বন্ধুদের সেদিনের আড্ডার সার কথা ছিলো মানুষ বনাম ধর্ম কখনো সাংঘর্ষিক নয়।এরা একে অপরের পরিপূরক।প্রকৃত মানুষ হিসাবে নিজেকে দেখতে হলে বা পেতে হলে অবশ্যই এখানে ধর্মের গুরুত্ব অপরিসীম কারন কোন ধর্মেই পাপ বা অন্যায়কে সাপোর্ট করে না।তাছাড়া প্রতিটি ধর্মেই মানুষের জীবন বিধাতের সুস্পষ্ট ভাল মন্দের বাণী আছে যা মানুষদের জীবনকে সঠিক পথে চলতে সহযোগিতা করে।এখন সেখানে ভাল মন্দের পথগুলো অনুসরণ করা আপনার বিষয়।এ প্রসঙ্গে আর নয় এবার যাব অন্য প্রসঙ্গ।
এক সময় অনেকটা লাল মোটা চাউলের ভাত খেতাম।মা চাচীরা মাটির পাতিলায় খড়কুটোর লাড়কি দিয়ে মাটির চুলোয় ফু দিয়ে দিয়ে ভাত রান্না করতেন।এ সব ভাতের যে মার হয় বা আমরা যাকে বলি ফেন তা খেতেও ছিলো যেমন সুসাধু তেমনি পুষ্টিকর।আর টাটকা শাখসব্জি মাছ মাংসের সাধের কথাতো বলাই বাহুল্য।আর এখন আমরা কি খাচ্ছি!যতই খাই ততই যেন মন পেট কোনটাই তৃপ্তির ঢেকুর গিলে না।আবার দেখতে পাচ্ছি প্লাষ্টিকের চাউলও নাকি বাজারে পাওয়া যায়।বুঝা মুশকিল কোনটা আসল কোনটা নকল।তবে বুঝতে হলে জেনে রাখুন আপনাকে কি করতে হবে..
এক মুঠো চাউল একটি জলের গ্লাসে ছেড়ে দিন যদি দেখেন চাউলগুলো জলের তলে তলিয়ে যাচ্ছে তাহলে বুঝতে হবে এটি আসল আর যদি দেখেন সব জলে ভাসছে তখন ভাববেন এ সব নকল চাউল।
এছাড়াও কিছু পরিমাণ চাল গুঁড়ো করে যদি দেখেন চালের গুঁড়ো সাদা হয় তবে তা আসল আর যদি চালের গুঁড়ো হলুদ বা অন্য কোনো রঙের হয় তবে বুঝতে হবে সেটি নকল চাল।আরো একটি পদ্ধতি হল-একটি গরম কড়াইতে এক চা চামচ তেল দিয়ে এতে কিছু পরিমাণ চাল দিয়ে ভাজতে থাকুন যদি চাউল গলে যাবে এবং কড়াইয়ের তলায় লেগে যাবে।লিংক এর এই ভিডিওটি দেখুন ভিয়েতনামে কি ভাবে প্লাষ্টিকের চাউল তৈরী করছেন।তবে এ বিষয়ে বিবিসি বাংলা নিশ্চিত করেছেন যে বাজারে প্লাষ্টিক চাউল বলে কিছু নাই সবিই গুজব।যদি গুজব হয় ভাল কথা ।আমাদের ভয় হয়,যদি গুজব না হয় তবে আমরা বাঙ্গালীরাই চাউল ব্যাবসায় কখন যে আসল চাউলের সাথে তা মিক্স করে বিক্রয় করে ফেলব তা কেউ টেরই পাবে না।এছাড়া এমনিতেইতো ইত পাথর মিক্সিনে আমরা বরাবর চ্যাম্পিয়ন হয়ে আছি।
গ্রামগঞ্জে এখনো কৃষাণীরা খুবই চিন্তিত থাকেন ডিমওয়ালা মুরগি নিয়া।সারা বছর নিজেরটা খেয়ে দেয়ে বড় হবে ডিম পারার সময় হলে ডিম পারবে অন্য বাড়ীতে গিয়ে।নগর সভ্যতায় বিলীন হচ্ছে গ্রাম,আধুনিকতায় বিলুপ্ত হচ্ছে আমাদের স্বদেশীয় প্রানীজ সম্পদ।তারই ধারাবাহিকতায় অনায়াসে পর্যাপ্ত আশেপাশে দোকানেই পাওয়া যায় বয়লারের ডিম।ফার্মের কিছু মুরগী আছে যাদের মৃত্যুই হয় ডিল পারতে পারতে।অনায়াসে গরীবের ভাগ্যে জুটা এ খাদ্যেও ভেজালঁ পাওয়া গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।বাজার ধরের আগুন লাগা বাজারে যারা ভিরতে পারেন না তারা একটি ডিমকে তৈলে ভেজেঁ পেটে ক্ষুধার যন্ত্রণা লাগব করেন।
ডিমে ভেজালঁ শুনে মনে পড়ে সিঙ্গাপুরের কথা।প্রতিটি খাদ্যের খাবারের গ্যারান্টি দিচ্ছেন সিঙ্গাপুর সরকার।তার একটি নমুনা পাবেন যদি কখনো আপনি সিঙ্গাপুরে ডিম ক্রয় করেন।দেখবেন তাদের প্রতিটি ডিমে একটি করে সিল মারা থাকে যা ডিমটিকে খাটি বা ভেজালঁ বলা হয়ে থাকে।যদি কোন কারনে কোন ডিমে ঐ সিলটি না থাকে তবে সিলহীন ডিমটি কেউ বিক্রীও করবে না,কেউ ক্রয়ও করবে না।এটাতো গেলো ডিমের কথা এছাড়াও তাদের প্রতিটি খাদ্যের প্যাকেটে প্যাকেটে এক্সঃ ডেটের সিল তা পরীক্ষা বা চেকিং চব্বিশ ঘন্টা পর্যবেক্ষক দৌড়ের উপরে থাকেন।
এমন কি টাইগার বিয়ার হুইচকি সবগুলোতেই মাননিয়ন্ত্রণ করা থাকে যাতে কেউ তা পর্যাপ্ত খেয়েও অসুস্থ হয়ে না পড়েন।আমরা নিজে যখন রান্না করতাম তখন তেলের পরিমান বেশী হলেও কোন ক্ষতি নেই কারন আমরা জানতাম এ তেলের মাননিয়ন্ত্রণ করা আছে বেশী খেলেও স্বাস্থ্যের কোন ক্ষতিই হবে না।সেখানে আইন যেমন আছে,তেমনি তার চেয়ে কঠোর ভাবে তা প্রয়োগের তাগিদ এবং জবাব দিহীতা।ভেজাঁলে ধরা খেলে ব্যাবসায়ীক লাইসেন্সতো যাবেই বরং তার আইডি কার্ডের সরকারী সকল সুযোগ সুবিদা হতে পয়েন্ট ভিত্তিক বঞ্চিত হবে।এবার আসি প্লাষ্টিকের ডিম প্রসঙ্গে।আপনি তা চিনবেন কি করে…
১।ডিম ভাঙ্গার সঙ্গে সঙ্গে ডিমের সাদা অংশ আর কুসুম এক হয়ে যাবে।
২।ডিম ভেঙ্গে রাখলে পিপিলিকা ও পোকামাকঁড় এসে ভিড় করবে।
৩।আসল ডিম ভাঙলে মুড় মুড়ে শব্দ হবে।কিন্তু প্লাস্টিকের ডিম ভাঙ্গলে তেমন একটা শব্দ হয় না।
৪।তার খোলস বেশ শক্ত এছাড়াও খোলসের ভেতর রাবারের মতো লাইন দেখা যায়।
৫।সাধারন ডিমের চেয়ে এই নকল ডিম খুবই চকচকে হয়।
৬।নকল ডিম ঝাকালে জল গড়ার মত শব্দ হয়।
যদিও প্লাষ্টিকে ডিম নিয়ে এখনো সন্দিহান।আসলেই বাজারে কি আদৌ প্লাষ্টিক ডিমের অস্তিত্ব আছে নাকি সবিই গুজব।আমরাও চাই না দেহ ক্ষতিকর কোন খাদ্যের অবাদ বিচরণ।যদি নকল ডিমের অস্তিত্ব থেকেই থাকে বা হয়,অন্যদের উপর এর প্রভাব কেমন পড়বে জানি না তবে আমরা হব সব চেয়ে অসহায় বেশী ক্ষতিগ্রস্থ।
ফরমালিন দেয়া মাছ দেখেছেন প্লাষ্টিকের মাছ দেখেছেন কখনো ভিডিওটি দেখুন প্লাষ্টিকের চাউল ডিমের পর এবার এলো প্লাষ্টিকের মাছ।
সে দিন ফেইসবুকে একটি পোষ্ট দেখলাম।পোষ্টটি পড়ে অবাক হলাম।আসলে আমরা মানুষ নাকি অন্য কিছু!সামান্য কটা টাকার জন্য পুরো জাতিটাকেই ভয়াবহ বিপদের মুখে ঠেলে দিচ্ছি।একবারও ভাবি না এসব ভেজালঁ খাদ্য তার ছেলে মেয়ে আত্মীয় স্বজনও খাবে যার পরিনতি হবে ভয়াবহ।
পুরো লেখাটা এখানে সেয়ার করলাম:
চিনির পরিবর্তে আমরা খাচ্ছি মেগনেসিয়াম সালফেট???
“এমন কোনো রোগ নাই যা আমাদের হবে না”
শুনুন তাহলে বিষ+বিষ এর ভয়াবহ কাহিনী যা আমদের খাওয়ানো হচ্ছে।নিষিদ্ধ ঘন চিনি (সোডিয়াম সাইক্লামেট) হাজার হাজার টন আমদানি হয়ে দেশে ঢুকছে কিভাবে?অনেক দিনের চেষ্টায় ক্লু পেয়ে গেলাম বণিক বার্তা পত্রিকার এক সংবাদে।সাইট্রিক এসিড নামে আমদানি হচ্ছে এই বিষ। দেয়া হচ্ছে, মিষ্টি, বেকারি আইটেম, আইসক্রিম, বেভারেজ, জুস, চকোলেট, কন্ডেন্সড মিল্ক প্রভৃতি মিষ্টি
জাতীয় খাদ্য দ্রব্যে। goo.gl/LY0d6h
চিনির চেয়ে প্রায় পঞ্চাশ গুণ বেশি মিষ্টি এই ঘন চিনি পৃথিবীর অনেক দেশেই নিষিদ্ধ।ক্যান্সার, কিডনি বিকল, হজম শক্তি হ্রাস সহ নানাবিধ জটিল রোগের সৃষ্টি করতে পারে এই চিনি।
সাইট্রিক এসিড এর মত দেখতে হুবহু এক রকম বলে অসাধু ব্যবসায়ীরা অতি সহজেই সাইট্রিক এসিড নামে ও কোডে ঘন চিনি আমদানি করছে। goo.gl/9FVGlE
ঢাকার মিটফোর্ড থেকে বের করলাম আরও এক নামে ঘন চিনি আমদানি হচ্ছে।সোডিয়াম সাইট্রেট দেখতেও ঘন চিনির মত দেখতে।সাইট্রিক এসিড এবং সোডিয়াম সাইট্রেট নামে আসছে নিষিদ্ধ বিষ ঘন চিনি। বণিক বার্তার সাংবাদিক ভাই খবর দিলেন মিটফোর্ডে দুই রকম
ঘন চিনি বিক্রি হয়। একটা পিউর অন্যটা ভেজাল মিশ্রিত। পিউর ঘন চিনি কেজি ২২০ টাকা হলে ভেজাল ঘন চিনি ১৪০ টাকা কেজি। মাথাটা ঘুরে গেল!! বিষের সাথে বিষ! সেখানে সংবাদ নিলাম কম দাম বিধায় এই ভেজাল ঘন চিনির বিক্রি সর্বাধিক। সবাই গাড়ি ভর্তি করে এই ভেজাল ঘন চিনি নিয়ে যায় বিভিন্ন খাদ্যদ্রব্যে দেয়ার জন্য।
ভেজাল মিশাতে হলে তো ঘন চিনির মতই অন্য কোন একটি দ্রব্য মেশাতে হবে, যার দাম হবে খুব কম এবং মিষ্টি অথবা টেস্টলেস হতে হবে। কি হতে পারে তা?? দুই দিন ঘুমাতে পারিনি। সমানে পারমুটেশন কম্বিনেশন করতে লাগলাম। কি সেই আইটেম? কেউ বলে না। গুগলে ঘন চিনির ছবি
বের করে তার সাথে মিল রেখে খুঁজতে লাগলাম আইটেম।
হটাত মাথার মধ্যে বিদ্যুৎ চমকে উঠল। প্রথমে বিশ্বাস হচ্ছিল না, কি করে সম্ভব!! আমার এক ভাই সার (ফার্টিলাইজার) বিক্রি করে। তাকে বললাম, “চিনির মত দানাদার সার কি আছে
রে?” ইউরিয়া? না ইউরিয়া গোলাকার এবং খুব খারাপ স্বাদ। আর কি আছে? আচ্ছা ম্যাগনেসিয়াম সালফেট সার? ভাই আমার
লাফ দিয়ে উঠল!! হ্যাঁ ভাই, ম্যাগনেসিয়াম সালফেট সার দেখতে চিনির মত দানাদার, দাম কম ১৫/২০ টাকা কেজি এবং স্বাদহীন।
এবার আমি লাফ দিয়ে উঠে গুগলে ছবি দেখলাম।ঘন চিনি এবং ম্যাগনেসিয়াম সালফেট সার দেখতে একই রকম। বিশ্বাস হচ্ছিল
না, যে আমাদের সার খাওয়াচ্ছে আর একটি বিষের সাথে। সেই সাংবাদিক ভাইয়ের দ্বারা মিটফোর্ড থেকে ভেজাল এক কেজি সার কিনে আমি সরকারীভাবে চিঠি দিয়ে ১০০ গ্রাম নমুনা
পরীক্ষার জন্য পাঠালাম সরকারী ল্যাব (সারের জন্য) খামার বাড়ির মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইন্সটিটিউটে। ঘুম হারাম হয়ে গেল আমার টেনশনে। রিপোর্ট পেলাম সেই ঘন চিনির নমুনায়
ম্যাগনেসিয়াম সালফেট সার পাওয়া গেছে।
যা সন্দেহ করেছি তাই। সেই সার মিশ্রিত ঘন চিনির প্যাকেট বা নমুনা না দেখেই এত হাজার লাখ আইটেমের মধ্যে ম্যাগনেসিয়াম সালফেট সার কিভাবে নির্বাচিত করলাম, তা সত্যিই হবাক হবার বিষয়!!
কয়েকজন বিজ্ঞানী রসায়নবীদকে জিজ্ঞাস করলাম, সার খেলে কি হয়? তাঁরা হতবাক হয়ে গেলেন। কেন সার খাবেন কেন? আমি
বললাম, যদি খাই। ম্যাগনেসিয়াম সালফেট সার সাথে ঘন চিনি!! হেসে তাঁরা উত্তর দিলেন, “ভাই আপনার শখ লাগলে আপনি খান। তবে দুনিয়ার কোন অসুখ থেকে বাদ যাবেন না এবং প্রথম
শেষ হবে বাচ্চারা”।
নানা ধরণের মিষ্টি জাতীয় খাদ্যে দীর্ঘদিন ধরে এক বিষ ঘন চিনির সাথে আর এক বিষ রাসায়নিক সার ম্যাগনেসিয়াম সালফেট খেয়ে আমাদের পরিণতি কি হচ্ছে??
পৃথিবীর কোথাও আছে মানুষকে সার খাওয়ানোর উদাহরণ??
কোথায় আছি আমরা?
কোথায় আমাদের গন্তব্য?
কে আমাদের বাঁচাবে,
বাঁচাবে আমাদের সন্তানদের?
(চিনি বিষয়ক লেখাটি নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাব এর সাধারণ সম্পাদক আমার শ্রদ্ধাভাজন বড় ভাই শরিফ উদ্দিন সবুজ এর ফেবুক ওয়াল হতে সংগীহিত link)
এ সব ধরার জন্য আমদানীকৃত খাদ্যের মান নিয়ন্ত্রণে সরকারের লোক আছে,আছে সংস্থা কিন্তু মোটা অংকের ঘুষে নিমিশেই সততা বিক্রি করতে কার্পণ্যবোধ করেন না তারা।রাষ্ট্রও অসহায়!ক্ষমতায় আসতে হলে টিকে থাকতে হলে আমলাদের জামাই আদর করতেই হবে।তাইতো বলা যায় বিএসটিআই যেন এ দেশে নাম মাত্র একটি জবাবহীন প্রতিষ্টান।
১৭টি মন্তব্য
সাবিনা ইয়াসমিন
উপকারি পোস্ট দিলেন মমি ভাই। চাল আর ডিমে এখনো কিছু পাইনি, তবে চিনিতে পেয়েছি। পুডিং বানানোর জন্যে চিনিকে ঘনো করে হালকা সোনালি করে নিতে হয় মানে ক্যারামেল তৈরি করতে হয়। দুই কাপ চিনি চুলায় বসিয়ে নারতেই ছিলাম, ওটা ক্যারামেল না হয়ে ধবধবে সাদা পলিথিনের মতো কিছু একটা হয়েছিলো।
খাবারের নামে বিষ খাচ্ছি নিয়মিত।বিষ ছাড়া খাবার খেয়ে অভ্যস্ত হয়ে পরছি। এভাবে চলতে থাকলে সলিড খাবার আর নিতে পারবো না।
মনির হোসেন মমি
হুম আমিও চাল এবং ডিম সম্পর্কে সন্দেহপোষন করেছি তবে হতে কতক্ষন!তখন আমাদের অবস্থান কোন দিকে যাবে।কি খাব আর কি খাচ্ছি এটা নির্ধারণের দায়ীত্ব সরকারের সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর কিন্তু তারা কি সেই দায়ীত্ব সততার সহিত পালন করছেন?
ধন্যবাদ আপু।
মাহমুদ আল মেহেদী
অনেক প্রয়জনিয় একটা লেখা দিলেন ভাই । সাদা চিনি তে ভেজাল জেনে লালা চিনি খাওয়া শুরু করেছিলাম কিন্তু লালা চিনিতে নাকি রঙ মেশানো হয় ।
মনির হোসেন মমি
অসংখ্য ধন্যবাদ।
মোঃ মজিবর রহমান
নিজে নিজেই যতক্ষন সকল সমস্যা বা সাবধান হওয়া দরকার করি। তাছাড়া নালিশ করা কোন দরকার নেহি।
মনির হোসেন মমি
ধন্যবাদ ভাইয়া।
জিসান শা ইকরাম
কি অবস্থা! আমরা খাবো কি তাহলে?
স্বার্থের কারনে কিভাবে পারে মানুষ এমন করতে?
এমন সচেতনতা মুলক পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
মনির হোসেন মমি
ধন্যবাদ ভাইয়া।
শুন্য শুন্যালয়
খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে হবে। ধরুন আজকে ব্যাঙের মাংশ খাওয়া শুরু করলাম। ভেজাল তৈরি করতে তো কিছুদিন টাইম লাগবে, যেই নকল ব্যাঙ তৈরি হবে, অমনি ঐটা বাদ, একদম ব্যান। এরপর সাপ এইভাবে ক্রমান্বয়ে 🙁
বাংলাদেশের মানুষ এক পিস মিউজিয়ামে রাখা দরকার, ক্যাম্নে বেঁচে আছে এই সূত্র ধরে।
মনির হোসেন মমি
হা হা হা চমৎকার বলেছেন।আপনি বিদেশ বিভূয়ে আপনি অনুধাপন করতে পারবেন আসলে আমরা কি ভাবে এখনো বেচে আছি!ধন্যবাদ আপু।
ছাইরাছ হেলাল
বুঝছি, জঙ্গলে যাওয়া ছাড়া উপায় নেই।
খুবই দরকারি পোষ্ট দিলেন।
মনির হোসেন মমি
হা হা হা তাইতো…জঙ্গল ই মঙ্গল।
প্রহেলিকা
আপনার পোস্টগুলো খুবই দরকারী এবং উপকারিও। এমন কষ্ট করে পোস্ট তৈরি করে অনেক কিছু জানাচ্ছেন যার জন্য ধন্যবাদ দিলেও কম হয়ে যাবে। ভাল থাকুন।
মনির হোসেন মমি
ধন্যবাদ প্রিয় ভাইজান।
শাওন এরিক
ভাই থাকেন, আমি গেলাম মঙ্গল গ্রহে।
মনির হোসেন মমি
আচ্ছা মোর লাইগাও একটা সিট রাইখেন।ধন্যবাদ।
বন্যা লিপি
সব রকম খাওয়া দাওয়া ছাইরা এবার গাছের পাতা খাওয়া শুরু করতে হবে মনে হচ্ছে।শাক স্বব্জিতেও কৃত্রিম সার ব্যববহার হচ্ছে এখন। যাবার মতো এখন মঙ্গলগ্রহই খালি পরে আছে ওখানেও ভীড় লেগে যেতে সময় লাগবেনা।।
উপকারি পোষ্ট।ভেজাল মুক্ত শুভ কামনা রইলো।