের পাতা খুলে আয় ।
স্টেডিয়াম ভর্তি চোখের পেছন থেকে আয় ।
মশাই
apnar Maya hocche amar nishachorer nirghumota dekhe kintu oneke ta abar care kore na… Montobbo korte icche kore na asole karone avabe banglishe montobbo korle poshter sondorjo noshto hoye jay. Nijer kache lojja lage tarporo na kore thakte pari na. Ete abar apni rag koren nato? Thikito dushshopno dekhei jege uthechi. R khipto hoye uthechi onek. Akta ghotonay onek dukkho pelam na dukkho na asole vaiya khiprota bere gelo. …
ছাইরাছ হেলাল
এখানে লেখার অবার অবাধ স্বাধীনতা আপনার , হিব্রুতেও ট্রাই করে দেখতে পারেন ।
এসবে সমস্যা নেই । দুঃস্বপ্ন হয়ে উঠুক স্বপ্ন স্বপ্নময় । দুঃস্বপ্নেরা থাকুক স্বপ্ন্বেই , ছায়াহীন হয়ে আসুক বাস্তবে ।
শুন্য শুন্যালয়
মশাই ভাই, মোবাইলে বাঙলা তো নিতে পারেন, জানিনা অবশ্য আপনার সমস্যা আছে কিনা।। একটু সমস্যা লাগলেও পড়ে নিতে পারি 🙂
শুন্য শুন্যালয়
প্রেমের বানী এতো দুর্বোধ্য হলে, প্রেম যন্ত্রনাদায়ক না হয়েই যায়না।। তবু খুশি হলাম দখল তো করা গেছে 🙂
বুঝতে পেরেছি মনে হয় তবে অনেকবার পড়তে হয়েছে 🙂
দরোদর শব্দের মানে বলুন জলদি।।
আর হ্যাঁ, সতর্কবাণী প্রবল ছিলো বলেই ভুল করে বসেছি… আমাদের নিয়ে কেউ-ই ভাবেনা… :Cry-Out:
ছাইরাছ হেলাল
প্রেম আনন্দময় যন্ত্রণার এখানে । দুর্বোধ্য খুব বেশি নয় । বলে দিলে আপনি বলবেন ,সুন্দর ।
আপনি বুঝতে পারবেন তা আমারও মনে হয়েছে । আমি মাশাই এর মন্তব্যের অপেক্ষা করছি ।
আমি আরও সহজে সহজ করে বলে দিব , আরও আনন্দের হবে তখন।
‘দরোদর’ শব্দটির অর্থ আমার জানা মতে ‘জুয়ারী’ কিন্তু কোথায় এটি আমি পেয়েছি তা লিখে রাখিনি ,
ভুল হলেও এটি আমি পরিবর্তন বা পরিবর্ধন করতে পারব না ।
সবাই কী সবাইকে নিয়ে ভাবার যোগ্যতা রাখে ?
পরে এসে পড়ে যাবেন আবার ।
শুন্য শুন্যালয়
এই মশাই এর জন্য বড়ই অপেক্ষা করতে হয়…আছি অপেক্ষাতেই ।। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্য আপনি বললে এখনই দিতে বাঁধা নেই ।
শুন্য শুন্যালয়
উহু থাক, পাঠকের নিজস্ব একটা ভাবনা থাকে যেকোন লেখায়, সেটাও কম না, আগে বলে দিলে সেটা পাবোনা… অপেক্ষায় আমার ক্লান্তি নেই 🙂
ছাইরাছ হেলাল
এমন পাঠক সত্যি আনন্দদায়ক ।
যত দেরিই হোক আপনি কিন্তু পড়ে মন্তব্য দিবেন ।
আপনার মতামতটি জানতে চাই ।
ছাইরাছ হেলাল
আমি একটু ভুল লিখেছি শব্দটি হল ‘দুরোদর ‘ এবং অর্থ হল ‘জুয়ারী’ ,
এই মাত্র খুঁজে পেলাম ।
লীলাবতী
আচ্ছা সাবধানে পরবো :Happy:
ছাইরাছ হেলাল
খুব সাবধান কিন্তু ।
ব্লগার সজীব
আমার নাম কেনো মশাই রাখলামনা? এত ভালো একটা লেখা আমাকে চিন্তা করে লিখে ফেলতেন (y)
ছাইরাছ হেলাল
আপনার জন্য লেখা হবে না এমন ভাবার কোন কারণ নেই ।
পড়ছেন দেখে ভালো লাগল ।
মশাই
হায়!! হায়!!
বলার আগেই কি কিছু করবেন নাকি বলার পরে?
ছোটবেলার একটি কথা মনে পরলো অতি ছোট জন্মের কিছুদিন পরের কথা। যাসনে বাবা কুন্ডের কাছে। কে শুনে কার কথা। বলেইতো আর দায় সাড়া যায় না তাই না? ঠিক তখন যদি একটু ফুলকি এনে হাতে দিয়ে বলতো এভাবেই জ্বলতে হবে তাহলে নাহয় বুঝতাম আসলেই তার কাছে যাওয়া ঠিক হবে না। সব পিছনে যে লোভ থাকে না তাও ঠিক কখনো কখনো লোভ হেরে যায় সাধের কাছে।
নির্বিবাদ নূপুরনিস্বনও নাকি করে জাগ্রত অন্ধকার ধাক্কা দেয় প্রত্যবায়ে। এ প্রস্বাপনীকে একবার দেখিলে অথবা অন্তর্বাহী হলে তার গর্ভে পুনর্বার প্রসব হওয়ার যে আর সম্ভাবনা নেই তা জেনেও কি প্রাচীর পেরেছে রোধ করতে? নাকি থেকে গিয়েছিলাম ? বহ্বারম্ভের মাঝেই ডেকে নিয়ে আসি এরপর আবার সেই অন্ধকার ছাড়া নিদ্রাজগৎ-এ পা দেওয়া যায় না। ঢক ঢক করে না গিলেও কোথায় যাবেন ???
শব্দ নিয়ে এমন ভাবেই যেখানে খেলছেন বাঁচোয়ারাও রেহাই পাচ্ছে না, আর দূর্গা মা সে কি ডাকলেই আসবে? আসবে না জেনেই কি ডাকেন নি নাকি?
ছাইরাছ হেলাল
দুর্গা মা ডাকলে আসবে না কেন ?
কিন্তু ডাকতে চাইনি ।
মশাই
আর হ্যাঁ আপন হাতে রচিত নকশা কিন্তু আর আমি বুঝবো না। গুপ্তধন লুকিয়ে রাখার সেই সুপ্ত নকশার রেখাগুলো কিন্তু আপনাকেই ব্যাখ্যা করতে হবে তখন হয়তো আঁধারের মাঝেও দেখে নেয়া যাবে সুন্দর থেকেও সুন্দরতমটাকে।
ছাইরাছ হেলাল
“তালা দিয়ে চাবি খুলে নয় , নিবিড় চাবি দিয়েই তালা খুলে দেউড়ি পেড়িয়ে দেউলে ঢুকতেই গাঢ় মসৃণ প্রবল প্রতিরোধী ঢেউ তুলে প্রতিরোধ ঘন আঁধারির পক্ষ থেকে। কাঁধের বেমক্কা ধাক্কায় সব কিছু বেসামাল করে দখলে নিলাম দেউলের অন্ধকারের বক্ষপুট।”
প্রেমিকার পূর্ব রাগের সব নখরামী মেনে নিয়ে গ্রিন সিগনালের পর বড় গেট পেড়িয়ে প্রেমিকার কক্ষে প্রবেশে বাঁধা । বাঁধা না মেনে গায়ের জোড়ে প্রেমিকার কক্ষে প্রবেশ ।
“স্থির ঝুলে থাকা চকমকে প্রগাঢ় অন্ধকারের মুখে ঝুলে আছে ক্রুর হাসি।রুদিত নয়নে সুগন্ধি বক্ষে চিরন্তন এক চিলতে বিকিকিনির বিলোল কটাক্ষের বিচ্ছিরি বিচ্ছুরণে রূপোপজীবিনী অন্ধকার।”
প্রেমিকা রেগে গিয়ে হিংস্র এবং চোখে মুখে বাজে আহ্বান।‘অন্ধকার’ হল প্রেমিকা ।
“ছাঁদের আঁকশিতে ঝুলে বাতাসে ঠুনঠুন শব্দ তুলছে দশাসই বাঁদর,দুর্ধর্ষ দুর্বিনীত প্রেত,দরোদর,নাগা নর-কঙ্কাল অন্ধকার।”
এখন প্রেমিকাকে প্রেমিকের মনে হচ্ছে—বড় বানরের কঙ্কাল যে উলঙ্গ ভুতের মত অসভ্য……এই সব এবং এই কঙ্কালটি বাতাসে ঠুনঠুন শব্দ করছে ।
“অন্ধকারের সুদূর সুঘ্রাণ স্থির থেকে স্থিরত্বর হচ্ছে নিঃশ্বাস প্রশ্বাসে স্তব্ধ মধুর চঞ্চলতায়।”
মনোজগতে ভালবাসার আদান প্রদান শুরু হয়েছে । ‘সুঘ্রাণ’
“মুখে ফেনা তোলা ঘোড়ার পিঠে অশ্বারোহী(অন্ধকার) বিস্ময়ের মন্ত্রমুগ্ধ রোমাঞ্চকর উত্তেজনায় কাঁপছে।”
অনেক দূর পথ পেড়িয়ে একজন অশ্বারোহী যখন গন্তব্যে পৌছায় তখন ঘোড়ার মুখ থেকে ফেনা বেরিয়ে যায় এবং অশ্বারোহী নিজেও উত্তেজনা বোধ করে । প্রেমিক প্রেমিকার কাছ থেকে প্রেমের স্বীকৃতি লাভ করতে পেরেছে।
“মহাড়ম্বরে ঝরে পরছে ফোটা ফোটা অন্ধকার ,রক্ত-লাবণ্যের মনভূমে।”
(এই বাক্য এবং বাক্যের প্রতিটি অক্ষর আমার খুব প্রিয় ।)
মহা আড়ম্বরে প্রেম বৃষ্টিতে ভিজে প্রেমিকার মুখমণ্ডল লজ্জায় লাল হয়ে লাবণ্য ছড়াচ্ছে ।
“হঠাৎ,কি জানি কী ভেবে ঢক ঢক করে প্রাণপণে গিলে ফেললাম অন্ধকারের হলাহল নীলকণ্ঠের কথা ভেবে। নয় কোন অমরত্বের লোভে, নয় কোন অমরাবতীর আশায় বা নয় কোন ভালোবাসার ছলে। শুধু সাধ,হারিয়ে যাবার এই তুমুল বিপুল সীমাহীন অন্ধকারের মাঝে।”
প্রেমিক এই সব আনন্দ যন্ত্রণা মেনে নিয়ে যন্ত্রণার প্রেমকে বুকে ধারণ করে শুধু ভালোবাসা ভালোবাসবে বলে। অন্য কোন উদ্দেশ্য নেই,শুধু ভালোবাসা ছাড়া ।
“যন্ত্রণায় ডাকিনি দুর্গা মাকে স্তন্য পানের আশায়।”
সমুদ্র মন্থন করে দেবতারা অমৃত তুলে নিলে সমুদ্রে বিষ ছড়িয়ে পরে।তখন শিব কে ডাকা হয় সব বিষ ধারণ করার জন্য।শিব সমস্ত বিষ খেয়ে ফেলে। তখন বিষের যন্ত্রণায় অস্থির হয়ে মা দুর্গাকে ডাকে বাঁচানোর জন্য।মা এসে শিব কে বুকের দুধ পান করিয়ে যন্ত্রণা থেকে রক্ষা করে।এখানে প্রেমিক তার যন্ত্রণা কমানোর জন্য কাউকে না ডাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
নিজেই নিজেকে ব্যাখ্যা !
মশাই
শব্দ প্রেমিক হয়ে অসাধারণ এই সৃষ্টিকে লুকিয়ে রেখেছেন প্রেমিকার পাথরের আঁচলের নীচে। অনেকেই মিস করে গেল এই সুভাষ।
ছাইরাছ হেলাল
আমি আবার কখন লুকিয়ে রাখলাম ! আপনি লুকনো থেকে স্টেডিয়ামে এলেন
বলেই না লিখতে পারলাম । আবার স্টেডিয়ামে এলে খবর দিয়ে আসতে যেন ভুল না হয় ।
হ্যাঁ , কিছু সুবাস আমিও পাচ্ছি ।
মশাই
দেয়ালে যখন পিঠ আটকেই গেছে আর লুকিয়ে থেকে লাভ নাই বলেই মনে করি। ক্ষনিকের লজ্জা যদি পারে জগদ্দল পাথর সরাতে তাহলে আমার লজ্জাই ভাল। “তুমি বললে” লেখাটিতে একটি মন্তব্যের প্রতুত্তর তৈরী করছিলাম তাই আপনার উপস্থিতি একটু দেরী হলেও বুঝতে পেরেছি।
মশাই
যাক তাহলে বলতেই হয় জ্ঞানীর সংস্পর্শে থাকলে নাকি কিছুটা হলেও আপনকে শান দেওয়া যায়। **কাঁধের বেমক্কা ধাক্কায় সব কিছু বেসামাল করে দখলে নিলাম দেউলের অন্ধকারের বক্ষপুট। ** আপনার এই লাইনটি আমাকে যথেষ্ট দ্বিধার মধ্যে ফেলে দিয়েছিলো। তবে অনেক অনেক ভাল লাগছে এই জন্য চিত্রকল্পটি আমি অনেকটাই ছুতে পেরেছি বলে। তবে আপনার লিখতো কোথা থেকে আবার কোনো চিত্রকল্পে নিয়ে যান ? আপনার ব্যাখ্যা পেয়ে অনেক খুশি হলাম। আপনার লিখা আসলে কয়েকবার না পড়লে তার মর্ম বুঝা যায় না। আমি আবার যদি কারো লিখা পড়ি তাহলে মনোযোগ দিয়ে পড়ার চেষ্টা করি।
ছাইরাছ হেলাল
যারা শান দিতে জানে তারা দেয় , জ্ঞানী-ফেয়ানী তাতে লাগে না ।
আপনি বুঝতে পেরেছেন দেখে ভালই লাগে । আমাকে দিয়ে না বলিয়ে আপনি বললে আরও ভাল হত ।
মশাই
তা মানতে পারলাম না। আজও ভাল করে কিছুই লিখতে পারলাম না অখাদ্যগুলোতে এসে যখন বলেন তরী বেয়ে যেতে মনের ভিতর অপদার্থ পাখীটি জেগে উঠে বলে চেষ্টা কর চেষ্টা কর যদিও এখনো কারো কারো মন্তব্যের ভাষা বুঝতে খুলতে হয় অভিধান। জগতে কতজনই তো প্রেম করলো লাইলী মজনু কেন বিখ্যাত ?
ছাইরাছ হেলাল
যারা স্টেডিয়াম চেনে তারাও কম মজনু নয় ।
অভিধানের সাহায্য নেয়া খুব ভাল অভ্যাস , তা কোনটি ব্যাবহার করেন ?
মশাই
আপনি এখনো আছেন !! ঘুমুচ্ছেন না? ovidhan.org আপনার কাছে যদি ভাল কোনো অভিধানের খোজ থেকে থাকে তাহলে জানাবেন। তবে স্টেডিয়ামেই রয়েছি আজও দেখি কখন কার কি মতিগতি হয়। আপনি বললে চলে আসবো হাত নামিয়ে।
ছাইরাছ হেলাল
অন লাইন অভিধান সব সময় কাজের না । অনেক শব্দ তাতে পাবেন না ।
ধুর হাত নামিয়ে ভেগে যান ।
কিছু প্রচলিত শব্দ আপনি ঠিক ভাবে লেখেন না ।
এটি কি তাড়াহুড়োয় ?
যেমন দুর্গা কে আপনি দূর্গা লিখছেন ।
আমি আজকে একজন শিক্ষককের কাছে জানার চেষ্টা করব ।
মশাই
তাড়াহুড়োয় না আসলে ভাইয়া। আপনাকে বুঝিয়ে বলি এই যে এখন আপনি লিখলেন **যেমন দুর্গা কে আপনি দূর্গা লিখছেন ।** প্রথমে দুটি শব্দ প্রায় একই লেগেছে আমার কাছে। zoom করার পর দুটির ব্যবধান নজরে আসে। ঠিক তেমনি আসলে কিছু কিছু ভুল হয়ে থাকে। আমি bolgspot এ বাংলা লিখে ওখান থেকে কপি করে আসলে এখানে পেস্ট করি। আমি সরাসরি লিখি না বা কোনো ফোনেটিক কিবোর্ড ব্যবহার করি না । যেগুলো অপ্রচলিত বানান সেগুলোতে ভুল হলে তেমন খারাপ লাগে না তবে প্রচলিত বানান ভুল বরাবরই আমার কাছে খারাপ লাগে।
ছাইরাছ হেলাল
আমি সব সময় ব্যবহার করি না , তবে দেখি ,আপনি এটি ট্রাই করে দেখতে পারেন ।
দুর্গা কিন্তু সঠিক ।
http://www.ovidhan.org/b2b/%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE
আপনি অভ্রতে লেখেন ?
ছাইরাছ হেলাল
ব্লগ পোস্ট কী ?
মশাই
না কোনো কিবোর্ড ব্যবহার করি না, ব্লগস্পট-এ বাংলা লিখা যায় আর যেটা আমার কাছে সবচেয়ে সহজ লাগে এবং তাড়াতাড়ি মনে হয়। টাইপিং করেও স্বাচ্ছন্দবোধ করি । এটা “দুর্গা” হবে সেটা মানি আমিও তবে দুটোর প্রচলনই কিন্তু লক্ষ্য করা যায়। গুগল সার্চে গেলে দূর্গা দেখা যায় ১০৬০০০ আর দুর্গা দেখা যায় ১৮৯০০০।…কি অবস্থা !!!
মশাই
blogger থেকে। এটাতে অনেক তাড়াতাড়ি করা যায় টাইপিং যা ভাল লাগে।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি কী বিজয় দিয়ে লেখেন ?
মশাই
না বিজয় সম্পর্কে আমার কোনো ধারণা নেই আসলে ভাইয়া। এখানে কোনো কিবোর্ডের নামও উল্লেখ করা নেই তবে তা ফোনেটিক ধরা যেতে পারে এবং দেখতেও প্রায় অভ্র-এর মত। আপনি কি ব্যবহার করেন ভাইয়া? ফোনেটিকে সবচেয়ে বড় সমস্যা হয় আসলে ( ঁ ) বিন্দু নিয়ে।
ছাইরাছ হেলাল
প্রথমত অভ্র ফোনেটিক ,শেষেই তাই ,
আপনি যে—-কো—-ন শব্দ আমাকে জিজ্ঞেস করে দেখতে পারেন ।
ছাইরাছ হেলাল
চন্দ্র বিন্দুর কথা বলছেন ? সিফট+ ৬ ,
অভ্র ফোনেটিক ।
ছাইরাছ হেলাল
এতক্ষণে আপনার অফিস ছুটি হওয়ার কথা ।
দ্রুত ফিরে দিয়ে ঘুমের কিনারা করুণ ।
খসড়া
আমরা কেঊ ভাবছি না, মশাইকেও বলব না। ও মশাই তুমি কিন্তু কিছু ভেবো শুধু ভাল করে পড়।
বেরে লিখেছেন ভাই মাইরি।
ছাইরাছ হেলাল
আপনার মত আমিও মশাই কে কিছু বলছি না ।
আপনি ও যা বলেছে না মাইরি !
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
জিসান শা ইকরাম
মন্তব্যে বুঝিয়ে না দিলে মস্তিস্ককে প্রচুর খাটাখাটনি করতে হতো।
সময় নিয়ে আলোচনায় অংশ নিতে না পারার যন্ত্রনা কিন্তু কমনা।
ছাইরাছ হেলাল
এ জন্যই বলে দেয়া ,মস্তিস্ককে বেশি খাটান কিন্তু ঠিক না ।
পড়ে নিশ্চয়ই আমরা আলোচনায় অংশগ্রহণ করব , তখন আর যন্ত্রণা ক্লিষ্ট হতে হবে না ।
মশাই
এতো বেলা পর্যন্ত ঘুমানো স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর।
ছাইরাছ হেলাল
তা ঠিক বলেছেন ।
মশাই
ঠিকই বলতে হয় মশাই মানুষতো ভুল বললে আবার অনেক অপবাদ শুনতে হবে ভাইয়া। শুভ সকালের শুভেচ্ছা যদিও অনেক দেরী করে উঠেছেন।
মশাই
খুব তেষ্টা পেয়েছে ভাইয়া আজকে কি বৃষ্টি নামবে?
ছাইরাছ হেলাল
কথায় কথায় বৃষ্টি নামে নাকি?
বা নামানো কি ঠিক ?
বৃষ্টি রেগে গেলে খবর আছে কিন্তু ।
মশাই
থাক রাগানোর দরকার নেই বৃষ্টিকে। আগে সেঞ্চুরি হোক তারপরে বৃষ্টিকে ডাকবো। আচ্ছা ভাইয়া বৃষ্টি রেগে গেলে কি নামবে এখনি?
ছাইরাছ হেলাল
না নামবে না , তবে দূর আকাশে পালাবে ।
এ ঝুঁকি নেয়ে ঠিক হবে না ।
মশাই
এই সাত সকালে এটা কোনো কথা হলো ভাইয়া? রীতিমত হুমকি দেওয়া হলো। থাক থাক বৃষ্টি কিনে নিয়ে আসবো আজকে তবে মেইড ইন চায়না।
ছাইরাছ হেলাল
নকল বৃষ্টি কিন্তু এসিড বৃষ্টি জানেন তো ।
মশাই
আপনিতো দেখছি বড়ই বেরসিক, প্রাকৃতিক বৃষ্টি চাইলে হুমকি আর কৃত্তিম বৃষ্টি চাইলে দেখান ভয়। কই যাবো ?
ছাইরাছ হেলাল
আপনার ঠান্ডা লেগে যাবে , এই জন্য বলা ।
মশাই
ঠান্ডা??? ভাইয়া এটা বড়ই নির্মম ফতুয়া।
মশাই
blogger.com e akbar ghure asben jodi paren.sekhane bangla lekhar option ti kemon lage parle janaben.
ছাইরাছ হেলাল
এ সব জটিলতায় যাব কেন ?
অফিসের যে কোন ভার্সনে লিখব বা এভারনোট ব্যবহার করব , অভ্র ফোনাটিকে ।
ব্যাস ,কোন সমস্যা নেই ।
বড় আধুনিক ওস্তাদরা আমাদের এভাবেই শিখিয়েছেন । স্পেল চেকিং এর কিছু সুবিধা আছে ।
এভার নোট বেস্ট , একটি ল্যাপিতে কয়েক লাইন লিখলাম তারপর অন্য ল্যাপিতে গেলে এর পর থেকে লিখব ।
অটোমেটিক সিনক্রোনাইজ হয়ে যাবে । আমি এসব করি ।
শুন্য শুন্যালয়
কোথা থেকে শুরু করবো? 🙂
ছাইরাছ হেলাল
প্রথম থেকে বা আপনার ইচ্ছে মত ।
স্বাধীনতা একান্তই আপনার ।
ছাইরাছ হেলাল
তাড়া থাকলে শুধু ১৪ নং পড়লেই হবে ।
শুন্য শুন্যালয়
যেখা্নে জবাব টা দেবার, সেখানে আর জায়গা অবশিষ্ট রাখেনি কেউ।। প্রত্যেকটি লাইন যেভাবে বর্ণনা করেছেন, ভাবছি, কতভাবে প্রকাশ করা যায়।। পানিতে বরফের মতো যেনো দুই- তৃতীয়াংশ নিজের মাঝে রেখে দিলেন।। একটা প্রশ্ন না করলে নিজেকে কিছুটা ঠকানো হবে, আবার করা ঠিক হবে কিনা বুঝতে পারছিনা।।
ছাইরাছ হেলাল
যে কোন কিছু নিদ্বির্ধায় আপনি বলতে পারেন ।
মশাই
জলদি প্রশ্নটা করুন। প্রশ্নটা দেখেই ঘুমাই।
ছাইরাছ হেলাল
বাংলা লিখতে পারছেন ?
মশাই
banglatext.com diye. অনেক কষ্ট করে কিন্তু বাংলাতে টাইপ করেছি।প্রশ্ন কিন্তু শুনতেই হবে।
ছাইরাছ হেলাল
কিন্তু সে তো ব্যস্ত , এখানে নেই ।
আপনি ঘুমোন । রাতে দেখলেই হবে ।
ছাইরাছ হেলাল
আরে না না, আমাকে জানিয়ে যায়নি , আমি জানি ।
আন্দাজে আর কী ?
মশাই
কি যে কষ্ট ভাইয়া কী ম্যাপ দেখে দেখে লেখা।
ছাইরাছ হেলাল
অনেকে লিখে পোস্ট পর্যন্ত দেয় ।
অহেতুক এত ঝামেলার দরকারটা কী ?
মশাই
হায় হায় আপনি কিভাবে জানলেন ভাইয়া? আমিতো অপদার্থ মানুষ তাই পারি না তবে চেষ্টা কিন্তু করি। আচ্ছা ভাইয়া রহস্যটা কি? সব কিছু কিভাবে জানেন?
ছাইরাছ হেলাল
আন্দাজে ।
মশাই
আন্দাজে এত কিছু কিভাবে জানেন? আমি যে প্রশ্ন করবো সেটাঅ কিভাবে জানেন?
ছাইরাছ হেলাল
এ আপনিও জানেন ।
মশাই
রাতের আগে যে উনি আসবেন সেটাও জানেন??? বাহ!!
ছাইরাছ হেলাল
আমার আন্দাজ ভুল হোক তা আমি চাই ।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি এ ও জেনে রাখুন এই ব্লগের বাইরে ৯৯.৯৯% আমার সাথে কারও
কোন ধরনের যোগাযোগ নেই ।
শুন্য শুন্যালয়
এসে গেছি, এসে গেছি।। আমি দুঃখিত, কি করবো বলুন, আপনার মা দুর্গা নিজের পাতেই সব রেখে দিয়েছেন, আমাদের দিয়েছেন মোটে দুটো হাত ।। প্রশ্নটা হচ্ছে, কাঁধের বেমক্কা ধাক্কায় সব কিছু বেসামাল করে দখলে নিলাম, মন কি এভাবেই দখল হয়েছিল? নাকি মনের খোলস আবরণটুকুও?
ছাইরাছ হেলাল
সে কিন্তু রাজিই ছিল ,তার অনুমতি নিয়েই গৃহে প্রবেশের ব্যবস্থা , তখন তো না বলা যাবে না , তাই একটু জোর করতেই হল , পরবর্তীতে কিন্তু সব কিছুই স্বাভাবিক হয়েছে ।
তা আপনাদের যে দশ খানা হাত না থাকলেও সাত আট খানা আছে তা কিন্তু দিব্যি
বুঝতে পারা যায় ।
ছাইরাছ হেলাল
মশাই বাবু আপনার অপেক্ষায় থেকে ঘুমিয়ে পড়েছে ।
ছাইরাছ হেলাল
আমিতো বেশ ভয়ে ভয়ে ছিলাম , কিজানি কী কঠিন প্রশ্ন করে বসে ।
যাক এ যাত্রা দুর্গা মা আমাকে এবারে বাঁচিয়ে দিয়েছেন ।
মশাই
Rate ase century korbo akhon rakhi vaiya. Dinti valo katuk apnra sei kamona kori.
ছাইরাছ হেলাল
হ্যাঁ ,আমিও বলি ,আপনি ঘুমিয়ে পড়ুন ।
সেঞ্চুরি আমার কোন কাজেই আসে না । আমার বহু সেঞ্চুরি ঝুলিতে পোকায় আওতায় ।
শুন্য শুন্যালয়
ঘুমের মধ্যে প্রশ্ন তাড়া না করলেই হলো … 🙂
শুন্য শুন্যালয়
প্রশ্ন আর করতে পারলাম কই :p
ছাইরাছ হেলাল
বাঁধা দিচ্ছে কে ?
দুয়ারে প্রস্তুত ‘উত্তর’ ।
বনলতা সেন
প্রেমাস্পদের এমন বর্ণনা কে কোথায় কবে শুনেছে জানিনা , তবে অদ্ভুত সুন্দর মনে হয়েছে ।
অন্ধকারের সাথে প্রেম হয় তাও এই ক্ষুদ্র জীবনে প্রথম শুনলাম ।
আপনার পছন্দের তারিফ করতেই হয় । ঐ লাইনটি অবশ্যই ছুঁয়ে যাওয়ার মত ।
আমি যেন তার রক্ত-লাবণ্য দেখতে পারছি ।
যাক মা দুর্গাকে মেনে নিচ্ছেন দেখে ভাল লাগল আরও বেশি ।
অনুপস্থিতিতে ভাই গ্লপ-গুজব চলছে ।
লেখাটি বেশ অন্য রকম হয়েছে তা বুঝতে পারছি , মাশাই বাবুর অবস্থা তো বেশ সঙ্গিন ।
ছাইরাছ হেলাল
আমার মতে প্রেম অনন্ত কালের সীমাহীনতা পেরিয়ে আরও দূর দূর গন্তব্যগামী হতে পারে । তাই সেখানে অন্ধকার বা আলো বা গাছ সমুদ্র কত কিছুই হতে পারে । (গাছ আপনার আয়ত্বে) অবশ্য আপনি নিজেকে ছাড়া কিছুই দেখন না ,তাই এমন মনে হয় । রক্ত-লাবণ্য………… আমি না বলে দিলে ধরতে পারতেন ?
সময় আর গপ-সপ কারও জন্য অপেক্ষা করে না । কিন্তু ছন্দ পতন হয় ।
সামান্য লেখার ছিটেফোঁটা এদিকে ফেললেও ফেলতে পারেন ।
তাও পড়লেন দেখে আনন্দিত । আমরা কয়েক জন একটু পড়া-পড়ি করতাম ।
ভাল থাকুন ,আমাদেরও ভাল রাখুন ।
মশাই
খুব সাবলীল ভাবে শ্রদ্ধেয়া বনলতা সেনকে বলে ফেললেন **ভাল থাকুন ,আমাদেরও ভাল রাখুন ।**
আমিও বলি দুজনকেই ভাল থাকুন ,আমাদেরও ভাল রাখুন ।
ছাইরাছ হেলাল
আমি বলি আপনিও ভাল থাকুন , একদম না পারলে ভাল থাকার ভান ধরুন ।
মশাই
ভান ধরেই থাকতে হবে কি আর করার আছে? এখন দেখি সবাই সবাইকে বলে নিজের দিকে না তাকিয়েই।
মশাই
আমার দেখা প্রথম সেঞ্চুরি !!! \|/ :Congratulations: :Congratulations–Baby-Girl: :Hello:
ছাইরাছ হেলাল
কী আকালের দেশ রে বাবা ।
মশাই
অকাল হতে যাবে কেন? পারলে একটা লিংক দেনতো দেখি কে আছেআরেকজন সেঞ্চুরিয়ান এখানে!
ছাইরাছ হেলাল
এটি কী কোন খাবার বস্তু ? নাকি গলায় ঝোলানোর তাবিজ ?
এখানেই আছে ।
মশাই
থাকবেতো এখানেই, পারলেতো গলায় ঝুলিয়েই রাখতাম অনেক আগেই। সনেলা নামের ব্যাখ্যাটা কিন্তু অনেক ভালই করেছেন আপনি।
ছাইরাছ হেলাল
আমি ব্যাখ্যা করেছি ! মনে পড়ছে না তো । আলঝাইমারের লক্ষণ নাকি ?
মশাই
আলঝাই মারটা কি আগে সেটা বুঝিয়ে বলুন প্লিজ ভাইয়া।
ছাইরাছ হেলাল
বুড়ো মানুষদের একটি অসুখ ,ক্রমান্বয়ে স্মৃতি শক্তি লোপ পায় ।
মশাই
আমিতো শুনেছি উল্টাটা, তারা নাকি পূর্ব জন্মের কথাও তখন মনে পরে। ঘুমাচ্ছেন না ভাইয়া? এখনতো অনেক রাত।
ছাইরাছ হেলাল
একটু নেকা-পড়া করা লাগবে ।
ইচ্ছে করছে আবার ইচ্ছে করছে না ।
লেখাপড়া এত কঠিন ক্যা ?
মশাই
অনেক কঠিন, থাক আজকে না করলেও হবে(কুমন্ত্রনা), সমস্যা নেই একদিন না করলে কিচ্ছু হবে না। আচ্ছা আরেকটা কথা বলি ভাইয়া লেখা পড়া একসাথে করা ঠিক না তার চেয়ে আজকে বরং পড়াটা বাদ দিন শুধু লিখা নিয়ে থাকুন। আজকে অন্য কিছু লিখতে হবে না শুধু আমাদর জন্য একটা কিছু লিখে দিন।
ছাইরাছ হেলাল
আমি পড়তে স্বাচ্ছন্দ বোধ করি , লিখতে নয় । আমি যা পড়ি সে তুলনায় আমার লেখা কিছুই না ।
এর অর্থ এই নয় যে যার লেখা পড়ব তার মত লিখতে হবে । আমি যেহেতু লেখক নই তাই বসলাম অ লিখে
ফেললাম এমন নয় । আবার ভাবনাগুলো উল্টো-পালটা থাকে । যেমন লিখতে ইচ্ছে করে – জীবন মৃত্যুর সাথে কিছু কথা বলছে , আউট লাইন মাথায় আছে কিন্তু দিশা পাচ্ছি না ,কোথায় শুরু করে কোথায় নিয়ে যাব ……
এই সব , হয়ত লেখা হবে বা হবে না ।
মশাই
লেখালেখি আসলেই অনেক কঠিন একটা ব্যাপার। সহমত আপনার সাথে শুরু করি এই দিকে কিন্তু কোথায় গিয়ে যে শেষ হবে তা অজানা রেখেই পথে নামতে হয়। এমন অনেক লেখা শেষ পর্যন্ত অসম্পূর্ণ থেকে যায়। তারপরও মাঝে মাঝে কিছু একটা লিখে একেবারে খাঁটি লেখকের ভাব ধরি তবে তাতে স্বাচ্ছন্দ পাওয়া যায়। একেবারেই তেতো তা কিন্তু না আবার অন্তত নিজের কাছে।
ছাইরাছ হেলাল
সব ঠিক আছে ,আবার নাই ।
আমার লেখা যখন লিখি তখন মনে হয় পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ লেখাটি এই মাত্র তৈরি হল ।
আর যখন নিজের লেখা পড়তে বসি তখন অসংখ্য ভুল দেখে (একটি লাইন বা দু’চারটি শব্দ ছাড়া)
কান টেনে লম্বা বা লাল করে না দিলেও মুচড়ে (অন্যের কথা দিয়ে বলতে হল) দিতে যে ইচ্ছে করে তাতে কোন সন্দেহ নেই ।
নূতন লেখাটি দিয়ে দিন , স্টেডিয়ামের ডিউটি তো শেষ, হাত তো এখন ফ্রি ।
মশাই
লেখকের সব লেখাই ঠিক থাকে কিন্তু পাঠক হলেই কত যে সমস্যার জন্ম নেই তা আর বুঝানো যাবে না। আচ্ছা সবার লেখাতেই কি কিছু না কিছু ভুল থাকে?
নতুন লিখা দিবো কোথা থেকে? রাতে যে গল্প করে করেই কাটিয়ে দিলাম। লিখাতো লিখিনি কোনো ভাইয়া,যদিও লিখতে চেয়েছিলাম লিখার চেয়ে গল্পতেই আজ মন বসে গেলো। তের তারিখের আগে আর না।
ছাইরাছ হেলাল
হ্যাঁ ,এই তারিখগুলো যে কেন আসে ?
এই জন্যই গল্পের নামে ভয় দেখানো ।আহারে বেচারা ।
এক কাজ করা যাক , আপনার মুভি দেখার অভ্যাস আছে?
আপনার ওখানে টরেন্ট চালানোর সুযোগ আছে ?
আমি বললে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন ?
এই ক’দিন ছবি দেখবেন ।
মশাই
ছবি দেখার চেয়ে ব্লগে ঢুকে ঝিমানো অনেক সুখের। অন্তত আপনার পুরোনো লিখাগুলো পড়তে পড়তে সময় যায় ভালই। ছুটির দিন বাদে ছবি দেখার সৌভাগ্য হয় না, দাড়ান দাড়ান ভাইয়া মাথায় একটা লেখা আসছে। এক ঘন্টায় কি সম্ভব? এই কয়েকদিন আর লেখা দেওয়া হবে না।
মশাই
আপনি বললে এখনি বসে যাব কাপজাব লিখে ফেলবো।
ছাইরাছ হেলাল
অসুবিধা কোথায় ,হোক হাল্কা কাব-জাব ।
মশাই
ঠিক আছে তাহলে পরবর্তী সাত দিনের শেষ লেখা লিখতে বসবো। তবে সাত দিন পরে এসে যাতে আপনার লিখাও পাই। এই বসলাম।
ছাইরাছ হেলাল
আমার লেখা পড়ে সময় নষ্ট করা ঠিক না ।
ভাল কিছু পড়ুন ,আখেরে সওয়াব হাসিল হবে ।
আর অনেক সওয়াব হলে অনেক কিছু ফ্রি ।
মিথুন
ভাইয়া, কেমন আছেন? মন্তব্যের সংখ্যা দেখে ভয় পেয়েছি, অনেক শব্দের মানে বুঝিনি 🙁
প্রেমিকার ঘরে ঢুকে প্রেম করেছেন এটুকু বুঝতে পেরেছি। অনেক শব্দের ভান্ডার আপনার বোঝা গেলো।। আমাদেরকেও শেখাতে হবে কিন্তু।
ছাইরাছ হেলাল
এত্ত এত্ত কাল পরে এসেও পড়ছেন দেখে ভালই লাগে ।
কী কী শব্দের মানে বুঝতে কষ্ট হচ্ছে যদি বলেন তাহলে আমি বলে দেবার চেষ্টা করব ।
আপনি ইচ্ছে করলে ১৪ নং মন্তব্যটি পড়ে দেখতে পারেন ।
ধন্যবাদ আপনাকে ।
আদিব আদ্নান
আমি মন্তব্য করব না ।
ছাইরাছ হেলাল
এত দিন পরে এসে আবার ঝামেলা পাকাচ্ছেন কেন ?
সমস্যাটি কোথায় তাই বলুন ।
কোথায় ডুব দিয়েছিলেন আমাদের ফেলে ?
অপরাজিতা সারাহ
একটা কমেন্ট লেখার জায়গা পাচ্ছিলাম না,কি বিপদ!যাক,শব্দজট কেটেছে তাহলে।কিন্তু আপনার জট কাটার পরে তো পাঠকের মাথায় জট পাকিয়ে দিচ্ছেন!কয়েকবার পড়েও যখন উদ্ধার করতে পারলাম না,তখন মন্তব্যই ভরসা।বোঝার পরে মনে হল ,আহা!জট ছাড়িয়ে যে কি ভালোটাই না হল।তানাহলে এমন লেখা পেতাম কি করে?আমার তো দেরিতে এসে দেখি সোনায় সোহাগা।এত্ত এত্ত লেখা! 😀
ছাইরাছ হেলাল
শব্দ রাজ্যে হাত-পা ছড়িয়ে বিসূচিকার ভেক ধরেছি ভোঁতা স্ত্রৈণ সেজে স্পর্শহীন দৃশ্যমানতায় ।
আমাদের ছেড়ে আপনি কোথায় যে থাকেন ?
দেরি করে এসে সোনায় সোহাগা নিবেন তা কিন্তু ঠিক না ।
লেখাতো কেউ তেমন পড়ে না তাই দু’চার জনে গপ-সপ করে সময় কাটাই ।
হাজিরা চাই নিয়মিত ।
লীলাবতী
মন্তব্যের জায়গা দখল হয়ে গিয়েছে । আমি কোথায় লিখবো ? কি লিখবো ?
ছাইরাছ হেলাল
আপনার জায়গা দখল করার সাধ্য কারও নেই ।
যা মনে আসে তাই-ই লিখবেন ।
মনের আনন্দেই আপনি লিখবেন ।
প্রত্যাবর্তন
এইসব টুকরো টুকরো সৌন্দর্য আপনি পান কোথায়?
ছাইরাছ হেলাল
এ দুর্লভ কিছুই নয় , আপনিও পেতে পারেন ইচ্ছে করলেই ।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।